নিজস্ব প্রতিবেদক:
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এর নগরপিতা আতিকুল ইসলাম আতিক নগর সুবিধা নিশ্চিত করতে মহাপরিকল্পনা হাতে নিয়েছেন। পরিচ্ছন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক অঙ্গনে তিনি নগর বাসীর দৈনন্দিন চলাফেরা ও জীবন যাত্রার মান উন্নয়ন নিয়ে আলোচিত হয়েছেন। ইতিমধ্যেই তিনি নগরীর প্রত্যাকটি ওয়ার্ড পরিদর্শন ও নানাবিধ সমস্যা সমাধানে কার্যকর পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন। বর্তমানে ডিএনসিসির বড় চ্যালেঞ্জ মশক নিধনে কর্মীদের মনিটরিং ও এজন্য ডিএনসিসি কর্তৃপক্ষ বায়োমেট্রিক পদ্ধতি চালু করতে যাচ্ছে। ১২০০ মশক কর্মীদের মনিটরিং করার জন্য প্রথমবারের মতো বায়োমেট্রিক চালু করা হচ্ছে, এতে তারা সময়মতো আসছে কি না? আসার পর কাজ করছে কি না সেটা দেখার জন্য প্রত্যেক মশক কর্মীকে ট্র্যাকারের মাধ্যমে চিহ্নিত করা হবে। আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে সবকিছু মনিটরিং করা হবে। ময়লা আবোর্জনা মুক্ত সুন্দর শহর গড়তে তিনি পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। তারই ধারাবাহিকতায় তিনি এবিষয়ে হুশিয়ারী দিয়েছেন। সরকারি কর্মকর্তাদের আবাসিক ভবনের গেইটের সামনে রাখা বর্জ্য বাসায় ফেরত পাঠিনোর মধ্যদিয়ে। সড়কে ময়লা ফেলে দুর্ভোগ সৃষ্টি করলে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়ার কথাও জানান, মেয়র আতিকুল ইসলাম। ইতিমধ্যে উত্তরায় ৫১নং ওয়ার্ডে খিদির খাল আবার নতুন করে প্রাণ ফিরে পেয়েছে তার উদ্যোগে মেয়র বলেন,৩৬ বছর পর্যন্ত খাল সিটি কর্পোরেশন হাতে ছিল না। এখন এটা হাতে পাওয়া গেছে এবং একে ঘিরে ডিএনসিসির মহাপরিকল্পনা রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে খাল দখলমুক্ত করা, সীমানা নির্ধারণ করা, খালের মধ্যে আবারও নৌকা চালু করা। এ ক্ষেত্রে স্বল্পমেয়াদি, মধ্য মেয়াদি এবং দীর্ঘমেয়াদি—এই তিনটি ধাপে কাজগুলো করা হচ্ছে। এছাড়াও খেলার মাঠ দখল মুক্তকরণেও কাজ করছেন মেয়র আতিকুল ইসলাম আতিক।
আলোকিত প্রতিদিন/ ২৪ মার্চ-২১/ দ ম দ