আজ মঙ্গলবার, ১০ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ ।   ২৪ জুন ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
Home Blog Page 142

দ্বিতীয় বিয়েতে বাঁধা দেয়ায় স্ত্রীকে গলাকেটে হ*ত্যা, স্বামী গ্রে*ফতার 

মো. মিজানুর রহমান খান কুদরত :মানিকগঞ্জের ঘিওরে দ্বিতীয় বিয়েতে বাঁধা দেওয়ায় পারিবারিক কলহের রেজে স্ত্রী লায়লা আরজুকে গলাকেটে হত্যার অভিযোগে স্বামী সেকেন্দার আলীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
শনিবার বিকেলে মানিকগঞ্জের পুলিশ সুপার মোছাঃ ইয়াছমিন খাতুন সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এসব তথ্য জানান। এর আগে গতকাল শুক্রবার দিবাগত মধ্যরাতে ঘিওর উপজেলার রাথুরা এলাকার সেকেন্দার আলীর নিজ বাসা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃত সেকেন্দার আলী ঘিওরের বানিয়াজুরির রাথুরা রাধানগর এলাকার মৃত সামছুর রহমানের ছেলে।
পুলিশ জানান, নিহত লায়লা আরজু দীর্ঘদিন ধরে ডায়াবেটিকস, হাই পেসার, থাইরয়েড ও ব্রেস্ট ক্যান্সার আক্রান্তসহ জরায়ু অপসারণ করেছিলেন। এরপর ২০২২ সাল থেকে স্ত্রী লায়লা আরজু অসুস্থ্য হয়ে পড়েন এবং স্বামী সেকেন্দার আলীর চর্মরোগ থাকায় স্বামী-স্ত্রী আলাদা রুমে থাকতেন। স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে শারীরিক সম্পর্ক না থাকায় সেকেন্দার আলী দ্বিতীয় বিয়ে করতে চাইলে স্ত্রী লায়লা আরজুর তাকে বাধা দেন। দ্বিতীয় বিয়ে করা নিয়ে গত মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) রাতে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া হয় এবং বিয়েকে কেন্দ্র করে বুধবার সকালে তাদের মধ্যে ঝগড়া হয়। ঝগড়ার এক পর্যায়ে সেকেন্দার আলী স্ত্রীকে ধাক্কা দিয়ে ঘরের মেঝেতে ফেলে দেয়। এরপর রান্না ঘর থেকে ছুরি এনে স্ত্রী লায়লা আরজুর গলায় কয়েকটা আঘাত করে এবং আঘাতের পর রক্ত বের হয়ে ওড়না দিয়ে স্ত্রীর গলা বেঁধে ঘরে ফেলে রেখে বাজারে যান। এরপর বাজার থেকে ফিরে ঘরের ভিতরে রক্তান্ত অবস্থায় স্ত্রীকে চিৎকার করে লোকজনকে ডাকেন এবং স্থানীয় ডাক্তার ও পুলিশকে খবর দেয়। পরে এঘটনায় বৃহস্পতিবার নিহতের ভাই মাইনুল ইসলাম মুকুল বাদি হয়ে ঘিওর থানায় মামলা করেন।
পুলিশ সুপার মোছাঃ ইয়াসমিন খাতুন জানান, ঘটনার পর তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার ও সোর্সের মাধ্যমে অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারের জিজ্ঞাসাবাদে হত্যার কথা স্বীকার করেছেন এবং আদালতেও স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী দিয়েছেন। ঘটনার পর সিআইডি, গোয়েন্দা পুলিশসহ থানা পুলিশ সিভিলে কাজ করেছেন বলেও তিনি জানান।

