আজ রবিবার, ৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ ।   ২২ জুন ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
Home Blog Page 1536

গজারিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেছে স্কুলছাত্রের

সুমন খান

মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেছে এক স্কুলছাত্রের। উপজেলার ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের আনারপুরা বাসস্ট্যান্ড এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।নিহত ছাত্র মো. মাহিন (১৫) আনারপুরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণীর শিক্ষার্থী।সে গজারিয়া উপজেলার ভবেরচর ইউনিয়নের আনারপুরা গ্রামের মো. ইব্রাহীম মিয়ার ছোট ছেলে।প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শনিবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে  মাহিন স্কুলে যাবার জন্য রাস্তা পারাপার হচ্ছিল। এসময় দ্রুতগামী চট্টগ্রামমুখী রয়েল কোচ (ঢাকা-মেট্রো- ব-১৪-৭০১৬) পরিবহন নামে একটি যাত্রীবাহী বাসের চাপায় পিষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।পরে স্থানীয়রা মো. মাহিনকে উদ্ধার করে গজারিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।

এ বিষয়ে ভবেরচর হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মো. শাহজালাল বাবুল বলেন, আনারপুরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণীর ছাত্র সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত মো. মাহিন এর মরদেহ উদ্ধার করে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। দুর্ঘটনা কবলিত বাস (ঢাকা মেট্টো-ব-১৪-৭০১৬) ভবেরচর হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির অধীনে আটক রাখা হয়েছে।

আতারা // এপি

ড. মোশাররফ কলেজের এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের দুয়া ও আলোচনা সভা

প্রতিনিধি,কুমিল্লা উত্তর

কুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলার ইলিয়টগঞ্জ ড. মোশাররফ ফাউন্ডেশন কলেজের ২০২১ সালের এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় উপলক্ষে দোয়া ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত । শনিবার সকালে কলেজের অধ্যক্ষ আবদুর রহমান-এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন আড্ডা ডিগ্রি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ, বাংলাদেশ কলেজ শিক্ষক সমিতির কুমিল্লা জেলা সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. হারুন-উর-রশীদ। প্রধান বক্তার বক্তব্য পেশ করেন দুইবার বঙ্গবন্ধু জাতীয় কৃষি পদক প্রাপ্ত পরিবেশ যোদ্ধা মতিন সৈকত। শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্য মতিন সৈকত বলেন, মানবদেহের অঙ্গহানি বা বিকলাঙ্গ প্রকাশ্য দেখা যায়। আচরণে মার্জিত, চলনে-বলনে দায়িত্বশীল, প্রশংসনীয় ব্যক্তিত্বে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। সামাজিক সচেতনতা সৃষ্টিতে, মানবিককল্যাণে নিজেকে নিয়োজিত রাখতে হবে। দেশের কৃষি পরিবেশ সমৃদ্ধিতে অবদান রাখতে হবে। বাবা-মা’র দায়িত্ব নিতে কাড়াকাড়ি করতে হবে। আমার বাবা, মা আমার কাছে থাকবে। তারা যেভাবে আমাদেরকে গড়ে তুলেছেন আমরাও আমাদের কর্তব্য পালন করব ,তাহলে শিক্ষা কাজে আসবে। এসময়ে উপস্থিত ছিলেন গভর্নিং বডির সদস্য, অভিভাবক, শিক্ষকমহোদয়, কয়েকশ’ শিক্ষার্থীসহ এলাকার গণ্যমাণ্য ব্যক্তিবর্গ।

আতারা //এপি

বৃক্ষপ্রেমী আকতার হামিদ : বৃক্ষরোপণ করাই যার একমাত্র শখ

পিসি দাস

এই পৃথিবীতে নানান রকম মানুষের নানান রকমের শখ ও আনন্দ থাকে। আর এই শখের কাজটি করতে নিজেকে পরম আনন্দিত ও সুখ উপলব্ধি করে থাকে অনেকেই। শখের বশবর্তী হয়ে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন প্রজাতির গাছ রোপণ করেই চলেছেন দিনাজপুর বন বিভাগে কর্মরত হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা আকতার হামিদ। তার জীবনের একমাত্র আনন্দ যেন বৃক্ষরোপণ করা ।ভবিষ্যৎ প্রজন্ম যেন অক্সিজেনের অভাব বোধ না করে সেই জন্য তিনি নিজেকে বৃক্ষরোপণে সর্বদা নিয়োজিত রেখেছেন। দিনাজপুর শহরের উত্তর বালুবাড়ীর বাসিন্দা সরকারি চাকুরীজীবী ওই বৃক্ষপ্রেমীর বিভিন্ন প্রজাতির ফলজ ও বনজ গাছ রোপণ করাই  জীবনের সবচেয়ে বড় শখ।

