বর্ষা শুরু না হতেই ভাঙ্গন শুরু হয়ে গিয়েছে পদ্মায়
রূপপুরে ৫ রুশ নাগরিকের মৃত্যু
নিজেস্ব প্রতিবেদক
আট দিনের ব্যবধানে পাবনার ঈশ্বরদীতে নির্মাণাধীন রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে কর্মরত পাঁচ রুশ নাগরিক মারা গেছেন। অল্প সময়ের ব্যবধানে এসব মৃত্যুর ঘটনায় নানা প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। ৬ ফেব্রুয়ারি রবিবার ভোরোটনিকভ আলেকজান্দ্রা (৫৫) নামে এক রুশ নাগরিকের মৃত্যু হয়। তিনি প্রকল্পের ‘নিকিমথ’ নামের একটি রুশ সাব ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানে কমর্রত ছিলেন।পুলিশ জানায়, ভোরোটনিকভ আলেকজান্দ্রা প্রকল্পের ‘গ্রিনসিটি’ আবাসিক এলাকায় একটি কক্ষে থাকতেন। রবিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুরের দিকে তাকে তার ফ্ল্যাটে অচেতন অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন এক সহকর্মী। পরে গ্রিনসিটি এবং রূপপুর প্রকল্পসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের খবর দেওয়া হয়। খবর পেয়ে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাবনা জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠায়। পরবর্তীতে এ সম্পর্কে গ্রিনসিটি এবং রূপপুর প্রকল্পের কেউ কথা বলতে রাজি হননি। আগে গত শুক্রবার ৪ ফেব্রুয়ারি রাতে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের টেস্ট রোসেম নামে রুশ সাব-ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার রুশ নাগরিক চুকিন পাভেল (৪৮) অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে তাকে দ্রুত গ্রিনসিটি আবাসিক থেকে ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আনা হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।অন্যদিকে একই দিন রাত ২টার দিকে তলমাসেফ ভাইয়াসেলভের (৫৯) নামের আরেক রুশ নাগরিকের মৃত্যু হয়। । তিনি ১৪ তলার সিঁড়ি থেকে পড়ে অজ্ঞান হন। পরে কোম্পানির নিজস্ব ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করেন। ছাড়াও গত ২ ফেব্রুয়ারি শাকিরভ আলেক্সেই ঘুমের মধ্যে এবং ২৮ জানুয়ারি ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয় বারচেনকো আলেক্সেইয়ের। তারা দুজনই এই প্রকল্পের কর্মী ছিলেন।অনুসন্ধানে দেখা গেছে এদের অধিকাংশই মারা যাওয়ার দিনে মদ পান করেছেন। রূপপুর প্রকল্পের বিদেশি নাগরিকদের টার্গেট করে পাকশি, জয়নগর ও ঈশ্বরদী এলাকায় গড়ে উঠেছে বেশকিছু মদের দোকান। এদের মধ্যে অধিকাংশই অনুমোদনহীন। এছাড়া প্রভাবশালীদের ছত্রছায়ায় একটি চক্র বিদেশিদের কাছে গোপনে স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত ভেজাল মদও সরবরাহ করে। এসব মদ পানেই বিষক্রিয়া ও হৃদরোগে মৃত্যুর ঘটনা বেড়েছে বলে ধারণা স্থানীয়দের। এ বিষয়ে জানতে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্পের পরিচালক শওকত আকবরের ফোনে একাধিকবার কল করেও কথা বলা সম্ভব হয়নি। ঈশ্বরদী থানার ওসি আসাদুজ্জামান বলেন, অল্প সময়ে কয়েকজনের মৃত্যুর কারণ খুঁজে দেখা হচ্ছে। এই প্রকল্পে বিদেশি নাগরিক