আলোকিত প্রতিদিন/এপি

ছাতকী হুজুরের জানাজায় লা‌খো মানুষের ঢল

প্রতিনিধি,ছাতক (সুনামগঞ্জ):
বৃহত্তর সিলেটের শতবর্ষী আলেমেদ্বীন,পী‌রে কা‌মেল সৎপুর কামিল মাদরাসার শায়খুল হাদিস সাবেক মুহাদিস ও সা‌বেক পি‌ন্সিপাল আল্লামা আব্দুল হাই (ছাতকী হুজুর) তা‌কে চির বিদায় দি‌য়ে জানাজায লা‌খো মানু‌ষের ঢল নে‌মে‌ছে। মা‌ঠের চা‌রি‌দি‌কে নানা শ্রেনীর মানু‌ষের চো‌খে নোনা জল গ‌ড়ি‌য়ে প‌ড়ে‌ছে। হাও‌রের এলাকা কানায় কানায় মানু‌ষের ভিড়,জ‌মে‌ছিল। জানাজার নামা‌জে অংশ গ্রহন করে‌ছে।
সিলেট বিভাগের হাজারো মুহাদ্দিসের উস্তাদ সুনামগঞ্জের ছাতক শিল্প নগরী উপজেলার কালারুকা ইউপির শাহ সুফি মোজ্জামেল আলী (রহঃ ) মসজিদের সাবেক খতিব আল্লামা আব্দুল হাই মুহাদ্দিস আজ আর নেই।
গত বৃস্পতিবার রা‌তে তার নিজ বাসভবনে ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আল্লামা আব্দুল হাই দেশের অন্যতম শীর্ষ মুহাদ্দিস ও বরেণ্য আলেম। শুত্রুবার বিকালে মুক্তিগাও গ্রামের পশ্চিমের ময়দানে হিন্দুস্তা‌নের  হজরত মাওলানা মাসুম আহমদ তার জানাজা প‌ড়েন।
মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল (৮৩)বছর। তিনি স্ত্রী, ১ ছেলে, ৪ মেয়ে, নাতী-নাতনিসহ অসখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
সিলেট সরকারি আলিয়া মাদ্রাসা থেকে পুর্ব পাকিস্তান মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ১৯৬৫ সনে অনুষ্ঠিত দাখিল পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে প্রথম বিভাগে উত্তীর্ণ হয়েছিলেন। অত:পর  দারুল হাদীস সৎপুর আলিয়া মাদ্রাসায় ভর্তি হয়ে  ১৯৬৭ সনে আলিম, ১৯৬৯ সনে ফাজিল এবং ১৯৭২ ইংরেজি সনে কামিল হাদীস বিভাগে পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে প্রথম বিভাগে উত্তীর্ণ হয়েছিলেন এবং মেধা তালিকায় স্থান দখল করেন তিনি। ১৯৭৩ সালে ২৩ মার্চ  ইংরেজি সনে সৎপুর কামিল মাদ্রাসায় মুহাদ্দিস পদে খেদমতে যোগদানের মাধ্যমে তার কর্ম জীবন শুরু করেন । ১৯৮১ সালে ৩১ আগষ্ট পর্যন্ত সৎপুর মাদ্রাসায় প্রিন্সিপাল ও মুহাদ্দিস পদে নিয়োজিত ছিলেন। পরবর্তীতে ছাতক জালালিয়া ও দ্বীনের টুক মাদ্রাসায় সুপারিন্টেন্ডেন্ট পদে দায়িত্ব পালন করেন।
১৯৮৬ সালে পর ১ অক্টোরব সালে পূনরায় সৎপুর আলিয়া মাদ্রাসায় মুহাদ্দিস পদে যোগদান করে ২০১১ সালে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত হাদীসের খেদমতে নিয়োজিত ছিলেন। ২০১১সাল থেকে এক মে পযন্ত প্রাতিষ্ঠানিক দায়িত্ব থেকে অবসর গ্রহণ করেন তিনি । বিভিন্ন সাময়িকীতে বাংলা ও আরবীতে অনেক প্রবন্ধ ছাপা হয়েছে । তা ছাড়াও কামিল জামাতের কয়টি হাদীস আরবি ও উর্দু ভাষায় শরাহ লিখেছেন ।
সুনামগঞ্জের ছাতক উপজেলার ঐতিহ্যবাহী  মুক্তির গ্রা‌মের তাঁর পৈতৃক নিবাস। মৃত আব্দুল মান্নান ও মা মৃত হানিফা বেগমের ছেলে আব্দুল হাই। জানাজা শেষে তার পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।
তার মৃত্যুতে সি‌লেট,সুনামগঞ্জ হ‌বিগঞ্জ মৌলভীবাজার ঢাকাসহ এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। তার মৃত্যুতে উপজেলার নিবাহী কর্মকতা তরিকুল ইসলাম ও ছাতক প্রেসক্লাবের সভাপতি গিয়াস উদ্দিন তালুকদার ও সাধারন সম্পাদক আনোয়ার হোসেন রনি,যুন্স সম্পাদক আমিনুল ইসলাম হিরন,সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী রেজাউল করিম রেজা,অর্থ সম্পাদক আতিকুর রহমান,মোশাহিদ আলী,নাজমুল ইসলাম
আরিফুর রহমান মা‌নিক।প্রবীণ এই আলেমের মৃত্যু সংবাদ বিদ্যুৎবেগে পুরো সিলেটে ছড়িয়ে পড়লে মাদ্রাসার অঙ্গনে নেমে আসে শোকের ছায়া। তারা মরহুমের রুহুের মাগফিরাত ও শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন।
আলোকিত প্রতিদিন/১৮ জানুয়ারি-২৫/মওম

