আজ সোমবার, ৯ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ ।   ২৩ জুন ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
Home Blog Page 153

ভারতে পাচার করা হয় নারী, বিনিময়ে আসে গরু!

আলোকিত প্রতিবেদক:  রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকায় মা-বাবা ও চার বোনের সঙ্গে থাকতেন বৃষ্টি (ছদ্মনাম)। টানাটানির সংসারে একটু স্বাচ্ছন্দ্যের আশায় চাকরি খুঁজছিলেন তিনি। এক পর্যায়ে ফেসবুকে নদী আক্তারের সঙ্গে পরিচয় হয় তার। নদী তাঁকে পার্লারে চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে কৌশলে ভারতে পাচার করেন তিনি।

বৃষ্টিকে ২০২০ সালের ২১ ডিসেম্বর যশোরের বেনাপোল সীমান্ত দিয়ে ভারতে পাচার করা হয়। পাঁচ মাস পর তিনি বেঙ্গালুরুর বন্দিদশা থেকে পালান। ২০২১ সালের মে মাসে বৃষ্টি কলকাতা হয়ে সীমান্ত পথে দেশে ফেরেন তিনি।

এ ঘটনায় একই বছর ১৯ জুন পাচার করা ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় মানবপাচার প্রতিরোধ ও আইনে মামলা হয়। 

বৃষ্টির এই ঘটনা শুধু একজন-দুজনের নয়। সংঘবদ্ধ পাচারচক্র এমন আরো অনেক তরুণীকে চাকরি দেওয়াসহ নানা প্রলোভনের ফাঁদে ফেলে ভারতে পাচার করে আসছে। অনেক ক্ষেত্রে নারীকে ভারতে পাচারে করে বিনিময়ে সেখান থেকে গরু নিয়ে আসা হয়।

রাজধানীর মগবাজার এলাকার দুই বান্ধবী মরিয়ম (ছদ্মনাম) ও মুক্তার (ছদ্মনাম) ক্ষেত্রেও বৃষ্টির মতো একই ঘটনা ঘটে। পাচারকারীরা মূলত এসব তরুণীর আর্থিক দুর্বলতার বিষয়টিকে কাজে লাগাচ্ছে তারা।

ভারতে মানবপাচারের ঘটনায় ২০২১ সালে রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা পৃথক চারটি মামলার তদন্ত শেষে সম্প্রতি ডিএমপির কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) বিভাগ আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে। এতে এসব তথ্য উঠে এসেছে।

মামলা সূত্রে জানা যায়, সিটিটিসির পরিদর্শক মো. সেলিম আকতার ও উপপরিদর্শক (এসআই) মোহাম্মদ আব্দুর রউফ তালুকদারের দেওয়া অভিযোগপত্রে আসামি রিফাদুল ইসলাম হৃদয় ওরফে টিকটক হৃদয় ও আসামি নদী আক্তার ওরফে ইতি ওরফে নূরজাহানসহ ৫১ জনকে অভিযুক্ত করা হয়েছে।

আরো ৪৭ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেলেও তাঁদের পূর্ণাঙ্গ নাম-ঠিকানা পাওয়া যায়নি৷ এ জন্য তাঁদের মামলার দায় থেকে অব্যাহতি চেয়ে আবেদন করা হয়। অভিযুক্ত আসামিদের মধ্যে আসামি রুবেল সরকার রাহুল ও আশরাফুল ইসলাম রাফি এখন কারাগারে। ২৮ আসামি পলাতক ও অপর আসামিরা জামিনে রয়েছেন।

ভারতে মানবপাচারে জড়িত অভিযুক্তদের মধ্যে রয়েছেন মো. ইসরাফিল হোসেন খোকন, মো. তরিকুল ইসলাম, মো. আল আমিন হোসেন, আব্দুল হাই ওরফে সবুজ, সাইফুল ইসলাম, বিনাস সিকদার, মো. আমিরুল ইসলাম, আশরাফুল ইসলাম রাফিসহ অন্যরা।

নারী পাচার করে গরু আনা হয় :

মানবপাচার চক্রের সদস্য আল আমিন হোসেনের বাড়ি যশোরের শার্শায়। স্বল্প শিক্ষিত এই ব্যক্তি জমিজমা সব বিক্রি করে নিঃস্ব হয়ে পাচারে সক্রিয় হন। পরে পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করলে তিনি আদালতে দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দেন। ভারতে তাঁর নিয়মিত যাতায়াত আছে।