আকতার হামিদের সাথে সরাসরি কথা বলে জানা যায়, ছুটির দিনে ও অবসর সময়ে পেলেই তিনি গাছ রোপণ করার কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। ছোটবেলা থেকেই তিনি বাবা-মায়ের কাছ থেকে গাছ রোপণ করার উৎসাহ পেয়েছেন। তিনি ছোটবেলা থেকেই বাবার সাথে বাড়ির পাশে ফাঁকা জায়গায় পুকুর পাড়ে তাল, কড়াই,
বরই,আম, কাঁঠাল, লেবু এবং সৌন্দর্যবর্ধক বিভিন্ন চারা গাছ লাগিয়েছেন।যা এখনও দৃশ্যমান রয়েছে এবং কিছু কিছু গাছের কাঠ দিয়ে বাড়ির আসবাবপত্র তৈরি করেছেন। যেখান থেকে গাছ কেটেছেন সেখানে আবার পুনরায় গাছ লাগিয়েছেন। এছাড়াও তিনি আরো জানান, যেখানে চাকুরীর সুবাদে গিয়েছি সেখানে বিভিন্ন প্রজাতির গাছ লাগিয়েছি। ১০-১৫বছর পূর্বে যেখানে ফল গাছ লাগিয়েছি সেখানে গিয়ে সেই গাছের ফল খেয়েছি। নিজে গাছ লাগিয়ে সেই গাছের ফল খাওয়া্র মজা ও আনন্দই আলাদা। দিনাজপুরে এসেও তার সেই গাছ লাগানোর কাজটি ভুলে যাননি। দিনাজপুরে সরকারি বিভিন্ন জায়গায় যেমন: রামসাগর জাতীয় উদ্যান এর আগে প্রধান রাস্তায়, কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের আগে ডাম্পিং এরিয়া থেকে পূর্ব দিকে, শিশুপার্কের পুকুর পাড়ে, দিনাজপুর শহরের মাঝখান দিয়ে বয়ে যাওয়া খালের ধারে তালসহ বিভিন্ন গাছ রোপণ করেছেন। পরিচিত অপরিচিত অনেককেই তিনি গাছের চারা উপহার দিয়েছেন। তিনি তার সন্তানদের কোন কোন জায়গায় তাল গাছ লাগিয়েছেন তা জানিয়েছেন। কারণ তার অবর্তমানে তার সন্তানরা সেই গাছের মধ্যে তার বাবার স্মৃতি খুঁজে পাবেন। তাছাড়া যেসব গাছ তিনি লাগিয়েছেন তা কিছুটা হলেও জলবায়ূর বিরূপ প্রভাব থেকে পরিবেশকে রক্ষা করবে। এর পাশাপাশি মানবকল্যাণ ও সৌন্দর্য বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এছাড়াও তিনি বৃক্ষ রোপণকরার একটি সুন্দর ধারণা দিয়েছেন, যেমন: বট পাকুড় গাছের ডাল দিয়ে গাছ লাগানো যায়। ৮-১০ ইঞ্চি মোটা ৭-৮ ফিট লম্বা পর্দা পাকুড় গাছের ডাল দিয়ে রাস্তার কোন ফাঁকা জায়গায় লাগালেই তা ধীরে ধীর বটবৃক্ষে পরিণিত হয়ে যাবে। যেটি দিয়ে এক সময় বিশ্রামাগার হবে, পশু পাখির বাসা হবে, ফল পাবে মানুষের যাতায়াত বাড়বে এবং সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবে।গাছ আমাদের জীবনের সাথে অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর স্লোগান, তিনি অক্ষরে অক্ষরে পালন করে আসছেন এবং তিনি জানান, যতদিন জীবিত থাকব, ততদিন পর্যন্ত গাছ লাগাব।

 

