নিজস্ব প্রতিবেদক:
সিত্রাং সিভিয়ার সাইক্লোন হিসেবে রূপ নিয়েছে জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ঘূর্ণিঝড়টি সন্ধ্যার মধ্যে উপকূলে আঘাত হানবে। উপকূলীয় ১৩ জেলায় মারাত্মক এবং ২ জেলায় হাল্কা আঘাত হানবে। তবে বরগুনার পাথড়ঘাটা এবং পটুয়াখালীর কলাপাড়া সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হবে।
উপকূলে ৭ হাজার ৩০টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত করা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘সকাল থেকেই মানুষদের আশ্রয়কেন্দ্রে আনা হচ্ছে। আমরা আম্পানের সময় ২৪ লাখ লোককে সরিয়েছিলাম। এবার ২৫ লাখ সরানোর লক্ষ্য রাখা হয়েছে। ঘূর্ণিঝড়টি চট্টগ্রাম, খুলনা এবং বরিশাল বিভাগে বেশি আঘাত হানবে। চট্টগ্রাম বিভাগের মহেশখালী, সন্দিপ বেশি ঝুকিপূর্ণ। সিডর ছিল সুপার সাইক্লোন, এটা সিভিয়ার সাইক্লোন।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ঝড়ে একজন মানুষও যদি না মারা যান, তাহলে সেটা হবে বড় সফলতা। তাদের গবাদি পশুগুলোকেও সেন্টারে আনতে বলা হয়েছে। প্রতিজেলায় পাঁচ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি ড্রাই কেক এবং বিস্কুট পাঠানো হয়েছে শুকনো খাবার হিসেবে। দুর্যোগে বিদ্যুৎ ও টেলি যোগাযোগ ব্যবস্থা ঠিক রাখতে বলা হয়েছে।’