শেরপুর জেলা পরিষদ নির্বাচনে জনপ্রিয়তার শীর্ষে সতন্ত্র প্রার্থী হুমায়ূন কবির

0
482
মো.রাজন মিয়া:
আসন্ন ১৭ অক্টোবর-২০২২ ইং অনুষ্ঠিতব্য শেরপুর জেলা পরিষদ নির্বাচনে জনপ্রিয়তার  শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে সতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী “মোটরসাইকেল” প্রতীকে জননেতা হুমায়ুন কবির রোমান।
অনুসন্ধানমূলক রাজনৈতিক বিশ্লেষণে জানা যায়,জননেতা হুমায়ুন কবির রোমান একটি সম্ভান্ত্র মুসলিম এবং আওয়ামীলীগ পরিবারের সন্তান। তার পিতা.বীর মুক্তিযোদ্ধা মরহুম আবু বক্কর সিদ্দিক একজন মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার ও আদর্শ আওয়ামীলীগ কর্মী ছিলেন।
তিনি একজন দেশপ্রেমিক মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হিসেবে এবং বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মুক্তিযোদ্ধের চেতনায় উজ্জীবিত হয়ে শেরপুরের জন্য তথা আওয়ামীলীগের জন্য কাজ করে যাচ্ছে।
তিনি দলীয় দুর্দিন থেকে বর্তমান সময় অবধি অনেক নির্যাতন ও নানা প্রতিকূলতাকে পিছনে ফেলে দলের জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন।
এরই ধারাবাহিকতায় শেরপুর জেলা আওয়ামীলীগের একজন সুদক্ষ সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে কাজ করে সকলের হৃদয়ের মনিকোঠাঁয় জায়গা করে নিয়েছেন।
যার ফলস্বরূপ তিনি একাধারে ঐতিহ্যবাহী শেরপুর পৌরসভার সাবেক সফল মেয়র এবং জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এবং পরবর্তীতে সরকারি প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী জেলা পরিষদ প্রশাসক নিয়োগ প্রাপ্ত হয়ে অত্যন্ত নিষ্ঠা ও দায়িত্বশীলতার সাথে কাজ করে সর্বমহলের নিকট জননেতা হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেছেন।
জেলা নির্বাচন অফিস সুত্রে জানা যায়,শেরপুর জেলার ৫২ টি ইউনিয়ন পরিষদ ও ৫ টি উপজেলা পরিষদ  এবং ৪ টি পৌরসভা মিলে মোট ভোটারের সংখ্যা ৭৪৩ জন।
এই ৭৪৩ জন কে উপজেলা ভিত্তিক ভোটার সংখা হিসাব করে শেরপুর জেলা পরিষদ নির্বাচনী অঞ্চলকে পাঁচটি সাধারণ ওয়ার্ড ও ২ টি নারী সংরক্ষিত ওয়ার্ডে বিভক্ত করে নির্বাচনী অঞ্চল ঘোষণা করা হয়েছে।
অংশগ্রহণমূলক পর্যবেক্ষণ সুত্রে দেখা যায়,সতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী জননেতা হুমায়ুন কবির রোমান এর “মোটরসাইকেল”প্রতীক মোট ভোটের ৯০% শীর্ষ অবস্থানে রয়েছেন।
ভোটারদের তথ্য মতে, জননেতা হুমায়ুন কবির রোমান একজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান,তিনি একজন আদর্শ সংগঠক,সে তার নিজ যোগ্যতায় আমাদের সাধারণ ভোটারদের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছেন। আমরা সব সময় তার পাশে আছি।
এ বিষয়ে সাবেক জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও প্রশাসক জননেতা মো.হুমায়ুন কবির
রোমান বলেন,আমি একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান,আমার বাবা  বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে বুকে ধারণ করে দেশের মানুষ এবং দেশকে স্বাধীন করার জন্য যুদ্ধ করেছেন। আমি বঙ্গবন্ধুর আদর্শে গড়া আওয়ামী পরিবারের সন্তান হিসেবে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে বুকে ধারণ করে দেশ ও দশের জন্য কাজ করে যাচ্ছি। আমি ১৯৯৬ পরিবর্তী সময় থেকে আওয়ামী লীগের দুর্দিনে এই শেরপুর জেলা আওয়ামী লীগকে সুসংগঠিত ও সংঘবদ্ধ রাখতে অক্লান্ত পরিশ্রম করেছি।
তিনি আরও বলেন,আমার কাছে কেউ কোন কাজের জন্য এসে কখনো ফিরে গেছে এমন নজির দূলর্ভ। সর্বস্তরের জনগণ সহ জেলার সকল ভোটারগণ আমাকে ভালোবেসে পাশে আছে।
পরিশেষে তিনি সকল ভোটারদের কাছে “মোটরসাইকেল”প্রতীকে ভোট ও দোয়া চেয়েছেন।
আলোকিত প্রতিদিন/ ১২ অক্টোবর-২০২২/ মওম

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here