“জাগো বাহে
তিস্তা বাঁচাই”
‘রিলিফ চাই না, তিস্তায় পানি চাই’
৯ই ফ্রেব্রুয়ারি রোজ রবিবার বিকাল ২ ঘটিকার সময়ে
লাখো মানুষের সমাগমে তিস্তা ব্রিজ সংলগ্ন রংপুরের কাউনিয়া উপজেলায় ‘তিস্তা নিয়ে করণীয়’ শীর্ষক গণশুনানিতে উপস্থিত গণমানুষের ঢলে তিস্তার নাব্যতা বৃদ্ধি এবং বন্যা নিয়ন্ত্রণে সম্ভাব্য করণীয় নিয়ে তিস্তা ব্রিজে নির্বাহী প্রকৌশলীদের সঙ্গে আলোচনা করেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের মাননীয় উপদেষ্টা জনাব আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ।
এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
আজকের সিদ্ধান্ত:
১. পানিসম্পদ মন্ত্রণালয় এই বর্ষার পূর্বেই তিস্তার ভাঙন প্রবণ ৪৫ কিলোমিটার তীরে বাঁধ নির্মানের উদ্যোগ নিতে যাচ্ছে।
২. স্থানীয় সরকার বিভাগ ৪০ কোটি টাকা ব্যায়ে তিস্তার ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পূনর্বাসনের উদ্যোগ নিচ্ছে।
৩. বড় বড় স্থায়ী চরাঞ্চল গুলোতে স্কুল স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়া হবে।
৪. উত্তরবঙ্গের কৃষক যেন তার উৎপাদিত পণ্যের সঠিক দাম পায় তা নিশ্চিতকরণে কোল্ড স্টোরেজ স্থাপন করবে স্থানীয় সরকার বিভাগ।
৫. তুলনামূলক কম স্বাক্ষরতার হার যে উপজেলা গুলোতে সেখানে আধুনিক ও সম্মৃদ্ধ পাঠাগার স্থাপন করবে স্থানীয় সরকার বিভাগ।
৬. রংপুরবাসীর দীর্ঘদিনের দাবি পীরগাছা – চিলমারী ১৪০০ মিটার ব্রীজ নির্মাণের কাজ দ্রুতই শুরু করা হবে। (স্থানীয় সরকার বিভাগ)
এছাড়াও স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের অবকাঠামোগত উন্নয়ন কার্যক্রমের ক্ষেত্রে আঞ্চলিক বৈষম্য দূর করা হবে।