সোহেল রানা চৌধুরী:
গোয়ালন্দে ১টি ব্যাটারিচালিত ভ্যান ও চার্জার সহ আটক ১
মহাসড়কে বেড়েছে যানবাহনের চাপ ঈদযাত্রায় যমুনা সেতুতে ১৮ টোল বুথ চালু
নবীনগরকে আধুনিক শহরে রূপান্তরের স্বপ্ন, প্রবাসী নজরুল ইসলামের
মোঃ আনোয়ার হোসেন:
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলার লাউরফতেহপুর ইউনিয়নের কৃতি সন্তান, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী, সমাজসেবক এবং সৌদি প্রবাসী নজরুল ইসলাম তার জন্মস্থানসহ পুরো নবীনগরকে একটি আধুনিক, সুশৃঙ্খল ও উন্নত নগরী হিসেবে গড়ে তোলার প্রত্যয়ে কাজ করে যাচ্ছেন। এই লক্ষ্যে তিনি ২৪ মার্চ সোমবার নবীনগর প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের সঙ্গে এক মতবিনিময় ও ইফতার মাহফিলের আয়োজন করেন।
প্রেসক্লাবের সভাপতি মোহাম্মদ হোসেন শান্তির সভাপতিত্বে এবং যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কামরুল ইসলামের সঞ্চালনায় আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে নজরুল ইসলাম বলেন,“মানুষের কল্যাণে কাজ করাই আমার জীবনের লক্ষ্য। আমি চাই আধুনিক নবীনগর হিসেবে গড়ে তুলতে। এজন্য সবার সহযোগিতা ও দোয়া প্রয়োজন।” তিনি আরও বলেন,“সাংবাদিকরা সমাজের দর্পণ। তারা সমাজের ইতিবাচক দিকগুলো যেমন তুলে ধরেন, তেমনি অন্যায় ও অসঙ্গতির বিরুদ্ধেও সোচ্চার থাকেন। আমার ভালো কাজের প্রশংসার পাশাপাশি যদি কোথাও ভুল করি, গঠনমূলক সমালোচনার মাধ্যমে আমাকে সঠিক পথ দেখাবেন।”
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা আবু কালাম খন্দকার, সাবেক সভাপতি শ্যামা প্রসাদ চক্রবর্তী শ্যামল, মহিলা কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ কান্তি কুমার ভট্টাচার্য, সিনিয়র সহ-সভাপতি তাজুল ইসলাম চৌধুরী, পিয়াল হাসান রিয়াজসহ প্রেসক্লাবের অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
মতবিনিময় সভা শেষে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে দেশ, জাতি ও মানবতার কল্যাণ কামনায় বিশেষ মোনাজাত করা হয়। প্রেসক্লাবের সদস্যদের আন্তরিকতায় অনুপ্রাণিত হয়ে নজরুল ইসলাম নবীনগর প্রেসক্লাবের “দাতা সদস্য” হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হন এবং ভবিষ্যতে প্রেসক্লাবের উন্নয়নে পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন।
অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকরা নজরুল ইসলামের সমাজসেবামূলক কাজের প্রশংসা করেন এবং তার সুস্থতা ও সফলতার জন্য দোয়া করেন।
আলোকিত প্রতিদিন/২৫ মার্চ ২০২৫/মওম
কিছু দল বোঝানোর চেষ্টা করছে মুক্তিযুদ্ধ কোনো ঘটনাই ছিল না: মির্জা ফখরুল
নিজস্ব প্রতিবেদক:
যেসব দল ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে হত্যাযজ্ঞে সহযোগিতা করেছিল তারা এখন গলা উঠিয়ে কথা বলা চেষ্টা করছে যেন ওই সময় (৭১ সালে) কিছু হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, কিছু-কিছু দল বোঝানোর চেষ্টা করছেন, ১৯৭১ (মুক্তিযুদ্ধ) কোনো ঘটনাই ছিল না।
