প্রতিনিধি, ঈশ্বরদী:
ঈশ্বরদীতে বালু বোঝাই ট্রাক্টর চাপায় মটর সাইকেল আরোহী নিহত
প্রেসক্লাব খানজাহান আলী থানার উদ্যোগে মাক্স বিতরণ
ঈদের আগে গণপরিবহন চালুর ব্যাপারে চিন্তা ভাবনা করছে সরকার-ওবায়দুল কাদের
ডেস্ক প্রতিদিন : আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, লকডাউনের পর জনস্বার্থের কথা বিবেচনায় রেখে সরকার ঈদের আগে গণপরিবহন চালুর ব্যাপারে চিন্তা ভাবনা করছে।
শনিবার (১ মে) রাজধানীর সংসদ ভবন এলাকায় নিজের সরকারি বাসভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি। এসময় ওবায়দুল কাদের আন্দোলন, বিক্ষোভে না গিয়ে পরিবহন মালিক শ্রমিকদের ধৈর্য ধরারও আহ্বন জানান।
আলোকিত প্রতিদিন / সা হা
আজ মহান মে দিবস
ডেস্ক প্রতিদিন : মহান মে দিবস শ্রমজীবী মেহনতি মানুষের চরম আত্মত্যাগে ন্যায্য অধিকার আদায়ের এক অবিস্মরণীয় দিন। ১৮৮৬ খ্রিস্টাব্দে আমেরিকার শিকাগো শহরের হে মার্কেটের ম্যাসাকার শহিদদের আত্মত্যাগকে স্মরণ করে পালিত হয়। সেদিন দৈনিক আটঘণ্টার কাজের দাবিতে শ্রমিকরা হে মার্কেটে জমায়েত হয়েছি । এক সময় পুলিশ শ্রমিকদের ওপর গুলিবর্ষণ শুরু করে। ফলে প্রায় ১০-১২ জন শ্রমিক নিহত হয়।
১৮৮৯ সালের ১৪ই জুলাই ফ্রান্সে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক শ্রমিক সম্মেলনে ১লা মে শ্রমিক দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়। পরের বছর ১৮৯০ সাল থেকে পহেলা মে-কে বিশ্বব্যাপী ‘মে দিবস’ বা ‘আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস’ হিসেবে পালন হয়ে আসছে। বাংলাদেশেও শ্রমিকদের বিভিন্ন সংগঠন যথাযথ গুরুত্বের সঙ্গে দিবসটি পালন করে থাকে।
দিবসটি উপলক্ষ্যে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক পৃথক বাণী দিয়েছেন।
রাষ্ট্রপতি বলেন, কোভিড-১৯ সংক্রমণজনিত মহামারিতে বিশ্ব আজ বিপর্যস্ত। বাংলাদেশেও করোনাভাইরাস সংক্রমণের ভয়াল থাবা আঘাত হেনেছে। ফলে গভীর সংকটে পড়েছে শিল্পপ্রতিষ্ঠানসহ দেশের শ্রমজীবী মেহনতি মানুষ। এ পরিস্থিতিতে সরকার জনগণের পাশে থেকে ত্রাণকাজ পরিচালনাসহ সর্বাত্মক কার্যক্রম গ্রহণ করেছে। অর্থনীতির চাকাকে সচল রাখতে সরকার বিশেষ প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছে। তাই কোভিড-১৯ প্রাদুর্ভাবের মধ্যেও বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। আমি সরকারের পাশাপাশি শিল্পপ্রতিষ্ঠানের মালিকগণকেও শ্রমজীবী মানুষের সহায়তায় এগিয়ে আসার আহ্বান জানাচ্ছি।
প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, মহান মে দিবস বিশ্বব্যাপী শ্রমজীবী মানুষের ঐক্য ও সংহতির প্রতীক। এই ঐতিহাসিক দিনে তিনি বাংলাদেশসহ পৃথিবীর অন্যান্য দেশের সব মেহনতি মানুষকে শুভেচ্ছা জানান। প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাস সংক্রমণের ভয়াল পরিস্থিতি মোকাবিলায় আমাদের সরকার শ্রমজীবী মানুষের পাশে থেকে ত্রাণ বিতরণসহ সর্বাত্মক কার্যক্রম পরিচালনা করছে। সরকার সংকট মোকাবিলায় শ্রমিকদের বেতনের জন্য ৮ হাজার ৬০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে।