আতারা // এপি

মিরপুরের ১নং নিউ সি ব্লকের বাসাবাড়িতে আগুন

প্রতিনিধি , মিরপুর

রাজধানীর মিরপুর এক নাম্বার নিউ সি ব্লকে গতকাল সন্ধ্যা ৬ টার দিকে আজিজুল হক এর বাসা থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। স্থানীয় লোকজন আগুন লাগা টের পেয়ে সাথে সাথে তারা আগুন নিভানোর চেষ্টা করে।পরে আগুনের তিব্রতা বাড়লে ফায়ার সার্ভিসকে খবর দেয়। ফায়ার সার্ভিস এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। ফায়ার সার্ভিসের উপ-সহকারী পরিচালক মো. সাইফুজ্জামান বিএফএম বলেন, আগুন লাগার খবর পেয়ে মিরপুর ফায়ার সার্ভিস সিভিল ডিফেন্স ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নেভানোর চেষ্টা করে। আগুনের তিব্রতার কারণে একপর্যায়ে কল্যাণপুর ফায়ার সার্ভিসকে খবর দেই ।৪ ইউনিটের মিলিত চেষ্টায় অবশেষে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। তবে এখনো কোন হতাহতের খবর পাওয়া যায় নি। স্থানীয়দের মতে ৪থেকে ৫ টা বাড়ির অনেক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।

 

যে ৫ কারণে পুরুষরা মিথ্যা বলে

লাইফস্টাইল ডেস্ক

পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ ধর্ম ইসলাম,আর ইসলামে মিথ্যা বলা কবিরা গুনাহ।অবশ্য অন্যান্য ধর্মাবলম্বীরাও মিথ্যাকে পছন্দ করেন না।জীবনে চলার পথে মানুষ কতরকমের মিথ্যা বলে তার কোন ইয়ত্তা নেই।কেউ মিথ্যা থেকে নিজেকে পরিত্রাণ রাখতে মরিয়া হয়ে ওঠে,আবার কেউ অযথা মিথ্যা বলাকে নিত্যদিনের অভ্যাসে পরিণত করেন।দেখা গেছে বেশিভাগ নারীই নিজের বয়স কমিয়ে বলতে পছন্দ করেন।অবশ্য পুরুষের মধ্যে বয়স কমিয়ে বলার প্রবণতা কম দেখা যায়। তবে পুরুষেরাও নানা কারণে মিথ্যা বলে থাকেন। জেনে নিন এমন ৫টি কারণ-

দ্বন্দ্ব এড়াতে

অনেকসময় সত্যি বললে দ্বন্দ্ব বেধে যেতে পারে,কারণ সত্যিটা হজম করা বড়ই কষ্টের।আর তাই স্থিতিশীল পরিবেশ বজায় রাখতে মিথ্যার আশ্রয় নেন পুরুষরা।কেউ আবার চুপ থেকে বুদ্ধিমানের পরচিয় দেন।( কারণ মিথ্যা বলা মহাপাপ)।

বিপজ্জনকভাবে জীবনযাপন চালিয়ে যেতে

কিছু লোক চাপাবাজ হয়।চাপাবাজি করতে তারা পছন্দ করে।চাপাবাজি আর মিথ্যা বলার রোমাঞ্চকে ভীষণ উপভোগ করে। তারা এই স্বভাব কোনোভাবেই ছাড়তে পারে না।আর তাই মিথ্যে বলাকেই তারা একরকমের স্বভাবে পরিণত করে।

কোনো নারীকে প্রভাবিত করার জন্য

পুরুষরা নারীদের কাছে সবসময় ভাল থাকতে চায়।তারা চায় নারীরা তাদেরকে শ্রেষ্ঠ চোখে দেখুক!যখন  কোন পুরুষ মনে করে যে সে তার জীবনে যথেষ্ট কাজ করেনি যা একজন নারীর ওপর প্রভাব ফেলতে পারে, তখন সে বানিয়ে বলতে শুরু করে। এমনকিছু উপস্থাপন করে যা আসলে সে করে নি বা তার অর্জন নয়। পছন্দের নারীর সামনে নিজেকে যোগ্য প্রমাণ করতে অনেক পুরুষ এমনটা করে থাকেন।

স্ত্রীকে খুশি রাখতে

স্ত্রীকে খুশি রাখতে অনেকসময় পুরুষরা মিথ্যা বলেন।অবশ্য এটা ইসলামি শরিয়তসম্মত।

নিজের ইগো বাড়ানোর জন্য

বেশিভাগ মানুষই নিজের ইগোকে নষ্ট হতে দিতে চায় না।পুরুষদের মাঝে এই স্বভাবটি বেশ লক্ষণীয়।তারা টুকটাক মিথ্যা বলার মাধ্যমে হলেও তিনি নিজের ইগো ধরে রাখতে চান।

