প্রতিনিধি, শরীয়তপুর:
শরীয়তপুর সদর উপজেলার পালং ইউনিয়নের বালাখানায় পাথর ভর্তি ট্রাক বেইলী ব্রিজের উপর উঠলে ব্রিজটি ভেঙে পড়ে। এতে বেইলী ব্রিজের নিচে থাকা এক নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে।
জানা যায়, মঙ্গলবার(১০ আগস্ট) সকাল ১০ টার দিকে পঞ্চগড় থেকে পাথর বোঝাই একটি ট্রাক নড়িয়ার উদ্দেশ্যে যাওয়ার পথে বালাখানা নামক স্থানে বেইলী ব্রিজে উঠার সময় ভেঙে খাদে পড়ে যায়। ট্রাকটি খাদে পড়লে নিচে কর্মরত শ্রমিকরা চাপা পড়ে। এতে একজন নিহত ও তিনজন গুরুতর আহত হয়েছেন। প্রত্যক্ষদর্শী শামীম হাসান(৪০) বলেন, সব ব্রিজ নির্মাণের সময় পাশ দিয়ে ডাইভেশন করা থাকে। কিন্তু এটি করার সময় কোনো ডাইভেশন করা হয়নি। ব্রিজের উপর দিয়ে বেইলী ব্রিজ বসিয়ে কাজ চলছিল এখানে। এর আগে এখানে কয়েকবার ট্রাক ফেঁসে যাওয়ার ঘটনাও ঘটেছে। তখন সেটি সমাধানের কথা থাকলেও তা না করে কাজ করছিল সড়ক ও জনপদ বিভাগ। কয়েকদিন আগে পার্শ্ববর্তী এলাকায় একইভাবে আরেকটি ব্রিজে কাজ করা হলে সেখানেও একজন মারা যান। নিহত নাঈম বেপারী(৩২) শরীয়তপুর সদর উপজেলার স্বর্ণঘোষ গ্রামের মনির উদ্দীন বেপারীর ছেলে। গুরুতর আহত দু’জন হলেন, মজিবর সরদার(৪৫), তাহের সিকদার(৩০)। ফায়ার সার্ভিস ও সিবিল ডিফেন্সের টিম লিডার আমজাদ হোসেন বলেন, আমরা সংবাদ পাওয়ার পর সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলে আসি। ফায়ার সার্ভিস ও স্থানীয়দের সহায়তায় ট্রাকের নিচে চাপা পড়া শ্রমিকদের উদ্ধার করে হাসপাতালে প্রেরণ করি। নির্মাণাধীন ব্রিজটির ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান এম এম বিল্ডার্সের দায়িত্বশীল একজন বলেন, ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজটির উপর দিয়ে ১০ টনের অধিক ভারী যানবাহন চলাচলে নিষেধাজ্ঞা থাকলেও তা অমান্য করে প্রায় ৬০ টন পাথর ভর্তি ট্রাকটি ব্রিজের উপর উঠলে ব্রিজটি ভেঙে পড়ে। শরীয়তপুর সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. মুনির আহমেদ খান বলেন, সকালে সড়ক দুর্ঘটনায় আহত ৫ জন শ্রমিক চিকিৎসা নিতে আসেন। তার মধ্যে ১ জন মারা গেছেন, ১ জন প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে চলে গেছেন বাকি ৩ জন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
শরীয়তপুর সদর উপজেলার পালং ইউনিয়নের বালাখানায় পাথর ভর্তি ট্রাক বেইলী ব্রিজের উপর উঠলে ব্রিজটি ভেঙে পড়ে। এতে বেইলী ব্রিজের নিচে থাকা এক নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে।
জানা যায়, মঙ্গলবার(১০ আগস্ট) সকাল ১০ টার দিকে পঞ্চগড় থেকে পাথর বোঝাই একটি ট্রাক নড়িয়ার উদ্দেশ্যে যাওয়ার পথে বালাখানা নামক স্থানে বেইলী ব্রিজে উঠার সময় ভেঙে খাদে পড়ে যায়। ট্রাকটি খাদে পড়লে নিচে কর্মরত শ্রমিকরা চাপা পড়ে। এতে একজন নিহত ও তিনজন গুরুতর আহত হয়েছেন। প্রত্যক্ষদর্শী শামীম হাসান(৪০) বলেন, সব ব্রিজ নির্মাণের সময় পাশ দিয়ে ডাইভেশন করা থাকে। কিন্তু এটি করার সময় কোনো ডাইভেশন করা হয়নি। ব্রিজের উপর দিয়ে বেইলী ব্রিজ বসিয়ে কাজ চলছিল এখানে। এর আগে এখানে কয়েকবার ট্রাক ফেঁসে যাওয়ার ঘটনাও ঘটেছে। তখন সেটি সমাধানের কথা থাকলেও তা না করে কাজ করছিল সড়ক ও জনপদ বিভাগ। কয়েকদিন আগে পার্শ্ববর্তী এলাকায় একইভাবে আরেকটি ব্রিজে কাজ করা হলে সেখানেও একজন মারা যান। নিহত নাঈম বেপারী(৩২) শরীয়তপুর সদর উপজেলার স্বর্ণঘোষ গ্রামের মনির উদ্দীন বেপারীর ছেলে। গুরুতর আহত দু’জন হলেন, মজিবর সরদার(৪৫), তাহের সিকদার(৩০)। ফায়ার সার্ভিস ও সিবিল ডিফেন্সের টিম লিডার আমজাদ হোসেন বলেন, আমরা সংবাদ পাওয়ার পর সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলে আসি। ফায়ার সার্ভিস ও স্থানীয়দের সহায়তায় ট্রাকের নিচে চাপা পড়া শ্রমিকদের উদ্ধার করে হাসপাতালে প্রেরণ করি। নির্মাণাধীন ব্রিজটির ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান এম এম বিল্ডার্সের দায়িত্বশীল একজন বলেন, ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজটির উপর দিয়ে ১০ টনের অধিক ভারী যানবাহন চলাচলে নিষেধাজ্ঞা থাকলেও তা অমান্য করে প্রায় ৬০ টন পাথর ভর্তি ট্রাকটি ব্রিজের উপর উঠলে ব্রিজটি ভেঙে পড়ে। শরীয়তপুর সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. মুনির আহমেদ খান বলেন, সকালে সড়ক দুর্ঘটনায় আহত ৫ জন শ্রমিক চিকিৎসা নিতে আসেন। তার মধ্যে ১ জন মারা গেছেন, ১ জন প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে চলে গেছেন বাকি ৩ জন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
আলোকিত প্রতিদিন/ ১০ আগস্ট, ২০২১/ দ ম দ