পিসি দাস,দিনাজপুর
২৪ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার সকাল ১১ ঘটিকায় দিনাজপুর প্রেসক্লাব মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন ১০নং কমলপুর ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের নির্বাচনে টিউবয়েল প্রতিকে অংশ নেয়া মেম্বার পদপ্রার্থী মোঃ মকবুল হোসেন চৌধুরী।দিনাজপুর সদর উপজেলার ১০নং কমলপুর ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের ইর্ভিএম পদ্ধতি ব্যাতিত ব্যালোটের মাধ্যমে পূনঃনির্বাচনের দাবিতে টিউবয়েল মার্কার চক্রান্তের মাধ্যমে পরাজিত প্রার্থী মকবুল হোসেন চৌধুরী সংবাদ সম্মেলন করেন। তিনি সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করে বলেন, ৮,৯ ও ১০ নং এর দায়িত্ব প্রাপ্ত রিটার্নিং অফিসার মোঃ আতাউল হক। রিটার্নিং অফিসার আতাউল হক এবং প্রিজাইডিং অফিসার যোগ সাজস করে গত ৩০-০১-২০২২ইং তারিখে রাত ১১টার দিকে মেম্বার প্রার্থী মকবুল হোসেন চৌধুরীকে লোক মারফত ডেকে নেয় এবং তারা বলে যদি নির্বাচনে জয়ী হতে চান তাহলে, ২ লক্ষ টাকা আমাদের দিতে হবে। আমি প্রার্থী মকবল হোসেন চৌধুরী বললাম কেন আপনাদের টাকা দিব। উনারা মকবুল হোসেন চৌধুরীকে বলেন ইভিএম সম্পর্কে জনগনের ধারণা নেই, আমরা যা করব তাই হবে। আমি প্রার্থী মকবুল হোসেন চৌধুরী টাকা দিতে অপারগতা জানাই। ৩১-০১-২০২২ইং তারিখ সকালে নির্বাচনের দিন আমি প্রার্থী ৮টি বুথে এজেন্ট দিতে গেলে উনারা ৫টি বুথে এজেন্ট নেয় বাকি ৩টি বুথে আমার এজেন্ট না নিয়ে প্রিজাইডিং অফিসার বলেন আর এজেন্ট লাগবে না। ভোট শুরু হওয়ার পর শুরু হলো আসল খেলা, তারা ফুটবল মার্কার প্রার্থীদের বার বার সেন্টারে ঢুকতে দিলেও আমাকে সেন্টারে ঢুকতে না দিয়ে আমার সাথে অসৌজন্য মূলক আচরণ করেন। ভোট শেষে তারা আমার এজেন্টদের সেন্টার থেকে টিউবয়েল মার্কার প্রাপ্ত ভোটের হিসাব না দিয়েই মৌখিকভাবে ৩১২ ভোট পেয়েছেন বলে সাব জানিয়ে দেন এবং আমার এজেন্টদের রুম থেকে বের করে দেন। আমার টিউবয়েল প্রতিকের প্রাপ্ত ভোটের হিসাব প্রিন্ট কপি তো দুরের কথা সাদা কাগজেও লিখিত দেন নি। এ বিষয়ে আমি দিনাজপুর জেলা সিনিয়র নির্বাচন অফিসার এবং জেলা প্রসাশকসহ সংশ্লিষ্ট সকল দপ্তরে আবেদন করেছি যাতে পুনরায় টিউবয়েল মার্কার ভোট সঠিকভাবে গননা হয় এবং এরই সাথে আমার দাবী ইভিএম পদ্ধতি ছাড়া ব্যালট পেপারের মাধ্যমে পুনরায় নির্বাচনের দাবী জানান। প্রতিটি বুথে পাওয়া আমার টিউবয়েল মার্কার ভোট গ্রহন এবং গনণা কারী এবং বিরুদ্ধে আইন মোতাবেক সঠিক তদন্তে ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য অনুরোধ করছি।
আলোকিত প্রতিদিন/ ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২২/মওম