মেনসএক্সপি অবলম্বনে আতারা

ইসলামের দৃষ্টিতে ভোটের গুরুত্ব

হেলাল আসহাব কাসেমি

দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ইউপি নির্বাচন চলছে। অনেক জায়গায় তো নির্বাচনের সমাপ্তিও ঘটেছে। আবার কিছু কিছু জায়গায় নির্বাচন সন্নিকটে। নির্বাচন আসলে দেশের সর্বস্তরের মানুষ অবলীলায় ভোটাধিকার প্রয়োগ করে থাকে। কিন্তু ভোটাধিকার প্রয়োগের ক্ষেত্রে সাধারণ মানুষ থেকে নিয়ে উচ্চপর্যায়ের শিক্ষিত মানুষ পর্যন্ত খুবই উদাসীনতার পরিচয় দেয়। অথচ আমার-আপনার একটা ভোটই সমাজে শান্তি-শৃঙ্খলা এবং ইনসাফ প্রতিষ্ঠায় অনেক বড় ভূমিকা পালন করতে পারে।অনেকের তো ভোট সম্পর্কে নূন্যতম ধারণাটুকুও নেই।নির্বাচন বা ভোট প্রয়োগকে নিছক হার-জিত বা আনন্দ-ফূর্তির একটি মাধ্যম হিসেবেই দেখে! ভোটাধিকার প্রয়োগের ক্ষেত্রে মানুষ এতোটাই উদাসীন যে,অনেকেই স্লোগান তুলে- ‘আমার ভোট আমি দেব, যাকে খুশি তাকে দেব।’ ভোট আপনার অধিকার,কিন্তু সামগ্রিক দৃষ্টিকোণ থেকে অযোগ্য ব্যক্তিকে ভোট দেয়ার অধিকার আপনাকে ইসলাম দেয় নাই ।তাই ,উপরোক্ত স্লোগানটি কোন ভাবেই ইসলাম সমর্থন করে না। আসুন, শরীয়তের দৃষ্টিতে ভোটের গুরুত্ব এবং প্রয়োগীক অর্থ সম্পর্কে জেনে নেই-

ইসলামের দৃষ্টিতে ভোটের চারটি প্রয়োগিক অর্থ রয়েছে : ১. সাক্ষ্য প্রদান ২.আমানত রাখা ৩.সুপারিশ করা ৪.উকিল বা প্রতিনিধি নিযুক্ত করা।

সাক্ষ্য প্রদান

প্রার্থীকে তার প্রার্থিত পদে ভোট দেয়ার অর্থ হলো ভোটার এই মর্মে সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, এই প্রার্থী ঐ পদের জন্য সার্বিক বিবেচনায় সবচেয়ে উপযুক্ত ব্যক্তি। বাস্তবে যদি তিনি ঐ পদের জন্য যোগ্য না হন, তাহলে ভোটার মিথ্যা সাক্ষ্যের দোষে দোষী হবেন। ইসলামের দৃষ্টিতে সত্য ও ইনসাফের সাথে সাক্ষ্যদান ওয়াজিব এবং মিথ্যা সাক্ষ্য দেওয়া হারাম। এ মর্মে মহান আল্লাহ বলেন, ‘হে ঈমানদারগণ! তোমরা ন্যায়ের ওপর প্রতিষ্ঠিত থাক; আল্লাহর ওয়াস্তে ন্যায়সঙ্গত সাক্ষ্যদান করো, তাতে তোমাদের নিজের বা পিতা-মাতার অথবা নিকটবর্তী আত্মীয়-স্বজনের যদি ক্ষতি হয় তবুও।’ (সুরা নিসা-১৩৫)।আল্লাহ আরো বলেন, ‘(রহমানের বান্দা তারাই) যারা মিথ্যা সাক্ষ্য দেয় না এবং অসার কার্যকলাপের সম্মুখীন হলে স্বীয় মর্যাদার সাথে তা পরিহার করে চলে’ (সূরা ফুরকান- ৭২)। এক হাদীসে এসেছে-হযরত আবুবকর রা. বলেন, মহানবী সা. একদা এক জায়গায় হেলান দিয়ে বসা অবস্থায় তিন তিনবার সাহাবিদের জিজ্ঞেস করলেন, ‘আমি কি তোমাদেরকে কবিরা গুনাহের মধ্যে বড় কবিরা গুনাহের কথা বলব?’ সাহাবিরা হ্যাঁ সূচক জবাব দিলে তিনি বললেন, ‘আল্লাহর সাথে কাউকে শরিক করা, মা-বাবার অবাধ্যতা (এ দু’টির কথা বলার পর তিনি সোজা হয়ে বসলেন) এবং বললেন, ‘শুনে নাও! মিথ্যা সাক্ষ্যও অনেক বড় কবিরা গুনাহ’ (সহিহ বুখারি, হাদিস নং-৬২৭৩)।

