দ্বিতীয় বিয়েতে বাঁধা দেয়ায় স্ত্রীকে গলাকেটে হ*ত্যা, স্বামী গ্রে*ফতার
ছাতকী হুজুরের জানাজায় লাখো মানুষের ঢল
কক্সবাজারে পুলিশের অভিযানে ৬ ছিনতাইকারী আটক
নেপালকে উড়িয়ে দিয়ে বিশ্বকাপ শুরু বাংলাদেশের
ক্রীড়া ডেস্ক:
বাংলাদেশি স্পিনারদের ঘূর্ণিতে শুরুতেই দিশেহারা নেপাল। জান্নাতুল মাওয়া-নিশিতা নিশিদের ঘূর্ণি ধাঁধার সমাধান জানা ছিল না নেপালের ব্যাটারদের। ফলে তারা ফেঁসে গেছেন জুনিয়র টাইগ্রেসদের স্পিন জালে। কোনোরকমে দলীয় ফিফটি স্পর্শ করে অলআউট হয় তারা। ছোট লক্ষ্য ৪০ বল হাতে রেখেই পেরিয়ে গেছে বাংলাদেশ। তাতে ৫ উইকেটের সহজ জয়ে অনূর্ধ্ব-১৯ নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরু করল বাংলাদেশের মেয়েরা।
আজ ১৮ জানুয়ারি শনিবার টস হেরে আগে ব্যাট করতে নেমে ১৮ ওভার ২ বলে সবকটি উইকেট হারিয়ে ৫২ রানের বেশি করতে পারেনি নেপাল অনূর্ধ্ব-১৯ দল। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ১৯ রান করেন সানা পারভিন। জবাবে খেলতে নেমে ১৩ ওভার ২ বলে ৫ উইকেট হারিয়ে জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় বাংলাদেশ।
৫৩ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেট রানরেট মাথায় রেখে আক্রমণাত্মক শুরু করে বাংলাদেশ। কিন্তু দলের এমন সাহসী সিদ্ধান্ত খানিকটা দুশ্চিন্তায় ফেলে সমর্থকদের। ১১ রান তুলতেই সাজঘরে ফেরেন টপ অর্ডারের তিন ব্যাটার সুমাইয়া আক্তার সুবর্ণা, ফাহমিদা ছোঁয়া ও জোরাইয়া ফেরদৌস। তবে চতুর্থ উইকেট জুটিতে সুমাইয়া ইসলাম ও সাদিয়া আক্তার দলকে টেনে তোলেন। ১৬ রান করে সাদিয়া ফিরলে ভাঙে ২১ রানের জুটি। তবে ততক্ষণে জয়ের পথে অনেকটাই এগিয়ে যায় বাংলাদেশ। বাকি কাজটা আফিয়া ইরা ও জান্নাতুল মাওয়া দ্রুতই সেরেছেন। তাতে ৪০ বল আগেই লক্ষ্যে পৌঁছে যায় বাংলাদেশ।
অধিনায়ক ফেরার পর আর কেউই সানা পারভিনকে সঙ্গ দিতে পারেননি। বাকিদের আসা-যাওয়ার মিছিলে একমাত্র ব্যতিক্রমক ছিলেন সানা। ৩২ বলে ১৯ এসেছে তার ব্যাট থেকে।
বাংলাদেশের হয়ে ১১ রানে ২ উইকেট শিকার করে ইনিংসের সেরা বোলার জান্নাতুল মাওয়া। তাছাড়া একটি করে উইকেট পেয়েছেন আনিসা আক্তার সুবা, ফাহমিদা ছোঁয়া ও নিশি।
আলোকিত প্রতিদিন/১৮ জানুয়ারি-২৫/মওম
লেবানন থেকে দেশে ফিরেছেন আরও ৪৭ জন
আলোকিত প্রতিবেদক:
যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে দেশে ফিরেছেন আরও ৪৭ বাংলাদেশি। ১৮ জানুয়ারি শনিবার সকাল ৯টা ১৫ মিনিটে কাতার এয়ার ওয়েজের একটি ফ্লাইট তাদের নিয়ে ঢাকায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, লেবানন থেকে স্বেচ্ছায় দেশে ফেরত আসতে ইচ্ছুক আটকেপড়া বাংলাদেশিদের মধ্যে কিউআর ৬৪০ ফ্লাইটে করে ৪৭ বাংলাদেশি নাগরিককে সম্পূর্ণ সরকারি ব্যয়ে আজ সকাল ৯টা ১৫ মিনিটে দেশে প্রত্যাবাসন করা হয়েছে।
এ পর্যন্ত ১৮টি ফ্লাইটে ১ হাজার ২৪৬ জন বাংলাদেশিকে লেবানন থেকে বাংলাদেশে প্রত্যাবাসন করা হয়েছে। এ পর্যন্ত একজন বাংলাদেশি বোমা হামলায় নিহত হওয়ার খবর জানা গেছে।
আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার পক্ষ থেকে লেবানন থেকে প্রত্যাবাসন করা প্রত্যেককে ৫ হাজার টাকা পকেটমানি, কিছু খাদ্যসামগ্রী এবং প্রাথমিক মেডিকেল চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়।
লেবাননে চলমান সাম্প্রতিক যুদ্ধাবস্থায় যতজন প্রবাসী বাংলাদেশি দেশে ফিরে আসতে ইচ্ছুক তাদের সবাইকে সরকারি খরচে দেশে ফেরত আনা হবে।
আলোকিত প্রতিদিন/১৮ জানুয়ারি-২৫/মওম
সরাইলে অবৈধ ইটভাটার আগুন নিভিয়ে দেন ভ্রাম্যমান আদালত
রাশিয়ার সঙ্গে ২০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি স্বাক্ষর করলো ইরান
আন্তর্জাতিক ডেস্ক:
রাশিয়ার সঙ্গে ২০ বছর মেয়াদি কৌশলগত প্রতিরক্ষা চুক্তি স্বাক্ষর করেছে ইরান। শুক্রবার মস্কোতে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এবং ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ানের মধ্যে স্বাক্ষরিত হয়েছে এ চুক্তি।
গত জুলাই মাসে ইরানের প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন মাসুদ পেজেশকিয়ান। তারপর বৃহস্পতিবার প্রথমবারের মতো রাশিয়া সফরে আসেন তিনি। স্বাক্ষরিত চুক্তির আওতায় আগামী ২০ বছর প্রতিরক্ষা, সামরিক মহড়া, যৌথ সামরিক প্রশিক্ষণ, যুদ্ধজাহাজ তৈরিসহ নিরাপত্তা সংক্রান্ত বিভিন্ন খাতে পারস্কপরিক সহযোগিতা বৃদ্ধি করবে ২ দেশ।
চুক্তি স্বাক্ষরের পর এক উচ্ছ্বসিত প্রতিক্রিয়ায় পেজেশকিয়ান বলেন, “আমরা একটি বহুকেন্দ্রিক বিশ্ব প্রতিষ্ঠার পথে এগোতে চাই এবং এই পথের একটি উদ্দীপক পদক্ষেপ হলো এই চুক্তি।”
অন্যদিকে পুতিন বলেন, “এই চুক্তির ফলে শুধু নিরাপত্তা খাতই নয়, বরং অর্থনীতি এবং বাণিজ্যখাতেও দুই দেশের সহযোগিতামূলক তৎপরতা অনেক বৃদ্ধি পাবে। কারণ এই কৌশলগত চুক্তির একটি শর্ত হলো-এখন থেকে উভয় দেশের যাবতীয় অর্থনৈতিক আদান প্রদান দুই দেশের নিজ নিজ মুদ্রায় হবে।” “এখন আমদের প্রয়োজন আমলাতন্ত্রের প্রভাব কমানো এবং সত্যিকার গঠনমূলক কার্যক্রম বাড়ানো। কেবল তাহলেই অন্যরা যেসব প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করবে, সেসব আমরা অতিক্রম করতে পারব।”
প্রসঙ্গত, ইরানের সঙ্গে রাশিয়ার মিত্রতা দীর্ঘদিন। তবে পারমাণবিক অস্ত্র প্রকল্প ইস্যুতে ইরানের বিরুদ্ধে এবং ইউক্রেনে রুশ বাহিনীর অভিযানের জেরে রাশিয়ার বিরুদ্ধে গত কয়েক বছরে একের পর এক নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে যুক্তরাষ্ট্র। আর সেসব নিষেধাজ্ঞাই আরও কাছাকাছি এনেছে মস্কো ও তেহরানকে।
২০২৪ সালে ইউক্রেন যুদ্ধে ইরানের তৈরি ড্রোন ব্যাপকভাবে ব্যবহার করেছে রুশ সেনাবাহিনী। গত সেপ্টেম্বরে রাশিয়াকে স্বল্পপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ইরান সরবরাহ করেছে বলে অভিযোগ করেছে যুক্তরাষ্ট্র।
বিনিময়ে তেহরানকে এস ৩০০ এবং এস ৪০০ এয়ার ডিফেন্স মিসাইল সিস্টেম এবং আধুনিক যুদ্ধ বিমান দিয়েছে মস্কো।
