মিল্লাত হাসান:
রংপুর মেডিকেলে ট্রলি বাবদ দাবিকৃত ১০০-১০০০টাকা না দেওয়ার জন্য নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন রোগীর আত্মীয়-স্বজনরা। তাছাড়া অপারেশন থিয়েটারে ও চলছে টাকার লেনদেন। গ্রাম অঞ্চল থেকে চিকিৎসা নিতে আসা অতি দরিদ্র মানুষকে ও দিতে হচ্ছে তাদের দাবিকৃত টাকা। তাদের ইচ্ছা মতো টাকার দাবি দিচ্ছে। যদি তারা টাকা না দেয় তাহলে হাসপাতালের মেজেতে পড়ে আছে হাজারো অসহায় পরিবারের রোগী। তাদের তেমন চিকিৎসা ও দিচ্ছে না। সরেজমিন এ দেখা যায় এক ব্যাক্তি ৪০০ টাকা দিচ্ছে তবুও নিচ্ছে না। তাদের দাবি ৬০০ টাকা নিবে। স্বজনরা জানান,এটা আবার কোন সরকারি হাসপাতালের আইন জানা ছিলো না।সরকারি হাসপাতালে ও যদি তাদের দাবিকৃত ফি দিতে হয়,তাহলে জনগন যাবে কোথায়,,, কোথায় গিয়ে চিকিৎসা নিবো। আমরা কি বানের জ্বলে ভেসে আসছি নাকি।শুধু তাই নয় রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আনাচে-কানাচে চলছে বিভিন্ন অনিয়ম বা টাকার কারসাজি। ইমরান হাসনাত নামে এক ব্যাক্তি জানান, দেশে সবখানেই দুর্নীতি চাদাবাজি,সুদ,ঘুষ রয়েই গেলো,,সেটা আমাদের মতো এক শ্রেণীর মানুষেরই দোস,,, আমরা যদি প্রথম থেকেই তাদের টাকার লোভটা না দেখাইতাম,,তাহলে তারা আজ টাকার জন্য দাবি করতে পারতো না। হয়তো সমাজটা বদলে যেতো। আর কেউ নির্যাতনের শিকার ও হতো না। তবে আমি তাদের হাসপাতালের আইন কানুন জানতে চাইলে আমাকে কোনো জবাব দেননি এবং তাদের নাম পদবি জানতে চাইলে সেটাও বলেনি।
আলোকিত প্রতিদিন / ২২ মে ,২০২২/ মওম