প্রতিনিধি, নওগাঁ :
নওগাঁর নিয়ামতপুরে করোনা সংক্রমণ আশংকাজনক হারে বৃদ্ধি পাওয়ায় পুরো উপজেলায় সাত দিনের সর্বাত্বক বিশেষ লকডাউন ঘোষণা করেছে স্থানীয় প্রশাসন। বুধবার ২ জুন করোনা সন্দেহে উপজেলার শ্রীমন্তপুর ইউনিয়নের ঝাজিরা গ্রামের মৃত নফর মোল্লার ছেলে সোহরাব আলী (৪৮) চিকিৎসার জন্য রাজশাহী যাওয়ার পথে মারা যান। বৃহস্পতিবার (৩ জুন) রাত ১২ টা ১ মিনিট থেকে পরবর্তী সাতদিন এই বিশেষ লকডাউন বলবত থাকবে। ১৫ টি বিধি নিষেধ আরোপ করে একটি গণ বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে জেলা প্রশাসন। আজ (২ জুন বুধবার) বেলা সাড়ে ৩টার দিকে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে নওগাঁর জেলা প্রশাসক (ডিসি) হারুন-অর রশিদ এর স্বাক্ষরিত একটি প্রেস ব্রিফিং-এ এই সিদ্ধান্তের কথা জানান উপজেলা নির্বাহী অফিসার। উপজেলা নির্বাহী অফিসার জয়া মারীয়া পেরেরার সভাপতিত্বে প্রেস ব্রিফিং-এ বক্তব্য রাখেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ফরিদ আহমেদ, অফিসার ইন চার্জ হুমায়ন কবির, উপজলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা অফিসার ডাঃ মোঃ তোফাজ্জল হোসেন। উপজেলা নির্বাহী অফিসার জয়া মারীয়া পেরেরা জানান, সমপ্রতি নওগাঁর নিয়ামতপুরে করোনা ভাইরাস সংক্রমণ আশংকা জনক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। সংক্রমণ রোধে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের করা সুপারিশের ভিত্তিতে মঙ্গলবার রাতে জেলা করোনা প্রতিরোধ কমিটির এক জরুরী বৈঠক হয়। সেই বৈঠকে নিয়ামতপুর উপজেলায় সাত দিনের সর্বাত্বক বিশেষ লকডাউন করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। তিনি আরো জানান, লকডাউন ঘোষিত এলাকায় সকল ধরনের জরুরী পরিসেবা ও পণ্যবাহী পরিবহন চালু থাকবে। বন্ধ থাকবে এনজিও’র সকল কার্যক্রম, মার্কেট, হোটেল, চা ষ্টল, রেস্তোরা, পশুর হাটসহ অন্যান্য হাট। কাঁচা বাজার উম্মুক্ত স্থানে স্বাস্থ্যবিধি মেনে বসতে পারবে। উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ফরিদ আহমেদ তাঁর বক্তব্যে করোনা সংক্রমণ রোধে সকলের সার্বিক সহযোগিতা কামনা করেন। প্রেস ব্রিফিং কালে উপজেলা প্রেস ক্লাব সভাপতি তোফাজ্জল হোসেন, সহ-সভাপতি জাবেদ আলী, সাধারণ সম্পাদক জনি আহমেদ, যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক সাহান, অর্থ সম্পাদক জামাল হোসেন, দপ্তর সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন শিমুল, ক্রীড়া আব্দুল মতিন, সদস্য সিরাজুল ইসলাম, আইনুল ইসলাম, এস,এ সাগর, ইমরান ইসলাম, শাকিল আহমেদ, আল মাহমুদ, সাংবাদিক রেজাউল ইসলাম সেলিম, শাহজাহান সাজু, সিরাজুল ইসলাম, রুহুল আমীন, জামিল হোসেন উপস্থিত ছিলেন। নিয়ামতপুর উপজেলায় গত মার্চ মাস থেকে এ পর্যন্ত নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে ১ হাজার ৭০ জনের, করোনা শনাক্ত হয়েছে ১শ ৬৭ জনের। নমুনা সংগ্রহের বিবেচনায় এ উপজেলায় করোনা শনাক্তের হার ১৫.৬০ শতাংশ, হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে ৪জন। ১শ ৬৭ জন করোনা শনাক্তের মধ্যে গত দুই সপ্তাহেই ৬২ জন শনাক্ত হয়েছে।
