আশুলিয়ায় হিজড়াদের চাঁদাবাজিতে অতিষ্ঠ এলাকা বাসী

সর্বত্র দাপিয়ে বেড়াচ্ছে নিজড়া বাহিনী। বিভিন্ন দল ও গুরুপিং এর মাধ্যমে চাঁদাবাজি করে হাতিয়ে নিচ্ছে শত শত টাকা।এ ছাড়া এলাকায় কারোও শিশু জন্ম হলে ভিবিন্ন ভয়ভীতি দেখিয়ে জোর করে হাতিয়ে নিচ্ছে মোটা অংকের টাকা।হিজড়াদের বেশি অত্যাচার চলছে সাভারের আশুলিয়া ধামসোনা, ইয়ারপুর,আশুলিয়া, শিমুলিয়া সহ কয়েকটি ঘনবসতি পাড়া-মহল্লায়। এই হিজড়াদের অত্যাচারের শিকার আশুলিয়ার দোকানপাট,ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, ব্যাংক সহ বিভিন্ন বাসাবাড়িতে থাকা গার্মেন্টস শ্রমিকরাও। টাকা না থাকলেও ধার করে দিতে হয় তাদের টাকা।আবার টাকা দেওয়ার সময়ও নির্ধারিত করে দেওয়া হয় এই সময়ের মধ্যে টাকা না দিলে তুলকালাম কান্ড ঘটাচ্ছে তারা। হাতে তালি বাজিয়ে নগ্ননৃত্য প্রদর্শনসহ নানা অত্যাচারের শিকার সাভারের আশুলিয়াবাসী।দিন দিন বেপরোয়া হয়ে উঠেছে হিজড়া বাহিনী। ইদানীং কিছু পুরুষ অপারেশন এর মাধ্যমে নকল হিজড়ায় পরিণত হচ্ছে। আবার কারো স্রী-সন্তান থাকার পরও হিজড়াবেশে হাতিয়ে নিচ্ছে টাকা।এসব ভুয়া ও নকল হিজরাদের অত্যাচার মাত্রাতিরিক্ত বলে অভিযোগ করেছেন আশুলিয়ার ভুক্তভোগীরা।আশুলিয়া বিভিন্ন এলাকায় মাঝেমধ্যেই হিজড়া গ্রুপগুলো সংঘাত -সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ছে।আশুলিয়ার কয়েকজন ভুক্তভোগী জানান, হিজড়ারা সকাল (৬)টা থেকে শুরু করে সারাদিন পান-বিড়ির দোকান সহ সকল প্রকার ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানে  চালায় বেপরোয়া চাঁদাবাজি অত্যাচার। এসময় টাকা দিতে অস্বীকার  করলে কাপড় খুলে বিবশ্র হয়, মান সম্মানের ভয়ে আবার কেউ কেউ টাকা দিয়েও দেয়। এমন ঘটনা ঘটছে সাভারের আশুলিয়া ধামসোনা ইউনিয়নের ভাদাইল গ্রামের মোঃ আরব আলীর বাড়িতে এসময় তার ছেলে আবু সাইদ  ফেসবুক লাইভে এসে  আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর (পুলিশ) এর সু-দৃষ্টি কামনা করেন।