মাজেদুল ইসলাম সবুজ :
২৪ আগস্ট শনিবার সকাল ১২.৩০ মিনিটে শাহ্আলী থানাধীন উত্তর বিশিল ৬ নম্বর রোডস্থর শাহ্আলী থানা ছাত্রদলের কার্যালয়ে নেতা মো: সাব্বির হোসেন সজিব এ সংবাদ সম্মেলনে আয়োজন করেন।
উক্ত সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, আমি গত সোমবার ৬ তারিখে নয়ন গংদের চাঁদা তোলাকে কেন্দ্র করে বৈষম্য বিরোধী ছাত্ররা চাঁদাবাজি বন্ধে এগিয়ে আসে এ সময়ে তাদের সঙ্গে আমি মো: সাব্বির হোসেন সজিব এবং মো: মানিক খান সম্মতি প্রকাশ করে একত্রিত হয়ে চাঁদাবাজ নয়ন গংদের বাধাঁ প্রদান করি। সে সময়ে এক প্রকার হট্টগোলের সৃষ্টি হয় এবং পালিয়ে যেতে বাধ্য হয় চাঁদাবাজ নয়ন গং। এ নিয়ে গত ২২’শে আগস্ট বৃহস্পতিবার বহুল প্রচারিত একটি জাতীয় দৈনিক পত্রিকার অনলাইনে ‘মিরপুরে ছাএদলের নাম ভাঙ্গিয়ে ফলের আড়ৎ দখল শিরোনামে খবর প্রকাশিত হয়। এখানে আমি মো: সাব্বির হোসেন সজিব ও মো: মানিক খান সহ কয়েকজনের নাম উল্লেখ করা হয়। প্রকৃত ঘটনাটি প্রতিবেদককে ভুল বুঝিয়ে প্রকৃত ঘটনাটি আড়াল করার চেষ্টা করা হয়েছে। আমরা ভোক্তাভোগী সুলতান বানিজ্য ভান্ডারের সত্তাধিকারী মো: সুলতান মিয়াকে তার দোকানে চাঁদাবজি বন্ধে সহযোগীতা করেছি চাদাঁবাজি নয়। তখন একটি কুচক্রী মহল ভিডিওটি ধারণ করে এবং প্রতিবেদককে ভুল তথ্য দেন। এ সময়ে চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়ে প্রকৃত ঘটনাটি খুলে বলেন সংবাদ সম্মেলনে ভোক্তাভোগী বানিজ্য ভান্ডারের সত্তাধিকারী মো: সুলতান হোসেন বেপারী। তার ভাষ্য, নয়ন একজন প্রকৃত চাঁদাবাজ দির্ঘদীন ধরে চাঁদাবাজি করছে। কেউ চাদাঁ না দিলে তাকে মারধর সহ ভয়ভিতি দেখেয়ে আসছে। বিগত সরকার আমলে এই চাঁদাবাজ নয়নের ব্যপারে বহু গনমাধ্যমে ফুটপাত চাঁদাবজিকে কেন্দ্র করে সংবাদ প্রকাশিত হয়। এখন চাঁদাবজি করতে না পারায় মো: সাব্বির হোসেন সজিব ও মো: মানিক খানে’র উপর ক্ষিপ্ত হয়ে অসত্য ভিত্তিহীন উদ্দেশ্য প্রনোদিত হয়ে সামাজিক ভাবে তাদের হেয় করা হচ্ছে বলে আমরা মনে করি। তাই উক্ত সংবাদটির তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
এই সময় দোকান মালিক সুলতান হোসেন বেপারী বলেন সজীবের বহিষ্কারের বিষয়ে জানতে চাইলে ছাত্রদলের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা যেন সজীবের এই বহিষ্কারাদেশ তুলে নেন, আমি ব্যক্তিগতভাবে সেই অনুরোধ করছি । আপনারা প্রয়োজনে ঘটনাস্থলে আসেন প্রকৃত সত্যটা শুনে যান ।
আলোকিত প্রতিদিন/২৪ আগস্ট-২০২৪ /মওম