কক্সবাজারে পুলিশের অভিযানে ৬ ছিনতাইকারী আটক

আবু সায়েমঃ
শহরে পর্যটকদের জিম্মি করে মোবাইল ও নগদ টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনায় ৬ ছিনতাইকারীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
১৭ জানুয়ারি শুক্রবারসকাল ১০:৩০ টায়  পৌরসভার ১ নং ওয়ার্ডের আওতাধীন সমিতি পাড়া যাওয়ার রাস্তার মুখে বিএম স্কুলের অন্তর্গত তিন রাস্তার মোড়ে  পুলিশের কুইক রেসপন্স টিম  অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার  করেন। এসময় তাদের কাছ থেকে চাইনিজ কুড়াল,  চাকু, লোহার চেইন, ছুরিসহ ছিনতাই কাজে ব্যবহৃত বিভিন্ন সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়।
গ্রেফতারকৃত আসামিরা হলো, চট্টগ্রাম জেলার লোহাগড়া থানার মো: রফিকের পুত্র ফাহিম রাজ( ২২),পৌরসভার ৪ নং ওয়ার্ডের টেকপাড়া এলাকার মৃত আব্দুল কাইয়ুমের পুত্র শাখাওয়াত বিন কাইয়ুম প্রকাশ আকাশ( ২৭), লোহাগড়া থানার সৈয়দ হোছেনের পুত্র শহিদুল ইসলাম (২২), বিজিবি ক্যাম্প এলাকার নুরুল ইসলামের পুত্র আশরাফুল আলম(১৯), সমিত পাড়া ১ নং ওয়ার্ডের মৃত আব্দুল কাদেরের পুত্র সৈয়দ নুর(২০) এবং ১নং ওয়ার্ড সমিতি পাড়ার মৃত মো: সুরত আলমের পুত্র মো: জিসান (১৯)।
কক্সবাজার সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মো: ইলিয়াস খান বলেন,  নিয়মিত অভিযানের অংশ হিসেবে পুলিশের  কুইক রেসপন্স টিম অভিযান চালিয়ে ৬ ছিনতাইকারীকে আটক করেন। সদর থানার আওতাধীন সমিতি পাড়া  এবং বিএম স্কুলে যাওয়ার রাস্তায় ছিনতাইকারীরা পূর্ব পরিকল্পিতভাবে টমটম ও মোটরসাইকেল যোগে এসে ভিকটিম হ্নদয়,তারেক এবং সাজ্জাদকে ধারালো অস্ত্রের মুখে  জিম্মি রেখে মোবাইল ও নগদ টাকা ছিনতাই করে। বিষয়টি পুলিশকে অবগত করলে সদর মডেল থানার নেতৃত্বে কুইক রেসপন্স টিম অভিযান চালিয়ে ছিনতাইকারীদের আটক করতে সক্ষম হয়।
পর্যটন এলাকায় নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পুলিশের প্রাত্যহিক অভিযান অব্যাহত থাকবে ।
কক্সবাজার জেলার পুলিশ সুপার মুহাম্মদ রহমত উল্লাহ বলেন, জেলার সকল ওয়ারেন্ট তামিল, অবৈধ মাদক ও অস্ত্র উদ্ধার সহ ছিনতাইকারীদের গ্রেফতারের লক্ষ্যে বিশেষ অভিযান পরিচালনার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।
এরই প্রেক্ষিতে পুলিশের কুইক রেসপন্স টিমের অভিযানে চিহ্নিত  ৬ ছিনতাইকারীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ছিনিয়ে নেওয়া মোবাইল ও নগদ টাকাও উদ্ধার করা হয়েছে। জড়িতদের বিরুদ্ধে দ্রুত বিচার আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে। গ্রেফতারকৃত ছিনতাইকারীদের পিসি/পিআর বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, প্রত্যেকে বিভিন্ন মামলার আসামি।
আলোকিত প্রতিদিন/১৮ জানুয়ারি-২৫/মওম