জবানবন্দিতে তিনি বলেন, ‘ভারতে আমি মেয়ে নিয়ে যেতাম এবং গরু নিয়ে ফিরতাম। আমার সঙ্গে মূলত শফিকুল, আক্তারুল, অলি, জয়ন্ত, শহীদ কাজ করে এবং তারা সবাই আমার গ্রামের। নদী চাকরি দেওয়ার কথা বলে ঢাকা থেকে মেয়েদের এনে ভারতে পাচার করতেন।’

আল আমিন বলেন, ‘ঢাকা বা বিভিন্ন স্থান থেকে মেয়েদের বর্ডারে নিয়ে এলে আমিরুল, আব্দুল হাই ও সিরাজুল আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করত। তরিকুলের ইজি বাইকে করে আমাদের বাড়িতে পৌঁছে দিত। মেয়েদের আমার বাড়িতে রাখতাম। বিনিময়ে জনপ্রতি ২০০ টাকা পেতাম। খোকন নিজে কিংবা সাইফুলের মাধ্যমে বিকাশ করত।

পুলিশ এলাকায় ঢুকলে নেছার উদ্দিন ও সাইফুল সতর্ক করে দিত। আমরা একটা মেয়ে ভারতে পাচার করতে পারলে জনপ্রতি এক হাজার টাকা পেতাম এবং নেছার উদ্দিনকে জনপ্রতি এক হাজার টাকা দিতে হতো। আমি প্রায় ৫০-৬০ জন মেয়েকে বর্ডার দিয়ে পার করেছি।’

৩০০-৫০০ টাকা পেতেন নৌকার চালক :

শার্শা থানার ভুলাটে মো. আমিরুল ইসলামের বাড়ি। তিনি নৌকা বা শ্যালো ইঞ্জিনচালিত নৌযানে করে ভারতে পারাপারের কাজ করতেন৷ এ জন্য তিনি ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা পেতেন। গ্রেপ্তারের পর জবানবন্দিতে তিনি এসব তথ্য দিয়েছেন।

তিনি বলেন, ‘আমি কমবেশি ৭০ থেকে ৮০ জনকে ভারতে পার করেছি। নেছার মেম্বারের সহযোগিতায় মেয়েদের আমরা ভারতে পলক মণ্ডল, বকুলের কাছে পৌঁছে দিতাম। পারাপারে কোনো মেয়ে ধরা পড়লে নেছার মেম্বার ছাড়িয়ে আনতেন।’

ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) ওমর ফারুক ফারুকী কালের কণ্ঠকে বলেন, যারা দেশের বাইরে থাকে, তারা স্থানীয় এজেন্টের মাধ্যমে মানবপাচার করে থাকে। এ ক্ষেত্রে মূল হোতারা ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে যায়। অনেকে জামিন পেয়ে ফের এ ধরনের কাজে জড়িয়ে পড়ে। তাই ভারতে পাচারের ঘটনায় করা মামলাগুলোর তাড়াতাড়ি বিচার করা উচিত।

বাংলাদেশ জাতীয় মহিলা আইনজীবী সমিতির উপদেষ্টা ও মানবাধিকারকর্মী সালমা আলী বলেন, মানবপাচার প্রতিরোধ আইনের সঠিক প্রয়োগ ও নজরদারি নেই। চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে সংঘবদ্ধ চক্র নারীদের ভারতে পাচার করে। এদের সঙ্গে সরকারের লোকজনও জড়িত। অত্যন্ত দ্রুত সময়ে বিচার শেষ করে দোষীদের সাজা নিশ্চিত করতে হবে।

ডিএমপির (মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস) বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান বলেন, ‘সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে আমরা মামলার মেরিট অনুযায়ী তদন্তকাজ করি৷ মানবপাচারে যাদের সম্পৃক্ততা পাওয়া যায়, আইনগত দিক বিবেচনা করে তাদের বিরুদ্ধে চার্জশিট দেওয়া হয়।

আলোকিত প্রতিদিন/এপি

মরহুম জাহেদ আলী চৌধুরীর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া ও স্মরণসভা

