আবু সায়েম, কক্সবাজার:
কক্সবাজার উত্তর বনবিভাগের আওতাধীন সুফল প্রকল্পের সৃজিত বাগান ও নার্সারী পরিদর্শন করেছেন সাবেক প্রধান বনসংরক্ষক মোহাম্মদ সফিউল আলম চৌধুরী । তিনি সুফল প্রকল্পের আওতাধীন কক্সবাজার উত্তর বনবিভাগের বাঘখালী রেঞ্জের কচ্ছপিয়া বিটের ২০১৯-২০২০ সালের অর্থবছরের সৃজিত ৩০ হেক্টর ঔষধি বাগান পরিদর্শন করে সন্তুষ্টি জ্ঞাপন করেন। সূত্র জানায়, বাগানে রোপনকৃত আমলকী, হরিতকী, বহেরা, আমড়া, তেঁতুল, কালোজাম,বেল, অর্জুন, নিম, উলটকম্বল সহ সুস্থ সবল বিভিন্ন ভেষজ প্রজাতির দৃষ্টি নন্দন বাগান দেখে প্রধান বনসংরক্ষক সফিউল আলম বাগান সংশ্লিষ্ট বনকর্মী এবং কর্মকর্তাদের ধন্যবাদ জানান। এসময় সাবেক প্রধান বনসংরক্ষক সফিউল আলম চৌধুরী বলেন,এই ধরনের বন সৃজনে দেশের বনজসম্পদের পরিমান বৃদ্ধি ও পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা ছাড়াও এই বাগান থেকে উৎপাদিত ফল, বীজ, ছাল, পাতার ঔষধী গুন ব্যবহার করে স্থানীয় জনগন যেমন উপকৃত হবেন তেমনি অর্থনৈতিকভাবে সরকার লাভবানও হবেন। তিনি আরো বলেন,বাগান সৃজন ও রক্ষনাবেক্ষনে সংশ্লিস্ট সবাইকে তিনি ধন্যবাদ জানান। বনকর্মীদের পরিশ্রম এবং সহযোগিতায় বাগানটি দৃষ্টি নন্দনে পরিণত হয়েছে । স্থানীয় জনগণ উপকৃত হওয়ার পাশাপাশি সরকার অর্থনৈতিকভাবে সুফল পাবেন। এ সময় কক্সবাজার উত্তর বনবিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা তহিদুল ইসলাম, সহকারী বনসংরক্ষক সোহেল রানা, সহকারী প্রকল্প পরিচালক শওকত ইমরান আরাফাত, শহর রেঞ্জ কর্মকর্তা একেএম আতা এলাহী, বাঘখালী রেঞ্জ কর্মকর্তা সরওয়ার জাহান সহ আরো অনেকে । এছাড়া সাবেক প্রধান বনসংরক্ষক সফিউল আলম চৌধুরী ফাঁসিয়াখালী রেঞ্জে সুফল প্রকল্পের আওতাধীন নতুন বাগান তৈরির চলমান কাজ পরিদর্শন করেন।
কক্সবাজার উত্তর বনবিভাগের আওতাধীন সুফল প্রকল্পের সৃজিত বাগান ও নার্সারী পরিদর্শন করেছেন সাবেক প্রধান বনসংরক্ষক মোহাম্মদ সফিউল আলম চৌধুরী । তিনি সুফল প্রকল্পের আওতাধীন কক্সবাজার উত্তর বনবিভাগের বাঘখালী রেঞ্জের কচ্ছপিয়া বিটের ২০১৯-২০২০ সালের অর্থবছরের সৃজিত ৩০ হেক্টর ঔষধি বাগান পরিদর্শন করে সন্তুষ্টি জ্ঞাপন করেন। সূত্র জানায়, বাগানে রোপনকৃত আমলকী, হরিতকী, বহেরা, আমড়া, তেঁতুল, কালোজাম,বেল, অর্জুন, নিম, উলটকম্বল সহ সুস্থ সবল বিভিন্ন ভেষজ প্রজাতির দৃষ্টি নন্দন বাগান দেখে প্রধান বনসংরক্ষক সফিউল আলম বাগান সংশ্লিষ্ট বনকর্মী এবং কর্মকর্তাদের ধন্যবাদ জানান। এসময় সাবেক প্রধান বনসংরক্ষক সফিউল আলম চৌধুরী বলেন,এই ধরনের বন সৃজনে দেশের বনজসম্পদের পরিমান বৃদ্ধি ও পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা ছাড়াও এই বাগান থেকে উৎপাদিত ফল, বীজ, ছাল, পাতার ঔষধী গুন ব্যবহার করে স্থানীয় জনগন যেমন উপকৃত হবেন তেমনি অর্থনৈতিকভাবে সরকার লাভবানও হবেন। তিনি আরো বলেন,বাগান সৃজন ও রক্ষনাবেক্ষনে সংশ্লিস্ট সবাইকে তিনি ধন্যবাদ জানান। বনকর্মীদের পরিশ্রম এবং সহযোগিতায় বাগানটি দৃষ্টি নন্দনে পরিণত হয়েছে । স্থানীয় জনগণ উপকৃত হওয়ার পাশাপাশি সরকার অর্থনৈতিকভাবে সুফল পাবেন। এ সময় কক্সবাজার উত্তর বনবিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা তহিদুল ইসলাম, সহকারী বনসংরক্ষক সোহেল রানা, সহকারী প্রকল্প পরিচালক শওকত ইমরান আরাফাত, শহর রেঞ্জ কর্মকর্তা একেএম আতা এলাহী, বাঘখালী রেঞ্জ কর্মকর্তা সরওয়ার জাহান সহ আরো অনেকে । এছাড়া সাবেক প্রধান বনসংরক্ষক সফিউল আলম চৌধুরী ফাঁসিয়াখালী রেঞ্জে সুফল প্রকল্পের আওতাধীন নতুন বাগান তৈরির চলমান কাজ পরিদর্শন করেন।
আলোকিত প্রতিদিন/ ৯ জুন, ২০২১/ দ ম দ