আমানত রাখা

ভোট মহান রবের পক্ষ থেকে আমাদের ওপর বিশেষ এক আমানত। এর হেফাজত করাও প্রত্যেকের জন্য আবশ্যকীয় দায়িত্ব। ভোটের মাধ্যমে নেতা নির্বাচিত হয় এবং আগামী পাঁচবছরের জন্য রাষ্ট্র পরিচালনার জন্যে দেশ-জাতি ধর্ম-বর্ণ সবারই মঙ্গল-অমঙ্গলের বাহ্যিকভাবে একটা ফয়সালা হয়ে যায়।সুতরাং ভোট প্রদানের ক্ষেত্রে সকল নাগরিককে হতে হবে দায়িত্বশীল। বিশেষ করে একজন মুসলিম নাগরিককে আরোও বেশি সতর্ক থাকতে হবে। সৎ ও যোগ্য প্রার্থীকে প্রধান্য দিতে হবে। টাকার বিনিময়ে ভোট বিক্রয় করা যাবে না। অন্যান্য চুরির ন্যায় ভোট চুরি করাও একটি গুরুতর অপরাধ। জাল ভোট প্রদান ও অন্যকে ভোট প্রদানে বাধা প্রদানকারী হাক্কুল ইবাদ লঙ্ঘনের দায়ে অভিযুক্ত হবে। একজন মুসলমান নিজে অন্যায় করবে না এবং অন্যকে অন্যায় করার সুযোগ দেবে না। মানুষ মূর্তির মতো নির্বোধ নয়। ফেরেশতার মতো নির্ভুল নয়। শতভাগ ভালো মানুষ পাওয়া দুষ্কর। তারপরেও ন্যায়-অন্যায়, ভালো-মন্দ, হক ও বাতিল, ঈমান ও কুফর, সুন্দর ও অসুন্দর এর পার্থক্য নির্ধারণের ক্ষেত্রে আপনার ভোট হতে পারে একটি যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত। কল্যাণ ও অকল্যাণের এ মিশ্রিত সময়ে অপেক্ষাকৃত তুলনামূলক সৎ, ভালো ও ইসলামপন্থী মযলুম মানুষগুলো হতে পারে আপনার সমবেদনার আশ্রয়স্থল।

সুপারিশ করা

কোনো ব্যক্তি কোনো প্রার্থীকে ভোট প্রদানের অর্থ হলো, সে ব্যক্তি ওই প্রার্থীকে একজন সৎ ও যোগ্য প্রার্থী হিসেবে নির্বাচিত করার সুপারিশ করেছে। আর জেনেশুনে কোন অযোগ্য ব্যক্তির জন্যে সুপারিশ করা গর্হিত কাজ। সুপারিশ দুনিয়া ও আখিরাতে ব্যক্তির ভালো-মন্দের সঙ্গে সম্পর্কিত। এ ব্যাপারে মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বলেন-‘যে ব্যক্তি সৎকাজের জন্য কোনো সুপারিশ করবে তা থেকে সেও একটি অংশ পাবে। আর যে ব্যক্তি মন্দ কাজের সুপারিশ করবে, সে তার বোঝারও একটি অংশ পাবে। বস্তুত আল্লাহ সর্ব বিষয়ে ক্ষমতাশীল’। (সুরা নিসা,আয়াত- ৮৫)।

