সিলেট হাইওয়ে রিজিয়নের পুলিশ সদস্যদের সাথে বিশেষ কল্যাণ ও মতবিনিময় সভা
জোয়ারিয়ানালয় ৪ টি করাতকল উচ্ছেদ, আনুষঙ্গিক যন্ত্রণাংশ জ*ব্দ
উপদেষ্টা হাসান আরিফ আর নেই!
আলোকিত প্রতিবেদক: অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমি এবং বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ আজ মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে রাজধানীর ল্যাবএইড চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা গেছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তার একান্ত সচিব (পিএস) মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন।
মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন বলেন, প্রাথমিকভাবে চিকিৎসকদের দেওয়া তথ্যানুযায়ী তিনি হার্ট অ্যাটাকে মারা গেছেন বলে জানা গেছে।
আলোকিত প্রতিদিন/এপি
কালিয়াকৈরে, ধুলিগড়া ঘরোয়া ফুটবল খেলা অনুষ্ঠিত
দুই টাকার জন্য স্কুলছাত্রকে ছুরি*কাঘাত: গুরুতর আ*হত অবস্থায় হাসপাতালে
মাওলানা সাদের অনুসারী মোয়াজ বিন নূর গ্রেপ্তা*র!
আলোকিত প্রতিবেদক: গাজীপুর টঙ্গীতে বিশ্ব ইজতেমার ময়দান নিয়ে সংঘর্ষে হতাহতের ঘটনায় মাওলানা সাদ কান্ধলভীর অনুসারী মোয়াজ বিন নূরকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার রাতে রাজধানীর উত্তরা এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে শুক্রবার সকালে জানিয়েছেন গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের টঙ্গী পশ্চিম থানার ওসি হাবিব ইস্কান্দার।
গ্রেপ্তার মোয়াজ বিন নূর (৪০) রাজধানীর নিকুঞ্জ এলাকার ওমর ইবনে খাত্তাব মাদরাসার অধ্যক্ষ। উত্তরার ৭ নম্বর সেক্টরের বাসিন্দা মোয়াজ বিন নূরের বাবা মৃত নূর মোহাম্মদ। ওসি হাবিব ইস্কান্দার বলেন, বিশ্ব ইজতেমা মাঠে তাবলীগ জামাতের দুই পক্ষের অনুসারীদের মধ্যে সংঘর্ষ ও হতাহতের ঘটনায় বৃহস্পতিবার রাতে হত্যা মামলা করেছে মাওলানা জুবায়ের অনুসারীরা।
বৃহস্পতিবার রাতে এস এম আলম হোসেন বাদী হয়ে টঙ্গী পশ্চিম থানায় মামলাটি করেন। মামলায় মাওলানা সাদ কান্ধলভীর ২৯ জন অনুসারীর নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতপরিচয় আরও কয়েকশ জনকে আসামি করা হয়েছে।
ওসি আরও বলেন, ওই মামলার পাঁচ নম্বর আসামি মোয়াজ বিন নূর। মামলা দায়েরের পরপরই অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
এ মামলায় অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান চলছে বলেও জানান ওসি।
এর আগে ইজতেমা মাঠে মাওলানা সাদের অনুসারীরা শুক্রবার থেকে পাঁচ দিনের জোড় ইজতেমা পালন করতে চেয়েছিলেন তারা। কিন্তু মাওলানা জুবায়ের অনুসারীরা সাদপন্থিদের মাঠে জোড় পালন করতে দেবেন না বলে ঘোষণা দেয়। এ নিয়ে কয়েকদিন ধরে দুই পক্ষের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলে আসছিল। এরই জেরে বুধবার ভোরে উভয়পক্ষের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে হতাহতের ঘটনা ঘটে।
এরপর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে ইজতেমা ময়দানসহ আশপাশের এলাকায় জনসাধারণের প্রবেশ নিষিদ্ধ করে গণবিজ্ঞপ্তি জারি করে গাজীপুর মহানগর পুলিশ (জিএমপি) ও ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
আলোকিত প্রতিদিন/এপি
চান্দগাঁওয়ে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতা*র
টি-টোয়েন্টিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হোয়াইটওয়াশ করল বাংলাদেশ!
