কক্সবাজার জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল বিভাগে বঙ্গবন্ধু কর্ণার উদ্বোধন 

0
223
কক্সবাজার জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল বিভাগে বঙ্গবন্ধু কর্ণার উদ্বোধন 
কক্সবাজার জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল বিভাগে বঙ্গবন্ধু কর্ণার উদ্বোধন 
নিজস্ব প্রতিবেদকঃ.
কক্সবাজার জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল বিভাগ। জেলা শহরে ব্যস্ততম সরকারি বিভাগের একটি। জেলায় সুপেয় পানি ও স্যানিটেশন সুবিধা পৌঁছে দিতে এ বিভাগের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা সদা ব্যস্ত থাকেন। এতো ব্যস্ততার মধ্যেও কক্সবাজার জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল বিভাগ বঙ্গবন্ধু,  মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে হারিয়ে ফেলে নি। আর তাই এবার স্বাধীনতা দিবসে কক্সবাজার জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল বিভাগে স্থাপন করা হলো “বঙ্গবন্ধু কর্ণার”।
কক্সবাজার জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ মোস্তাফিজুর রহমানের অক্লান্ত প্রচেষ্টা ও স্থানীয় সংসদ সদস্য ও মাননীয় হুইপ সাইমুম সরওয়ার কমলের উৎসাহে বঙ্গবন্ধু কর্ণার যখন প্রস্তুত হচ্ছিল তখন একটি মহল থেকে অসহযোগিতাও ছিলো। কিন্তু সকল ষড়যন্ত্রকে উপেক্ষা করে কিছু প্রতিশ্রুতিশীল শিল্পী ও স্থপতির হাতের ছোঁয়ায় বঙ্গবন্ধু কর্ণারটি বাস্তবে রুপ নেয়। গতকাল ২৬ মার্চ  সোমবার মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসে বিকেল ৪ টায় জাতীয় সংসদের হুইপ সাইমুম সরওয়ার কমল জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের রেস্ট হাউজের ২য় তলায় নবনির্মিত বঙ্গবন্ধু কর্ণার শুভ উদ্বোধন করেন।  এসময় জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের সহকারী প্রকৌশলী মোঃ আবুল মনজুর, উপ- সহকারী  প্রকৌশলীগণ রাজনীতিবিদ, সাংবাদিক ও বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
উদ্বোধনকালে হুইপ কমল বলেন, বঙ্গবন্ধু একটি চেতনার নাম। স্বাধীনতার দিনে এমন কর্ণার সত্যি প্রশংসার দাবিদার। কক্সবাজার জেলায় এমন বঙ্গবন্ধু কর্ণার স্থাপন করে নতুন মাত্রা যোগ করলো জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর কক্সবাজার জেলা।জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, আমার কাছে ‘‘বঙ্গবন্ধু’’ একটি চেতনার নাম, একটি দেশপ্রেমের নাম, জাতী-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকলকে নিয়ে সুখি ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনের নাম।তিনি ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে সামনে রেখে দেশপ্রেমের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে বাংলাদেশকে একটি স্মার্ট বাংলাদেশে রুপান্তর করায় প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন।
শিল্পী আরজানা তাবাসসুম বলেন,কনসালট্যান্ট টিমের মাধ্যমে স্থপতি হিসেবে ছিলেন সিএম নাহিদ আল হাসান,এসএম আব্দুর রাজ্জাক এবং শিল্পী আরজানা তাবাসসুমসহ তিনজনের যৌথ ভাবনায়  একটি স্থাপনা শিল্পের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর আবক্ষ ভাস্কর্য  উপস্থাপনের চেষ্টা করেছি। যার নাম দেওয়া হয়েছে “বঙ্গবন্ধু  কর্ণার”।
আলোকিত প্রতিদিন/২৭ মার্চ-২৪ /মওম

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here