উকিল বা প্রতিনিধি নিযুক্ত করা

সমাজ কিংবা রাষ্ট্র পরিচালনায় যোগ্য নেতা নির্বাচন প্রত্যেক পরিণত নাগরিকের সামাজিক অধিকার ও জাতীয় দায়িত্ব। দলীয় সঙ্কীর্ণতা, স্বজনপ্রীতি, বৈষয়িক ব্যক্তিস্বার্থের লোভ বা কোনোরূপ প্রভাবের কাছে নত স্বীকার না করে সৎ, যোগ্য ও ধর্মপ্রাণ ব্যক্তিকে প্রতিনিধি নিযুক্ত করার মাধ্যমে এ অধিকার প্রয়োগ ও পালন করতে হবে। কিন্তু এর বদলে অর্থ, প্রতাপ বা বংশীয় সম্পর্কে প্রভাবিত হয়ে কেউ যদি অযোগ্য প্রার্থীকে ভোট দেয়, তা হলে হাদিসের ভাষায় তিনি খিয়ানতকারী সাব্যস্ত হবেন। মহানবী সা: বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি মুসলিমদের পক্ষ থেকে কোনো দায়িত্বে নিযুক্ত হয়, তারপর সে তাদের ওপর এমন কাউকে কোনো কাজে কর্মকর্তা নিযুক্ত করে, যার চেয়ে চরিত্রে ও কুরআন-হাদিসের জ্ঞানে অধিকতর যোগ্য ব্যক্তি আছে বলে সে জানে, তবে সে অবশ্যই আল্লাহ ও তাঁর রাসূল সা: এবং মুসলিম সমাজের অধিকারের খেয়ানত করল’। (সুত্র- তাবারানী;১১/১১৪,মাকতাবাতু ইবনে তাইমিয়া, হাদিস নং-১১২১৬) ।তাই, কোনো অযোগ্য লোককে প্রতিনিধিত্বের জন্য দেয়া এবং তাকে জয়যুক্ত করা হলে পুরো জাতির হক নষ্ট করার গুনাহ হবে। আসুন, আমরা পবিত্র এই আমানতের হেফাজতে সচেষ্ট হই।পবিত্র কুরআনে আল্লাহপাক বলেন-নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদের আমানতসমূহ এর যোগ্য ব্যক্তিদের ওপর ন্যস্ত করার আদেশ দিচ্ছেন আর তোমরা যখন শাসনকাজ পরিচালনা কর, তোমরা মানুষের মাঝে ন্যায়পরায়ণতার সাথে শাসন করবে। নিশ্চয় আল্লাহর উপদেশ কতই চমৎকার। (সুরা নিসা, আয়াত- ৫৮)।উপরোক্ত আয়াতে শাসনক্ষমতা বা কর্তৃত্বকে জনগণের আমানত বলে উল্লেখ করা হয়েছে। দেশকে সঠিকভাবে পরিচালনা করার জন্য সর্বাধিক যোগ্য ব্যক্তিকে নির্বাচন করা খুব প্রয়োজন।

লেখক: তরুণ আলেম

আতারা // এপি

বিশ্বজুড়ে ফের বাড়ছে করোনার সংক্রমণ

আলোকিত ডেস্ক

শীতের সঙ্গে তাল মিলিয়ে  বিশ্বজুড়ে ফের করোনার সংক্রমণ বাড়ছে। ইউরোপ ও আমেরিকাজুড়ে এই সংক্রমণের প্রমাণ পাওয়া গেছে।বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসেবে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বিশ্বজুড়ে ২৫ কোটি ৪৮ লাখ মানুষের মাঝে করোনার সংক্রমণ ঘটেছে। আর গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ৫ লাখ ৫৫ হাজার ৯৪৬ জনের দেহে করোনার উপস্থিতি পাওয়া গেছে। তবে এই সংখ্যা বুধবারের চেয়ে কম, বুধবার একদিনে ৬ লাখ ৩ হাজার ১৫৬ জন আক্রান্ত হয়েছিলেন। অক্টোবরের শুরু থেকে বেশীভাগ দৈনিক সংক্রমণের চেয়ে এই সংখ্যা বেশী।

জার্মানি,অস্ট্রিয়া ও নেদারল্যান্ডসসহ ইউরোপিয়ান দেশগুলো গত বছর করোনা শুরুর পরে সাপ্তাহিক হিসাবে সর্বোচ্চ করোনার সংক্রমণের একটি নতুন ওয়েব অনুভব করছে।ডাব্লিউএইচও’র এক প্রতিবেদনে দেখা যায়, ৮ থেকে ১৪ নভেম্বর মধ্যে বিশ্বব্যাপী নতুন সংক্রমণ রেকর্ড করা হয়েছে, এরমধ্যে ২১ লাখ ইউরোপিয়ান ইউনিয়নে অঞ্চলে। জার্মানিতে সংক্রমণ বাড়ছে, মহামারি শুরু হওয়ার পর থেকে প্রথমবারের মতো সংক্রমণ ৬৫ হাজার ছাড়িয়েছে। ৭দিনের করোনার আক্রান্তের হার বেড়ে প্রতি ১ লাখে ৩৩৬.৯ জন দাঁড়িয়েছে।

