কুমিল্লা সীমান্তে মাদকের আস্তানা সিসি ক্যামেরা দ্বারা নিয়ন্ত্রিত

কুমিল্লার সীমান্তবর্তী এলাকা গোলাবাড়ি বিজিবি চেক পোস্ট সংলগ্ন মাদকের আস্তানা সিসি ক্যামেরা দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। এলাকাবাসীর অভিযোগ অত্র বাড়িতে রয়েছে বিশাল মাদক সিন্ডিকেটের ব্যবসা চোরাকারবারী, অস্ত্রের ঝনঝনানি, অত্র এলাকার বসবাসরত কেউই মুখ খুললেই তাকে গুনতে হয় মিথ্যা মামলা গুম-খুন হয়রানি শিকার। প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানান,রুবেল,জসিম,জাকির,সবুজ,বাপ্পীর বিশাল চোরাচালান সিন্ডিকেট অত্যাধুনিক অস্ত্র,জালনোট মেশিন ও ইয়াবা তৈরির ঢাইস আছে ভয়ঙ্কর অপরাধীদের আস্তানায়। গোলাবাড়ীর সীমান্তে বিজিবির চেকপোষ্টের পিছনে সিসি ক্যামেরার নিয়ন্ত্রিত সবুজদের আস্তানা।  ৩মে পবিত্র ঈদের দিন সকাল ৮ টায় কুমিল্লা আদর্শ সদরের কোতোয়ালি ৫নং পাঁচথুবীর গোলাবাড়ীর সীমান্তে চোরাকারবারি (সাঃ চেয়ারম্যান বাহিনীর)ভূঁইয়া বাড়ীর রুবেল,জসিম ও জাকিরদের গুলিবর্ষণ,আহত দোকানদার মোস্তাক গুলিবিদ্ধ হয়। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ভর্তি করেন। উল্লেখ্যঃ শংকুচাইল সীমান্তে বিষ্ণুপুরের রাজু বাহিনীর গুলিবর্ষণে সাংবাদিক মহিউদ্দিন সরকার নাঈম শহীদ হওয়ার পর,এবার গোলাবাড়ী সীমান্তে চোরাকারবারিদের গুলিতে আহত হন দোকানদার মোস্তাক।  অনুসন্ধান সূত্র ধরেই প্রকাশঃ কুমিল্লা আদর্শ সদরের ৫নংপাঁচথুবীর ইউনিয়নের বিষ্ণুপুর বিজিবির লাইনম্যান কামাল পিতা রেনু মিয়া, গোলাবাড়ী,কোটেশ্বর,শরীফপুর, বড়জলা মুতিনগরের বিল্লাল পিতাঃমনজিল,আকতার মনজুর আলী,আতর হোসেন পিতা বসত আলী,জলিল পিতা রহমত আলী,সাহাপিন পিতা সিদ্দিক মুহুরী,মোঃখোরশেদ পিতা সুরুজ মিয়া,ভুয়া ডিবি জুয়েলদের বিশাল সিন্ডিকেট অস্ত্র ও মাদক সহজলভ্য!হাতের মোবাইলে সব দেখে-রাস্তার মোড়ে, গাছে, বিদ্যুতের খুঁটিতে সিসি ক্যামেরার পাহারা।সীমান্তের নো ম্যান্স ল্যান্ডে ভারত ও বাংলাদেশের অংশে উভয় দেশের নাগরিকত্ব (কার্ড)ব্যবহার করে অবাধে চোরাচালান নিয়ন্ত্রণ করছে। বাংলাদেশে অভিযান হলে নিরাপদ ভারতে,আর ভারতে অভিযান হলে চলে আসেন বাংলাদেশে। বুড়িচংয়ের শঙ্কুচাইল সীমান্তে বিজিবির নাকের ডগায় চোরাকারবারিদের গুলি বর্ষণে খুন হন সাংবাদিক মহিউদ্দিন সরকার নাঈম। বিবির বাজার কটক বাজার সীমান্তে স্টার শাহীন সিন্ডিকেট লাগামহীন, মুক্তিপণ আদায়ের জন্য এক যুবককে গাছের সাথে বেধে ব্যাপক মারধর ও ধারালো চেনি দিয়ে হত্যার ভয়ভীতি প্রদর্শন করে,খবর পেয়ে Rab আহত ভিকটিম কে উদ্ধার করেন। কটক বাজার লাইনম্যান জহির সিন্ডিকেট বেপরোয়া, সহিদ ভাই গ্রুপ। রামচন্দ্রপুর সীমান্তে মাফিয়া ডন মারুফ,কৃষ্ণপুর মমিন(৩১), মুতিনগর সীমান্তে মনজিল আক্তার(৩৫),নিশ্চিন্তপুর সীমান্তে মনির,জুয়েল,জামবাড়ি জাবেদ,সোহাগ(২৮) পাঁচগাইচ্ছা মাজারের পাশে বিশাল সিন্ডিকেট রয়েছে।