নড়াইল প্রতিনিধি:
নড়াইলে নন্দিত হয়েছে আশ্রয়ন প্রকল্পের ঘর। সবুজ শ্যামল ছায়া ঘেরা রাস্তার পাশে নির্মিত এই ঘর গুলো যেন অপরুপ সৌন্দর্য ধারণ করেছে। ঘর পেয়ে ও বেজায় খুশি স্বপ্নদ্রষ্টা উপকারভোগীরা। মুলিয়া, বিছালী, শেখহাটি, হবখালী সহ বিভিন্ন ইউনিয়নে মনোমুগ্ধকর পরিবেশে নির্মিত এই ঘর গুলো নজর কেড়েছেন সৌন্দর্য প্রেমিদের। ঘর গুলো দেখতে প্রতিনিয়ত স্থানীয় বাসিন্দাদের ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। সূত্রে জানা গেছে, আশ্রয়ণ প্রকল্পের অধীনে মুজিববর্ষ উপলক্ষে জেলায় ৪ টি ধাপে ঘর বিতারন করা হয়েছে। জেলায় মোট ঘরের সংখ্যা ৪৭৭ টি, ১ম ধাপে জেলায় মোট ১০৫ টি ঘর দেওয়া হয়। তার ভিতর সদরে ৩০ টি, লোহাগড়া ৩৫ টি, কালিয়া ৪০ টি। ২য় ধাপে দেওয়া হয় ২২০ টি এর ভিতর সদরে ৬৪ টি লোহাগড়া ৪০ টি ও কালিয়া ১১০ টি। ৩য় ধাপে দেওয়া হয় ৮৫ টি এর ভিতর সদরে ১৫ টি লোহাগড়া ২০ টি ও কালিয়া ৫০ টি। ৪র্থ ধাপে আসে ৬৭ টি এর ভিতর ১২ টি লোহাগড়া ৫ টি কালিয়া ৫০ টি। সর্ব মোট ৪৭৭ টি ঘর নড়াইল জেলায় মুজিব শতবর্ষে ভূমিহীন ও গৃহহীনদের দূর্যোগ সহনশীল বাসগৃহ নির্মাণে বরাদ্ধ করা হয়। ঘরগুলোতে ইতিমধ্যে পরিবার গুলোর ভিতর হস্তান্তর করা হচ্ছে। আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘরগুলো সরকারি খাস জমির ওপর তৈরি করা হয়েছে৷ আয়তন ৪০০ বর্গফুট৷ প্রতিটি ঘরে আছে দুইটি কামরা, রান্নাঘর, বারান্দা এবং টয়লেট৷ এছাড়া ১০টি ঘরের জন্য একটি করে গভীর নলকুপ৷ সেমিপাকা এই ঘরগুলোর প্রতিটি তৈরি করতে প্রথম পর্যায়ে খরচ হয়েছে এক লাখ ৭১ হাজার টাকা৷ দ্বিতীয় পর্যায়ে খরচ হয়েছে এক লাখ ৯০ হাজার টাকা এবং তৃতীয় পর্যায়ে দুই লাখ টাকা ৷ প্রতিটি পরিবারকে দুই শতাংশ জমিসহ এই ঘর দেয়া হয়৷
নড়াইলে নন্দিত হয়েছে আশ্রয়ন প্রকল্পের ঘর। সবুজ শ্যামল ছায়া ঘেরা রাস্তার পাশে নির্মিত এই ঘর গুলো যেন অপরুপ সৌন্দর্য ধারণ করেছে। ঘর পেয়ে ও বেজায় খুশি স্বপ্নদ্রষ্টা উপকারভোগীরা। মুলিয়া, বিছালী, শেখহাটি, হবখালী সহ বিভিন্ন ইউনিয়নে মনোমুগ্ধকর পরিবেশে নির্মিত এই ঘর গুলো নজর কেড়েছেন সৌন্দর্য প্রেমিদের। ঘর গুলো দেখতে প্রতিনিয়ত স্থানীয় বাসিন্দাদের ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। সূত্রে জানা গেছে, আশ্রয়ণ প্রকল্পের অধীনে মুজিববর্ষ উপলক্ষে জেলায় ৪ টি ধাপে ঘর বিতারন করা হয়েছে। জেলায় মোট ঘরের সংখ্যা ৪৭৭ টি, ১ম ধাপে জেলায় মোট ১০৫ টি ঘর দেওয়া হয়। তার ভিতর সদরে ৩০ টি, লোহাগড়া ৩৫ টি, কালিয়া ৪০ টি। ২য় ধাপে দেওয়া হয় ২২০ টি এর ভিতর সদরে ৬৪ টি লোহাগড়া ৪০ টি ও কালিয়া ১১০ টি। ৩য় ধাপে দেওয়া হয় ৮৫ টি এর ভিতর সদরে ১৫ টি লোহাগড়া ২০ টি ও কালিয়া ৫০ টি। ৪র্থ ধাপে আসে ৬৭ টি এর ভিতর ১২ টি লোহাগড়া ৫ টি কালিয়া ৫০ টি। সর্ব মোট ৪৭৭ টি ঘর নড়াইল জেলায় মুজিব শতবর্ষে ভূমিহীন ও গৃহহীনদের দূর্যোগ সহনশীল বাসগৃহ নির্মাণে বরাদ্ধ করা হয়। ঘরগুলোতে ইতিমধ্যে পরিবার গুলোর ভিতর হস্তান্তর করা হচ্ছে। আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘরগুলো সরকারি খাস জমির ওপর তৈরি করা হয়েছে৷ আয়তন ৪০০ বর্গফুট৷ প্রতিটি ঘরে আছে দুইটি কামরা, রান্নাঘর, বারান্দা এবং টয়লেট৷ এছাড়া ১০টি ঘরের জন্য একটি করে গভীর নলকুপ৷ সেমিপাকা এই ঘরগুলোর প্রতিটি তৈরি করতে প্রথম পর্যায়ে খরচ হয়েছে এক লাখ ৭১ হাজার টাকা৷ দ্বিতীয় পর্যায়ে খরচ হয়েছে এক লাখ ৯০ হাজার টাকা এবং তৃতীয় পর্যায়ে দুই লাখ টাকা ৷ প্রতিটি পরিবারকে দুই শতাংশ জমিসহ এই ঘর দেয়া হয়৷
এই ঘর নির্মাণে কোনো ঠিকাদার নিয়োগ করা হয়নি৷ সরাসরি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের (ইউএনও) তত্ত্বাবধানে তৈরি হয়েছে৷ প্রকল্পটি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে সরসরি বাস্তবায়ন করা হয়েছে। সদরের বিছালী ইউনিয়নে আবাসন প্রকল্পের ঘরে উপকার ভোগী শাপলা খানম জানান, জীবনে স্বপ্নে ও ভাবতে পারিনি দালান ঘরে থাকতে পারব। ধন্যবাদ জানাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে যিনি আমাদের এই ঘর প্রদান করেছেন। একই জায়গা বসবাসকারী মিজানুর জানান, খুপড়ি ঘরে থাকতাম। আজ দালান করে বাস করছি । বৃষ্টি এলে শান্তিতে একটু ঘুমাতে পারছি। সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাদিয়া ইসলাম , মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করে পাওয়া যায়নি। সদর উপজেলার ভূমি কর্মকর্তা ( এসি ল্যান্ড) কৃষ্ণা রায় বলেন, উপকারভোগীদের মানসম্মত ভাবে ঘর করে দেওয়া হয়েছে। যাদের ঘর প্রদান করা হয়েছে তাদের প্রতি আমাদের নজর রয়েছে। প্রাকৃতিক দূর্যোগে ঘরের কিছু হলে মেরামত করে দেওয়া হবে। সদর প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা নাসরিন সুলতানা বলেন, বরাদ্দ অনুযায়ী কাজ করা হয়েছে। ঘর পেয়ে ও উপকারভোগীরা খুশি। জেলা প্রশাসক হাবিবুর রহমান জানান, ইতিমধ্যে আমরা প্রতিটি জায়গা ঘর গুলো পরিদর্শন করছি। উপকার ভোগীদের সাথে কথা ও বলেছি। তারা সবাই ঘর পেয়ে আনন্দিত।
আলোকিত প্রতিদিন/ ১৪ জুলাই,২০২১/ দ ম দ