২৫ মার্চ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর রমনায় ইনস্টিটিউশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স (আইইবি) ভবনে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন। মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে বিএনপি এ আলোচনা সভার আয়োজন করে।
মির্জা ফখরুল বলেন, ২৫ মার্চের এই কালো দিনে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর এই দেশের মানুষের ওপর ঝাপিয়ে পড়েছিল। হত্যা করেছে লাখো নিরীহ মানুষ। কিন্তু সেই গণহত্যার জন্য পাকিস্তান এখনও ক্ষমা চায়নি। এ কথাগুলো এখন কেন বলছি, কারণ পরিবেশ তৈরি হয়েছে, কিছু-কিছু মানুষ, একটি গোষ্ঠী ও কিছু-কিছু দল বোঝানোর চেষ্টা করছেন, ১৯৭১ (মুক্তিযুদ্ধ) কোনো ঘটনাই ছিল না। মুক্তিযুদ্ধের যে আন্দোলন, লাখ-লাখ মানুষের যে আত্মত্যাগ, ৯ মাস ধরে বাড়ি-ঘর ছেড়ে কোটি-কোটি মানুষ যে ভারতে আশ্রয় নিয়েছিল সেই অবস্থা যেন আমরা ভুলে যাচ্ছি। যারা সরাসরি সহযোগিতা করেছে, সরাসরি হত্যাযজ্ঞে সহযোগিতা করেছে তারা এখন গলা উছিয়ে- ফুলিয়ে কথা বলছে। কারও নাম বলতে চাই না, তিক্ততাও সৃষ্টি করতে চাই না।
তিনি আরও বলেন, ইতিহাস তো ইতিহাসই, কেউ বিকৃত করতে পারবে না। সেই জন্য আজকের এই রাত্রি (২৬ মার্চ) অত্যন্ত কলঙ্ক ও দুঃখময় রাত্রি।
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ গণতন্ত্র বিশ্বাসী না, তারা গণতন্ত্র ধ্বংসকারী। তাই আওয়ামী লীগকে গণতন্ত্রের সুবিধা দেওয়ার কথা চিন্তা করতে পারেনি।
শেখ হাসিনা ভারতে পালিয়ে গেছে, এটাই এদের চরিত্র বলে উল্লেখ করে সাবেক এই মন্ত্রী বলেন, ওরা দেখে, জনগণ যখন ক্ষেপে উঠে, তখন ওরা এভাবে কর্মীদের অরক্ষিত রেখে পালিয়ে যায়। এবার তাই করেছে, জনতার বিক্ষোভে ভারতে পালিয়ে গেছে।
বাংলাদেশের মহীয়সী নারী বেগম খালেদা প্রথম নারী মুক্তিযোদ্ধা। পাকিস্তান সেনাবাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার হয় ৯ মাস জেলে ছিলেন বলেও মন্তব্য করেন মির্জা ফখরুল।
মির্জা ফখরুল বলেন, সংস্কার প্রথম শুরু হয়েছে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের হাত দিয়ে, পরে করেছেন বেগম খালেদা জিয়া। দেশের মৌলিক সংস্কার কিন্তু বিএনপির হাত দিয়েই। এখন ৩১ দফা রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের প্রস্তাব দিয়েছে তো বিএনপি,২০১৬ সালে বিএনপির নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ২০৩০ ভিশন দিয়েছে। সংস্কার কোনো নতুন বিষয় নয়। অথচ অন্তর্বর্তী সরকার সংস্কারের পাহাড় এনেছে। আমরা সংস্কারের প্রস্তাবনায় মতামত দিয়েছি, পক্ষে – বিপক্ষে। আমরা বলেছি, নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই। এটি আজ ষড়যন্ত্র সৃষ্টি হয়েছে। দেশের সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার চেষ্টা চলছে। যেটা আমরা মেনে নেব না। কারণ সেনাবাহিনী দুঃসময়ে আমাদের পাশে দাঁড়ায়।
তিনি আরও বলেন, আন্দোলনের ভিত্তি তো বিএনপি করেছে। হঠাৎ করেই একটা বিপ্লব হয়নি, বিএনপির নেতাকর্মীদের আন্দোলনের মধ্যে উঠে এসেছে।
