মো: আনোয়ার হোসেন:
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বাড়ি থেকে স্কুলে যাওয়ার পথে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার চাপায় সজিব চন্দ্র দাস (১১) নামে এক স্কুল শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১১টার দিকে উপজেলার সলিমগঞ্জ কলেজের প্রধান গেইটের সামনের সড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত সজিব চন্দ্র দাস, সলিমগঞ্জ ইউনিয়নের বাড়াইল দাস পাড়ার পাবন চন্দ্র দাসের ছেলে। সে বাড়াইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে তৃতীয় শ্রেনীতে পড়াশোনা করতো। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান সজিব বাড়ি থেকে পায়ে হেঁটে স্কুলে যাওয়ার সময় সলিমগঞ্জ কলেজের সামনে দ্রুতগামী একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা রাস্তার পাশে থাকা একটি গাছের সঙ্গে চাপা দেয়। ঘটনাস্থলে সজিবের মৃত্যু হয়। আশঙ্কাজনক অবস্থায় স্থানীয়রা উদ্ধার করে সলিমগঞ্জ অলিউর রহমান জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। সলিমগঞ্জ অস্থায়ী পুলিশ ক্যাম্পের (এসআই)
আশরাফুল আলম এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, সজিব স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণির ছাত্র ছিল। বৃহস্পতিবার ১১টার দিকে বাড়ি থেকে স্কুলে যাওয়ার পথে ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা চাপায় ঘটনাস্থলেই সজিব মারা যায়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে।এরপর অটোরিকশা আটক করে থানায় নিয়ে আসে। কোন অভিযোগ না থাকায় মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তন্তর করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১১টার দিকে উপজেলার সলিমগঞ্জ কলেজের প্রধান গেইটের সামনের সড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত সজিব চন্দ্র দাস, সলিমগঞ্জ ইউনিয়নের বাড়াইল দাস পাড়ার পাবন চন্দ্র দাসের ছেলে। সে বাড়াইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে তৃতীয় শ্রেনীতে পড়াশোনা করতো। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান সজিব বাড়ি থেকে পায়ে হেঁটে স্কুলে যাওয়ার সময় সলিমগঞ্জ কলেজের সামনে দ্রুতগামী একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা রাস্তার পাশে থাকা একটি গাছের সঙ্গে চাপা দেয়। ঘটনাস্থলে সজিবের মৃত্যু হয়। আশঙ্কাজনক অবস্থায় স্থানীয়রা উদ্ধার করে সলিমগঞ্জ অলিউর রহমান জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। সলিমগঞ্জ অস্থায়ী পুলিশ ক্যাম্পের (এসআই)
আশরাফুল আলম এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, সজিব স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণির ছাত্র ছিল। বৃহস্পতিবার ১১টার দিকে বাড়ি থেকে স্কুলে যাওয়ার পথে ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা চাপায় ঘটনাস্থলেই সজিব মারা যায়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে।এরপর অটোরিকশা আটক করে থানায় নিয়ে আসে। কোন অভিযোগ না থাকায় মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তন্তর করা হয়েছে।