আবু সায়েম:
ডেইরি ফার্মের মাধ্যমে বহু লোকের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে সফল নারী উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর গর্ব চৌকস ওসি রনজিত বড়ুয়ার সহধর্মিণী মিসেস শেলী বড়ুয়া। ইচ্ছে শক্তি সকল বাঁধা বিপত্তি ডিঙিয়ে স্বামীর সহযোগিতায় অদম্য পরিশ্রম, সাহসিকতা বহুদিনের লালিত স্বপ্ন কে বাস্তবায়ন করে “আশা ডেইরী ফার্ম” প্রতিষ্ঠিত করেছেন সাতকানিয়া উপজেলার শীলঘাটার কৃতি সন্তান ওসি রনজিত বড়ুয়ার সহধর্মিণী নারী জাগরণের অগ্রদূত ও নারী জাতির পথিকৃৎ নারী উদ্যোক্তা মিসেস শেলী বড়ুয়া। সৃজনশীলতাকে কাজে লাগিয়ে পরিশ্রমের মাধ্যমে আজ তিনি সফলতার দ্বার উন্মোচন করেছেন। আশা ডেইরি ফার্মের মাধ্যমে তিনি নিজেকে একজন সফল নারী উদ্যোক্তা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে নারী জাতির জন্য উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। বহুদিনের লালিত স্বপ্নকে বাস্তবে রূপদানের নিমিত্তে ২০১০ সালে মাত্র ৬ টি গাভী নিয়ে সমাজে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করা এবং বেকার যুবকদের কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষে মাত্র ৬ টি অস্ট্রেলিয়ান দুগ্ধজাতের গাভী নিয়ে সূচনা করেন আশা ডেইরি ফার্ম নামক খামার। “ইচ্ছে থাকলে উপায় হয়” আর “পরিশ্রম সফলতার চাবিকাঠি” উক্তিগুলোকে বাস্তবে পরিণত করে মাত্র কয়েক বছরের ব্যবধানে সফল পরিচর্যা, লালন পালনের ফলে ৫৫ টি দুগ্ধজাত অস্ট্রেলিয়ান সহ নানা জাতের গরু নিয়ে শেলী বড়ুয়া বর্তমানে সাতকানিয়া উপজেলার বৃহৎ ফার্মের নজির স্থাপনকারী এক মহীয়সী সফল নারী। নারী জাগরণের অগ্রদূত হিসেবে তিনি দেশ জাতি সমাজ পরিবার সহ সকলের কাছে বেশ সমাদৃত। যুবকদের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে দেশের অর্থনৈতিক খাতে রেখেছেন চমৎকার অবদান। দুগ্ধজাত গবাদি পশু থেকে দুধ উৎপাদন করে স্থানীয় চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি গবাদিপশুর বিশুদ্ধ দুধ চলে যায় দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে। বর্তমানে উক্ত ফার্ম থেকে ৩০০ থেকে ৪০০ লিটার দুধ সংগ্রহ করা হয়। যা সাতকানিয়া উপজেলার সর্ববৃহৎ বিশুদ্ধ দুধ উৎপাদনকারী খামার হিসেবে এলাকায় সাড়া জাগিয়েছে। খামারের ব্যাপারে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে নারী উদ্যোক্তা শেলী বড়ুয়ার স্বামী রনজিত বড়ুয়া এ প্রতিবেদককে বলেন, মূলত আমার স্ত্রী সৃজনশীল কার্যক্রমকে পছন্দ করেন। সাংসারিক কাজের পাশাপাশি সৃষ্টিশীল কিছু কাজ করার স্বপ্ন দেখতেন তিনি। আর তাঁর সেই স্বপ্নকে বাস্তবে রুপান্তরে আশা আকাঙ্খা বাস্তবায়নে সহযোগিতা করেছি। আর তাছাড়া মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আহবানে সাড়া দিয়ে একজন সুনাগরিক হিসেবে সুখী সমৃদ্ধি শালী বাংলাদেশের একজন ক্ষুদ্র অংশীদার হওয়ার নিমিত্তে শতভাগ বিশুদ্ধ দুধ সরবরাহের অঙ্গীকার নিয়ে আমার স্ত্রী এ ফার্মটি প্রতিষ্ঠা করেন। দীর্ঘ পরিশ্রম, পরিচর্যা ত্যাগ সুখ বিসর্জন দিয়ে ফার্মটি আজ সফলতার অনন্য উচ্চতায় আরোহন করেছে। তিনি আরো বলেন,গো খাদ্যের দাম বৃদ্ধির কারণে মাঝে মধ্যে কিছু ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছি,করোনাকালীন লকডাউনে গো খাবারের দাম নিয়ন্ত্রণ হলে খামার মালিকরা সফলতার মুখ দেখবেন। উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ড. আবুল কালাম বলেন,ওসি রনজিত বড়ুয়া ডেইরি ফার্ম করার জন্য আমার সাথে যোগাযোগ করলে তাকে আমি ফার্ম শুরু করার জন্য পরামর্শ প্রদান করি। আমার সু-পরামর্শে তিনি এই ফার্ম তৈরি করেন। সহধর্মিণী মিসেস শেলী বড়ুয়ার তত্ত্বাবধানে এই ফার্মটি পরিচালিত হচ্ছে। গবাদিপশুর সমস্যা দেখা দিলে উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসকে অবগত করলে যে কোন মুহুর্তে চিকিৎসা দিয়ে আসছি। ডেইরি ফার্মের অস্তিত্ব বজায় রাখা এবং সর্ববৃহৎ ফার্ম হিসেবে সুপ্রতিষ্ঠিত করতে উপজেলা প্রাণিসম্পদ সহযোগীতা,পরামর্শ চিকিৎসা কার্যক্রম অব্যাহত রাখবেন। তিনি আরো বলেন,মিসেস শেলী বড়ুয়ার ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় সফল পরিচর্যা,পরিশ্রম অদম্য ইচ্ছে শক্তির জোরে আশা ডেইরি ফার্ম আলোর মুখ দেখেছেন। সফল নারী উদ্যোক্তা মিসেস শেলী বড়ুয়া বলেন, আমার স্বামীর প্রত্যক্ষ সহযোগিতা এবং সঠিক দিকনির্দেশনা কে কাজে লাগিয়ে আশা ডেইরি ফার্ম প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। সৃষ্টিকর্তার নিকট চিরকৃতজ্ঞ তিনি আমাকে সফলতা দান করেছেন। তিনি আরো বলেন, কর্মসংস্থান বৃদ্ধি, দৈনিক ৫০০ থেকে ৬০০ লিটার দুধ উৎপাদনের লক্ষ্য মাত্রা বাস্তবায়নে সরকারি সহযোগিতা আশা করছি। সরকারি সহযোগিতা পেলে বিশুদ্ধ দুধের ঘাটতি পূরণে ” আশা ডেইরি ফার্ম”জাতীয়ভাবে ভূমিকা পালন করবে।
ডেইরি ফার্মের মাধ্যমে বহু লোকের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে সফল নারী উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর গর্ব চৌকস ওসি রনজিত বড়ুয়ার সহধর্মিণী মিসেস শেলী বড়ুয়া। ইচ্ছে শক্তি সকল বাঁধা বিপত্তি ডিঙিয়ে স্বামীর সহযোগিতায় অদম্য পরিশ্রম, সাহসিকতা বহুদিনের লালিত স্বপ্ন কে বাস্তবায়ন করে “আশা ডেইরী ফার্ম” প্রতিষ্ঠিত করেছেন সাতকানিয়া উপজেলার শীলঘাটার কৃতি সন্তান ওসি রনজিত বড়ুয়ার সহধর্মিণী নারী জাগরণের অগ্রদূত ও নারী জাতির পথিকৃৎ নারী উদ্যোক্তা মিসেস শেলী বড়ুয়া। সৃজনশীলতাকে কাজে লাগিয়ে পরিশ্রমের মাধ্যমে আজ তিনি সফলতার দ্বার উন্মোচন করেছেন। আশা ডেইরি ফার্মের মাধ্যমে তিনি নিজেকে একজন সফল নারী উদ্যোক্তা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে নারী জাতির জন্য উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। বহুদিনের লালিত স্বপ্নকে বাস্তবে রূপদানের নিমিত্তে ২০১০ সালে মাত্র ৬ টি গাভী নিয়ে সমাজে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করা এবং বেকার যুবকদের কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষে মাত্র ৬ টি অস্ট্রেলিয়ান দুগ্ধজাতের গাভী নিয়ে সূচনা করেন আশা ডেইরি ফার্ম নামক খামার। “ইচ্ছে থাকলে উপায় হয়” আর “পরিশ্রম সফলতার চাবিকাঠি” উক্তিগুলোকে বাস্তবে পরিণত করে মাত্র কয়েক বছরের ব্যবধানে সফল পরিচর্যা, লালন পালনের ফলে ৫৫ টি দুগ্ধজাত অস্ট্রেলিয়ান সহ নানা জাতের গরু নিয়ে শেলী বড়ুয়া বর্তমানে সাতকানিয়া উপজেলার বৃহৎ ফার্মের নজির স্থাপনকারী