মোঃ নুর হোসেন: শেরপুরের নকলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সাবেক প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক, জাতীয় সংসদের সাবেক হুইপ আলহাজ্ব জাহেদ আলী চৌধুরীর ১৪তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে স্মৃতিচারণ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার (৪ জানুয়ারি) দুপুরে পৌর শহরের মুক্তিযুদ্ধা স্মৃতি বিদ্যানিকেতন মাঠে  এ স্মৃতিচারণ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
শহর  বিএনপির আহবায়ক আলহাজ্ব কামরুল আলম খান লিটনের সভাপতিত্বে স্মরণসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন
সাবেক কাউন্সিলর আনোয়ার হোসেন ও তার সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য রাখেন শহর বিএনপি আহব্বায়ক আলহাজ্ব কামরুল আলম খান লিটন, থানা বিএনপির নেতা বেলায়েত হোসেন,  রজব আলী,  থানা বিএনপির সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান জুয়েল, উপজেলা যুবদল সিনিয়র যুগ্ম আহব্বায়ক মোরাদুজ্জামান মাসুম, শহর যুবদল আহব্বায়ক মশিউর রহমান লুটাস, শহর যুবদল যুগ্ম আহ্বায়ক মীর হাসান, শহর যুবদল যুগ্ম আহব্বায়ক হাসান আলী সরকার, উপজেলা শ্রমিক দলের আহব্বায়ক জিয়ায়ুল হক জিয়া, উপজেলা তারেক দলের সদস্য সচিব হুমায়োন কবির,উপজেলা কৃষক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক হাহিবুর রহমান জয়, ৬ নং ওয়ার্ড যুবদল সভাপতি  মিসকাত হোসেন আকাশ,শহর ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক নাহিদুল ইসলাম রিজন  ছাত্রদলের অন্যতম নেতা নাইস চৌধুরী প্রমুখ।
  এ সময় উপজেলা, পৌরসভা ও ইউনিয়ন বিএনপি এবং বিএনপি দলের সকল অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মী বৃন্দ ছিলেন।
আলোকিত প্রতিদিন/এপি

সরাইল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার বৃদ্ধাশ্রম পরিদর্শন করেন

শওকত আলী: অদ্য ৪/১/২০২৫ খ্রিষ্টাব্দ সরাইল উপজেলা নির্বাহী অফিসার জনাব মোঃ মোশারফ হোসাইন এবং সরাইল থানার অফিসার ইনচার্জ জনাব মোঃ রফিকুল হাসান ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরাইল উপজেলা শাহজাদাপুর ইউনিয়নের ৬ নং ওয়ার্ড শাহবাজপুর মিয়া বাড়ি আবু সোবহান ওয়েলফেয়ার টাস্ট পরিচালিত বৃদ্ধাশ্রম ভিজিট করেন। বৃদ্ধদের সাথে কৌশলাদি বিনিময় করেন এবং তাদের খোঁজখবর নেন। তারি আরো বৃদ্ধদের চিকিৎসা ও খাবার দাবার সম্পর্কে খোঁজখবর নেন। এ সময় উপজেলা নির্বাহী অফিসার বৃদ্ধাশ্রম এর জন্য উপজেলা পরিষদ হতে ১০ হাজার টাকা অনুদান দেন এবং শীতের জন্য ৩০টি কম্বল বৃদ্ধদের মধ্যে বিতরণ করেন। এ সময় ৬নং ওয়ার্ডের মেম্বার আব্দুল মালেক ও বৃদ্ধাশ্রমের ম্যানেজার জনাব মো: নজরুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।

আলোকিত প্রতিদিন/এপি

চকরিয়ায় সাংবাদিক সম্মেলনে মুন্নীর পরিবারের অভিযো*গ

স্বামীর পরকীয়াতে বাঁধা, বউ নিখোঁজের নাটক করে রাস্তায় মারধর

সাদ্দাম হোসাইন, চকরিয়া সংবাদদাতাঃ আসমাউল হুসনা মুন্নি। বদরখালী ইউনিয়নের সাত ডালিয়া পাড়া এলাকার রফিক উদ্দিনের কন্যা। বিয়ের পিঁড়িতে বসেছে ১মাসও হয়নি পূর্ণ। বিয়ের কয়েকদিন পার না হতে স্ত্রীর কাছে ধরা পড়ে স্বামীর পরকীয়ার ছবি। প্রতিবাদ করায় স্বামীর মারধর ও হেনস্তার  শিকার হতে হয় আসমার।

