আজ বৃহস্পতিবার, ১২ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ ।   ২৬ জুন ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
Home Blog Page 1554

যে কারণে সমবয়সীদের প্রেম টিকে বেশি

লাইফস্টাইল ডেস্ক

প্রেম,ভালবাসা,বিয়ে —  জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। জীবনে সুখ চাই তো প্রেম চাই। প্রেমহীন জীবন কখনো সুখের দেখা পায় না। অনেকে বিয়ের পরে প্রেম করেন স্ত্রীর সঙ্গে। দাম্পত্য জীবনকে রাঙিয়ে তোলেন।কেউ আবার বিয়ের আগেই প্রেম করেন। বর্তমানে সমবয়সীদের মধ্যে প্রেম সম্পর্কের বিয়ে  বেশি দেখা যায়। বেশিভাগ ক্ষেত্রে স্কুল বা কলেজ থেকে পরিচয়, প্রেম — পরবর্তীতে তা গড়ায় বিয়ের মতো সিদ্ধান্তে ।পাশাপাশি চলতে গিয়ে একে অপরকে চেনা-জানা হয়। ধীরে ধীরে মনের মিল হতে থাকে।একটা সময় মনে হয়, এই মানুষটিই আমার জন্য বেশি পারফেক্ট। দেখা যায়, তুলনামূলকভাবে সমবয়সীদের মধ্যেই প্রেম বেশি টিকে থাকে। তাদের ভালবাসা গভীর হয়। তবে সমবয়সীদের প্রেমে ঝগড়াঝাটি বা মনোমালিন্য হয় না,এমন কিন্তু নয়।মান-অভিমান সম্পর্ককে গতিশীল রাখে। সমবয়সীদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক বেশি টিকে থাকার  কিছু কারণ রয়েছে—

পাশাপাশি বেড়ে ওঠা

পরস্পর পাশাপাশি পরিবেশে বেড়ে ওঠার স্বাদ ভিন্নরকম। বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশে বেড়ে উঠলে একে অন্যের সম্পর্কে সহজেই বুঝতে পারা যায়।জীবনের চাহিদা জানা যায়।  পরস্পরের কাছ থেকে শেখাও যায় অনেককিছু। তবে এই চলার পথ যে  সবসময় মসৃণ হবে তা কিন্তু নয়। বরং অনেকসময় উথ্থান-পতনের মধ্য দিয়েও  অভিজ্ঞতার ভাণ্ডার  সমৃদ্ধ হয়।

সন্দেহপরায়ণতা কম থাকে

দেখা গেছে সমবয়সীদের মধ্যে সন্দেহপরায়ণতা কম থাকে।  সমবয়সী হলে একসঙ্গে সময় কাটাতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে। একসঙ্গে আড্ডা দেওয়া, নিজের তৈরি খাবার ভাগ করে খাওয়া, পছন্দে বই কিংবা সিনেমা নিয়ে আলাপ করা- সব মিলিয়ে সম্পর্কে এক ধরনের স্বচ্ছতা থাকে। । পরস্পরের হাত ধরে তারা অনেক কঠিন বাধাও জয় করে নেয়।ফলে তাদের ভালবাসা টিকে থাকে।

সহজে বুঝতে পারা

বয়সের ব্যবধান অল্প থাকায় একে অপরকে বুঝতে পারা সহজ হয়। পরস্পরের মানসিকতা সম্পর্কে ধারণা থাকে।দুজনের মাঝেই  শ্রদ্ধাশীলতা পরিলক্ষিত হয়।  যে কারণে নানা বিষয় নিয়ে ছোটখাট ঝগড়া হলেও খানিক্ষণ পরই আবার ঠিক হয়ে যায়। মান-অভিমান দীর্ঘ সময় ধরে চলে না।যে কারণে ভালোবাসা টিকে থাকে।

