মোঃ মোহন আকন্দ:
জামালপুর মেলান্দহ উপজেলার হাজরা বাড়ি এম এ জলিল ফার্মেসীর মালিক ডাক্তার না হয়েও ডাক্তারি করেন ও নিয়মিত রোগী দেখেন ও প্রেসক্রিপশন করেন। শনিবার ৮ই তারিখ ২০২৪ইং বিকাল ৬টার দিকে সংবাদ সংগ্রহ কাজে এম এ জলিল ফার্মেসীর দোকানে সাংবাদিকরা উপস্থিত হয়ে সংবাদ জেনে আসার সময়, ৮নং ফুলকোচা ইউনিয়নের যুবলীগের সভাপতি সাইফুল ইসলাম এসে সাংবাদিকদের উদ্দেশে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে এবং সাংবাদিকদের উপর অতর্কিতভাবে হামলা করে, ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিয়ে গুরুতর আহত করেন, রাজধানী টিভির প্রতিনিধি মফিদুল ইসলামকে, সেই সাথে গলা চেপে ধরেন এবং দোকানের অ্যাঙ্গেল দিয়ে শরীলে আঘাত করেন, ফার্মেসীর ভিতরে আটকিয়ে অর্থ দাবি করে তোদের কে আছে নিয়ায় না হলে তোদেরকে যেতে দেওয়া হবে না। শাহীন, আমানউল্লাহ ও ফিরোজ, এবং সাইফুল ইসলাম জনপ্রকাশে হুমকি প্রদান করে হাজড়াবাড়ি এরিয়ায় দেখা গেলে প্রাণ নাশের হুমকি দেন ও কোন সাংবাদিক প্রবেশ করলে তাদের হাত পাও ভেঙ্গে ফেলে দেওয়া হবে যাতে এই এরিয়ায় সাংবাদিকতা না করতে পারে। যুব আওয়ামী লীগের সভাপতি সাইফুল ইসলামের আঘাতে সাংবাদিক মফিদুল ইসলাম গুরুতর আহত হয়ে জামালপুর ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল ভর্তি হন।
এ বিষয়ে তাৎক্ষণিক মেলান্দহ থানার অফিসার ইনচার্জ রাজু আহাম্মেদ কে অবগত করেন রাজধানী টিভির প্রতিনিধি মফিদুল ইসলাম। মেলান্দহ থানার ওসি তৎপরতা করার পর এম এ জলিলের ফার্মেসি থেকে সাংবাদিকরা উদ্ধার হয়ে আসেন। এই বিষয়ে মেলান্দহ থানায় একটি মামলার অভিযোগ দায়ের করা হয়।
আলোকিত প্রতিদিন /১২ জুন-২০২৪ /মওম