 

আতারা // এপি

আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কার গাসিক মেয়র জাহাঙ্গীর

আলোকিত ডেস্ক

স্বাধীনতার মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে কটূক্তি করায় আওয়ামী লীগ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র জাহাঙ্গীর আলমকে। আজ শুক্রবার  বিকেলে আওয়ামী লীগের প্রাথমিক সদস্যপদ থেকে তাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। বিকেল ৪টায় আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের বৈঠকে  মেয়র জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। পাশাপাশি তাকে হারাতে হচ্ছে গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের পদও।তার বিরুদ্ধে  আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও আওয়ামী লীগের বৈঠক সূত্র থেকে জানা গেছে ।

আতারা // এপি

বঙ্গবন্ধুসেতুতে বাড়তি টোল আদায় শুরু

প্রতিনিধি, টাঙ্গাইল

বঙ্গবন্ধুসেতুতে চলাচলরত পরিবহনে পুণঃনির্ধারিত (বাড়তি) টোল আদায় শুরু করা হয়েছে। নির্দেশনা অনুসারে শুক্রবার (১৯ নভেম্বর) প্রথম প্রহর অর্থাৎ রাত ১২.০১ টা থেকে পুণঃনির্ধারিত টোল আদায় কার্যকর করা হয়। বঙ্গবন্ধু সেতু সাইট কার্যালয়ের নির্বাহী প্রকৌশলী আহসানুল কবীর পাভেল বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।তিনি বলেন, বৃহস্পতিবার (১৮ নভেম্বর) বিকালে বঙ্গবন্ধুসেতুতে সব যানবাহন পারাপারের জন্য বাড়তি টোল আদায়ের বিষয়ে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় থেকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এ সংক্রান্ত একটি পত্রও তারা পেয়েছেন। ফলে শুক্রবার থেকে বর্ধিত হারে টোল আদায় কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে। তিনি আরও জানান, এ সেতু দিয়ে প্রতিদিন ২৮-৩০ টি ট্রেন পারাপার হয়। আগে প্রতিবছর রেল মন্ত্রণালয় থেকে ৫০ লাখ টাকা টোল হিসেবে পাওয়া যেত। বাড়তি টোল আদায়ের নির্দেশনার কারণে এখন ট্রেন থেকে প্রতিবছর এক কোটি টাকা টোল আদায় করা হবে। তবে সেটা প্রতিদিন নয়- বছরে একবার।

এর আগে গত ২ নভেম্বর (মঙ্গলবার) বঙ্গবন্ধু সেতুতে টোল আদায় বৃদ্ধি নিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়। মন্ত্রণালয়ের উপসচিব (উন্নয়ন) মোহাম্মদ আনোয়ারুল নাসের স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে ওই তথ্য জানানো হয়েছিল। প্রজ্ঞাপন জারির পরদিন থেকেই বঙ্গবন্ধু সেতুতে পারাপার হওয়া যানবাহন চালকদের মাঝে টোল বৃদ্ধি করে জারি করা প্রজ্ঞাপনসহ নিজস্ব উদ্যোগে লিফলেট ছাপিয়ে প্রচার-প্রচারণা শুরু করে বঙ্গবন্ধুসেতু কর্তৃপক্ষ। তবে ১৫ নভেম্বর (সোমবার) অনিবার্য কারণে মন্ত্রণালয় থেকে বাড়তি টোল আদায় কার্যক্রম শুরু না করার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়। বৃহস্পতিবার (১৮ নভেম্বর) বাড়তি ভাড়া কার্যকর করতে ফের নির্দেশনা দেওয়া হয়।বঙ্গবন্ধু সেতুতে টোল বৃদ্ধি সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়, সেতু বিভাগের আওতাধীন বঙ্গবন্ধু সেতুর জন্য অনুমোদিত যানবাহনের শ্রেণিবিন্যাস এবং টোল হার ধরা হয়েছে- মোটরসাইকেল ৫০টাকা, হাল্কা যানবাহনের মধ্যে কার/জীপ ৫৫০, মাইক্রো, পিকআপ ৬০০, ছোট বাস (৩১ আসন বা এর কম) ৭৫০, বড় বাস (৩২ আসন বা এর বেশি) ১০০০, ছোট ট্রাক (৫ টন) ১০০০, মাঝারি ট্রাক (৫ টন থেকে ৮ টন) ১২৫০, মাঝারি ট্রাক (৮ টন থেকে ১১ টন) ১৬০০ টাকা, ট্রাক (৩ এক্সেল) ২০০০, ট্রেইলার (৪ এক্সেল) ৩০০০, ট্রেইলার (৪ এক্সেলের অধিক) ৪০০০ টাকা এবং সেতুর উপর দিয়ে ট্রেন চলাচলের জন্য প্রতিবছর ১ কোটি টাকা টোল আদায় করা হবে।উল্লেখ্য, ২০১১ সালে বঙ্গবন্ধু সেতুতে টোল বৃদ্ধি করা হয়েছিল।