ভুল স্বীকারের মানসিকতা

মানুষ মাত্রই ভুল। ভুল মানুষের সহজাত ধর্ম। প্রত্যেকেরই কিছু না কিছু ভুল থাকে। তবে ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে পরবর্তীতে নিজেকে এগিয়ে নেওয়া যায়। নিজের ভুল স্বীকার করার মধ্যে লজ্জার কিছু নেই।যারা নিজেদের ভুল সহজেই স্বীকার করে নেয়,ভবিষ্যতে তারাই বেশি সফল হয়। সমবয়সীদের মধ্যে এই মানসিকতা বেশি দেখা যায়। ভুল করলেও তা সহজে স্বীকার করে নেয় এবং ক্ষমা চায়। যে কারণে ভালোবাসা টিকে থাকে।

পরস্পর পাশে থাকা

দু’জন সমবয়সী হওয়াতে চাহিদার ধরনটাও কাছাকাছি হয়ে থাকে।সঙ্গী ঠিক কী চাইছে তা অপরজনের বুঝতে সহজ হয়।পরস্পরের চাওয়া-পাওয়া সম্পর্কে দুজনের ধারণা থাকে।  প্রিয় মানুষটির স্বপ্ন পূরণ করা তখন আরও সহজ ও আনন্দের হয়। দু’জন মিলে সুন্দর আগামী গড়ে তোলা যায়।

আতারা

সোস্যাল মিডিয়ায় ইসলাম প্রচার

আ.স.ম আ ল আ মী ন

কোরআন- সুন্নাহর মেসেজ প্রতিটি সেক্টরে পৌঁছে দেওয়ার জন্য ইসলাম নির্দেশ দিয়েছে। আধুনিক যুগে ইসলামের বাণী পৌঁছে দেওয়ার অন্যতম মাধ্যম হলো সোস্যাল মিডিয়া। যার সাথে সম্পর্ক কোটি মানুষের, সোস্যাল মিডিয়ায় বসবাস করে ভালো – মন্দের সব শ্রেণীর মানুষ। তাই সোস্যাল মিডিয়ার সীমানাহীন প্লাটফর্মে চোখের গোনাহসহ সকল গোনাহ থেকে নিজেকে মুক্ত রাখতে পারলে ইসলাম প্রচার করা জায়েজ আছে। আল্লাহ তায়া’লা পবিত্র কোরআনে ইরশাদ করেছেন, ‘তিনিই সেই মহান সত্তা যিনি তাঁর রাসূলকে হিদায়াত এবং ‘দ্বীনে হক’ দিয়ে পাঠিয়েছেন ,যাতে তিনি এ দ্বীনকে অন্য সকল দ্বীনের ওপর বিজয়ী করেন; চাই তা মুশরিকদের কাছে যতই অসহনীয় হোক না কেন।( আস-সফ – ৯) ।এই আয়াত আমাদেরকে এ বার্তা দিচ্ছে যে, ইসলমকে অন্য ধর্মের উপর বিজয় করার জন্য হালাল পন্থায় সব কিছু ব্যবহার করা জায়েজ। যদিও বিষয়টি কাফেরদের কাছে অপছন্দ হয়, কিন্তু ইসলামকে বিজয় করার লক্ষ্যে সোস্যাল মিডিয়ায় দ্বীন প্রচার করতে গিয়ে যাদের গোনাহে জড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে তাদের জন্য জায়েজ নয়। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘মুমিনদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টি নত রাখে এবং তাদের যৌনাঙ্গর হেফাযত করে। এতে তাদের জন্য খুব পবিত্রতা আছে। নিশ্চয় তারা যা করে আল্লাহ তা অবহিত আছেন ’।(সূরা নূর-৩০) । বর্তমানে ফেইসবুকে তো দৃষ্টি অবনত রাখা যায় না। তাই নিজের অজান্তে অনেক সময় ভালোর পরিবর্তে চোখের সামনে খারাপ কিছু ভেসে ওঠে। তখন আমাদের করণীয় সম্পর্কে রাসুল সা. ইরশাদ করেছেন, ‘হে আলী, তুমি দৃষ্টির পুনরাবৃত্তি করবে না, কারণ,প্রথম দৃষ্টি তোমার পক্ষে, কিন্তু পরবর্তী দৃষ্টি তোমার জন্য নয় ’।( সহীহ মুসলিম – ২১৫৯) ।সোস্যাল মিডিয়ায় গোনাহে জড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা থাকলে তার জন্য দ্বীন প্রচার করা জায়েজ নয়। রাসুলুল্লাহ সা. ইরশাদ করেন, ‘হে আয়েশা সামান্য পরিমাণ গোনাহ থেকেও তুমি নিজেকে পরিত্রাণ রাখবে, নিশ্চয়ই তা আল্লাহ তায়া’লা অনুসন্ধান করবেন। ( ইবনে মাজাহ)।সোস্যাল মিডিয়ায় সবচেয়ে ভয়ংকর বিষয় হলো আমাদের চোখের গোনাহ বেশী হয়। সে ব্যাপারে রাসুলুল্লাহ সা. ইরশাদ করেন,‘চোখের জিনা (হারাম) দৃষ্টিপাত। কর্ণদ্বয়ের জিনা হলো (গায়রে মাহরামের যৌন উদ্দীপক) কথাবার্তা মনযোগ দিয়ে শোনা। জিহবার জিনা (গায়রে মাহরামের সাথে সুড়সুড়িমূলক) কথোপকথন। হাতের জিনা(গায়রে মাহরামকে) ধরা বা স্পর্শকরণ (সহীহ মুসলিম, -২৬৫৭)।আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে গোনাহ মুক্ত জীবন পরিচালনা করার তৌফিক দান করুক! – আমিন!