২ জানুয়ারি (বৃহস্পতিবার) সাংবাদিক সম্মেলনে ৩১ ডিসেম্বর শশুর বাড়ি থেকে নিখোঁজের ঘটনার কথা বলে শাশুর বাড়ির পরিবার। তৎক্ষনাৎ বোনের শাশুর বাড়িতে গিয়ে দেখা না পেয়ে বোনের সন্ধানে আইনের কাছে সহযোগীতা নেন তার বড় ভাই মামুন।

ভুক্তভোগী নববধু আসমাউল হুসনার বড় ভাই মামুনুর রশিদ জানান, গত বছরের ১৪ ডিসেম্বর ইসলামি শরীয়াহ মোতাবেক আমার ছোট বোন আসমা কৈয়ারবিল ইউনিয়নের খোঁজাখালী এলাকার মৃত দেলোয়ারের পুত্র মোঃওসমানের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়। আমার বোন বিয়ের দুয়েকদিন অতিবাহিত না হতে কল করে কান্না করে বলে, স্বামী পরকীয়াতে আসক্ত।

তিনি আরো বলেন, ৩১ ডিসেম্বর শাশুড় বাড়ি থেকে কল করে বলে আমার বোন নিখোঁজ। শশুড় বাড়িতে আসমাকে খুঁজে না পেয়ে  ৩১ ডিসেম্বর, চকরিয়া থানায় সাধারণ জিড়ি করেছি।  যার নং : ১৫৪০, তারিখ ৩১/১২/২৪ইং।

১ জানুয়ারি (বুধবার) সকাল সাড়ে ১১টার দিকে ভরামুহুরী এলাকায়, আমার বোনকে তার স্বামীর নেতৃত্বে শ্বশুড় বাড়ির লোকজন ও কথিত সাংবাদিক আদিলসহ ৮/৯ জন ভাঁড়াটিয়া সন্ত্রাসী  মারধর করেছে।  আমার বন্ধু মোঃ রাছিন ও তার বাবা মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন আমার বোনকে উদ্ধার করে। অথচ পালিয়েছে বলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অপপ্রচার চালিয়েছে ।

আসমার মা তসলিমা অভিযোগ করে বলেন, আমার মেয়েকে প্রতিদিন স্বামীসহ তার পরিবার মারধর করে এবং ছাড়া পেয়ে আমার মেয়ে আমাদের বাড়িতে চলে আসার সময় তারা পথে মারধর করেছে, প্রশাসনের কাছে সুষ্ঠু বিচার দাবী করছি আমি।

আলোকিত প্রতিদিন/এপি

ধামরাইয়ে থার্টি ফাস্ট নাইটে গুলিবিদ্ধের পর পুলিশ অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার 