আরও বক্তব্য রাখেন— বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ভাইস চেয়ারম্যান আহমেদ আজম খান, প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাহউদ্দিন টুকু প্রমুখ।
আলোকিত প্রতিদিন/২৫ মার্চ ২০২৫/মওম
স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করলেন প্রধান উপদেষ্টা
আলোকিত প্রতিবেদক:
মহান স্বাধীনতা এবং জাতীয় দিবস ২০২৫ উপলক্ষ্যে একটি স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করেছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড:মুহাম্মদ ইউনূস।
২৫ মার্চ মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এ ডাকটিকিট অবমুক্ত করা হয়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন—প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমেদ, ডাক এবং টেলিযোগাযোগ সচিব ড. মুশফিকুর রহমান, ডাক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এসএম শাহাবুদ্দিন।
আলোকিত প্রতিদিন/২৫ মার্চ ২০২৫/মওম
নির্বাচিত সরকার ছাড়া দেশের শৃংখলা ও শান্তি ফেরানো সম্ভব নয়: আফরোজা খান রিতা
সৈয়দ এনামুল হুদা, মানিকগঞ্জ :
বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য ও মানিকগঞ্জ জেলা বিএনপির আহবায়ক আফরোজা খান রিতা বলেছেন, দেশে যে বিশৃংখলা চলছে তা একমাত্র গণতান্ত্রিক পদ্ধতিত্বে নির্বাচিত সরকার মোকাবেলা করতে পারবে। নির্বাচিত সরকার ছাড়া দেশের শৃংখলা ও শান্তি এবং উন্নয়ন কারো পক্ষে করা সম্ভব নয়।
তিনি আরও বলেন, মিডিয়া কিছুটা স্বাধীন হলেও পুরোপুরি স্বাধীন হয়নি। এখনো অনেক সত্য কথা মিডিয়া প্রকাশ করতে পারছে না। অনেক ক্ষেত্রে বিএনপি মিডিয়া ট্রায়ালের শিকার হচ্ছে। নির্বাচন যত দেরীতে হবে দেশের পরিস্থিতি তত খারাপ হবে।
সোমবার (২৪ মার্চ) বিকেলে মানিকগঞ্জ মুন্নু ক্যাফে এন্ড রেস্টুরেন্টে মানিকগঞ্জ প্রেসক্লাবের সদস্যদের সম্মানে জেলা বিএনপির উদ্যোগে আয়োজিত ইফতার ও দোয়া মাহফিলের অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন- জেলা জজ কোর্টের পিপি ও জেলা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট নূরতাজ আলম বাহার, জেলা বিএনপির সাবেক সহসভাপতি ও জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট মুকসেদুর রহমান, সাধারন সম্পাদক অ্যাডভোকেট আজাদ হোসেন খান, জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য সত্যেন্ত কান্ত পন্ডিত ভজন, গোলাম আবেদীন কায়ছার, জেলা কৃষক দলের সাধারন সম্পাদক আব্দুস সালাম বাদল, পৌর বিএনপির সভাপতি নাসির উদ্দিন আহমেদ যাদু, বিএনপি নেতা এ এস এম ইকবাল হোসেন, মানিকগঞ্জ প্রেসক্লাবের উপদেষ্টা গোলাম ছারোয়ার ছানু, মানিকগঞ্জ প্রেসক্লাবের আহবায়ক জাহাঙ্গীর আলম বিশ্বাস, সদস্য সচিব শাহানুর ইসলাম সহ বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ।
