গোবিন্দগঞ্জে কোরবানির জন্য ৩৬ হাজার গবাদিপশু প্রস্তুত
গাজীপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে মাদক ও দেশীয় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ৪
নবীনগরে বৃষ্টিকে উপেক্ষা করে জমে উঠেছে কোরবানির পশুর হাট
টাঙ্গাইলে ডাকাতির ঘটনায় আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ৫ সদস্য গ্রেপ্তার
জি-৭ সম্মেলনে টানাপোড়েনের কারণে মোদীকে আমন্ত্রণ জানায়নি কানাডা
আন্তর্জাতিক ডেস্ক:
জি-৭ সম্মেলনে যোগ দেওয়ার জন্য ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে এখনো আমন্ত্রণ জানায়নি কানাডা। এ কারণে গত ছয় বছরের মধ্যে এবারই প্রথম নরেন্দ্র মোদীর এই সম্মেলনে যোগ দেওয়া অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানিয়েছে।
চলতি মাসের মাঝামাঝিতে কানাডার আলবার্টা প্রদেশে এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। যদিও সম্মেলনে অংশ নেওয়ার জন্য এখনো পর্যন্ত ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে আমন্ত্রণ পাঠায়নি কানাডা।
সংবাদমাধ্যমটি বলছে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবারের জি-৭ সম্মেলনে অংশ নিচ্ছেন না। এর ফলে ২০১৮ সালের পর এই প্রথম তিনি এই ধরনের আয়োজনে যোগ দেওয়া থেকে বিরত থাকছেন বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো।
এনডিটিভি বলছে, কানাডার আলবার্টা প্রদেশে আগামী ১৫ থেকে ১৭ জুন পর্যন্ত জি-৭ সম্মেলনটি অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। সেখানে বৈশ্বিক গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন ইস্যু — যেমন রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ এবং পশ্চিম এশিয়ার উত্তেজনাকর পরিস্থিতি — নিয়ে আলোচনা হবে।
সূত্রগুলো জানিয়েছে, এখনও পর্যন্ত কানাডা ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদিকে কোনও আমন্ত্রণ পাঠায়নি। তবে আমন্ত্রণ এলেও মোদি এই সফরে যেতেন না, কারণ ভারত-কানাডা দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক বর্তমানে এতটাই খারাপ অবস্থায় রয়েছে যে, এমন সফরের আগে ব্যাপক প্রস্তুতি এবং পদক্ষেপের প্রয়োজন হতো।
মূলত ভারত এবং কানাডার সম্পর্ক চূড়ান্ত অবনতির দিকে মোড় নেয় ২০২৩ সালে। সেসময় কানাডার তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো অভিযোগ করেন, খালিস্তানপন্থি নেতা হরদীপ সিং নিজ্জারের হত্যাকাণ্ডে ভারতের জড়িত থাকার প্রমাণ রয়েছে। তবে চলতি বছরের এপ্রিলে পার্লামেন্ট নির্বাচনে লিবারেল পার্টির নেতা মার্ক কার্নির জয় ভারতে কিছুটা আশার আলো দেখিয়েছিল। ভারত ভেবেছিল, এতে করে উভয় দেশের সম্পর্ক হয়তো স্বাভাবিক পথে ফিরতে পারে।
কিন্তু নয়াদিল্লির মূল্যায়ন অনুযায়ী, কানাডার নতুন সরকার এখনো ভারতের মূল চিন্তার বিষয় — বিশেষ করে কানাডার মাটিতে খালিস্তানপন্থিদের কার্যক্রম — নিয়ে স্পষ্ট কোনও অবস্থান নেয়নি।
এছাড়া দুই দেশের মধ্যে এখনও কোনও উচ্চপর্যায়ের কূটনৈতিক যোগাযোগ পুরোমাত্রায় ফিরিয়ে আনা হয়নি। ২০২৩ সালের অক্টোবরে ভারত কানাডায় নিজের হাইকমিশনার ও পাঁচ কূটনীতিককে দেশে ফিরিয়ে নেয় এবং পাল্টা ব্যবস্থা হিসেবে কানাডারও সমানসংখ্যক কূটনীতিক বহিষ্কার করা হয়।