জাহিদ হাসান (ক্রাইম রিপোর্টার) ঢাকার ধামরাই উপজেলার রোয়াইল ইউনিয়নের রোয়াইল গ্রামে ইংরেজি নববর্ষ বরণের  রাতে গুলিবিদ্ধ যুবক আকাশ সরকারের আহতের ঘটনায় ৩৬ ঘন্টা পর ২টি আগ্নেয়াস্ত্র (বিদেশি  পিস্তল) উদ্ধার করেছেন ধামরাই থানা পুলিশ।
বৃহস্পতিবার রাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে উপজেলার রোয়াইল ইউনিয়নের রোয়াইল গ্রামে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে ধামরাই থানা পুলিশ। এসময় রোয়াইল গ্রামের বান্দু মিয়ার বাড়ির সামনের ভিটায় থাকা ধঞ্চে খড়ির ভিতর থেকে ০২টি বিদেশি পিস্তল, ০২টি ম্যাগজিন ও ০১টি গুলি উদ্ধার করা হয়।
ধামরাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুল ইসলাম বলেন,গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে আগ্নেয়াস্ত্র দু’টি উদ্ধার করা হয়েছে। অস্ত্র দুইটি ব্যারিস্টিক পরীক্ষার জন্য পাঠানো হবে। তবে এ ঘটনায় কাউকে আটক করা হয়নি বলে জানান তিনি।
৩১ ডিসেম্বর মঙ্গলবার রাতে ইংরেজি নববর্ষ থার্টি ফাস্ট নাইট বরণের জন্য রোয়াইল নাপিতপাড়া এলাকায় খিচুড়ির ও গানের আয়োজন করা হয়। থার্টি ফার্স্ট নাইট পালনের জন্য তার বন্ধু সজিবের বাড়িতে যায় আকাশ। একপর্যায়ে গান বাজিয়ে আকাশ সামির,রাব্বি, ফয়সালসহ বন্ধুরা দাড়িয়ে গানের সাথে নাচ করার সময় একজন গুলিবিদ্ধ হলে সবাই তাকে নিয়ে সাভার এনাম মেডিকেল হাসপাতালে ভর্তি করে এখনো চিকিৎসাধীন রয়েছে। গত বৃহস্পতিবার ধামরাইয়ের নান্নার ইউনিয়ন ঋষি পাড়া এলাকায় গভীর রাতে ইব্রাহিম মিয়ার বাড়িতে ডাকাতির ঘটনা ঘটে।
ইব্রাহিম মিয়া নান্নার ইউনিয়নের ঋষি পাড়ার স্থায়ী বাসিন্দা। ৬ থেকে ৮ সদস্যের একটি ডাকাত দল হঠাৎ করে তার ঘরের ভিতর প্রবেশ করে। বাড়ির লোকজনকে জিম্মি করে এবং দেশীয় অস্ত্র ঠেকিয়ে নগদ ৩ – ৪ লক্ষ টাকা ও  স্বর্ণালঙ্কার লুটে নেয়। তবে ডাকাত দল পালানোর সময় সাদা প্রাইভেটকারে থাকা এক ডাকাতকে এলাকাবাসী ধরতে সক্ষম হয়। এরপর ধামরাই থানায় খবর দেওয়া হলে পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছায় এবং আটককৃত ডাকাতকে থানায় নিয়ে প্রাথমিক জিজ্ঞেসাবাদ করে। সাধারণ জনগণের হাতে ধৃত এই ডাকাতের শারীরিক চিকিৎসার জন্য ধামরাই সরকারি হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়।
ভুক্তভোগী ইব্রাহিম জানান, ডাকাতির ঘটনায় তার ৩ থেকে ৪ লক্ষ টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার লুট হয়েছে। তার ডাক চিৎকার শুনে আশপাশের লোকজন এসে এক ডাকাতকে আটক করতে সক্ষম হয়েছে বলেও জানান।
ধামরাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মনিরুল ইসলাম জানান, “তথ্য পাওয়ার সাথে সাথে পুলিশ টিম পাঠিয়ে আটক ডাকাতকে উদ্ধার করি এবং বর্তমানে সে চিকিৎসাধীন রয়েছে। থার্টি ফাস্ট নাইট পালনের সময় গানের তালে নাচতে থাকে বন্ধুরা সবাই হঠাৎ বিকট শব্দ হয় এবং  আকাশ গুলিবিদ্ধ হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পরে। গুলিবিদ্ধ অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে তার বন্ধুরা এমন তথ্য পাওয়ার পর পুলিশের গোপন তথ্য সংগ্রহ চলছিল। তারেই ধারাবাহিকতায় গুলির রহস্য উদঘাটনে অভিযান চলমান রয়েছে বলেও মন্তব্য করেন।
আলোকিত প্রতিদিন/এপি

