সংরক্ষিত বনাঞ্চলে অবৈধভাবে  নির্মাণাধীন ৬ টি ঘর উচ্ছেদ 

0
279
আবু সায়েম 
চট্টগ্রাম দক্ষিণ বনবিভাগের  আওতাধীন  বারবাকিয়া রে‌ঞ্জের বারবাকিয়া এবং টইটং  বি‌টের সংরক্ষিত বনাঞ্চলে নির্মানাধীন পুরাতন  পাকা এবং সেমিপাকা ৬ টি ঘর   চট্টগ্রাম দক্ষিণ  বনবিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মোঃ শফিকুল ইসলামের  নির্দেশে
সহকারী বনসংরক্ষক পদুয়া আজহারুল ইসলামের  নেতৃত্বে বারবাকিয়া রেঞ্জ কর্মকর্তা মোঃ হাবিবুল হকসহ পদুয়া, চুনতির রেঞ্জ কর্মকর্তাসহ স্টাফগণ   যৌথ    অভিযান চালিয়ে ৬ টি পুরাতন  পাকা এবং সেমিপাকা ঘর  জবরদখল মুক্ত করে  উচ্ছেদ করা হয়েছে।এতে করে সরকারী সম্পদ ভূমিদস্যুদের হাত থেকে উদ্ধার করা হয়েছে । তবে ভূমিদস্যুদের কাউকে আটক করতে পারেনি।২৬  ফেব্রুয়ারী  শনিবার বারবাকিয়া  রেঞ্জের আওতাধীন বারবাকিয়া ও টইটং  বিটে সহকারী বনসংরক্ষক পদুয়া একেএম আজহারুল ইসলামের নেতৃত্বে বারবাকিয়া   রেঞ্জ কর্মকর্তা  মোঃ হাবিবুল হক,  পদুয়া, চুনতি  রেঞ্জের রেঞ্জ কর্মকর্তা  এবং  স্টাফদের  সহযোগিতায় যৌথ  অভিযান পরিচালনা করে  অবৈধ ভাবে জবরদখলকৃত জায়গায় পুরাতন  পাকা এবং সেমি পাকা ঘর  উচ্ছেদ করে  জবরদখল মুক্ত  করা হয়।বিষয়টি অবগত  করেছেন  বারবাকিয়া  রেঞ্জ কর্মকর্তা মোঃ হাবিবুল হক। সহকারী বনসংরক্ষক পদুয়া একেএম আজহারুল ইসলাম বলেন, ভূমিদস্যুদের জায়গা হবে না। যারা বন বিভাগের জমি দখল করে  জবরদখল  করছে তাদের আমরা কঠোর হাতে প্রতিরোধ করবো। বনবিভাগের জমিতে অবৈধভাবে নির্মাণকৃত ঘর জবরদখলের দায়ে   অভিযান চালিয়ে ৬ টি ঘর উচ্ছেদ করা হয়েছে।  । অভিযানে পদুয়া চুনতি ও  বারবাকিয়া রেঞ্জের  বিট কর্মকর্তা ,ভিলেজারগণসহ  স্টাফগণ  অংশ গ্রহণ ক‌রে।সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের প্রস্তুতি চলছে বলে জানিয়েছেন রেঞ্জ কর্মকর্তা মোঃ হাবিবুল হক ।
 চট্টগ্রাম দক্ষিণ বনবিভাগের  বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মোঃ শফিকুল ইসলাম   বলেন, সরকারি বনভূমি উদ্ধারে বনবিভাগ সচেষ্ট রয়েছে।  সরকারি জমিতে কেউ স্থাপনা নির্মাণ  করলে উচ্ছেদ করা হবে  এবং জবরদখল কারীদের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে বনভূমি রক্ষার্থে যথাযথ ভূমিকা পালন করবো। অভিযান চালিয়ে ভূমি জবরদখল এবং পাহাড়খেকোদের আইনের আওতায় আনা হবে। বন অপরাধ দমনে তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করার আহ্বান জানান তিনি।
আলোকিত প্রতিদিন/ ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২২/মওম

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here