এমন এক সময়ে এই চুক্তি স্বাক্ষর করল মস্কো এবং তেহরান, যখন নিজেদের ঘনিষ্ঠ মিত্র এবং সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদ ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার জেরে মধ্যপ্রাচ্যে বড় ধাক্কা পেয়েছে রাশিয়া ও ইরান।
সূত্র : রয়টার্স
আলোকিত প্রতিদিন/১৮ জানুয়ারি-২৫/মওম
আরোপিত কর ও ভ্যাট জনগণের ভোগান্তি আরও বৃদ্ধি করবে : বিএনপি
নিজস্ব প্রতিবেদক:
সাধারণ জনগণের ওপর কর ও ভ্যাট আরোপের সিদ্ধান্ত অবিলম্বে প্রত্যাহার করতে অন্তর্বর্তী সরকারকে আহ্বান জানিয়েছে বিএনপি।
১৮ জানুয়ারি শনিবার গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কর্তৃক আরোপিত কর ও ভ্যাট জনগণের ভোগান্তি আরও বৃদ্ধি করবে’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম এ আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, আমরা লক্ষ্য করছি যে, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার চলমান অর্থনৈতিক অস্থিতিশীলতা তথা উচ্চ মূল্যস্ফীতির মধ্যেই ১০০ টিরও বেশি পণ্যের ওপর ভ্যাট এবং সম্পূরক শুল্ক আরোপ করেছে। এই সিদ্ধান্ত সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন জীবনে, বিশেষ করে দরিদ্র ও মধ্যবিত্ত জনগোষ্ঠীর ওপর নেতিবাচক অর্থনৈতিক প্রভাব ফেলবে, চাপ বাড়াবে।
মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেন, সরকারের বক্তব্য থেকে বোঝা যায় তারা চলতি অর্থবছরের বাজেট ঘাটতির প্রথম ধাপের ৪২ হাজার কোটি টাকা এবং পরবর্তী সম্ভাব্য ঘাটতি মেটাতে ও ট্যাক্স-জিডিপি শর্ত পূরণ করে আইএমএফের ঋণের জন্য এই ভ্যাট বাড়িয়েছে। কারণ বর্তমান রাজস্ব দিয়ে সরকার বাজেটের খরচ মেটাতে পারছে না। একইভাবে কিছুদিন আগে সরকার ২২ হাজার ৫০০ কোটি টাকা ছাপিয়েছে কয়েকটি লুণ্ঠিত ব্যাংকের তারল্য সংকট মোকাবিলায়।
সাধারণ জনগণের ওপর কর এবং ভ্যাট আরোপ না করে রাজস্ব বাড়ানোর জন্য বিএনপির পক্ষ থেকে অন্তর্বর্তী সরকারকে কিছু পরামর্শ দিয়েছেন মির্জা ফখরুল।
তিনি বলেন, অপ্রয়োজনীয় ও দুর্নীতিগ্রস্ত মেগা প্রজেক্টের বিপরীতে বরাদ্দকৃত অর্থ আপাতত বন্ধ রেখে বিপুল পরিমাণ অর্থ সাশ্রয় করা সম্ভব। পতিত সরকার কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্যাপাসিটি চার্জ বাবদ বর্তমান বাজেটে বরাদ্দ রেখেছিল ৪০ হাজার কোটি টাকা। যা ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ছিল ৩২ হাজার কোটি টাকা। মেয়াদ শেষ হয়ে গেলেও নিজেদের স্বার্থে বছরের পর বছর বাড়ানো হয়েছে এগুলোর মেয়াদ। এসব বিদ্যুৎ কেন্দ্রে বছরের পর বছর ক্যাপাসিটি চার্জের নামে চলেছে হরিলুট। গত ১৪ বছরে এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোতে এমন লুটপাট হয়েছে প্রায় ১ লাখ ২৫ হাজার কোটি টাকার ওপর।
বিএনপি মহাসচিব আরও বলেন, শ্বেতপত্র কমিটির তদন্তে উঠে এসেছে যে, বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের সময় উন্নয়ন বাজেটের ৪০ শতাংশই লুটপাট করা হয়েছে। বাজেটের এমন অনেক খাত রয়েছে, যেমন অবকাঠামো খাতগুলোতে বরাদ্দকৃত বাজেটের অধিকাংশ অর্থই ব্যয় করা সম্ভব হয় না। এসব খাতে তাদের বরাদ্দকৃত অর্থ হ্রাস করে বাজেটের আকারকে আরও যৌক্তিকভাবে ছোট করে আনা সম্ভব।