নেপালকে উড়িয়ে দিয়ে বিশ্বকাপ শুরু বাংলাদেশের

ক্রীড়া ডেস্ক:

বাংলাদেশি স্পিনারদের ঘূর্ণিতে শুরুতেই দিশেহারা নেপাল। জান্নাতুল মাওয়া-নিশিতা নিশিদের ঘূর্ণি ধাঁধার সমাধান জানা ছিল না নেপালের ব্যাটারদের। ফলে তারা ফেঁসে গেছেন জুনিয়র টাইগ্রেসদের স্পিন জালে। কোনোরকমে দলীয় ফিফটি স্পর্শ করে অলআউট হয় তারা। ছোট লক্ষ্য ৪০ বল হাতে রেখেই পেরিয়ে গেছে বাংলাদেশ। তাতে ৫ উইকেটের সহজ জয়ে অনূর্ধ্ব-১৯ নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরু করল বাংলাদেশের মেয়েরা।

আজ ১৮ জানুয়ারি শনিবার টস হেরে আগে ব্যাট করতে নেমে ১৮ ওভার ২ বলে সবকটি উইকেট হারিয়ে ৫২ রানের বেশি করতে পারেনি নেপাল অনূর্ধ্ব-১৯ দল। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ১৯ রান করেন সানা পারভিন। জবাবে খেলতে নেমে ১৩ ওভার ২ বলে ৫ উইকেট হারিয়ে জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় বাংলাদেশ।

৫৩ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেট রানরেট মাথায় রেখে আক্রমণাত্মক শুরু করে বাংলাদেশ। কিন্তু দলের এমন সাহসী সিদ্ধান্ত খানিকটা দুশ্চিন্তায় ফেলে সমর্থকদের। ১১ রান তুলতেই সাজঘরে ফেরেন টপ অর্ডারের তিন ব্যাটার সুমাইয়া আক্তার সুবর্ণা, ফাহমিদা ছোঁয়া ও জোরাইয়া ফেরদৌস। তবে চতুর্থ উইকেট জুটিতে সুমাইয়া ইসলাম ও সাদিয়া আক্তার দলকে টেনে তোলেন। ১৬ রান করে সাদিয়া ফিরলে ভাঙে ২১ রানের জুটি। তবে ততক্ষণে জয়ের পথে অনেকটাই এগিয়ে যায় বাংলাদেশ। বাকি কাজটা আফিয়া ইরা ও জান্নাতুল মাওয়া দ্রুতই সেরেছেন। তাতে ৪০ বল আগেই লক্ষ্যে পৌঁছে যায় বাংলাদেশ।

নেপালকে ৫২ রানে অলআউট করল বাংলাদেশ

অধিনায়ক ফেরার পর আর কেউই সানা পারভিনকে সঙ্গ দিতে পারেননি। বাকিদের আসা-যাওয়ার মিছিলে একমাত্র ব্যতিক্রমক ছিলেন সানা। ৩২ বলে ১৯ এসেছে তার ব্যাট থেকে।

বাংলাদেশের হয়ে ১১ রানে ২ উইকেট শিকার করে ইনিংসের সেরা বোলার জান্নাতুল মাওয়া। তাছাড়া একটি করে উইকেট পেয়েছেন আনিসা আক্তার সুবা, ফাহমিদা ছোঁয়া ও নিশি।

আলোকিত প্রতিদিন/১৮ জানুয়ারি-২৫/মওম

লেবানন থেকে দেশে ফিরেছেন আরও ৪৭ জন

আলোকিত প্রতিবেদক:

যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে দেশে ফিরেছেন আরও ৪৭ বাংলাদে‌শি। ১৮ জানুয়ারি শ‌নিবার সকাল ৯টা ১৫ মি‌নিটে কাতার এয়ার ওয়েজের একটি ফ্লাইট তাদের নিয়ে ঢাকায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।

এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, লেবানন থেকে স্বেচ্ছায় দেশে ফেরত আসতে ইচ্ছুক আটকেপড়া বাংলাদেশিদের মধ্যে কিউআর ৬৪০ ফ্লাইটে করে ৪৭ বাংলাদেশি নাগরিককে সম্পূর্ণ সরকারি ব্যয়ে আজ সকাল ৯টা ১৫ মি‌নিটে দেশে প্রত্যাবাসন করা হয়েছে।