আলোকিত প্রতিদিন / সা হা
টাঙ্গাইলে একই জমিতে তিনটি ফসলে সফল তরুণ কৃষিবিদ
সবুজ সরকার, টাঙ্গাইল : টাঙ্গাইলের দেলদুয়ারে এক জমিতে শসা, বিদেশি জাতের ব্ল্যাকবেবি তরমুজ ও বাঙ্গি চাষ করে সফল হয়েছেন তরুণ কৃষিবিদ শাকিল আহমেদ। তার এক জমিতে তিন ফসলের ফলন ভালো হওয়ায় এলাকায় সাড়া ফেলেছে।
তার এই সফলতা দেখে আশেপাশের কৃষকরাও তার কাছ থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে আধুনিক পদ্ধতিতে সবজি চাষ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তিনি উপজেলার আতিয়া ইউনিয়নের গোমজানি গ্রামের আব্দুল করিমের ছেলে ও নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী।
শাকিল আহমেদ জানান, ২০১২ সালে পার্শ্ববর্তী ছিলিমপুর এমএ করিম উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পাস করেন। ২০১৪ সালে টাঙ্গাইল শহরের মেজর জেনারেল মাহমুদুল হাসান আদর্শ মহাবিদ্যালয় থেকে এইচএসসি শেষ করেন। ২০২০ সালে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (নোবিপ্রবি) কৃষি বিভাগ থেকে বিএসসি শেষ করেন। প্রথম লকডাউনের কারণে পরিবারের সঞ্চয় করা অর্থ তখন প্রায় শেষের দিকে। পরিবারে অর্থনৈতিক মন্দা, টানাপোড়েন। ভাবলেন বসে না থেকে কিছু একটা করা উচিত।
লকডাউন শিথিলের পর বেসরকারি চাকরির জন্য আবেদন করা শুরু করেন। লকডাউন শিথিল হলেও করোনা দুর্যোগে তখন বেসরকারি সেক্টরগুলোও সংকটে। আবেদনের পর কয়েকটি মার্কেটিং কোম্পানি এবং প্রাইভেট হসপিটালের অ্যাডমিন শাখা থেকে ভাইভার জন্য ডাক পান তিনি। ভাইভা শেষে বেতন, কাজের চাপ এবং সময় সম্পর্কে জানার পর ভাবলেন বিএসসি শেষ করে চাকরিতে প্রবেশ করে খুব বেশি আরাম কিংবা একটু ভালো বেতন আশা করা অবাস্তব।
এরপর চাকরির চিন্তা মাথা থেকে ঝেড়ে নিজ সাবজেক্ট সম্পর্কিত কিছু করার মনস্থির করেন, যেখানে তিনি নিজে কাজ করবেন এবং অন্তত দুজন লোক তার সঙ্গে কাজ করে উপকৃত হবেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষণা দিয়েছিলেন, ‘এক ইঞ্চি জমিও যেন অনাবাদি না থাকে’। কৃষি বিভাগের শিক্ষার্থী হিসেবে কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের বসতবাড়িতে সবজি চাষ এবং পারিবারিক পুষ্টি চাহিদার প্রজেক্ট নিয়ে বাসায় কাজ করে সাফল্যের দেখা পেয়েছেন শাকিল। সে লক্ষ্য সামনে রেখে ইন্টারনেট এবং ইউটিউবে সার্চ করতে শুরু করেন বাণিজ্যিকভাবে কী চাষ করা যায়।