স্পোর্টস ডেস্ক: দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ ১-১ সমতায় শেষ হওয়ার পর ওয়ানডে সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে হোয়াইটওয়াশ হয় বাংলাদেশ দল। সেন্ট কিটসের সেই লজ্জার প্রতিশোধ সেন্ট ভিন্টসেন্টে তুলল টাইগাররা। দেশটির রাজধানী কিংসটাউনের আর্নস ভেল স্টেডিয়ামে ৩ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের সবকয়টি জিতে ক্যারিবিয়ানদের হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ।
আজ শুক্রবার বাংলাদেশ ম্যাচটি জিতেছে ৮০ রানের বড় ব্যবধানে। প্রথমে ব্যাট করে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে ১৮৯ রান করে লাল-সবুজ জার্সিধারীরা। জবাব দিতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারের ২০ বল আগেই ১০৯ রানে গুটিয়ে গেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে এই প্রথম ক্যারিবিয়ানদের হোয়াইটওয়াশ করল বাংলাদেশ দল।
১৯০ রানের বিশাল লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে আজ শুরু থেকেই উইকেট হারাতে থাকে ক্যারিবিয়ানরা। তাসকিন আহমেদ-শেখ মেহেদীর বলে দিশেহারা হয়ে ওঠে স্বাগতিকরা। ৭ রানের মধ্যে ব্র্যান্ডন কিং ও জাস্টিন গ্রেভসের বিদায়ের পর ৫০ রানের আগেই আরও ৩ উইকেট হারায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। এরপর একে একে ফিরে যান নিকোলাস পুরান, রোস্টন চেজ ও জনসন চার্লস। দলীয় ৬০ রানে ষষ্ঠ ব্যাটার হিসেবে রোভম্যান পাওয়েল ফিরলে মহাবিপদে পড়ে স্বাগতিকরা।
সপ্তম উইকেটে কিছুটা প্রতিরোধ গড়ার চেষ্টা করেন রোমারিও শেফার্ড ও গুড়াকেশ মোতি। তবে রিশাদ হোসেনের দুর্ধর্ষ স্পিনে সেটিও ৩৫ রানের বেশি স্থায়ী হয়নি। দলীয় ৯৫ রানে সপ্তম উইকেট হারানো দলটি শেষমেশ অলআউট হয় ১০৯ রানে। শেফার্ডের ২৭ বলে ৩৩ রানই হয়ে থাকে ইনিংসের সর্বোচ্চ।
বাংলাদেশের হয়ে বল হাতে দুর্দান্ত ছিলেন রিশাদ। ৪ ওভারে মাত্র ২১ রান খরচায় ৩ উইকেট নিয়েছেন তিনি। ৩ ওভারে মাত্র ১৩ রান দিয়ে ২ উইকেট নিয়েছেন আরেক স্পিনার মেহেদী। ২টি উইকেট তাসকিন আহমেদেরও।
আজ টস জিতে ব্যাটিং বেছে নিয়েছিলেন বাংলাদেশের অধিনায়ক লিটন। ব্যর্থতা কাটিয়ে এদিন ফর্মে ফেরার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন তিনি। তবে ১৪ রান তুলেই রোমারিও শেফার্ডের বলে ক্যাচ দেন অধিনায়ক। তবে দারুণ খেলেছেন চোট জর্জরিত সৌম্য সরকারের জায়গায় ওপেনিংয়ে নামা পারভেজ হোসেন ইমন। ২১ বলে ৪টি চার ও ২ ছক্কায় ৩৯ রান করেন তিনি।
তিনে নেমে তানজিদ হাসান তামিম রান না পেলেও ২৩ বলে ২৯ রান করে দারুণ অবদান রেখেছেন চারে নামা মেহেদী হাসান মিরাজ। এদিন পাঁচে নামেন জাকের। ছয় ও সাত নম্বর ব্যাটার শামীম হোসেন পাটোয়ারি ও শেখ মেহেদী হাসান দুজনই রান আউট হলে কিছুটা বিপদে পড়েছিল বাংলাদেশ। বাংলাদেশের রান তখন ৬ উইকেট হারিয়ে ১১৪। তবে তানজিম হাসান সাকিবকে নিয়ে সব শঙ্কা উড়িয়ে দিয়ে বাংলাদেশকে বড় সংগ্রহের দিকে নিয়ে যান জাকের।
