মোঃ মোস্তাকিম বিল্লাহ, নীলফামারী তিস্তা অববাহিকার রংপুর অঞ্চলের মানুষ জীবন জীবিকা মূল চালিকা শক্তি হচ্ছে তিস্তা নদী।এক সময়ে প্রমক্তা তিস্তাকে এ অঞ্চলের জীবন রেখা বলা হতো। কিন্তু তিস্তা নদীর উজানে বাঁধ নির্মাণের কারণে তিস্তা আজ শীর্ণ,স্থবির একটি মরা নদীতে পরিনত। বর্ষা আর খোড়া উভয় মৌসুমে তিস্তা এখন এ অঞ্চলের গণমানুষদের মরন ফাদ হয়ে ওঠেছে। বর্ষা কালে বিনা নোটিশে বাঁধ থেকে পানি ছড়িয়ে তিস্তার দূকূল প্লাবিত করে মানুষদের ঘর বাড়ি,আবাদী ফসল নিশ্চিহ্ন করে তোলে, আবার খরা মৌসুমে তিস্তার পানি সরবরাহ শূন্য কোটায় নেমে আসে।ফলে নদীর দুপারে মাইলের পর মাইল এলাকা মরূভূমিতে পরিণত হয়ে চাষাবাদের অযোগ্য হয়ে পড়ে, তিস্তা একটি আন্তর্জাতিক নদী। কিন্তু এই তিস্তার অববাহিকার মানুষ দীর্ঘ দিন থেকে পানির ন্যায্য হিস্যা থেকে বঞ্ছিত। তিস্তা মেগা পরিকল্পনা বাস্তবায়ন চলছে রাজনৈতিক স্থবিরতা।
তাই পানির ন্যায্য হিস্যা ও তিস্তা মেগা পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করে মানুষের দুর্বিষহ বিপন্ন অবস্থা থেকে মুক্তি পক্ষে আগামী ১৭ও১৮ ফ্রেব্রুয়ারি ২০২৫ইংনদীর পারে অবস্থান কর্মসূচি।
অবস্হান কর্মসুচিতে সকল স্হরের জনগনকে অংশগ্রহণ করে,” তিস্তা নদী রক্ষা আন্দোলন “”সফল করার জন্য আহ্বান জানাই।
আহ্বানে,
অধ্যক্ষ আসাদুল হাবিব দুলু
প্রধান সমন্বয়ক, তিস্তা নদী রক্ষা আন্দোলন।
আলোকিত প্রতিদিন/এপি