যারাই মারা যান তাদের প্রত্যেকের লাশের ময়নাতদন্ত হয়। এই পাঁচ জনেরও হয়েছে। তাদের শরীর থেকে নেওয়া নমুনার রাসায়নিক পরীক্ষাও হবে। ইতোমধ্যে দুই জনের নমুনা রাজশাহীতে পাঠানো হয়েছে বলে জানান ওসি। রূপপুর প্রকল্পের দায়িত্বে থাকা বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান বলেন, বিদেশি নাগরিকদের ভালো রাখার জন্য আমরা সবই করেছি। কিন্তু যা ঘটেছে তা অপ্রত্যাশিত। সেখানে ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব পালন করছে বিদেশি প্রতিষ্ঠান। মৃত্যুর ঘটনায় বাংলাদেশ সরকার কোনও তদন্ত কমিটি করবে না।রূপপুর প্রকল্পের সাইট ইনচার্জ রুহুল কুদ্দুস জানান, প্রকল্প এলাকায় চার হাজার ৮০০ বিদেশি নাগরিক বসবাস করেন। সেখানে অনেকে পরিবার নিয়েও থাকেন। তাদের নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করে সেনাবাহিনী। বিদেশি নাগরিকদের নিরাপত্তার কোনও সমস্যা নেই।
তৃতীয়বার নির্বাচিত মেয়র আইভী শপথ নিলেন
নিজেস্ব প্রতিবেদক
নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের (নাসিক) নবনির্বাচিত মেয়র ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী শপথ নিয়েছেন । বুধবার সকালে তাকে ভার্চুয়ালি শপথ পড়ান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ৯ ফেব্রুয়ারি বুধবার সকাল ১০টায় গণভবন থেকে শপথ অনুষ্ঠানে যুক্ত হন প্রধানমন্ত্রী।অন্যদিকে ঢাকার ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে মেয়র এবং ৩৬ জন কাউন্সিলরসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।মেয়রের শপথের পর নবনির্বাচিত কাউন্সিলদের শপথবাক্য পাঠ করান স্থানীয় সরকার মন্ত্রী তাজুল ইসলাম।১৬ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী হিসেবে ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী তৃতীয়বারের মতো মেয়র নির্বাচিত হন।
নৌকা প্রতীকে ১৯২টি কেন্দ্রে তিনি একলাখ ৫৯ হাজার ৯৭ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী তৈমূর আলম খন্দকার হাতি প্রতীকে পেয়েছেন ৯২ হাজার ৫৬২ ভোট। আইভী ৬৬ হাজার ৫৩৫ ভোটের ব্যবধানে তৈমূর আলম খন্দকারকে পরাজিত করেছেন।এছাড়া ২৭টি ওয়ার্ডে ২৭ জন সাধারণ কাউন্সিলর এবং সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর পদে ৯ জন নির্বাচিত হন। ২৭ জানুয়ারি এ নির্বাচনের ফলাফল গেজেট আকারে প্রকাশিত হয়।পূর্বে দুইবার নারায়ণগঞ্জের মেয়র নির্বাচিত হন সেলিনা হায়াৎ আইভী। ২০১১ সালে তিনি দলের বিদ্রোহী প্রার্থী হয়ে আওয়ামী লীগের প্রার্থী শামীম ওসমানকে পরাজিত করেন। পরের বার ২০১৬ সালে তিনি আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী হিসেবে জয়লাভ করেন।
নান্দাইলে সরিষার হলুদ ফুলের চাঁদরে ঢাকা বিস্তির্ণ মাঠ
প্রতিনিধি,নান্দাইল (ময়মনসিংহ)
ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলের বিস্তির্ণ মাঠজুড়ে সরিষা ক্ষেতে হলুদ ফুলের সমারোহ। মৌ মৌ সুগন্ধ বাতাসে ফুলে ফুলে মৌমাছি এবং বাহারি রঙের প্রজাপতিরা উড়ছে চারপাশে। সরিষা মাঠের পাশে দিয়ে যাওয়া পথচারী ও স্থানীয় বাসিন্দাদের মন কাড়ে চোখ ধাঁধানো হলুদ ফুলের রূপ সৌন্দর্যের উপর। সবুজের মাঝে হলুদ ফুলে চাদরে বিস্তির্ণ এলাকা। এ বছর নান্দাইলে সরিষার বাম্পার ফলন হয়েছে। উপজেলার কৃষি অফিস সূত্রে জানাযায়, এ বছর উপজেলার ১টি পৌরসভা সহ ১৩টি ইউনিয়ন মিলিয়ে ৪২ হেক্টর জমিতে সরিষা চাষ করা হয়েছে। জমি উর্বর হওয়ায় অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হওয়ার প্রত্যাশায় কৃষক সরিষা চাষে ঝুকেঁ পড়েছেন। এর মধ্যে বেশিরভাগ জমিতে চাষ হয়েছে উন্নত ফলন জাতের সরিষা। সরজমিন দেখা যায়, উপজেলার গাংগাইল, রাজগাতী, নান্দাইল, শেরপুর, খারুয়া, আচারগাঁও, চন্ডীপাশা ও চরবেতাগৈর ইউনিয়নে সরিষা চাষ বেশী লক্ষ্য করা যায়। আবহাওয়া ভালো থাকায় সরিষার ভালো ফলন লক্ষ্য করা গেছে। এতে করে সরিষা চাষীদের মুখে বর্ণিল হাসিঁ দেখা যাচ্ছে। এছাড়া সরিষা ক্ষেতের পাশে কৃত্রিম মৌচাক বসিয়ে মধু সংগ্রহ করছে মৌচাষীরা। এটাও একধরনের অর্থনৈতিক সাফল্য। বাজারে সরিষার বেশ চাহিঁদা রয়েছে। মণ প্রতি সরিষার দাম রয়েছে ১৬শত টাকা থেকে সর্বোচ্চ ২২ শত টাকা পর্যন্ত। সরিষা তৈল প্রধান ভোজ্য তৈল হিসাবে ব্যবহার করা হয়। এছাড়া সরিষা ফুলের ভালোই কদর রয়েছে সর্বমহলে। সরিষা ফুল দিয়ে বিভিন্ন রকমের ভড়া তৈরী করা সহ সুস্বাদু খাবার তৈরী করা হয়। এক মুঠো সরিষার ফুলের আঠি বাজারে ১০ টাকা থেকে ২০ টাকা পর্যন্ত বিক্রী করায় হয়। অপরদিকে সরিষা ভাঙ্গানোর ফলে উচ্ছিষ্ট খৈল গবাদী পুশু বা মাছের খাবার হিসাবেও ব্যবহার করা যায়। সরিষা চাষী রফিকুল ইসলাম জানান, অল্প খরচে মোটামোটি ভালো লাভ পাওয়া যায় বলে প্রতি বছরই এসময় সরিষা চাষ করে থাকেন। জানাযায়, কাঠা প্রতি (১০ শতাংশ ভূমি)তে ২ থেকে আড়াই মণ সরিষা উৎপাদন হয়ে থাকে। ভালোযত্ন নিলে প্রতি হেক্টর জমিতে ৫০মণ থেকে ৫৫ মণ পর্যন্ত সরিষা উৎপাদন হয়। উপজেলা কৃষি উপ-সহকারী কর্মকর্তা আমিনুল হক বলেন, উপজেলার বিভিন্ন অঞ্চলে সরিষা চাষের ৩০টি প্রদর্শনী ব্লক রয়েছে। এছাড়া ভালো ফলন লাভের জন্য বিভিন্ন ফসলাদির উপর কৃষকদেরকে বিভিন্ন পরামর্শ সহ প্রশিক্ষন দেওয়া হয়। চলতি মৌসুমে প্রতিকূল আবহাওয়া থাকায় সরিষার বাম্পার ফলন হয়েছে।
আলোকিত প্রতিদিন/ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০২২/মওম
অসহায়, ছিন্নমূল ও ভাসমান মানুষের পাশে শিবালয় ব্লাড ব্যাংক
ইমরান নাজির
মানিকগঞ্জের শিবালয় উপজেলার আরিচা এবং পাটুরিয়া ঘাট এলাকায় গতকাল ৭ জানুয়ারি সোমবার গভীর রাত্রে অসহায়, ছিন্নমূল ও ভাসমান মানুষের মধ্যে শীতবস্ত্র হিসেবে কম্বল বিতরণ করেছেন স্বেচ্ছাসেবি সংগঠন শিবালয় ব্লাড ব্যাংক। এসময় উপস্থিত ছিলেন, সংগঠনের সদস্য শ্যামল সাহা, শরিফুল ইসলাম রাজু, মনিরুল ইসলাম, মাহমুদ হোসেন হিরা, রাসেল, আকাশ, সুমন, রিদয়, সূর্য, জয় প্রমুখ।শিবালয় ইউপি চেয়ারম্যান এবং ব্লাড ব্যাংকের আজীবণ উপদেষ্ঠা আলাল উদ্দিন আলাল জানান, কয়েকদিন ধরে হঠাৎ শীতের মাত্রা বেড়ে যাওয়ায় নিত্য-নিম্ন আয়ের মানুষ ভোগান্তিতে পড়েছে। দূর্মূল্যের বাজারে এ সকল নিম্নআয়ের মানুষ বিশেষ করে দিন মজুর, রিক্সা-ভ্যান চালক, ভিক্ষুকসহ অল্প রোজগারের মানুষ শীতে আয় করতে না পেরে সমস্যায় আছে। শিবালয় ব্লাড ব্যাংক এর পাশাপাশি সমাজের বিত্তশালীরা এগিয়ে আসলে শীতার্তদের শীতের কষ্ট দূর হবে মন্তব্য করে তিনি প্রচন্ড শীতে অসহায় মানুষের কষ্ট দুর করতে সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।