এসময় মানিকগঞ্জের সাংবাদিকরা জেলা বিএনপির আহবায়ক আফরোজা খান রিতার কাছে জেলার বিভিন্ন সমস্যরা কথা তুলে ধরার পাশাপাশি বিভিন্ন স্থানে মাটি কাটার সাথে স্থানীয় বিএনপির নেতাকর্মীরা জড়িত রয়েছে এমন অভিযোগ সম্পর্কে জানতে চাইলে।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে আফরোজা খান রিতা বলেন, দলের হাইকমান্ডের নির্দেশ রয়েছে দলের বদমান বা দলের ক্ষতি হয় এধরনের কোনো কাজের সাথে বিএনপি ও এর সহযোগি সংগঠনের কেউ জড়িত থাকলে তাকে দল থেকে বহিস্কার করা হবে। ইতিমধ্যে অনেককেই দল থেকে বহিস্কার করা হয়েছে। তাই দলের নেতাকর্মীরা যদি চাঁদাবাজি বা অনিয়মের সাথে জড়িত থাকে প্রমান পাওয়ার সাথে সাথে তাকে দল থেকে বহিস্কার করা হবে।
আলোকিত প্রতিদিন /২৪ মার্চ-২৫/এসএএইচ
বিয়ের জন্য চাপ দেয়ায় প্রেমিকাকে গলাটিপে হ*ত্যা
মোঃ আব্দুল ওয়াদুদ, চট্টগ্রাম: চট্টগ্রাম শহরের লালখান বাজারের এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচ থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার হওয়ার সেই ক্লু-লেস হত্যাকাণ্ডের রহস্য উম্মোচন করেছে পিবিআই। বিয়ের জন্য চাপ দেয়ায় প্রেমিকাকে গলাটিপে হত্যার পর বস্তাবন্দি করে মরদেহটি কম্বল পেচিয়ে সেখানে ফেলে গিয়েছিল প্রেমিক। সোমবার দুপুরে সংবাদ সম্মেলন করে ক্লু-লেস হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে বিস্তারিত তুলে ধরে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)।
গ্রেফতারকৃত ঘাতকের নাম নয়ন বড়ুয়া। সে রাউজান পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের পশ্চিম গহিরা এলাকার জয় কুমার বাড়ির মৃত মিলন বড়ুয়ার ছেলে। কেডিএস গার্মেন্টেসের সুপারভাইজার পদে কর্মরত এই যুবক দুই ছেলে সন্তানের জনক। তাদের নিয়ে গ্রামে থাকেন স্ত্রী। সংবাদ সম্মেলনে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পিবিআই চট্টগ্রাম মেট্রোর পুলিশ পরিদর্শক মোস্তাফিজুর জানান, ভিকটিমের নাম জোৎস্না বেগম। তিনি একজন পোশাক শ্রমিক। এ ঘটনায় নগরের খুলশী থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন তার বড় বোন তৈয়বা বেগম।
মামলা ও স্থানীয় এলাকাবাসীর সূত্রে জানা গেছে, ভিকটিম জোৎস্না বেগম ও আসামি নয়ন বড়ুয়া দুজনেই শহরের কাপ্তাই রাস্তার মাথায় কেডিএস গার্মেন্টসে চাকরি করতেন। কর্মস্থলে পরিচয় সূত্রে তারা প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে যান। পরে তারা গত ফেব্রুয়ারি মাসে ইপিজেড থানার বন্দরটিলা এলাকা স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে এক কক্ষের বাসা ভাড়া নিয়ে থাকতে শুরু করেন। পরে ভিকটিম জোৎস্না বেগম আসামি নয়ন বড়ুয়াকে ধর্মান্তরিত হয়ে বিয়ে করার জন্য চাপ দিলে নয়ন বড়ুয়া তাতে অস্বীকৃতি জানান। গত ২২ মার্চ সকাল ৭টা ৫০ মিনিটের দিকে পূবের্র বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তাদের মধ্যে ঝগড়া হয় এবং এক পর্যায়ে উত্তেজিত হয়ে জোৎস্নাকে গলাটিপে হত্যা করে নয়ন বড়ুয়া।
হত্যার পর আসামি নয়ন বড়ুয়া জোৎস্না বেগমের মরদেহটি কম্বল পেচিয়ে দড়ি ও ওড়না দিয়ে বেঁধে একটি প্লাস্টিকের বস্তায় ভরে রিকশা ও অটোরিকশা যোগে লালখানবাজার এনে এক্সপ্রেসওয়ের নিচে ফেলে দিয়ে পালিয়ে যায়।
আলোকিত প্রতিদিন/এপি