ছাতক রেলওয়ে কংক্রিট স্লিপার প্লান্ট পরিদর্শন করলেন- মহাপরিচালক 

আরিফুর রহমান,ছাতক (সুনামগঞ্জ) দৈনিক আলোকিত প্রতিদিন পত্রিকায় বাংলাদেশ রেলওয়ে ছাতক কংক্রিট স্লিপার প্লানটেশন ও বিচ্ছিন্ন রেল যোগাযোগ নিয়ে নিউজ প্রকাশিত হওয়ার পর সরাসরি পরিদর্শনে গেলেন বাংলাদেশ রেলওয়ে মহা পরিচালক মোঃ আফজাল হোসেন। এ-সময় তিনি সাংবাদিকদের কাছে পরিকল্পনা ও স্লিপার প্লানটেশন নিয়ে কথা বলেন।
তিনি বলেন, ছাতক কংক্রিট স্লিপার প্ল্যান্টে ১৫ হাজার স্লিপার উৎপাদনের জন্য কাঁচামাল আনা হয়েছে। যদি ১৫ হাজার স্লিপার উৎপাদন করতে পারি তাহলে পরবর্তীতে আরও কাঁচামাল সংগ্রহ করে উৎপাদন বাড়ানো হবে। ছাতক-সিলেট রেললাইন সংস্কার ও চালুর বিষয়ে বলেন, সম্প্রতিক ভয়াবহ বন্যায় রেললাইনের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এটি সংস্কারের জন্য বিগত সরকারের আমলে প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছিল। ওই প্রকল্প প্রনয়ন ও অনুমোদন শেষে দরপত্রের মাধ্যমে অনুমোদন হয়েছে।
আশা করি আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে সংস্কার কাজ শুরু হবে। সংস্কার কাজ সম্পন্ন করতে দেড় বছর সময় লাগতে পারে। সংস্কার কাজ শেষ হলে চালু হবে ছাতক-সিলেট ট্রেন। বন্ধ থাকা ছাতক-ভোলাগঞ্জ রোপওয়ের বিষয়ে তিনি বলেন, এটি আপাতত চালুর কোন সম্ভাবনা নেই। কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান পাথর পরিবহনে ভাড়া নিতে চাইলে দরপত্রের মাধ্যমে বিষয়টি কর্তৃপক্ষ বিবেচনা করতে পারে। শুক্রবার বিকেলে ছাতকবাজার রেল স্টেশন ও কংক্রিট স্লিপার প্লান্ট পরিদর্শন এবং এটি চালুর পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি এসব কথা বলেন।
এসময় রেলওয়ের জেনারেল ম্যানেজার মো. সুবক্তগীন পূর্বাঞ্চল (চট্রগ্রাম), রেলওয়ে বিভাগীয় ব্যবস্থাপক (ঢাকা), মোঃ আবু জাফর মিয়া, নির্বাহী প্রকৌশলী আহসান হাবীব, সহকারী নির্বাহী প্রকৌশলী সৈয়দ মোঃ আজমাঈন মাহতাব, আবদুন নুর, আসাদুজ্জামান, সুরঞ্জন পুরকায়স্থ, মাহমুদ আলম, দিলোয়ার হোসেন, সেলু বড়ুয়া, লায়েক মিয়া, বায়জিত সোহেল, আমির হোসেন, জাহাঙ্গীর আলম, ফারহানা আলী, সম্পা রানী দাশসহ রেলওয়ের কর্মকর্তা ও কর্মচারিগন উপস্থিত ছিলেন।
আলোকিত প্রতিদিন/এপি

নেত্রকোনায় ঝটিকা মিছিল করায় ৬ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীকে আটক

শহীদুল ইসলাম রুবেল:
নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ নেত্রকোনায় ঝটিকা মিছিল করায় মডেল থানা পুলিশ ৬ জন ছাত্রলীগ নেতাকর্মীকে আটক করেছে।নেত্রকোনা মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ কাজী শাহ্ নেওয়াজ সাংবাদিকদের জানান,  ৩ জানুয়ারী সকাল অনুমান ৬টা ২০ মিনিটের দিকে নেত্রকোনা জেলা শহরের বড় বাজারস্থ মসজিদ গলির রোড হতে সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের দায়ে সরকার কর্তৃক নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগ নেত্রকোনা জেলা শাখার যুগ্ম আহবায়ক কৌশিক রায়ের নেতৃত্বে ১৫/২০ জন নেতাকর্মী একটি ঝটিকা মিছিল বের করে সরকারের বিরুদ্ধে নানা ধরণের স্লোগান দিয়ে ছোট বাজার হয়ে শহীদ মিনারের দিকে যাওয়ার পথে নেত্রকোনা মডেল থানার টহল পুলিশ সংবাদ পেয়ে তৎক্ষণাত ঘটনাস্থলে গিয়ে মিছিলটি ছত্রভঙ্গ করে দেয়।পরবর্তীতে নেত্রকোনা মডেল থানার পুলিশ ভিডিও ফুটেজ পর্যালোচনা করে ও স্থানীয় ভাবে তথ্য সংগ্রহ করে জেলা শহরের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে মিছিলে অংশ গ্রহণকারী নাগড়া বাড়ই পাড়া এলাকার বাবুল সরকারের পুত্র জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি চিন্ময় সরকার (২৭), বড় বাজার এলাকার সজল সরকারের পুত্র জেলা ছাত্রলীগের সহ-ক্রীড়া সম্পাদক সন্দীপ সরকার (২৫), বড় বাজার এলাকার দুর্গাচরন সাহা’র ছেলে পৌর ছাত্রলীগের সাবেক তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক জয় সাহা (২৫), বড় বাজার এলাকার মৃত রাখাল চন্দ্র বণিকের ছেলে জেলা ছাত্রলীগের সদস্য সিন্ধ বণিক বিশাল (২৫), বড় বাজার এলাকার কৃষ্ণ রায়ের ছেলে পৌর ছাত্রলীগের সদস্য রাহুল রায় (২৪) ও বারহাট্টা উপজেলার নৈহাটী গ্রামের আজিজুল হকের ছেলে নাগড়া নিবাসী জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সদস্য লোকমান হোসেনকে (২৮) আটক করে।এ ব্যাপারে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার  (নেত্রকোনা সদর সার্কেল) স্বজল কুমার সরকার বলেন, নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্র সংগঠনের সদস্য হয়েও বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে নানা ধরণের ষড়যন্ত্র, তথা নৈরাজ্য সৃষ্টি ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট করে জনসাধারনের মাঝে আতংক সৃষ্টির লক্ষ্যে মিছিল করার দায়ে উক্ত আসামীসহ অজ্ঞাতনামা আসামীদের বিরুদ্ধে সন্ত্রাস বিরোধী আইনে নেত্রকোনা মডেল থানায় একটি নিয়মিত মামলা রুজু করা হয়েছে। অন্যান্য আসামীদের বিরুদ্ধে গ্রেফতার অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
আলোকিত প্রতিদিন/৩ জানুয়ারি-২৫/মওম