এছাড়াও ব্লাড ব্যাংকের অন্যতম সদস্য মাহমুদ হোসেন হিরা আলোকিত প্রতিদিনকে জানান, শিবালয় ব্লাড ব্যাংক একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। মূলত এ সংগঠনটি স্বেচ্ছায় রক্তদাত কর্মসূচির মধ্যে দিয়ে আমরা সমাজের অসহায় মানুষের পাশে দাড়ানোর পাশাপাশি আসুন সকলেই যে যার সামর্থ অনুযায়ী অসহায মানুষের পাশে দাড়াই।উল্লেখ্য, শিবালয় উপজেলার নির্বাহী অফিসার জেসমিন সূলতানার সার্বিক সহযোগিতায় এ কর্মসুচি পালন করেছেন শিবালয় ।
আলোকিত প্রতিদিন/ ৮ ফেব্রুয়ারি ২০২২/মওম
নগরবাসী এখন ঘরে বসেই পাবে অনলাইনে গৃহকর ও ট্রেড লাইসেন্স সেবা : মেয়র
ডিমলায় বাড়ছে কিশোর অপরাধ
কোভিড১৯ এর জনসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ব্যাপক প্রচার-প্রচারণা
কুড়িগ্রামে আদালতের নির্দেশে উত্তরবঙ্গ যাদুঘরে উদ্ধারকৃত গো-মুর্তি হস্তান্তর
প্রতিনিধি, কুড়িগ্রাম
কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলার নেওয়াশি ইউনিয়নের বামনটারী গ্রামে পুরাতন মন্দিরের ধ্বংসাবশেষ থেকে উদ্ধারকৃতি কথিত কষ্টিপাথরের গো-মুর্তিটি আদালতের মাধ্যমে কুড়িগ্রামে অবস্থিত উত্তরবঙ্গ যাদুঘরে হস্তান্তর করা হয়েছে।মঙ্গলবার সকালে কুড়িগ্রাম নতুন শহরস্থ উত্তরবঙ্গ যাদুঘরে গোমুর্তি হস্তান্তরের সময় উপস্থিত ছিলেন পুলিশ সুপার সৈয়দা জান্নাত আরা, উত্তরবঙ্গ যাদুঘরের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান এবং সদ্য একুশে পদকপ্রাপ্ত গুণিজন এডভোকেট এসএম আব্রাহাম লিংকন, এডিশনাল পুলিশ সুপার মো. রুহুল আমিন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) উৎপল কুমার রায়, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার নাগেশ্বরী সার্কেল সুমন রেজা, সদর থানার অফিসার ইনচার্জ খান মো. শাহরিয়ার, কুড়িগ্রাম প্রেসক্লাবের সভাপতি এডভোকেট আহসান হাবীব নীলু, বীরমুক্তিযোদ্ধা এসএম হারুন অর রশীদ লাল, অধ্যাপক নাজমুন নাহার সুইটি প্রমুখ।উল্লেখ্য, ২০২১ সালের ১০ জুলাই নাগেশ্বরী থানা পুলিশ ২০ কেজি ওজনের গো-মুর্তিটি উদ্ধার করে কুড়িগ্রাম পুলিশ সুপার অফিসে স্থানান্তর করে। পরে কুড়িগ্রামের বিশিষ্ট নাগরিকগণ এবং উত্তরবঙ্গ যাদুঘরের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যানের আবেদনের প্রেক্ষিতে আদালত গো-মুর্তিটি উত্তরবঙ্গ যাদুঘরে রাখার নির্দেশনা প্রদান করে।তারই আলোকে মঙ্গলবার সকালে জেলা পুলিশ সুপার সৈয়দা জান্নাত আরা কথিত কষ্টি পাথরের গো-মুর্তিটি উত্তরবঙ্গ যাদৃুঘরের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান এবং সদ্য একুশে পদকে মনোনিত এডভোকেট এসএম আব্রাহাম লিংকনের হাতে তুলে দেন। এসময় পুলিশ বিভাগের কর্মকর্তাগণ, উত্তরবঙ্গ যাদুঘরের ট্রাস্টিগণ এবং গণমাধ্যমকর্মীগণ উপস্থিত ছিলেন।
আলোকিত প্রতিদিন/ ৮ ফেব্রুয়ারি ২০২২/মওম