এক মহীয়সী সফল নারী। নারী জাগরণের অগ্রদূত হিসেবে তিনি দেশ জাতি সমাজ পরিবার সহ সকলের কাছে বেশ সমাদৃত। যুবকদের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে দেশের অর্থনৈতিক খাতে রেখেছেন চমৎকার অবদান। দুগ্ধজাত গবাদি পশু থেকে দুধ উৎপাদন করে স্থানীয় চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি গবাদিপশুর বিশুদ্ধ দুধ চলে যায় দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে। বর্তমানে উক্ত ফার্ম থেকে ৩০০ থেকে ৪০০ লিটার দুধ সংগ্রহ করা হয়। যা সাতকানিয়া উপজেলার সর্ববৃহৎ বিশুদ্ধ দুধ উৎপাদনকারী খামার হিসেবে এলাকায় সাড়া জাগিয়েছে। খামারের ব্যাপারে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে নারী উদ্যোক্তা শেলী বড়ুয়ার স্বামী রনজিত বড়ুয়া এ প্রতিবেদককে বলেন, মূলত আমার স্ত্রী সৃজনশীল কার্যক্রমকে পছন্দ করেন। সাংসারিক কাজের পাশাপাশি সৃষ্টিশীল কিছু কাজ করার স্বপ্ন দেখতেন তিনি। আর তাঁর সেই স্বপ্নকে বাস্তবে রুপান্তরে আশা আকাঙ্খা বাস্তবায়নে সহযোগিতা করেছি। আর তাছাড়া মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আহবানে সাড়া দিয়ে একজন সুনাগরিক হিসেবে সুখী সমৃদ্ধি শালী বাংলাদেশের একজন ক্ষুদ্র অংশীদার হওয়ার নিমিত্তে শতভাগ বিশুদ্ধ দুধ সরবরাহের অঙ্গীকার নিয়ে আমার স্ত্রী এ ফার্মটি প্রতিষ্ঠা করেন। দীর্ঘ পরিশ্রম, পরিচর্যা ত্যাগ সুখ বিসর্জন দিয়ে ফার্মটি আজ সফলতার অনন্য উচ্চতায় আরোহন করেছে। তিনি আরো বলেন,গো খাদ্যের দাম বৃদ্ধির কারণে মাঝে মধ্যে কিছু ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছি,করোনাকালীন লকডাউনে গো খাবারের দাম নিয়ন্ত্রণ হলে খামার মালিকরা সফলতার মুখ দেখবেন। উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ড. আবুল কালাম বলেন,ওসি রনজিত বড়ুয়া ডেইরি ফার্ম করার জন্য আমার সাথে যোগাযোগ করলে তাকে আমি ফার্ম শুরু করার জন্য পরামর্শ প্রদান করি। আমার সু-পরামর্শে তিনি এই ফার্ম তৈরি করেন। সহধর্মিণী মিসেস শেলী বড়ুয়ার তত্ত্বাবধানে এই ফার্মটি পরিচালিত হচ্ছে। গবাদিপশুর সমস্যা দেখা দিলে উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসকে অবগত করলে যে কোন মুহুর্তে চিকিৎসা দিয়ে আসছি। ডেইরি ফার্মের অস্তিত্ব বজায় রাখা এবং সর্ববৃহৎ ফার্ম হিসেবে সুপ্রতিষ্ঠিত করতে উপজেলা প্রাণিসম্পদ সহযোগীতা,পরামর্শ চিকিৎসা কার্যক্রম অব্যাহত রাখবেন। তিনি আরো বলেন,মিসেস শেলী বড়ুয়ার ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় সফল পরিচর্যা,পরিশ্রম অদম্য ইচ্ছে শক্তির জোরে আশা ডেইরি ফার্ম আলোর মুখ দেখেছেন। সফল নারী উদ্যোক্তা মিসেস শেলী বড়ুয়া বলেন, আমার স্বামীর প্রত্যক্ষ সহযোগিতা এবং সঠিক দিকনির্দেশনা কে কাজে লাগিয়ে আশা ডেইরি ফার্ম প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। সৃষ্টিকর্তার নিকট চিরকৃতজ্ঞ তিনি আমাকে সফলতা দান করেছেন। তিনি আরো বলেন, কর্মসংস্থান বৃদ্ধি, দৈনিক ৫০০ থেকে ৬০০ লিটার দুধ উৎপাদনের লক্ষ্য মাত্রা বাস্তবায়নে সরকারি সহযোগিতা আশা করছি। সরকারি সহযোগিতা পেলে বিশুদ্ধ দুধের ঘাটতি পূরণে ” আশা ডেইরি ফার্ম”জাতীয়ভাবে ভূমিকা পালন করবে।
আলোকিত প্রতিদিন/১৭ জুলাই ২০২১/ আর এম