 

আতারা // এপি

চিকাশী ইউপি নির্বাচনে উত্তপ্ত  মাঠ

প্রতিনিধি ,বগুড়া

বগুড়ার ধুনট উপজেলার চিকাশী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন  আগামী ২৮ নভেম্বর।ভোট গ্রহণের দিন  যতোই ঘনিয়ে আসছে ততোই উত্তপ্ত হচ্ছে ভোটের মাঠ।আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থী নাজমুল কাদির শিপন ছাড়াও রয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আরিফুর রহমান আরিফ ( ঘোড়া মার্কা),আব্দুর রাজ্জাক মাস্টার ( পাতা মার্কা)। এদিকে ইউপি নির্বাচনে বিএনপি দলীয়ভাবে ধানের শীষ নিয়ে নির্বাচনে অংশ গ্রহণ না করলেও থেমে নেই বিএনপির নেতারা । চিকাশী ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সাবেক চেয়ারম্যান জাকির হোসেন  জুয়েল মোটর সাইকেল মার্কা,  বিএনপিনেতা সাবেক চেয়ারম্যান ছামছুজ্জোহা বেলাল আনারস মার্কা, বিএনপিনেতা আব্দুর রাজ্জাক চশমা মার্কা নিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করে যাচ্ছেন ।চেয়ারম্যান প্রার্থীদের সাথে পাল্লা দিয়ে ভোটের মাঠ চষে  বেড়াচ্ছেন সংরক্ষিত নারী ও ওয়ার্ড সদস্যরাও। তারা ভোটারদের দ্বারে দ্বারে গিয়ে দিচ্ছেন নানা প্রতিশ্রুতি।জানা গেছে , গত ১৭ নভেম্বর রোজ  বুধবার বিকেলে হটিয়ার পাড়া এলাকায় চশমা মার্কার প্রার্থী আব্দুর রাজ্জাক নির্বাচনী সভা করতে গেলে তার প্রচারণার মাইক খুলে তাকে বিদায় করে দিয়েছে স্থানীয়রা।অপর দিকে একই স্থানে রাত সাড়ে ৭টার দিকে চিকাশী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের উদ্যোগে নৌকা মার্কার নির্বাচনী সভা অনুষ্ঠিত হয়। সেখানেও কেবা কারা দূর থেকে ইট পাটকেল  নিক্ষেপ করার মতো ঘটনা ঘটিয়েছে।এমনকি বিগত ৫বছরে ওই এলাকায় অবকাঠামো ও রাস্তা ঘটের উন্নয়ন না করায় এবং জন্ম ও মৃত্যু সনদ নিয়ে ভোগান্তি পাওয়া ভুক্তভোগীরা চেয়ারম্যান নাজমুল কাদির শিপনকেও ফেলেন তোপের মুখে। নানা ঘটনার পরে-ও শহিদুল ইসলাম এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত নির্বাচনী সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য পেশ করেন আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান নাজমুল কাদির শিপন। এছাড়াও অন্যদের মধ্যে বক্তব্য পেশ করেন, জোড় শিমুল উচ্চ বিদ্যালয়ের অব.প্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মোজাহার আলী মাস্টার , চিকাশী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কামারুজ্জামান কাজল,সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আমজাদ হোসেনসহ আরো অনেকেই। অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন, আওয়ামী লীগনেতা রাশেদুজ্জামান রাশেদ।এ-সময় হটিয়ার পাড়া গ্রামের শত শত নারী-পুরুষ উপস্থিত ছিলেন।

 

আতারা //এপি