মানিকগঞ্জের শিবালয়ে ফিটনেস ক্লাবের উদ্বোধন

আঞ্চলিক প্রতিনিধি, মানিকগঞ্জ যুব সমাজকে মাদকমুক্ত ও শারীরিক ফিটনেস ভালো রাখতে মানিকগঞ্জের শিবালয়ে ফিটনেস ক্লাব জিমের উদ্বোধন করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার (৩ ডিসেম্বর) বিকেলে শিবালয়ের ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক সংলগ্ন ডাক্তার খানায় কার্তিক প্লাজার ২য় তলায় ফিটনেস ক্লাবের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন চারবারের ন্যাশনাল চ্যাম্পিয়ান জাহিদ হাসান শুভ। এমন ব্যতিক্রমধর্মী উদ্যোগটি গ্রহণ করেছেন অত্র উপজেলার ফিলান্সার ও ইউটিউবার আল-আমিন।

এ সময় মি: কেরানিগঞ্জ চ্যাম্পিয়ান মনির হোসেন, মো. শাওন, রেজাউল করিম, ফিলান্সার আলামিন, দেশ রুপান্তরের উপজেলা প্রতিনিধি ইমরান নাজির, জিম পরিচালক জাহিদ হাসান লিখনসহ উপজেলার অর্ধসহস্রাধিক ছাত্র-যুবক উপস্থিত ছিলেন।

জাহিদ হাসান বলেন, এমন এক প্রত্যন্ত অঞ্চলে এত সুন্দর একটি জিম প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। তিনি এমন সুন্দর উদ্যোগের জন্য বিস্মিত। তিনি যুবসমাজের উদ্দেশ্যে করে বলেন আপনারা মাদকে না বলুন এবং জিম সেন্টারে ভর্তি হয়ে শারীরিক ব্যায়াম করুন।  নিজেকে ও সমাজকে সুস্থ রাখুন। আপনাদের কাজের পাশাপাশি খেলাধুলা এবং ব্যায়ামের অভ্যাস তৈরি করুন।

আলোকিত প্রতিদিন/এপি

মানুষের পাশাপাশি শীতে কাঁপছে পশু-প্রাণী

মোহাম্মদ মাহবুবুল আলম:

পৃথিবীতে একমাত্র ষড়ঋতুর দেশ বাংলাদেশ। হেমন্তকালের পর খুব দ্রুতই যেন সারা দেশে শীত ছড়িয়ে পড়ে। অন্য পাঁচ ঋতুতে বাংলাদেশের গরীবদের মাত্র একটা কষ্ট থাকে, তা হলো খাবারের কষ্ট।