নওগাঁর নিয়ামতপুরে করোনা সংক্রমণ আশংকাজনক হারে বৃদ্ধি পাওয়ায় পুরো উপজেলায় সাত দিনের সর্বাত্বক বিশেষ লকডাউন ঘোষণা করেছে স্থানীয় প্রশাসন। বুধবার ২ জুন করোনা সন্দেহে উপজেলার শ্রীমন্তপুর ইউনিয়নের ঝাজিরা গ্রামের মৃত নফর মোল্লার ছেলে সোহরাব আলী (৪৮) চিকিৎসার জন্য রাজশাহী যাওয়ার পথে মারা যান। বৃহস্পতিবার (৩ জুন) রাত ১২ টা ১ মিনিট থেকে পরবর্তী সাতদিন এই বিশেষ লকডাউন বলবত থাকবে। ১৫ টি বিধি নিষেধ আরোপ করে একটি গণ বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে জেলা প্রশাসন। আজ (২ জুন বুধবার) বেলা সাড়ে ৩টার দিকে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে নওগাঁর জেলা প্রশাসক (ডিসি) হারুন-অর রশিদ এর স্বাক্ষরিত একটি প্রেস ব্রিফিং-এ এই সিদ্ধান্তের কথা জানান উপজেলা নির্বাহী অফিসার। উপজেলা নির্বাহী অফিসার জয়া মারীয়া পেরেরার সভাপতিত্বে প্রেস ব্রিফিং-এ বক্তব্য রাখেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ফরিদ আহমেদ, অফিসার ইন চার্জ হুমায়ন কবির, উপজলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা অফিসার ডাঃ মোঃ তোফাজ্জল হোসেন। উপজেলা নির্বাহী অফিসার জয়া মারীয়া পেরেরা জানান, সমপ্রতি নওগাঁর নিয়ামতপুরে করোনা ভাইরাস সংক্রমণ আশংকা জনক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। সংক্রমণ রোধে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের করা সুপারিশের ভিত্তিতে মঙ্গলবার রাতে জেলা করোনা প্রতিরোধ কমিটির এক জরুরী বৈঠক হয়। সেই বৈঠকে নিয়ামতপুর উপজেলায় সাত দিনের সর্বাত্বক বিশেষ লকডাউন করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। তিনি আরো জানান, লকডাউন ঘোষিত এলাকায় সকল ধরনের জরুরী পরিসেবা ও পণ্যবাহী পরিবহন চালু থাকবে। বন্ধ থাকবে এনজিও’র সকল কার্যক্রম, মার্কেট, হোটেল, চা ষ্টল, রেস্তোরা, পশুর হাটসহ অন্যান্য হাট। কাঁচা বাজার উম্মুক্ত স্থানে স্বাস্থ্যবিধি মেনে বসতে পারবে। উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ফরিদ আহমেদ তাঁর বক্তব্যে করোনা সংক্রমণ রোধে সকলের সার্বিক সহযোগিতা কামনা করেন। প্রেস ব্রিফিং কালে উপজেলা প্রেস ক্লাব সভাপতি তোফাজ্জল হোসেন, সহ-সভাপতি জাবেদ আলী, সাধারণ সম্পাদক জনি আহমেদ, যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক সাহান, অর্থ সম্পাদক জামাল হোসেন, দপ্তর সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন শিমুল, ক্রীড়া আব্দুল মতিন, সদস্য সিরাজুল ইসলাম, আইনুল ইসলাম, এস,এ সাগর, ইমরান ইসলাম, শাকিল আহমেদ, আল মাহমুদ, সাংবাদিক রেজাউল ইসলাম সেলিম, শাহজাহান সাজু, সিরাজুল ইসলাম, রুহুল আমীন, জামিল হোসেন উপস্থিত ছিলেন। নিয়ামতপুর উপজেলায় গত মার্চ মাস থেকে এ পর্যন্ত নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে ১ হাজার ৭০ জনের, করোনা শনাক্ত হয়েছে ১শ ৬৭ জনের। নমুনা সংগ্রহের বিবেচনায় এ উপজেলায় করোনা শনাক্তের হার ১৫.৬০ শতাংশ, হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে ৪জন। ১শ ৬৭ জন করোনা শনাক্তের মধ্যে গত দুই সপ্তাহেই ৬২ জন শনাক্ত হয়েছে।
আলোকিত প্রতিদিন/ ৩ জুন, ২০২১/ দ ম দ