প্রতিনিধি, নওগাঁ:
নওগাঁর নিয়ামতপুর পুঁথিগত বিদ্যায় পিছিয়ে থাকলেও নতুন নতুন যন্ত্র আবিষ্কারের নেশায় মশগুল থাকেন মিজানুর রহমান মিনু।পরিবারের অভাব অনটনের জন্য তিনি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষা গ্রহন করতে সক্ষম হয় নি। তবুও ইঞ্জিন চালিত চার চাকার মিনি বাস তৈরি করে চমক দিয়েছে উদ্ভাবনী শক্তির জগতে। মিজানুর রহমান মিনুর আবিষ্কৃত বাসটিতে ১৫/১৮ জন যাত্রী বসতে পারবেন। নওগাঁ জেলার নিয়ামতপুর উপজেলার ভাবিচা ইউনিয়নের পাইকড়া গ্রামের আইয়ূব উদ্দীনের ছেলে মিজানুর রহমান মিনু পড়াশুনার থেকে বেশী মনযোগ ছিল পরিত্যক্ত জিনিস দিয়ে নতুন কিছু তৈরি করার। স্বপ্ন দেখছেন, গাড়িটি দেশে এবং বাণিজ্যিক ভাবে উৎপাদনের। এ ব্যাপারে সরকারের সহায়তা চান তিনি। জানা যায়, ছোটবেলা থেকেই নতুন কোন কিছু উদ্ভাবন করে সবাইকে চমক লাগিয়ে দিতেন মিনু। মিনি বাসের সীট ও স্টিয়ারিং দিয়ে দেশীয় প্রযুক্তিতে দেশীও যন্ত্রপাতিতে তৈরি করেছে বাসটি। বাসটি তৈরি করে পরীক্ষামূলকভাবে চালাচ্ছেন তিনি। সব মিলিয়ে বাসটি তৈরি করতে প্রায় সাড়ে ৩ লক্ষ টাকা খরচ পড়বে। মিনুর দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি বাসটি ১ লিটার জ্বালানিতে ঘণ্টায় ৬০ কিলোমিটার গতিতে ৩০/৩৫ কিলোমিটার চলাচলে সক্ষম। মিজানুর রহমান মিনু বলেন, ছোটবেলা থেকে নতুন কিছু উদ্ভাবন করার চেষ্টায় থাকতাম। এসব নিয়ে সারাক্ষণ ভাবতাম। নিজের একটা ছোট ওয়ার্কশপের দোকান আছে। আমার নতুন ইঞ্জিন চালিত চার চাকার গাড়ি দেখতে অনেকে আসেছে। মিনি বাসটির কাজ এখন শেষ পর্যায়ে। তিনি আরও বলেন, অনেকে টাকার অভাবে বড় বাস কিনতে পারে না। তার যেন অল্প টাকায় সেই বাসটি কেনার শখ পূরণ করতে পারে সেজন্য আমার এই ক্ষুদ্র প্রয়াস। এটি খুবই সাশ্রয়ী। চার চাকায় ব্রেক আছে। এতে ১৫/১৮ জন যাত্রী বহন করতে পারবে। সরকারের পৃষ্ঠপোষকতা পেলে আমার কাজ সহজ, দ্রুত এবং সুন্দর হবে।
নওগাঁর নিয়ামতপুর পুঁথিগত বিদ্যায় পিছিয়ে থাকলেও নতুন নতুন যন্ত্র আবিষ্কারের নেশায় মশগুল থাকেন মিজানুর রহমান মিনু।পরিবারের অভাব অনটনের জন্য তিনি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষা গ্রহন করতে সক্ষম হয় নি। তবুও ইঞ্জিন চালিত চার চাকার মিনি বাস তৈরি করে চমক দিয়েছে উদ্ভাবনী শক্তির জগতে। মিজানুর রহমান মিনুর আবিষ্কৃত বাসটিতে ১৫/১৮ জন যাত্রী বসতে পারবেন। নওগাঁ জেলার নিয়ামতপুর উপজেলার ভাবিচা ইউনিয়নের পাইকড়া গ্রামের আইয়ূব উদ্দীনের ছেলে মিজানুর রহমান মিনু পড়াশুনার থেকে বেশী মনযোগ ছিল পরিত্যক্ত জিনিস দিয়ে নতুন কিছু তৈরি করার। স্বপ্ন দেখছেন, গাড়িটি দেশে এবং বাণিজ্যিক ভাবে উৎপাদনের। এ ব্যাপারে সরকারের সহায়তা চান তিনি। জানা যায়, ছোটবেলা থেকেই নতুন কোন কিছু উদ্ভাবন করে সবাইকে চমক লাগিয়ে দিতেন মিনু। মিনি বাসের সীট ও স্টিয়ারিং দিয়ে দেশীয় প্রযুক্তিতে দেশীও যন্ত্রপাতিতে তৈরি করেছে বাসটি। বাসটি তৈরি করে পরীক্ষামূলকভাবে চালাচ্ছেন তিনি। সব মিলিয়ে বাসটি তৈরি করতে প্রায় সাড়ে ৩ লক্ষ টাকা খরচ পড়বে। মিনুর দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি বাসটি ১ লিটার জ্বালানিতে ঘণ্টায় ৬০ কিলোমিটার গতিতে ৩০/৩৫ কিলোমিটার চলাচলে সক্ষম। মিজানুর রহমান মিনু বলেন, ছোটবেলা থেকে নতুন কিছু উদ্ভাবন করার চেষ্টায় থাকতাম। এসব নিয়ে সারাক্ষণ ভাবতাম। নিজের একটা ছোট ওয়ার্কশপের দোকান আছে। আমার নতুন ইঞ্জিন চালিত চার চাকার গাড়ি দেখতে অনেকে আসেছে। মিনি বাসটির কাজ এখন শেষ পর্যায়ে। তিনি আরও বলেন, অনেকে টাকার অভাবে বড় বাস কিনতে পারে না। তার যেন অল্প টাকায় সেই বাসটি কেনার শখ পূরণ করতে পারে সেজন্য আমার এই ক্ষুদ্র প্রয়াস। এটি খুবই সাশ্রয়ী। চার চাকায় ব্রেক আছে। এতে ১৫/১৮ জন যাত্রী বহন করতে পারবে। সরকারের পৃষ্ঠপোষকতা পেলে আমার কাজ সহজ, দ্রুত এবং সুন্দর হবে।
আলোকিত প্রতিদিন/ ২১ আগস্ট ২০২১/ দ ম দ