ভারতের একজন কর্মকর্তার ভাষ্য, “(কানাডায়) প্রধানমন্ত্রী মোদির সফরের জন্য অনেক পরিশ্রম ও প্রস্তুতির দরকার হতো, যা এখনকার দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের অবস্থার আলোকে সম্ভব নয়।”
ভারতের আরও একজন কর্মকর্তা জানান, “নিরাপত্তার বিষয়টিও” বড় চিন্তার বিষয়। তবে সাম্প্রতিক মাসগুলোতে দুই দেশের নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের মধ্যে কিছু যোগাযোগ হয়েছে এবং উভয়পক্ষ নতুন হাইকমিশনার নিয়োগের বিষয়েও ভাবছে।
এনডিটিভি বলেছে, প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে জাস্টিন ট্রুডোর পদত্যাগ ভারত-কানাডা সম্পর্কোন্নয়নের সুযোগ হিসেবে দেখা হচ্ছে। ভারত বারবার অভিযোগ করেছে, ট্রুডোর শাসনামলে কানাডা খালিস্তানপন্থিদের সেদেশে কার্যক্রম চালাতে “লাইসেন্স” দিয়েছে। এমনকি ট্রুডোর বিদায়ের পর ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেছিলেন, “আমরা আশা করি কানাডার সঙ্গে সম্পর্ক নতুন করে গড়তে পারব। আর সেটা পারস্পরিক আস্থা ও সংবেদনশীলতার ভিত্তিতে।”
গত ২০২৩ সালে নরেন্দ্র মোদি হিরোশিমায় অনুষ্ঠিত জি-৭ সম্মেলনে গিয়েছিলেন। এর আগেও তিনি ইতালি, জার্মানি এবং অন্যান্য সম্মেলনেও উপস্থিত ছিলেন। গত বছর ইতালির সভায় তিনি আউটরিচ সেশনে অংশ নেন।
মূলত জি-৭-এর বর্তমান সভাপতি কানাডা। সংগঠনটিতে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, কানাডা ও জাপান রয়েছে। এবার আয়োজক হিসেবে সম্মেলনের আয়োজন করছে কানাডা।
আলোকিত প্রতিদিন/০৩জুন ২০২৫/মওম
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাসিনাসহ গুম-খুনে জড়িতদের বিচার চাইলেন সালাহউদ্দিন
আলোকিত ডেস্ক:
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর কার্যালয়ে গুমের অভিযোগ দিয়েছেন বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। সেখানে হাসিনাসহ গুম-খুনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চাইলেন তিনি।
৩ জুন মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর কার্যালয়ে গিয়ে সালাহউদ্দিন আহমদ এই অভিযোগ দেন। অভিযোগ জমা দিয়ে সালাহউদ্দিন আহমেদ সাংবাদিকদের বলেন, ‘গুম, খুনের বিষয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে মামলা দায়ের করা হবে।’ তবে এখনো এ ব্যাপারে দৃশ্যমান কোনো কার্যক্রম দেখা না যাওয়ায় ক্ষোভ জানান তিনি।
গুমের ঘটনায় যারা গ্রেফতার হয়েছেন তাদের সাজা এবং যারা পালিয়ে গেছেন তাদের কমিশনকে খুঁজে বের করার অনুরোধ জানান সালাহউদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেন, ‘সাবেক সেনা কর্মকর্তা জিয়াউল হাসানসহ যারা গুমের সঙ্গে জড়িত তাদের আইনের আওতায় আনতে হবে। এই সরকারের দায়িত্ব সবাইকে আইনের আওতায় আনা। দেশ থেকে গুম-খুনের সংস্কৃতি চিরদিনের জন্য বন্ধ করতে হবে।’