লেখক: শিক্ষার্থী, মা’হাদুল ইকতিসাদ ওয়াল ফিকহীল ইসলামী

আলোকিত প্রতিদিন // আতারা

ফেনীতে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের মানববন্ধন 

সাইফুল ইসলাম 

সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখার দাবীতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম ফেনী জেলার শাখার আয়োজনে আদালত প্রাঙ্গণে সোমবার সকালে  এক  মানববন্ধন অনুষ্ঠিত । বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম ফেনীর সভাপতি সাহাব উদ্দিন আহমেদ এর সভাপতিত্বে ও যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মেছবাহ উদ্দিন মোর্শেদ-এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত  মানববন্ধনে অংশ গ্রহণ করেন  জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম ফেনীর সাধারণ সম্পাদক ফরিদ উদ্দিন খান নয়ন,  সাংগঠনিক সম্পাদক পার্থ পাল চৌধুরী, সিনিয়র আইনজীবী কাজী আহাম্মদ করিম, নুরুল আমিন খান, নুরুল ইসলাম চেয়ারম্যান, আবদুস সাত্তার, আবুল বাশার চৌধুরী, আমিনুল করিম মজুমদার, সফিকুর রহমান রফিক ও ইউছুফ আলমগীরসহ জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের কর্মকর্তা ও সাধারণ সদস্যরা।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, বাংলাদেশ একটি  সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। যুগ যুগ ধরে ফেনীসহ সারাদেশে সব ধর্মের মানুষ শান্তিতে বসবাস করে আসছে। কিন্তু একটি মহল এই সম্প্রীতি বিনষ্ট করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে।  তাই সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায়  এবং নিরীহ মানুষকে হয়রানি বন্ধ করে প্রকৃত অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান তারা।

 

আলোকিত প্রতিদিন // আতারা

 