এ পর্যন্ত ১৮টি ফ্লাইটে ১ হাজার ২৪৬ জন বাংলাদেশিকে লেবানন থেকে বাংলাদেশে প্রত্যাবাসন করা হয়েছে। এ পর্যন্ত একজন বাংলাদেশি বোমা হামলায় নিহত হওয়ার খবর জানা গেছে।

আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার পক্ষ থেকে লেবানন থেকে প্রত্যাবাসন করা প্রত্যেককে ৫ হাজার টাকা পকেটমানি, কিছু খাদ্যসামগ্রী এবং প্রাথমিক মেডিকেল চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়।

লেবাননে চলমান সাম্প্রতিক যুদ্ধাবস্থায় যতজন প্রবাসী বাংলাদেশি দেশে ফিরে আসতে ইচ্ছুক তাদের সবাইকে সরকারি খরচে দেশে ফেরত আনা হবে।

আলোকিত প্রতিদিন/১৮ জানুয়ারি-২৫/মওম

 সরাইলে অবৈধ ইটভাটার আগুন নিভিয়ে দেন ভ্রাম্যমান আদালত 

শওকত আলী: আজ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল উপজেলার শাহবাজপুর ইউনিয়নে অবস্থিত অবৈধ ভিআইবি ব্রিকস নামক ইটভাটায় অভিযান পরিচালনা করা হয়। এই সময় ইট ভাটা কর্তৃপক্ষ পরিবেশগত ছাড়পত্র ও লাইসেন্স দেখাতে পারেনি। এই সময় পরিবেশ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা অভিযোগ দাখিলের নিমিত্ত ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন (নিয়ন্ত্রণ) আইন ২০১৩ এর আলোকে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়। উক্ত আইনের ৪ ধারা লঙ্ঘনের দায়ে ১৪ ধারায় দুইজন মালিককে ১ লক্ষ টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করা হয়। এছাড়া ফায়ার সার্ভিসের সহযোগিতায় ভাটার আগুন নিভিয়ে দেওয়া হয়। সরাইল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও পরিবেশ অধিদপ্তরের অফিসার জানান যে এই ধরনের অবৈধ ইট ভাটার বিপক্ষে আমাদের অভিযান অব্যাহত থাকবে। পরিবার অধিদপ্তর কর্মকর্তা রাকিবুল হাসান বলেন যে আমাদের ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরাইলে অবৈধ ইটভাটা ও পরিবেশ দূষণকারী প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অনেক  অভিযোগ। তাই আমরা প্রত্যেকটি প্রতিষ্ঠানের পরিবেশ অধিদপ্তরের অনুমোদন আছে কিনা তা আমরা খতিয়ে দেখব।এবং পরিবেশ দূষণকারী সকল প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে। আগামীতে আমরা সরাইল উপজেলা প্রশাসনকে সঙ্গে নিয়ে আমাদের অভিযান পরিচালনা করব।
আলোকিত প্রতিদিন/এপি

রাশিয়ার সঙ্গে ২০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি স্বাক্ষর করলো ইরান

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:

রাশিয়ার সঙ্গে ২০ বছর মেয়াদি কৌশলগত প্রতিরক্ষা চুক্তি স্বাক্ষর করেছে ইরান। শুক্রবার মস্কোতে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এবং ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ানের মধ্যে স্বাক্ষরিত হয়েছে এ চুক্তি।

গত জুলাই মাসে ইরানের প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন মাসুদ পেজেশকিয়ান। তারপর বৃহস্পতিবার প্রথমবারের মতো রাশিয়া সফরে আসেন তিনি। স্বাক্ষরিত চুক্তির আওতায় আগামী ২০ বছর প্রতিরক্ষা, সামরিক মহড়া, যৌথ সামরিক প্রশিক্ষণ, যুদ্ধজাহাজ তৈরিসহ নিরাপত্তা সংক্রান্ত বিভিন্ন খাতে পারস্কপরিক সহযোগিতা বৃদ্ধি করবে ২ দেশ।

চুক্তি স্বাক্ষরের পর এক উচ্ছ্বসিত প্রতিক্রিয়ায় পেজেশকিয়ান বলেন, “আমরা একটি বহুকেন্দ্রিক বিশ্ব প্রতিষ্ঠার পথে এগোতে চাই এবং এই পথের একটি উদ্দীপক পদক্ষেপ হলো এই চুক্তি।”