শেষ ১০ ওভারে ৪ উইকেট হারিয়ে ১১৩ রান তুলেছে বাংলাদেশ। এর মধ্যে জাকেরের অবদানই ৩৫ বলে ৬৮। আর সংক্ষেপে হিসেবে করলে শেষ ৫ ওভারে ১ উইকেটে ৭৫ রান তুলেছে বাংলাদেশ। জাকের একাই তুলেছেন ২৩ বলে ৫৪। এর মধ্যে আলজারি জোসেফের করা শেষ ওভারে ৩টি ছক্কা হাঁকান জাকের। ১৯তম ওভারের শেষ বলে আউট হওয়ার আগে ১২ বলে ১৭ রান করেছেন তানজিম।
আলোকিত প্রতিদিন/এপি
“৪ দিনের নোটিশে ‘৮৪০’ সিনেমাটি মুক্তি দিয়েছি”- তিশা
মোঃ উলফাতুর রহমান(রাকিব), চ.বি. প্রতিনিধিঃ দেশের প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেয়েছে মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর রাজনৈতিক বিদ্রূপাত্মক সিনেমা ‘৮৪০’। সিনেমাটিতে প্রযোজক হিসেবে আছেন অভিনেত্রী নুসরাত ইমরোজ তিশা। এতে অভিনয় করেছেন নাসির উদ্দিন খান, মারজুক রাসেল, ফজলুর রহমান বাবু, জাকিয়া বারী মম, শাহরিয়ার নাজিম জয়, জায়েদ খান, রাজশাহী ও নওগাঁর বেশকিছু স্থানীয় অভিনয়শিল্পী।
সিনেমার প্রচারে আজ বিকেলে এসেছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে। সেখানে ‘৮৪০’ নিয়ে কথা বলেছেন তিনি। তিশার সঙ্গে ছিলেন সিনেমার প্রধান চরিত্রে অভিনয় করা নাসির উদ্দিন খান। বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) বিকালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যকলা বিভাগের আয়োজনে অনুষ্ঠানটি হয় কলা ও মানববিদ্যা অনুষদের এক নম্বর গ্যালারিতে। তিশা বলেন, “৮৪০ বানানো হয়েছিল ২০২৩–এর নভেম্বর মাসে। খুব রিস্ক নিয়ে আমরা সিনেমাটা বানিয়েছি।”
খুব তাড়াতাড়ি প্রচার করতে হচ্ছে উল্লেখ করে তিশা বলেন, ‘সাধারণত মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর সিনেমা অনেক সময় নিয়ে ক্যাম্পেইন করা হয়। তবে এটা চার দিনের নোটিশে মুক্তি দিয়েছি। এ জন্য আমরা যথাযথ প্রচার করতে পারিনি। এখন আমরা সব জায়গায় জানান দেওয়ার চেষ্টা করছি। সিনেমাটি সবার দেখা উচিত।’
শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে নাসির উদ্দিন খান বলেন, ‘সব সময় নিজের বিবেককে জাগ্রত রাখবা। একজন একটা কথা বলেছে, সেটি বিশ্বাস করে আমরা অনেক কিছু করে ফেলছি। শেয়ারও দিয়ে দিচ্ছি। কিছু ঘটলে আমরা উত্তেজিত হয়ে যাই। পরে গোলমাল হয়। তোমরা নিজের বিবেককে কাজে লাগাবা। এসবের সত্যতা যাচাই করবা। এই সিনেমাতে তোমরা এমন এক আইটেম পাবা।’
৮৪০-এর পোস্টার, ট্রেলার ও প্রিমিয়ার শো নিয়ে এরই মধ্যে শোরগোল তৈরি হয়েছে দর্শকের মধ্যে। ধারণা করা যাচ্ছে, প্রেক্ষাগৃহ থেকেও দর্শক সিনেমাটি উপভোগ করবেন।
সিনেমাটির সহপ্রযোজনায় আছে ইমপ্রেস টেলিফিল্ম। চিত্রগ্রহণে ছিলেন শেখ রাজিবুল ইসলাম, সংগীত পরিচালনায় পাভেল আরীন ও সম্পাদনায় তাহসিন মাহিম।
উপজেলা পর্যায়েও সাংবাদিকের নির্যাতন হলে শেষ দেখে ছাড়বে ডিএমসিআরসি
