বিশেষ প্রতিনিধি (ইমরান রিপন ও মারুফ): ৭ জানুয়ারির নির্বাচন কে কেন্দ্র করে সরকার বিএনপির ২০ হাজারের অধিক নেতাকর্মী কে গ্রেফতারের পাশাপাশি হাস্যকর মামলায় ঢালাও ভাবে বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী কে সাজা প্রদান করে। ইতিমধ্যে অনেকে জামিনে বেরিয়ে আসলেও অনেকে কোর্টে আত্মসমর্পণ করে জামিন প্রার্থনা করলে কোর্ট জামিন না মঞ্জুর করে জেলহাজতে প্রেরন করে।
হামলা মামলায় জর্জরিত নেতাকর্মীদের খোজখবর নেওয়ার ধারাবাহিক কর্মসূচির অংশ হিসাবে ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সদস্য সচিব আমিনুল হক আজ গুলশান থানা বিএনপির আহবায়ক সাজাপ্রাপ্ত কারাবন্দী এস এ মামুন,কারাবন্দী বনানী থানা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক ওসমান গনি, গুলশান থানা বিএনপির নেতা সাজাপ্রাপ্ত কারাবন্দী রফিক মোড়ল, সাজাপ্রাপ্ত বনানী থানা বিএনপির যুগ্ন আহবায়ক ওসমান গনি খোকন, সাজাপ্রাপ্ত ঈমান হোসেন নূর, বনানী থানা বিএনপির যুগ্ন আহবায়ক শাজাহান বাবুর্চি, গুলশান থানার ১৮ নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি সাজাপ্রাপ্ত কারাবন্দী নূর হোসেন নূরু, গুলশান থানার ১৮ নং ওয়ার্ড বিএনপির সহ সভাপতি কারাবন্দী মেহেদী হাসান বাপ্পির পরিবার কে সান্ত্বনা ও খোঁজ খবর নিতে যান।
বিএনপির ক্রিয়া বিষয়ক সম্পাদক ও ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সদস্য সচিব আমিনুল হক সোমবার পর্যায়ক্রমে একে একে সকল নেতাকর্মীদের বাসায় গিয়ে তাদের পরিবার পরিজন কে সান্ত্বনা দেন ও খোঁজখবর নেন।
এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির যুগ্ন আহবায়ক আনারুজ্জামান আনোয়ার, যুগ্ন আহবায়ক মোস্তাফিজুর রহমান সেগুন,সদস্য এবিএম রাজ্জাক, সদস্য শফিকুল ইসলাম শাহীন, গুলশান থানার যুগ্ন আহবায়ক শাজাহান, গুলশান থানার যুগ্ন আহবায়ক ইউসুফ হােসেন মানিক সহ স্থানীয় বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।
আমিনুল হক বলেন, বর্তমান ফ্যাসিজ সরকার দ্বারা কেউ নিরাপদ নয়। তিনি যে কাউকে যখন-তখন গ্রেফতার করাতে পারে। এদেশের রাষ্ট্রীয় যন্ত্রকে ব্যবহার করে ক্ষমতায় টিকে রয়েছেন। এটি বেশি দিন থাকবে না। আপনারা সবাই ধৈর্য ধারণ করুন। আল্লাহ উত্তম ফয়সালা কারী। তিনি অবশ্যই আপনাদের মুক্তির পথ দেখাবেন।
তিনি আরো বলেন, বর্তমান দ্রব্যমূল্য যে না বিশ্বাস গরিব মানুষ অসহায় জীবন যাপন করছেন।
আলোকিত/২০/০৫/২০২৪/আকাশ