অন্যদিকে পুতিন বলেন, “এই চুক্তির ফলে শুধু নিরাপত্তা খাতই নয়, বরং অর্থনীতি এবং বাণিজ্যখাতেও দুই দেশের সহযোগিতামূলক তৎপরতা অনেক বৃদ্ধি পাবে। কারণ এই কৌশলগত চুক্তির একটি শর্ত হলো-এখন থেকে উভয় দেশের যাবতীয় অর্থনৈতিক আদান প্রদান দুই দেশের নিজ নিজ মুদ্রায় হবে।” “এখন আমদের প্রয়োজন আমলাতন্ত্রের প্রভাব কমানো এবং সত্যিকার গঠনমূলক কার্যক্রম বাড়ানো। কেবল তাহলেই অন্যরা যেসব প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করবে, সেসব আমরা অতিক্রম করতে পারব।”

প্রসঙ্গত, ইরানের সঙ্গে রাশিয়ার মিত্রতা দীর্ঘদিন। তবে পারমাণবিক অস্ত্র প্রকল্প ইস্যুতে ইরানের বিরুদ্ধে এবং ইউক্রেনে রুশ বাহিনীর অভিযানের জেরে রাশিয়ার বিরুদ্ধে গত কয়েক বছরে একের পর এক নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে যুক্তরাষ্ট্র। আর সেসব নিষেধাজ্ঞাই আরও কাছাকাছি এনেছে মস্কো ও তেহরানকে।

২০২৪ সালে ইউক্রেন যুদ্ধে ইরানের তৈরি ড্রোন ব্যাপকভাবে ব্যবহার করেছে রুশ সেনাবাহিনী। গত সেপ্টেম্বরে রাশিয়াকে স্বল্পপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ইরান সরবরাহ করেছে বলে অভিযোগ করেছে যুক্তরাষ্ট্র।

বিনিময়ে তেহরানকে এস ৩০০ এবং এস ৪০০ এয়ার ডিফেন্স মিসাইল সিস্টেম এবং আধুনিক যুদ্ধ বিমান দিয়েছে মস্কো।

এমন এক সময়ে এই চুক্তি স্বাক্ষর করল মস্কো এবং তেহরান, যখন নিজেদের ঘনিষ্ঠ মিত্র এবং সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদ ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার জেরে মধ্যপ্রাচ্যে বড় ধাক্কা পেয়েছে রাশিয়া ও ইরান।

সূত্র : রয়টার্স

আলোকিত প্রতিদিন/১৮ জানুয়ারি-২৫/মওম

আরোপিত কর ও ভ্যাট জনগণের ভোগান্তি আরও বৃদ্ধি করবে : বিএনপি

১৮ জানুয়ারি শনিবার গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কর্তৃক আরোপিত কর ও ভ্যাট জনগণের ভোগান্তি আরও বৃদ্ধি করবে’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম এ আহ্বান জানান।

তিনি বলেন, আমরা লক্ষ্য করছি যে, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার চলমান অর্থনৈতিক অস্থিতিশীলতা তথা উচ্চ মূল্যস্ফীতির মধ্যেই ১০০ টিরও বেশি পণ্যের ওপর ভ্যাট এবং সম্পূরক শুল্ক আরোপ করেছে। এই সিদ্ধান্ত সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন জীবনে, বিশেষ করে দরিদ্র ও মধ্যবিত্ত জনগোষ্ঠীর ওপর নেতিবাচক অর্থনৈতিক প্রভাব ফেলবে, চাপ বাড়াবে।

মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেন, সরকারের বক্তব্য থেকে বোঝা যায় তারা চলতি অর্থবছরের বাজেট ঘাটতির প্রথম ধাপের ৪২ হাজার কোটি টাকা এবং পরবর্তী সম্ভাব্য ঘাটতি মেটাতে ও ট্যাক্স-জিডিপি শর্ত পূরণ করে আইএমএফের ঋণের জন্য এই ভ্যাট বাড়িয়েছে। কারণ বর্তমান রাজস্ব দিয়ে সরকার বাজেটের খরচ মেটাতে পারছে না। একইভাবে কিছুদিন আগে সরকার ২২ হাজার ৫০০ কোটি টাকা ছাপিয়েছে কয়েকটি লুণ্ঠিত ব্যাংকের তারল্য সংকট মোকাবিলায়।

