সবুজ সরকারঃ
টাঙ্গাইলের কালিহাতীর বাংড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি মোখলেছুুর রহমানকে প্রতারণা মামলায় কারাগারে পাঠিয়েছেন বিচারক। তিনি খিলদা গ্রামের মৃত মোসলেম উদ্দিনের ছেলে। ১৫ নভেম্বর মঙ্গলবার সকালে টাঙ্গাইলের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কালিহাতী আমলী আদালতে প্রতারণা মামলায় জামিনের আবেদন করলে বিচারক নওরীন করিম জামিনের আবেদন নাকোচ করে তাকে জেল হাজতে প্রেরণের জন্য আদেশ দেন।
মামলাসুত্রে জানা যায়, কালিহাতী উপজেলার বল্লা ইউনিয়নের মমিননগর গ্রামের আব্দুল হাকিমের ছেলে সিএনজি চালক শরীফ আহম্মেদকে চার লাখ টাকার বিনিময়ে বিদেশ পাঠানোর আশ্বাস দেন ওই আওয়ামী লীগ নেতা মোখলেুর রহমান। সংসারে স্বচ্ছলতা ফিরিয়ে আনার জন্য শরীফ আহম্মেদ তার সিএনজি বিক্রি, জমি বন্ধক এবং এনজিও থেকে টাকা তুলে মোখলেছুুর রহমানকে বুঝিয়ে দেন। টাকা নেওয়ার পর ওই আওয়ামীগ নেতা বিদেশ না পাঠিয়ে নানা তালবাহানা শুরু করে। একপর্যায়ে বলে তোকে বিদেশ পাঠাতে পারবো না এবং টাকাও ফেরৎ দিতে পারবো না। সামাজিকভাবে একাধিক সালিশ দরবার করেও টাকা ফেরৎ না পেয়ে গত বছরে জুলাই মাসের ২১ তারিখে ওই মোখলেছুর রহমানকে অভিযুক্ত করে একটি প্রতারণা মামলা দায়ের করেন।
মামলার বাদি সিএনজি চালক শরীফ আহম্মেদ জানান, কালিহাতী উপজেলার বাংড়া ইউনিয়নের খিলদা গ্রামের আওয়ামী লীগ নেতা মোখলেছুর রহমানের সাথে পরিচয় হওয়ার সুবাদে বিদেশ যাওয়ার জন্য সিএনজি বিক্রি ,জমি বন্ধক ও এনজিও থেকে টাকা তুলে চার লাখ পঞ্চাশ হাজার টাকা দেই ওই মোখলেছকে। দীর্ঘদিন পার হওয়ায় বিদেশ যাওয়ার জন্য চাপ দিলে মোখলেছ বলে তোকে বিদেশ পাঠাতে পারবো না এমন কি তোর টাকাও ফেরৎ দিতে পারবোনা। তিনি আরো জানান, মোখলেছ যে এত বড় প্রতারক আমার জানা ছিলো না। খবর নিয়ে পরে জানতে পারি আমার মত আরো অনেকেরই টাকা মেরে দিয়েছে। অনেকের স্বপ্ন ভঙ্গ করে দিয়েছে ওই প্রতারক মোখলেছ। আমি ওই প্রতারকের দৃষ্টান্তমুলক শাস্তি দাবি করছি। যাতে সে আর ভবিষ্যতে কারো সাথে প্রতারণা করতে না পারে।
উল্লেখ্য, ওই আওয়ামী লীগের সাবেক এ নেতা মোখলেছুর রহমানের বিরুদ্ধে আদালতে প্রতারণার ৪টি মামলা চলমান রয়েছে। ইতোপুর্বেও তিনি ওইসব মামলায় একাধিকবার হাজতবাস করেছেন।
মামলাসুত্রে জানা যায়, কালিহাতী উপজেলার বল্লা ইউনিয়নের মমিননগর গ্রামের আব্দুল হাকিমের ছেলে সিএনজি চালক শরীফ আহম্মেদকে চার লাখ টাকার বিনিময়ে বিদেশ পাঠানোর আশ্বাস দেন ওই আওয়ামী লীগ নেতা মোখলেুর রহমান। সংসারে স্বচ্ছলতা ফিরিয়ে আনার জন্য শরীফ আহম্মেদ তার সিএনজি বিক্রি, জমি বন্ধক এবং এনজিও থেকে টাকা তুলে মোখলেছুুর রহমানকে বুঝিয়ে দেন। টাকা নেওয়ার পর ওই আওয়ামীগ নেতা বিদেশ না পাঠিয়ে নানা তালবাহানা শুরু করে। একপর্যায়ে বলে তোকে বিদেশ পাঠাতে পারবো না এবং টাকাও ফেরৎ দিতে পারবো না। সামাজিকভাবে একাধিক সালিশ দরবার করেও টাকা ফেরৎ না পেয়ে গত বছরে জুলাই মাসের ২১ তারিখে ওই মোখলেছুর রহমানকে অভিযুক্ত করে একটি প্রতারণা মামলা দায়ের করেন।
মামলার বাদি সিএনজি চালক শরীফ আহম্মেদ জানান, কালিহাতী উপজেলার বাংড়া ইউনিয়নের খিলদা গ্রামের আওয়ামী লীগ নেতা মোখলেছুর রহমানের সাথে পরিচয় হওয়ার সুবাদে বিদেশ যাওয়ার জন্য সিএনজি বিক্রি ,জমি বন্ধক ও এনজিও থেকে টাকা তুলে চার লাখ পঞ্চাশ হাজার টাকা দেই ওই মোখলেছকে। দীর্ঘদিন পার হওয়ায় বিদেশ যাওয়ার জন্য চাপ দিলে মোখলেছ বলে তোকে বিদেশ পাঠাতে পারবো না এমন কি তোর টাকাও ফেরৎ দিতে পারবোনা। তিনি আরো জানান, মোখলেছ যে এত বড় প্রতারক আমার জানা ছিলো না। খবর নিয়ে পরে জানতে পারি আমার মত আরো অনেকেরই টাকা মেরে দিয়েছে। অনেকের স্বপ্ন ভঙ্গ করে দিয়েছে ওই প্রতারক মোখলেছ। আমি ওই প্রতারকের দৃষ্টান্তমুলক শাস্তি দাবি করছি। যাতে সে আর ভবিষ্যতে কারো সাথে প্রতারণা করতে না পারে।
উল্লেখ্য, ওই আওয়ামী লীগের সাবেক এ নেতা মোখলেছুর রহমানের বিরুদ্ধে আদালতে প্রতারণার ৪টি মামলা চলমান রয়েছে। ইতোপুর্বেও তিনি ওইসব মামলায় একাধিকবার হাজতবাস করেছেন।
আলোকিত প্রতিদিন/ ১৫ নভেম্বর-২০২২/ মওম