আর শীতকালে তা বেড়ে দাঁড়ায় দুইয়ে। খাবারের কষ্টের পাশাপাশি তাদের ঠান্ডার খুব কষ্ট হয়। শীতে গরিবদের উষ্ণবস্ত্রের অভাব অভাব হয়ে পড়ে। উচ্চবিত্ত, মধ্যবিত্তরা দুই-তিন বা তারও অধিক উষ্ণ পোশাক ব্যবহার করে। কিন্তু গরিব অসহায় মানুষ তাদের প্রয়োজনী একটা পোশাকের ব্যবস্থাই করতে পারে না। কেউ কেউ তো পুরনো ছেড়া ফাঁটা পোশাক পড়েই শীত নিবারণ করার চেষ্টা করে। তাতেও তাদের শীতের কষ্ট কমে বলে মনে হয় না।

তবে মানুষের শীত না কমলেও তারা আগুন জ্বালিয়ে বা কোনো না কোনোভাবে যেন একটু উষ্ণতার পরশ পেতে পারে। কিন্তু পশু-পাখি পক্ষে সেই ব্যবস্থাটুকুও নেই। এই তীব্র শীতে রাস্তায় থাকা সকল প্রাণীর অনেক কষ্ট করতে হচ্ছে। শীত কুয়াশার প্রভাব পড়েছে প্রাণীর দেহে। রাস্তার কুকুর, বিড়ালসহ সকল প্রাণীরা এই শীতে কাঁপছে।

আলোকিত প্রতিদিন/৩জানুয়ারি-২৫/মওম

 

সকল ষড়যন্ত্র মোকাবেলায় ছাত্রদলকে প্রস্তুত থাকতে হবে: আফরোজা খান রিতা

মো. মিজানুর রহমান খান কুদরত :
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের ৪৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে মানিকগঞ্জে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
 গত বৃহস্পতিবার দুপুরে মানিকগঞ্জ সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের খেলার মাঠে জাতীয় এবং দলীয় পতাকা উত্তোলন এবং শান্তির পায়রা উড়িয়ে দিনব্যাপী কর্মসূচির শুভ সূচনা করেন আফরোজা খান রিতা, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এসএ জিন্নাহ কবীর।
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা মানিকগঞ্জ বাসস্ট্যান্ড প্রদক্ষিণ শেষে জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ এলাকা প্রদক্ষিণ করে।
বিকালে বিজয় মেলায় জেলা ছাত্রদলের সভাপতি আব্দুল খালেক শুভ সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক সিরাজুর রহমান খান সজিবের সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য রাখেন, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এস.এ জিন্নাহ কবীর, জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট আজাদ হোসেন খান, জেলা কৃষক দলের সভাপতি সাবেক জেলা ছাত্রদলের সভাপতি গোলাম কিবরিয়া সাঈদ, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক জিএস জিন্নাহ খান, স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচির আয়োজন করেছে জেলা ছাত্রদল।
এরপর সেখান থেকে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের হয়ে জেলা শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে। পরে বিজয় মেলা মাঠে আয়োজিত সমাবেশে বক্তব্য দেন ছাত্রদলের বর্তমান ও সাবেক নেতারা ছাড়াও বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় পর্যায়ের শীর্ষ নেতারা।
জেলা বিএনপির সভাপতি আফরোজা খান রিতা বলেন, শহিদ জিয়ার আদর্শে, সাবেক সফল প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার নির্দেশে এবং আগামীতে স্বপ্নের, গণতান্ত্রিক, মানবিক, উন্নত বাংলাদেশ গড়ার নায়ক তারেক রহমানের নেতৃত্বে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে।
তিনি বিগত জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের শহিদদের রুহের মাগফিরাত কামনা ও আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করে বলেন, আন্দোলনে নিহত-আহতদের পাশে আগেও আমরা ছিলাম আর আগামীতেও থাকব। আমরা দেশবাসীকে নিয়ে যেকোনো ষড়যন্ত্র রুখে দিব ইনশাআল্লাহ।
বক্তারা বলেন, জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি জনগণের দল। দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রেখে দেশের সার্বিক উন্নয়ন, মানুষের সুখ-শান্তি প্রতিষ্ঠাই বিএনপির লক্ষ্য।
আলোকিত প্রতিদিন/৩জানুয়ারি-২৫/মওম