শাহিনুর ইসলাম, বীরগঞ্জ (দিনাজপুর): প্রবাদ বাক্যের কথায় প্রচলন রয়েছে উপরে ফিটফাট ভিতরে সদর ঘাট এখানে তা সম্পূর্ন বিপরীত। উপরে ফিটফাটের পরিবর্তে উপজেলার গোলাপগঞ্জ হাট উপর ভিতর দুটোই সদর ঘাট। সরেজমিনে দেখা যায় হাটবাজার উন্নয়নে সরকারি অর্থের বরাদ্দ কাগজে কলমে থাকলেও বাস্তবে তার প্রতিফলন লক্ষ্য করা যায়নি। পানি নিষ্কাসনের ড্রেনেজ ব্যবস্থা পুরো অকেজো। সব্জীর দোকানগুলোর টিনের চালা ছোট ছোট ছিদ্র হয়ে মাকড়সার জালে পরিনত হয়েছে। প্রতি নিয়তই হোটেল রেস্তোরাঁয় ও দোকানদারদের ব্যবহার্য্য নোংরা পানি নিষ্কাসনের ড্রেনেজ ব্যবস্থা পুরো অকেজোর কারণে রাস্তার উপরে ফুসে উঠছে। এমন কোন পথচারী নাই যার পায়ে নোংরা পানির ছোঁয়া লাগেনা। বৃষ্টির সামান্য বর্ষণে পুরো হাটবাজার ময়লা আবর্জনার পানিতে প্লাবিত হয়। কোথাও কোথাও ২/৩ ফুট পানির উচ্চতা বৃদ্ধি পায়। ১১নং মরিচা ইউনিয়ন ভূমি অফিসে পশ্চিম পাশে রাস্তা সংলগ্ন ড্রেনটি হাট-বাজারের ময়লা আবর্জনায় পরিত্যক্ত হয়ে পড়েছে। যাহা মেরামত করা অতিব জরুরী হয়ে পড়েছে। অনেক ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী মৌখিক অভিযোগ করে বলেন যে বর্ষা মৌসুমে আমাদের কষ্টের সীমা থাকেনা। খাজনা নেয়ার লোক প্রতিদিন পাওয়া যায় কিন্ত হাট-বাজার মেরামত কর্তৃপক্ষের দেখা বছরেও মেলেনা। অথচ প্রতি বছর হাট ডাকের মাধ্যমে প্রায় কোটি টাকার রাজস্ব আদায় অব্যাহত রয়েছে। যথাযথ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করে হাটবাজার ব্যবসায়ীগন দ্রুততার সহিত হাট-বাজার সেটের পুনঃ নির্মাণ ও নোংরা পানি নিষ্কাসনের ড্রেনেজ ব্যবস্থার কাজ করার জোর দাবী জানান।
আলোকিত প্রতিদিন/২৭ জুলাই’২০/এসএএইচ