প্রয়াত  কাউন্সিলর মিন্টুর পরিবারকে ৮ লাখ টাকা অনুদান  

মহানগর প্রতিনিধি, চট্টগ্রাম 

নগরীর ১৬ নং চকবাজার ওয়ার্ডের প্রয়াত জনপ্রিয় কাউন্সিলর সাইয়েদ গোলাম হায়দার মিন্টুর পরিবারকে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মোহাম্মদ রেজাউল করিম চৌধুরী ও  কর্পোরেশনের কাউন্সিলরদের পক্ষ থেকে নগদ ৮লাখ ১০ হাজার টাকা অনুদান দেওয়া হয়েছে।কর্পোরেশনের টাইগারপাশস্ত অফিসের মেয়র দপ্তরে সোমবার দুপুরে কাউন্সিলর মিন্টুর স্ত্রী মেহেরুন নিছা খানমের হাতে অনুদানের চেক হস্তান্তর করেন মেয়র। এসময় প্যানেল মেয়র গিয়াস উদ্দীন,কাউন্সিলর মোবারক আলী, মো.নুরুল আমিন ,নুরুল আলম, আলী,আশরাফুল আলম,আবুল হাসনাত বেলাল,আবদুস ছালাম মাসুম,কর্পোরেশনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা.সেলিম আকতার চৌধুরী, অতিরিক্ত প্রধান হিসাবরক্ষক কর্মকর্তা হুমায়ুন কবির চৌধুরী, মেয়রের একান্ত সচিব আবুল হাশেম উপস্থিত ছিলেন।

অনুদান প্রদান উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, সাইয়েদ গোলাম হায়দার মিন্টু  একজন জনপ্রিয় কাউন্সিলর ও জনদরদী সমাজসেবক ছিলেন। যে কারণে তিনি সর্বাধিকবার  কাউন্সিলর নির্বাচিত হন।  মৃত্যুকালেও তিনি কাউন্সিলর ছিলেন। এতে তিনি কতোটা জনপ্রিয় ও নিস্বার্থ মানবদরদী সমাজসেবক ছিলেন তাঁর প্রমাণ মেলে। সমাজসেবা ও রাজনীতিকে হাতিয়ার করে তিনি দুর্নীতির আশ্রয় নিয়ে নিজের পরিবারের জন্য কোন সহায় সম্পত্তি ও নগদ উপার্জন করে যান নি। তিনি বলেন, বর্তমান সমাজে তাঁর মতো মানুষ বিরল। যুগে যুগে মিন্টুর মতো কাউন্সিলররা সমাজে সবার কাছে অনুকরণীয় হয়ে থাকবেন। মেয়র বলেন- আমরা  সবসময় মিন্টুর পরিবারের সুখ দুঃখের সাথী হয়ে খোঁজ-খবর নিয়ে পাশে থাকার চেষ্টা কর।

 

আলোকিত প্রতিদিন // আতারা

জেলা শ্রমিকলীগের সভাপতি জহিরুল হত্যার প্রতিবাদে  মানববন্ধন 

প্রতিনিধি,কুমিল্লা উত্তর                         

জাতীয় শ্রমিক লীগ কক্সবাজার জেলা শাখার সভাপতি জহিরুল ইসলাম সিকদারকে গুলি করে হত্যার প্রতিবাদ ও হত্যাকারীদের খুঁজে বের করে অবিলম্বে গ্রেফতার করে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের দাবিতে কুমিল্লা উত্তর জেলা শ্রমিক লীগের মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত। সোমবার বিকেলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের দাউদকান্দি উপজেলার বলদাখাল এলাকায় মানববন্ধন শেষে প্রতিবাদ সভায় বক্তব্য পেশ করেন কুমিল্লা উত্তর জেলা শ্রমিকলীগের সভাপতি রকিবউদ্দিন রকিব,দাউদকান্দি উপজেলা শ্রমিক লীগের সহসভাপতি মোশারফ হোসেন,সহসভাপতি আকতার হোসেন, উপজেলা শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক আকতার হোসেন,উপজেলা শ্রমিক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আনোয়ার প্রমুখ। প্রতিবাদ সভায় কুমিল্লা উ. জেলা শ্রমিকলীগের সভাপতি রকিবউদ্দিন রকিব বলেন,সরকারের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, যারা এই খুনের সাথে জড়িত অবিলম্বে তাদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় এনে উপযুক্ত বিচার কার হোক।

