মো. শিহাব উদ্দিন:
ঘটনাটি ঘটিয়েছে গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া উপজেলার কুশলী ইউনিয়নের সাবেক তহশিলদার বর্তমানে পাটগাতি তহশিলদার ভূমি উপ-সহকারী কর্মকর্তা শ্যামল কুমার রায়। গোপান সূত্রে জানা যায় টাকার বিনিময়ে এই অবৈধ কাজটি করেছে তহশিলদার। ব্যপারটি এলাকায় জানা জানি জনি হলে দৈনিক একুশের বানীর জেলা প্রতিনিধি মো. তপু শেখ তহসিলদারের কাছে জানতে চাইলে তহশিলদার ক্ষুব্ধ হয়ে তার সহযোগী কতিপয় দালাল দিয়ে তাকে মুঠফোনে গালাগাল ও হুমকি দেয়। ভুক্তভোগী আঃ মালেক টুঙ্গিপাড়া সহকারী কমিশনার ভূমি বরাবর ১৯৯৯(আইএক্স-১)/২০২২-২০২৩ নং নামজারি কেসের ৩১৩ নং খতিয়ানটি বাতিল করার জন্য আবেদন করেছে বলে জানা যায়, ঐ অভিযোগে পত্রে আবেদনকারী লিখেছে সে তার জমির নাজারী করিতে কাগজপাতি নিয়ে সহকারী কমিশনার ভূমি অফিস টুঙ্গিপাড়া গেলে দেখতে পায় তার জমি ও তার শরিকদের জমি টুঙ্গিপাড়া কুশলী ইউনিয়নের আয়েন উদ্দিন শেখের ছেলে মো. কবির শেখের নামে নামজারি হয়ে গেছে। জানা যায় যে জমিতে নামজারি করা হয়েছে সে জমির কোন সাব-রেজিস্ট্রি দলিল নাই। যে দলিল আছে তা নোটারি দলিল। আমাদের জানামতে নোটারি দলিল মুলে নামজারি করা সরকারের কোন আইন নাই। ইউনিয়ন তহশিলদার যে ভূমিতে নামজারি করেছে তার দাগ/প্লট নাম্বার ঠিক থকলেও দলিল নাম্বার ভুয়া। দলিল নং- ১৬৫ খুঁজে পাওয়া যায় নাই। এই নম্বরের কোন দলিল রেজিস্টারে পাওয়া যায়নি। ব্যাপারটি পাটগাতি ইউনিয়ন ভূমি আফিস তহশিলদার শ্যামল কুমার রায়ের কাছে জানার জন্য তার মুঠফোনে বার বার চেষ্টা করে পাওয়া গেলেও কোন সঠিক উত্তর সে দিতে পারে নাই। এক পর্ায়ে সে গণমাধ্যম কর্মীদের অফিসে আসতে বলে আর দেখা করে নাই। সে দেখা না করে গণমাধ্যম কর্মীদের তার অফিসের লোকজন দিয়ে ম্যানেজ করার চেষ্টা করে। তার অফিসে বসেই সাংবাদিককে হুমকি দেওয়ার ব্যপারটি সে অস্বীকার করে। অপরাধ যেখানে সাংবাদিক সেখানে। একজন সৎ নির্ভীক সাংবাদিকে গালাগাল ও হুমকির প্রতিবাদ জানাচ্ছি। এ ব্যপারে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃস্টি আকর্ষণ করছি।
আলোকিত প্রতিদিন /২৫ ডিসেম্বর ২৩/ এসবি