নিজস্ব প্রতিবেদক,
সাক্ষাৎকার শারমিন বলেন 20 শে জুলাই ২০২৪শনির আখড়া কাজরা, বাজার করতে গিয়ে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে, ফ্যাসিবাদী সরকারের পুলিশের গুলি খেয়ে মোহাম্মদ বাবু পিতা মজিবুর রহমান ও মাতা মৃত সুলতানা। অস্থায়ী ঠিকানা ছিল সেখদি বাইতুন নূর জামে মসজিদ রোড, ডাকঘর দুনিয়া, ১২৩৬ যাত্রাবাড়ি, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন ঢাকা। স্থায়ী ঠিকানা গ্রাম দুর্গাপুর, ডাকঘর কই কিয়ার বাজার, থানা ছাগলনাইয়া, ফেনী, মোসাম্মৎ শারমিন আক্তার পিতা আবুল কালাম, গ্রাম বুড়িচং সদর, কুমিল্লা।
প্রায় চার বছর পূর্বে বাবুর সাথে শারমিনের পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়, বিয়ের পরে শারমিনের কোলে ফুটফুটে একটি ছেলে সন্তানও হয় , শারমিনের পারিবারিক জীবন খুব সুখেই কাটছিল। কিন্তু গত ২০ শে জুলাই ২০২৪ শারমিনের সংসারে নেমে আসে এক কালো থাবা, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালীন সময় স্ত্রী সন্তানকে রেখে বাবু শনির আখড়া বাজারে সদাই আনার জন্য যান, ওইখানেই ফ্যাসিবাদী সরকারের পুলিশের গুলিতে আহত হন বাবু, ছাত্র-জনতা মিলে বাবু কে উদ্ধার করে মুগদা হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যান মুগদা হাসপাতালে বাবুর চিকিৎসা চলে একমাস জানতে পারেনা স্ত্রী শারমিন, সরকার ও বিভিন্ন সংগঠনের আর্থিক সহযোগিতার লোভে প্রতারণা করেন তার ননদ, বিভিন্ন সময় ছলছাতরির মাধ্যমে স্বামীর কাছ থেকে দূরে রাখে স্ত্রীকে, শারমিন জানেনা তার স্বামী বেঁচে আছে কিনা মরে গেছে, পরবর্তীতে স্বামীর এক আত্মীয়ের মাধ্যমে খুঁজে পান স্বামী পিজি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছেন, স্বামীর জন্য পাগল পরা শারমিন কৌশলের স্বামীকে দেখতে হাসপাতালে গেলেও বিভিন্ন ধরনের খারাপ ভাষা গালিগালাজ করেন ননদ, এবং একপর্যায় জীবনের নিরাপত্তায় সন্তানকে নিয়ে পালিয়ে বেড়ান শারমিন আক্তার।
আলোকিত প্রতিদিন/এপি