সরকারি নিবন্ধিত সাংবাদিক সংগঠন ঢাকা মেট্রোপলিটন ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটি আজ ১৮ ডিসেম্বর (বুধবার) এক বিবৃতিতে সাংবাদিক নির্যাতনের বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। সংগঠনটির মুখপাত্র মুহাম্মদ আবু আবিদ এর স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে বলা হয়, “সাংবাদিকদের জন্য সবচেয়ে বিপজ্জনক পাঁচ দেশের মধ্যে বাংলাদেশের নাম আসায় আমরা উদ্বেগ প্রকাশ করছি”
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, “সাংবাদিকদের জন্য সবচেয়ে বিপজ্জনক ৯ দেশের মধ্যে শীর্ষে আছে যুদ্ধবিধ্বস্ত ফিলিস্তিন। এর পরেই আছে পাকিস্তান, বাংলাদেশ ও মেক্সিকো। বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) প্রকাশিত সাংবাদিকদের নিয়ে কাজ করা আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডার্সের (আরএসএফ) বার্ষিক প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে।
বাংলাদেশে সাংবাদিকদের উপর নির্যাতন ও তাদের বিরুদ্ধে হয়রানিমূলক নির্বিচার মামলা ও হেনস্তার ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন ক্রাইম সোসাইটির কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদ। একইসাথে পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে উপজেলায় পর্যায়েও হয়রানির স্বীকার হচ্ছেন সাংবাদিকবৃন্দ।
অতিশীঘ্রই আমরা সাংবাদিক নির্যাতন প্রতিরোধে একটি সেল গঠন করা উদ্যোগ গ্রহন করব। সেই সেল প্রতি মাসে কতজন সাংবাদিক কিভাবে,কেন, কোথায় নির্যাতনের স্বীকার হয়েছে তা সরকার ও জাতির সামনে লিখিত আকারে প্রকাশ করবে। আমাদের ঢাকা মেট্রোপলিটন ক্রাইম সোসাইটির কাছে প্রমান থাকা সত্ত্বেও যদি বাংলাদেশের সরকার থেকে কোন ব্যবস্থা গ্রহন করা না হয়, তবে আমরা বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী আদালতে মামলা করব।
অবশেষে একটি কথাই বলতে চাই, জাতীয় সাংবাদিক কিংবা মফস্বল বলতে আমাদের কাছে কোন শব্দ নেই। আমরা সকল সাংবাদিক একটিই পরিবার। তাই যেকোন জায়গায় সাংবাদিক নির্যাতনে আমরা সোচ্চার থাকব এবং প্রতিটি ঘটনার শেষ দেখে ছাড়ব। ”
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা মেট্রোপলিটন ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির মুখপাত্র ও সাংগঠনিক সম্পাদক মুহাম্মদ আবু আবিদ জানান, যুগের পর যুগ ধরে সাংবাদিক নির্যাতন হয়ে আসছে। প্রধান শহরগুলোতে সাংবাদিক নির্যাতনের বিষয়ে বিচার না হলেও অন্তত পত্র-পত্রিকায় খবর প্রকাশিত হয়। সাংবাদিক সংগঠনগুলো বিবৃতি দেয়। কিন্তু উপজেলা পর্যায়ে সাংবাদিকদের নির্যাতনের কথা রাজধানী পর্যন্ত পৌঁছায় না। তাদের বিচার পাওয়া তো দূরের কথা, বরং নির্যাতিত সাংবাদিক আরও লাঞ্চনার স্বীকার হয়। তাই আমার সেল গঠনের উদ্যোগ নিয়েছি। ঐ সেলে আইনজীবী নিয়োগ করা হবে। বিনামূল্যে একেবারে মফস্বল পর্যায়ের নির্যাতনের বিচার পাইয়ে দেয়ার প্রয়াস আমরা করছি। কিছুদিনের মধ্যেই আমরা সেল গঠন করে আনুষ্ঠানিক ভাবে আপনাদের সব জানিয়ে দেয়া হবে।