নিজের গুম হওয়া প্রসঙ্গে সালাহউদ্দিন বলেন, ‘আমি আগেই তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে আজকে গুম কমিশনে এসেছি। ২০১৫ সালের ১০ মার্চ রাত সাড়ে ৯টার দিকে রাজধানীর উত্তরার একটি বাসা থেকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পরিচয়ে সশস্ত্র ব্যক্তিরা আমাকে তুলে নিয়ে যায়। তার ৬১ দিনের মাথায় আরেকটি দেশে পাচার করে তারা। এ সময়ের মধ্যে আমাকে যে রুমে রেখেছিল, সেই রুমের বর্ণনাসহ নানা বিষয় আমি গুম কমিশনের কাছে আলোচনা করেছি।’
আলোকিত প্রতিদিন/০৩জুন ২০২৫/মওম
পশুর হাটকেন্দ্রীক চাঁদাবাজি করলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে: র্যাব
আলোকিত প্রতিবেদক:
এক হাটের পশু অন্য হাটে নিলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছে র্যাব। এছাড়া পশুর হাটকেন্দ্রীক চাঁদাবাজি করলে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
৩ জুন মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর গাবতলীতে পশুর হাটের নিরাপত্তা ব্যবস্থা সংক্রান্ত আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন র্যাব-৪ এর অধিনায়ক (সিও) লে.কর্নেল মো. মাহবুব আলম।
লে. কর্নেল মো. মাহবুব আলম বলেন, ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে দেশের সর্ববৃহৎ পশুর হাট গাবতলীসহ অন্যান্য পশুর হাটের নিরাপত্তা জোরদার এবং ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে সর্বোচ্চ সতর্কতা ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। র্যাব-৪ তার দায়িত্বপূর্ণ হাটে ওয়াচ টাওয়ার ও অস্থায়ী ক্যাম্প স্থাপনসহ মিরপুর বেনারশী পল্লী এলাকা এবং পাটুরিয়া ফেরিঘাট গরুর হাটে অস্থায়ী ক্যাম্প স্থাপন করা হয়েছে। এছাড়াও হাটে আভিযানিক দল নিয়োগ গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি এবং নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। যাতে জনসাধারণ অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতির শিকার ছাড়াই নির্বিঘ্নে কোরবানির পশু ক্রয়-বিক্রয় করতে পারে।
তিনি বলেন, পশু পরিবহনে যেকোনো ধরনের চাঁদাবাজি বা এক হাটের পশু অন্য হাটে জোর করে নেওয়া বা মহাসড়কে পশুহাটসহ যেকোনো প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা হলে বা এ ধরনের কোনো অভিযোগ পেলে দ্রুত সর্বোচ্চ আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঈদযাত্রা পদক্ষেপের বিষয়ে র্যাব-৪ এর অধিনায়ক বলেন, ঘরমুখো মানুষ যেন ছিনতাই, মলম পার্টি, অজ্ঞান পার্টিসহ কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতিতে না পড়ে সেজন্য গুরুত্বপূর্ণ এলাকা বিশেষ করে গাবতলী বাসস্ট্যান্ড, নবীনগর, বাইপাইল এলাকায় এবং ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক, পাটুরিয়া এবং আরিচা ফেরিঘাট এলাকায় নিয়মিত টহল মোতায়েন রয়েছে। বাসের টিকিট সিন্ডিকেট, কালোবাজারি কিংবা বিআরটিএ কর্তৃক নির্ধারিত ভাড়ার অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের মতো অপরাধ প্রতিরোধে ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হচ্ছে। ২ জুন সোমবারও গাবতলী বাস কাউন্টারে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়েছে।