সাধারণ জনগণের ওপর কর এবং ভ্যাট আরোপ না করে রাজস্ব বাড়ানোর জন্য বিএনপির পক্ষ থেকে অন্তর্বর্তী সরকারকে কিছু পরামর্শ দিয়েছেন মির্জা ফখরুল।

তিনি বলেন, অপ্রয়োজনীয় ও দুর্নীতিগ্রস্ত মেগা প্রজেক্টের বিপরীতে বরাদ্দকৃত অর্থ আপাতত বন্ধ রেখে বিপুল পরিমাণ অর্থ সাশ্রয় করা সম্ভব। পতিত সরকার কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্যাপাসিটি চার্জ বাবদ বর্তমান বাজেটে বরাদ্দ রেখেছিল ৪০ হাজার কোটি টাকা। যা ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ছিল ৩২ হাজার কোটি টাকা। মেয়াদ শেষ হয়ে গেলেও নিজেদের স্বার্থে বছরের পর বছর বাড়ানো হয়েছে এগুলোর মেয়াদ। এসব বিদ্যুৎ কেন্দ্রে বছরের পর বছর ক্যাপাসিটি চার্জের নামে চলেছে হরিলুট। গত ১৪ বছরে এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোতে এমন লুটপাট হয়েছে প্রায় ১ লাখ ২৫ হাজার কোটি টাকার ওপর।

বিএনপি মহাসচিব আরও বলেন, শ্বেতপত্র কমিটির তদন্তে উঠে এসেছে যে, বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের সময় উন্নয়ন বাজেটের ৪০ শতাংশই লুটপাট করা হয়েছে। বাজেটের এমন অনেক খাত রয়েছে, যেমন অবকাঠামো খাতগুলোতে বরাদ্দকৃত বাজেটের অধিকাংশ অর্থই ব্যয় করা সম্ভব হয় না। এসব খাতে তাদের বরাদ্দকৃত অর্থ হ্রাস করে বাজেটের আকারকে আরও যৌক্তিকভাবে ছোট করে আনা সম্ভব।

খরচ কমানোর পাশাপাশি সরকার এমন কিছু উৎস ও উপায় খুঁজে বের করতে পারে যা জনগণের, বিশেষ করে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর ওপর অর্থনৈতিক চাপ ফেলবে না।

বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হয়, প্রত্যক্ষ করের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ স্লাবে ইনকাম ট্যাক্সের হার বৃদ্ধি এবং সারচার্জ তথা ওয়েলথ ট্যাক্স বাড়ানোর মাধ্যমে কর আদায়ের ক্ষেত্রে আরও মনোযোগী হওয়া যেতে পারে। নন-ট্যাক্স এবং নন-রেভিনিউ খাতে আয় বৃদ্ধি করার দিকেও নজর দেওয়া প্রয়োজন। ভ্যাটের হার না বাড়িয়ে বরং ভ্যাটের আওতা বাড়ানো যেতে পারে।

সরকার টিন নম্বরধারীদের রিটার্ন সাবমিট এবং কর আদায় নিশ্চিত করার জন্য কার্যকর পদক্ষেপ নিতে পারে উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, এটি ইনকাম ট্যাক্সের আওতা বাড়াতে এবং কর সংগ্রহের দক্ষতা বাড়াতে সহায়ক হবে। করযোগ্য আয়কে করের আওতায় নিয়ে আসা সরকারের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হতে পারে। এর মাধ্যমে কর ফাঁকি রোধ করা এবং রাজস্ব বাড়ানো সম্ভব হবে।

সাবেক এই মন্ত্রী বলেন, দুর্নীতিবাজ ব্যক্তিদের সম্পদ, যা জব্দ করা হয়েছে বা অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করা হয়েছে। তা আইনানুগ পন্থায় সেই অর্থ ব্যবহার করা সরকারের জন্য একটি কার্যকর পদক্ষেপ হতে পারে। এছাড়া যেসব সরকারি সেক্টরে অব্যবহৃত ও প্রয়োজনের অতিরিক্ত অর্থ রয়েছে তা চিহ্নিত করে এসব অলস অর্থের যথাযথ আইনানুগ ব্যবহার নিশ্চিত করা যেতে পারে।

