খালেদ হাসান:
ত্রিশাল উপজেলার ৪নং কানিহারী ইউনিয়ন পরিষদ সচিব আব্দুল লতিফ চাকরি জীবনে অত্যন্ত দক্ষতা ও নিষ্ঠার সাথে ৩০ বছর যাবৎ দায়িত্ব পালন করে আসছেন। সদা হাস্যজ্জল, বিনয়ী, অবিজ্ঞ এম এ লতিফ চাকরির দীর্ঘ সময়ে বিভিন্ন পরিষদে দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে অর্জন করেছেন প্রচুর সুনাম ও ভালোবাসা। ইউনিয়নবাসীর কাছে নিজেকে আস্থার প্রতীক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। ইউপি সচিব এম এ লতিফ বলেন আমি দীর্ঘ সময় ইউপি সচিব হিসাবে দায়িত্ব পালন করার সুবাধে বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদে কাজ করার সুযোগ হয়েছে। প্রতিটি ইউনিয়নে আমার ব্যাপক সুনাম রয়েছে। আমার চাকরি জীবনে কোথাও কোন প্রকার দুর্নীতি অনিয়মের সাথে যুক্ত হওয়ার প্রমাণ পাওয়া যাবে না। কিন্তু গত কয়েকদিন যাবৎ আমার কিছু বিরোধী লোক আমার অর্জিত সম্মান নষ্ট করার পায়তারা করছে। তারা কিছু নাম পরিচয়হীন সাংবাদিকের মাধ্যমে ফেসবুক অনলাইনে আমার বিরুদ্ধে নানা অপপ্রচার চালাচ্ছে। তারা বলছে বিজিবি কার্ডে আমি অনিয়ম বা দুর্নীতি করেছি। যা বানোয়াট ও ভিত্তিহীন। কোন ইউনিয়ন পরিষদ সচিবের বিজিবি কার্ড প্রদান অথবা বাতিল করার কোন ক্ষমতা নেই। ৪ নং কানিহারী ইউপি চেয়ারম্যান শহিদুল্লাহ মন্ডল সচিব লতিফ সম্পর্কে বলেন উনি একজন অভিজ্ঞ, সৎ ও ভালো মানুষ। আমি উনাকে কোন নিয়ম বহির্ভূত কাজের সাথে যুক্ত হতে দেখিনি। তিনি অনিয়ম করেছেন এমন কোন মৌখিক অথবা লিখিত অভিযোগ এখন পর্যন্ত আমার কাছে কেউ দেয়নি।
আলোকিত প্রতিদিন/ ৮ জুলাই ২৩/ এসবি