প্রতিনিধি, সখিপুর (টাঙ্গাইল) :
টাঙ্গাইলের সখিপুর উপজেলায় ৬নংকালিয়া ইউনিয়ন ভাগ করে চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহে নতুন ১০নং বড়চওনা ইউনিয়ন পরিষদ গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে। কালিয়া ইউনিয়ন পরিষদের সন্নিকটে পাগল মোড়,জামালহাটকুড়া তালুকদার পাড়া, জামালহাটকুড়া পূর্ব পাড়া, ধলীপাড়া, ও (দাওয়াইলা পাড়া)কুটিরশিল্পপাড়া অবস্থিত। ওইসব এলাকার স্থায়ী জনসাধারণ কালিয়া ইউনিয়নের সাথে থাকার দাবিতে শনিবার(১৮সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে দশটা থেকে সাড়ে এগারটা পর্যন্ত ঢাকা- সখিপুর-সাগরদিঘী সড়কের পাগল মোড় এলাকায় প্রায় সহস্রাধিক নারী-পুরুষ মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা করেন।
মানববন্ধনে এ সময় বীর মুক্তিযোদ্ধা (অবঃ) বিজিবি সদস্য আবু হানিফ,কালিয়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ এর কৃষি বিষয়ক সম্পাদক কাইয়ুম খান, স্থানীয় ব্যক্তিদের মধ্যে মহিউদ্দিন,আনোয়ার তালুকদার,রিয়াজ উদ্দিন,বিল্লাল হোসেন ও কালিয়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক শামীম সিকদার বক্তব্য রাখেন।
এ সময় বক্তারা বলেন, আমরা উক্ত গ্রামবাসীরা কালিয়া ইউনিয়ন পরিষদের অতি সন্নিকটে বসবাস করি। কালিয়া ইউনিয়নের সাথে থাকলে ইউনিয়ন সংশ্লিষ্ট নাগরিক সুবিধা আমরা সহজেই পাব। কিন্তু নবগঠিত বড়চওনা ইউনিয়নের সাথে আমাদের এই কয়েকটি গ্রামকে যুক্ত করে সীমানা নির্ধারণ করায় নাগরিক সুবিধা ক্ষুণ্ন হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। কালিয়া ইউনিয়ন বিভাজনের সীমানা নির্ধারণে আমরা উক্ত গ্রামবাসী কালিয়া ইউনিয়নের সাথেই থাকতে চাই। আমরা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে কালিয়া ইউনিয়ন বিভাজনে সার্বিক বিষয় পর্যালোচনা করে এবং নাগরিক সুবিধা কে প্রাধান্য দিয়ে পুনরায় সীমানা নির্ধারণের জোর দাবি জানাই।
এ বিষয়ে ৬নং কালিয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়রাম্যান এসএম কামরুল হাসান হারেজ বিএসসি বলেন, ইউনিয়ন পরিষদ থেকে যেভাবে বিভাজন করা হয়েছিল,সেটা ঠিক থাকলে কোন সমস্যা থাকতো না এবং ওই এলাকার জনগন আজ এই মানববন্ধন করতেন না। উক্ত গ্রামগুলো কাল ইউনিয়নের সাথে থাকাটাই জনসাধারণের জন্য মঙ্গল বলে আমি মনে করি।
এ বিষয়ে ৬নং কালিয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়রাম্যান এসএম কামরুল হাসান হারেজ বিএসসি বলেন, ইউনিয়ন পরিষদ থেকে যেভাবে বিভাজন করা হয়েছিল,সেটা ঠিক থাকলে কোন সমস্যা থাকতো না এবং ওই এলাকার জনগন আজ এই মানববন্ধন করতেন না। উক্ত গ্রামগুলো কাল ইউনিয়নের সাথে থাকাটাই জনসাধারণের জন্য মঙ্গল বলে আমি মনে করি।
আলোকিত প্রতিদিন/ ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২১/ দ ম দ