আলোকিত প্রতিদিন // আতারা

নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশী আলাউদ্দিন লিটনের মতবিনিময়

প্রতিনিধি,কচুয়া

কচুয়া উপজেলার ২নং পাথৈর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নৌকা মনোনয়ন প্রত্যাশী,পাথৈর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মো.আলাউদ্দিন লিটন বারৈয়ারা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক কর্মচারী ও সকল শিক্ষার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা করেছেন।মতবিনিময় সভায় তিনি সকলের দোয়া ও সমর্থন কামনা করে বলেন, আমি অত্র ইউনিয়নের একজন নৌকা মনোনয়ন প্রত্যাশী। আমি আপনাদের নিকট দোয়া ও সমর্থন কামনা করছি । আপনারা আমার জন্য দোয়া করবেন,আমিযেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ থেকে নৌকা মনোনয়ন নিয়ে আপনাদের পাশে এসে দাঁড়াতে পারি। আমাকে যদি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও কচুয়ার উন্নয়নের রুপকার,কচুয়ার মাটি ও মানুষের অভিভাবক,প্রাণপ্রিয় নেতা আমাকে নৌকার প্রতীক উপহার দেন , তাহলে আমি সর্বাত্মক চেষ্টা করবো নৌকাকে আপনাদের মহামূল্যবান ভোটের মাধ্যমে বিজয়ী করে জননেতার হাতকে শক্তিশালী করত।আমি নৌকা মনোনয়ন পেলে এবং বিজয়ী হলে অত্র ইউনিয়নকে একটি আধুনিক ও যুগোপযোগী ইউনিয়ন হিসেবে গড়ে তুলতে চেষ্টা করব ইন শা আল্লাহ। তাই আমি নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশী হিসেবে আপনাদের নিকট দোয়া কামনা করছি।

এ সময় উপস্থিত ছিলে-কচুয়া উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদিকা কাজল রেখা,পাথৈর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মো.ফজলুল হক,ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও বারৈয়ারা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো.বিল্লাল হোসেন সরকার, সাধারণ সম্পাদক মো.ফারুকুল ইসলাম,মুক্তিযোদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা হাবিলদার আব্দুল মান্নান,১নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি মো.রেনু মিয়া পাটোয়ারী, মেম্বার প্রার্থী মু.তাজুল ইসলাম সরকার,মেম্বার পদপ্রার্থী ডা. মো. জালাল মিয়াসহ আওয়ামী লীগ,যুবলীগ,ছাত্রলীগ প্রমুখ।

আলোকিত প্রতিদিন // আতারা

মধুপুরে  কমিউনিটি ফরেস্ট ওয়ার্কারদের সভা অনুষ্ঠিত 

প্রতিনিধি,মধুপুর

মধুপুরের অরণখোলা সদর বিটে দায়িত্বরত কমিউনিটি ফরেস্ট ওয়ার্কারদের সভা অনুষ্ঠিত।  সোমবার দুপুরে অরণখোলা বিট কার্যালয়ের সামনে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য মো. আক্তার হোসেন।  প্রধান অতিথি ছিলেন পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকের মধুপুর উপজেলা কর্মকর্তা মো. শামীম আহমেদ। অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য পেশ করেন রেঞ্জ কর্মকর্তা এম এ রশিদ, কমিউনিটি ফরেস্ট ওয়ার্কারদের সাধারণ সম্পাদক মো. আব্দুল বাতেন তালুকদার, কুড়াগাছা ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য কামরুল ইসলাম, সিরাজুল ইসলাম, ছাত্রলীগ নেতা মো. ফারুক আহমেদ, যুবলীগ নেতা আলহাজ উদ্দিন প্রমুখ।সভায় রেঞ্জ কর্মকর্তা এম এ রশিদ, কমিউনিটি ফরেস্ট ওয়ার্কারদেরকে কাঠ পাচার বন্ধ ও চোরাই কাঠ জব্দে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখার জন্য আহবান জানান।