কালো টাকা উদ্ধার, ব্যাংকের লুণ্ঠিত টাকা এবং নন-পারফরম্যান্স লোনের টাকা উদ্ধারের ব্যবস্থা নিতে আহ্বান জানান মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, বর্তমান সরকারের শ্বেতপত্র অনুযায়ী, দুর্নীতি ও লুটপাটের প্রায় ২৩৪ বিলিয়ন ডলার (প্রায় ২৮ লাখ কোটি টাকা) উদ্ধার করার সর্বোচ্চ চেষ্টা করা এখন অতীব জরুরি।

মির্জা ফখরুল আরও বলেন, বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রধানের আন্তর্জাতিক ভাবমূর্তির কারণে সবার আশা যে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সাহায্যে এগিয়ে আসবে। এই প্রেক্ষাপটে আইএমএফ থেকে ঋণ পেতে তাদের প্রদত্ত কঠিন শর্তগুলো শিথিল করার জন্য বলা যেতে পারে। বলা হচ্ছে, আইএমএফের শর্ত পূরণে নাকি কর চাপানো হয়েছে।

সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন- বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ইসমাইল জবিউল্লাহ প্রমুখ।

আলোকিত প্রতিদিন/১৮ জানুয়ারি-২৫/মওম

চকরিয়ায় স্ত্রী হত্যা*কারী মেহেদী লামায় আট*ক

সাদ্দাম হোসাইন: কক্সবাজার প্রতিনিধি কক্সবাজারের চকরিয়ায় সাংবাদিক আব্দুল হামিদের কন্যা হাফসা বেগম (২০) কে ছুরিকাঘাতে খুন করে পালিয়ে যান নিহতের স্বামী মেহেদী হাসান (২২)।এসময় তার ছুরিকাঘাতে শ্বাশুড়িও গুরুতর আহত হন।
পালিয়ে যাওয়া খুনি মেহেদী হাসানকে ঘটনার ৮ন্টার মাথায় বান্দরবানের লামার ফাঁসিয়াখালী ইউপির ইয়াংছার-কাঁঠালছড়া এলাকা থেকে রাত সাড়ে ৮টার দিকে আটক করেন কুমারী পুলিশ ক্যাম্পের ইনর্চাজ এসআই জামিল আহমেদ ও সঙ্গীয় ফোর্স।
আটক খুনি মেহেদী হাসান (২২) চকরিয়ার ফাঁসিয়াখালী ইউপির ৩নং ওয়ার্ডের মারকাজ মসজিদ সংলগ্ন আজমুল্লাপাড়ার আবুল কাসেমের ছেলে।
কুমারী ফাঁড়ির ইনর্চাজ এসআই জামিল বলেন-চকরিয়া স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রী খুনের ঘটনার পরপরই সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে।গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ছবি দেখে ঘাতক মেহেদীকে আটক করতে সক্ষম হয়।
পরে তাকে লামা থানা নিয়ে যাওয়া হয়।সেখান থেকে খুনি মেহেদীকে তার নিজ উপজেলার  সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হবে বলে জানান তিনি।
উল্লেখ্য-শুক্রবার (১৭ জানুয়ারী) চকরিয়া পৌরসভার ভাঙ্গারমুখ এলাকার সাংবাদিক আব্দুল হামিদের বাড়ীতে বেড়াতে গিয়ে স্ত্রী আর শ্বাশুড়িকে ছুরিকাঘাত করলে,এসময় স্ত্রী হাফসা মারা যান।
আলোকিত প্রতিদিন/এপি

কক্সবাজারে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের উদ্যেগে রক্তের গ্রুপ নির্ণয় ক্যাম্প

সাদ্দাম হোসাইন। চকরিয়া প্রতিনিধিঃকক্সবাজারে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের উদ্যেগে শিল্প ও বাণিজ্য মেলায় রক্তের গ্রুপ নির্ণয় ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয়েছে।
কক্সবাজার শিল্প বাণিজ্য মেলা পরিচালনা পরিষদের সহযোগিতায়, ১৬ জানুয়ারী (বৃহস্পতিবার) সন্ধ্যা ৬টা থেকে ক্যম্পটির কার্যক্রম শুরু হয়। কক্সবাজারের বৃহৎ প্লাটফর্ম কক্সবাজার ব্লাড ডোনারস সোসাইটি, তারুণ্য ব্লাড ডোনার’স সোসাইটি ও চকরিয়া ব্লাড ফাউন্ডেশনের যৌথ উদ্যেগে এই কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হয়।
এসময় ৩ স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের এডমিন, মডারেটর, সদস্য ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা উপস্থিত ছিলেন।

আলোকিত প্রতিদিন/এপি