খরচ কমানোর পাশাপাশি সরকার এমন কিছু উৎস ও উপায় খুঁজে বের করতে পারে যা জনগণের, বিশেষ করে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর ওপর অর্থনৈতিক চাপ ফেলবে না।
বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হয়, প্রত্যক্ষ করের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ স্লাবে ইনকাম ট্যাক্সের হার বৃদ্ধি এবং সারচার্জ তথা ওয়েলথ ট্যাক্স বাড়ানোর মাধ্যমে কর আদায়ের ক্ষেত্রে আরও মনোযোগী হওয়া যেতে পারে। নন-ট্যাক্স এবং নন-রেভিনিউ খাতে আয় বৃদ্ধি করার দিকেও নজর দেওয়া প্রয়োজন। ভ্যাটের হার না বাড়িয়ে বরং ভ্যাটের আওতা বাড়ানো যেতে পারে।
সরকার টিন নম্বরধারীদের রিটার্ন সাবমিট এবং কর আদায় নিশ্চিত করার জন্য কার্যকর পদক্ষেপ নিতে পারে উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, এটি ইনকাম ট্যাক্সের আওতা বাড়াতে এবং কর সংগ্রহের দক্ষতা বাড়াতে সহায়ক হবে। করযোগ্য আয়কে করের আওতায় নিয়ে আসা সরকারের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হতে পারে। এর মাধ্যমে কর ফাঁকি রোধ করা এবং রাজস্ব বাড়ানো সম্ভব হবে।
সাবেক এই মন্ত্রী বলেন, দুর্নীতিবাজ ব্যক্তিদের সম্পদ, যা জব্দ করা হয়েছে বা অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করা হয়েছে। তা আইনানুগ পন্থায় সেই অর্থ ব্যবহার করা সরকারের জন্য একটি কার্যকর পদক্ষেপ হতে পারে। এছাড়া যেসব সরকারি সেক্টরে অব্যবহৃত ও প্রয়োজনের অতিরিক্ত অর্থ রয়েছে তা চিহ্নিত করে এসব অলস অর্থের যথাযথ আইনানুগ ব্যবহার নিশ্চিত করা যেতে পারে।
কালো টাকা উদ্ধার, ব্যাংকের লুণ্ঠিত টাকা এবং নন-পারফরম্যান্স লোনের টাকা উদ্ধারের ব্যবস্থা নিতে আহ্বান জানান মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, বর্তমান সরকারের শ্বেতপত্র অনুযায়ী, দুর্নীতি ও লুটপাটের প্রায় ২৩৪ বিলিয়ন ডলার (প্রায় ২৮ লাখ কোটি টাকা) উদ্ধার করার সর্বোচ্চ চেষ্টা করা এখন অতীব জরুরি।
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রধানের আন্তর্জাতিক ভাবমূর্তির কারণে সবার আশা যে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সাহায্যে এগিয়ে আসবে। এই প্রেক্ষাপটে আইএমএফ থেকে ঋণ পেতে তাদের প্রদত্ত কঠিন শর্তগুলো শিথিল করার জন্য বলা যেতে পারে। বলা হচ্ছে, আইএমএফের শর্ত পূরণে নাকি কর চাপানো হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন- বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ইসমাইল জবিউল্লাহ প্রমুখ।
আলোকিত প্রতিদিন/১৮ জানুয়ারি-২৫/মওম
চকরিয়ায় স্ত্রী হত্যা*কারী মেহেদী লামায় আট*ক
কক্সবাজারে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের উদ্যেগে রক্তের গ্রুপ নির্ণয় ক্যাম্প
আলোকিত প্রতিদিন/এপি