আলোকিত প্রতিদিন // আতারা

ইভ্যালির ওয়্যারহাউজ পরিদর্শন শেষে সিলগালা 

প্রতিনিধি,সাভার

দেশের আলোচিত ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির নতুন পরিচালনা কমিটির ৫ সদস্য প্রতিষ্ঠানটির সাভারের ওয়্যারহাউজ পরিদর্শন করেছেন। আপিল বিভাগের সাবেক বিচারপতি এইচ এম সামসুদ্দিন চৌধুরী মানিককের নেতৃত্বে তারা ওয়্যারহাউজটি পরিদর্শন করেন।সোমবার (৮ নভেম্বর) দুপুরে সাভারের বলিয়ারপুর বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন এলাকার ভাড়ায় পরিচালিত ইভ্যালির ওয়্যারহাউজটি পরিদর্শন করেন তারা।পরিদর্শন শেষে ইভ্যালির নতুন পরিচালনা কমিটির প্রধান এম সামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক বলেন, ওয়্যারহাউজে বেশ কিছু টেলিভিশন, কোমল পানীয়সহ ইলেকট্রনিক্স মালামাল রয়েছে। কিন্তু আমাদের জানানো হয়েছে, ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ রাসেল ও চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিন গ্রেফতার হওয়ার পর এই ওয়্যারহাউজ থেকে মূল্যবান অনেক মালামাল সরিয়ে ফেলা হয়।তিনি আরও বলেন, গত ২২ সেপ্টেম্বর ইভ্যালির স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি বিক্রি ও হস্তান্তরে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন হাইকোর্ট। প্রতারিত গ্রাহক ও মার্চেন্টের স্বার্থ সুরক্ষায় নিবিড়ভাবে কাজ করছে হাইকোর্ট গঠিত নতুন পরিচালনা কমিটি। এখানে যারা টাকা লগ্নি করেছিলেন তারা মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। আমরা চেষ্টা করছি, ক্ষতিগ্রস্ত এই মানুষদের যতখানি সম্ভব স্বার্থ সুরক্ষা করে তা ফেরত দেওয়ার ব্যবস্থা করা।
তিনি বলেন, প্রতিষ্ঠানটির কোথায় কী সম্পদ রয়েছে এবং সেগুলো কী অবস্থায় রয়েছে, সেসব সম্পদ দিয়ে প্রতিষ্ঠানটির দায় দেনা কতটুকু পরিশোধ করা যাবে ইত্যাদি বিষয়ে পর্যবেক্ষণ করছে বর্তমান কমিটি।এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন-ইভ্যালি পরিচালনা পর্ষদের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের (এমডি) দায়িত্ব পাওয়া রেলপথ মন্ত্রণালয়ের ওএসডি হওয়া  অতিরিক্ত সচিব মাহবুব কবীর মিলন, সাবেক সচিব মো. রেজাউল আহসান, চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেন্ট ফখরুদ্দিন আহমেদ ও সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী শামীম আজিজসহ আরও অনেকে।

 