ঈদকেন্দ্রীক বিপনি-বিতানে নিরাপত্তা নিয়ে তিনি বলেন, আসন্ন পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে ঢাকা মহানগরীসহ দায়িত্বপূর্ণ এলাকায় অবস্থিত শপিং কমপ্লেক্সগুলোতে নিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে সাদা পোশাকে র্যাব সদস্যরা দায়িত্ব পালন করছে। জনগণের জানমালের নিরাপত্তা রক্ষায় এবং যেকোনো ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি এড়াতে অত্র ব্যাটালিয়নের দায়িত্বপূর্ণ এলাকার বিভিন্ন স্থানে নিয়মিত চেকপোষ্ট পরিচালনা ও সার্বক্ষণিক টহল করা হচ্ছে।
জনাব মাহবুব আলম বলেন, পশু ক্রয় বিক্রয়কারী কর্তৃক জাল টাকা আদান-প্রদান বন্ধে গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধিসহ জাল টাকা শনাক্তকারী মেশিন স্থাপন করা হয়েছে। যাতে কোনো অসাধু চক্র অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটাতে না পারে। অজ্ঞান পার্টি এবং মলম পার্টি ছাড়াও বিভিন্ন অপরাধী চক্রকে প্রতিহত করতে বিশেষ নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। গত ১ মে থেকে ৩১ মে পর্যন্ত ১৭ ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
ঈদ জামাতকে কেন্দ্র করে যেকোনো ধরনের নাশকতা-হামলা, যেকোনো সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিঘ্নকারী তথ্য এবং গুজব প্রতিরোধ করতে র্যাব প্রস্তুত রয়েছে। ঈদুল আজহা উদযাপন ও পরিবার পরিজনের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করতে রাজধানী ছেড়ে গ্রামের বাড়িতে যাবেন। ঈদ পূর্ববর্তী ও ঈদ পরবর্তী র্যাব-৪ এর দায়িত্বপূর্ণ এলাকার বিভিন্ন সড়ক ও মহল্লায় ছিনতাই, চুরি, ডাকাতি, দস্যুতা ও যে কোন ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত অপরাধ প্রতিরোধেও বিশেষ টহল ব্যাবস্থা অব্যাহত থাকবে।
আলোকিত প্রতিদিন/০৩জুন ২০২৫/মওম
হাতিয়াতে ট্রলার ডুবিতে নিখোঁজের দুই দিন পর মেঘনার পাড়ে মিলল পুলিশ সদস্যের মরদেহ
নির্বাচন ডিসেম্বরের পরে যাওয়ার কোন কারণ নেই: সালাহউদ্দিন
আলোকিত ডেস্ক:
নির্বাচন ডিসেম্বরের পরে যাওয়ার একটিও কারণ নেই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। ২ জুন সোমবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা জানান। তিনি বলেন, ‘আমরা মনে করি, ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান করা খুবই সম্ভব। এর আগে জরুরি ভিত্তিতে বিশেষ করে নির্বাচনমুখী সংস্কারগুলো চিহ্নিত করে আমরা বাস্তবায়ন করি। এমন কোনো সংস্কার নেই যেগুলো এক মাসের মধ্যে বাস্তবায়ন সম্ভব হবে না। আমরা ইতোমধ্যে খবর পেয়েছি, আইন মন্ত্রণালয়ের অধীনে অনেকগুলো সংশোধনী এসেছে। যেগুলো বাস্তবায়ন হয়েছে। কিছু কিছু অফিস আদেশেও করা সম্ভব।’
তিনি আরও বলেন, ‘নির্বাচন ডিসেম্বরের পরে যাওয়ার একটিও কারণ নেই। রাজনৈতিক দলের প্রায় সবাই ডিসেম্বরের আগে নির্বাচনের প্রস্তাব করেছে।’
সালাহউদ্দিন বলেন, ‘আমরা সংস্কার কমশিনের বিস্তারিত রিপোর্টের ওপর বিস্তারিত মতামত দিয়েছি। আমরা আলাপ করতে গিয়েছি। আমরা আমাদের মতমত দিয়েছি। সংবিধান সংক্রান্ত কিছু কিছু বিষয় তারা হয়তো একমত পোষণ করতে পারে। সবাই একমত পোষণ করবে না, এটা গণতন্ত্রের সৌন্দর্য।’
আলোকিত প্রতিদিন/০২জুন ২০২৫/মওম