আলোকিত প্রতিদিন // আতারা

দিনাজপুরে আইডিইবির উদ্যোগে গণপ্রকৌশল দিবসের বর্ণাঢ্য র‌্যালী 

পিসি দাস

“সম্প্রীতির সমৃদ্ধ জাতি গঠনে আধুনিক জ্ঞান ও কর্মশক্তিতে বলীয়ান শিক্ষা” এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে দিনাজপুরে গণপ্রকৌশল দিবস ২০২১ ও আইডিইবি’র গৌরবোজ্জ্বল ৫১তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে বর্ণাঢ্য র‌্যালী বের হয়। ৮ নভেম্বর সোমবার ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ (আইডিইবি) দিনাজপুর জেলা শাখার আয়োজনে শহরের বালুবাড়ী শহীদ মিনার আইডিইবির প্রধান কার্যালয় হতে র‌্যালিটি বের হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে গিয়ে সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভায় মিলিত হয়। বেলুন-ফেস্টুন উড়িয়ে র‌্যালীর উদ্বোধন করেন প্রধান অতিথি দিনাজপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. শরিফুল ইসলাম। বক্তব্য পেশ করেন আইডিইবি জেলা শাখার সভাপতি ইঞ্জি. মো. মতিউর রহমান, সাধারণ সম্পাদক প্রকৌশলী মো. আব্দুল আউয়াল, সহসভাপতি প্রকৌশলী মো. শহিদুল ইসলাম, সাবেক সভাপতি প্রকৌশলী মো. আকরাম আলী মিয়া, যুগ্ম সম্পাদক সাজিউল ইসলাম সাজু, ডিপ্লোমা প্রকৌশলী পরিষদের সভাপতি লুৎফুল কবির বকুল প্রমুখ।

র‌্যালীতে সুপারস্টার এর দিনাজপুরের পরিবেশক মো. কামাল উদ্দিন ফিরোজ, টেরিটোরী ম্যানেজার রিয়াজুল হাসান রুবেল, মো. রবিউল হকসহ সুপার স্টারের স্টাফবৃন্দ, আইসিটি ক্লাব, বাকাছাপ দিনাজপুর, বাকাশিস, এসআরএ ইনস্টিটিউট সায়েন্স এন্ড টেকনোলজি, এ্যাপটাচ পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট, দিনাজপুর ইনস্টিটিউব অব সায়েন্ট এন্ড টেকনোলজি, কালিতলাস্ত উত্তরণ পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট, আনোয়ারা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট, পূনর্ভবা ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স এন্ড টেকনোলজি’র শিক্ষক-কর্মকর্তা ও শিক্ষার্থীবৃন্দ ছাড়াও আইডিইবি দিনাজপুর জেলা শাখার সহযোগী অঙ্গ প্রতিষ্ঠানের সদস্যবৃন্দ অংশ নেন।

আলোকিত প্রতিদিন // আতারা

উপ-পুলিশ কমিশনার উনু মংকে বিদায় সংবর্ধনা

প্রতিনিধি,চট্টগ্রাম

দীর্ঘ ৩৪ বছর সফলভাবে চাকুরীকাল সম্পন্ন করে অবসরে গেলেন চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার  উনু মং। ৮ নভেম্বর, ২০২১ ইং দামপাড়াস্ত চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ লাইন্স সদর দপ্তরের কনফারেন্স হলে অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার উনু মংকে বিদায় সংবর্ধনা প্রদান করা হয়। চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার  সালেহ মোহাম্মদ তানভীর, পিপিএম বিদায়ী কর্মকর্তাকে ফুলেল শুভেচছা জানান ও উপহার সামগ্রী তুলে দেন।

অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার জনাব উনু মং আউটসাইড ক্যাডেট হিসেবে বাংলাদেশ পুলিশ একাডেমি, সারদায় ১ বছরের প্রশিক্ষণ শেষে ১৯৮৭ সালে বাংলাদেশ পুলিশে যোগদান করেন। চাকুরী জীবনে তিনি জামালপুর জেলার মাদারগঞ্জ থানা ও চট্টগ্রাম জেলার রাউজান থানায় অফিসার ইনচার্জ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি দারফুর ও কসোভাতে দীর্ঘ সাড়ে তিনবছর জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে অংশগ্রহণ করেন।এসময় সেখানে অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) শ্যামল কুমার নাথ, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার(প্রশাসন ও অর্থ) সানা শামীনুর রহমান, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার(ক্রাইম এন্ড অপারেশন) মো. শামসুল আলম, উপ-পুলিশ কমিশনার(সদর) মো. আমির জাফরসহ পুলিশের অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

আলোকিত প্রতিদিন // আতারা