ইউটিউবে কৃষি সমাচার চ্যানেলের ভিডিও থেকে তিনি স্কোয়াশ, শসা, তরমুজ ও বাঙ্গি চাষ সম্পর্কে ধারণা নিয়ে তার বাবাকে জানান। বাবার আশ্বাস পেয়ে চিন্তা করেন ভিন্ন উপায়ে চাষাবাদ করার। কম পরিশ্রমে অধিক ফলনের লক্ষ্যে ভারত থেকে আনা উন্নত প্রযুক্তির আধুনিক পদ্ধতিতে চাষাবাদ করেন তিনি। ফলে জমিতে অতিরিক্ত কোনো শ্রমিকের প্রয়োজন পড়েনি। প্রথমে তিনি স্কোয়াশ চাষ করে সফল হয়েছেন। এর পর শসা, তরমুজ ও বাঙ্গি চাষ করছেন। প্রথমে তিনি ৪৫ শতাংশ জায়গার মধ্যে ২৩ শতাংশ জায়গায় ১২টি শসা গাছ লাগিয়েছেন তিনি। ১৫ শতাংশ জায়গায় তরমুজ বাকি জায়গায় তিনি বাঙ্গি চাষ করেছেন। এই প্রজেক্টে তার ১৮ হাজার টাকা খরচ হলেও ইতোমধ্যে তিনি গত ১৪ দিনে প্রায় ৫০ হাজার টাকা শসা বিক্রি করেছেন।
এ ছাড়াও প্রতিদিন সাড়ে তিন থেকে চার হাজার টাকা শসা বিক্রি হচ্ছে। আগামী সপ্তাহের মধ্যে বাঙ্গি ও ঈদের আগের সপ্তাহে তরমুজ তুলে বাজারে বিক্রি করবেন। এছাড়াও চারদিকে নেট দিয়ে বেড়া দিয়ে করোলা ও দুলদুলের চাষ করেছেন। বেডের ফাঁকা জায়গার মধ্যে লাল শাক ও ডাটা চাষ করেও পাঁচ হাজার টাকা বিক্রি করেছেন। তার এই চাষ দেখতে নিজ গ্রামসহ আশেপাশের গ্রাম থেকে মানুষ দেখতে আসে। প্রজেক্টে পোকা দমনের জন্য সেক্স ফেরোমন ফাঁদ ব্যবহার করা হচ্ছে।
উইনডো মাচাং পদ্ধতিতে চাষাবাদ করতে গিয়ে নতুন অভিজ্ঞতা এবং সমালোচনার মুখোমুখি হতে হয়েছে কৃষিবিদ শাকিলকে। তিনি বলেন, ‘আধুনিক পদ্ধতিতে চাষাবাদ করতে গিয়ে নতুন অভিজ্ঞতা হয়েছে আমার। আশেপাশের গ্রামসহ আমার পুরো এলাকাতে আধুনিক পদ্ধতিতে চাষাবাদ পুরোপুরি নতুন ধারণা। আগে কখনো তারা এটি দেখেনি। এটা সম্পর্কে তাদের কোনো ধারণা না থাকায় আমি আমার জমিতে দেওয়ার পর সবাই সমালোচনা করতে শুরু করেন তিনি নাকি ভার্সিটি পাস কইরা এসে পাগল হয়ে গেছে। কৃষক হইতে আসছে। কটু কথাসহ সবকিছু সহ্য করে গেছি, পরিবারের সাপোর্ট ছিল বলে আজকে যখন আমি সফলতা অর্জন করেছি এবং তারা আধুনিক পদ্ধতিতে উপকারিতা লক্ষ করেছেন, এখন তারা নিজেরাও এটা সম্পর্কে আগ্রহী হয়েছে, এজন্য আমার ভালো লাগা কাজ করে। এতে করে নতুন একটা প্রযুক্তি সম্পর্কে পরিচিতি এবং সেটার গ্রহণযোগ্যতা তৈরি হয়েছে তাদের মধ্যে।’
শাকিল আহমেদ জানান, করোনায় গ্রামে যার যার বাড়িতে ফাঁকা জমি ছিল সবাইকে সবজি চাষে উদ্বুদ্ধ করেছেন তিনি এবং নিজ থেকে বীজ এবং পরামর্শ দিয়েছেন। তার গ্রামে সবসময় সবাই এক ফসল করতেন এর আগে। ধান চাষাবাদ ছাড়া তারা অন্যকিছু করেননি। স্থানীয় কৃষকদের বুঝিয়ে কয়েকটি উঠান বৈঠক করে আলু এবং ভুট্টা চাষে উদ্বুদ্ধ করেছেন তিনি। শসা, তরমুজ ও বাঙ্গি প্রজেক্ট দেখে গ্রামের বেশ কয়েকজন কৃষক স্কোয়াশ চাষে আগ্রহী হয়েছেন। কৃষককে উন্নত কৃষি ব্যবস্থায় আগ্রহী করতে ধানের জন্য লাইন, লোগো, পার্চিং (এলএলপি) পদ্ধতি সম্পর্কে পরামর্শ প্রদান করেছেন।
একই গ্রামের জাহিদুর রহমান, শহর আলী ও সেলিম আহমেদ বলেন, ‘আগে আমাদের গ্রামে শুধু ধান চাষ করা হতো। আগে কখনও তরমুজ চাষ করা হয়নি। সবজি চাষের কোনো চিন্তা ছিল না। শাকিলের আধুনিক পদ্ধতিতে চাষ দেখে প্রথমে পরিহাস করলেও এখন তার সফলতা দেখে আমরা গর্বিত। আমরা তার কাছ থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে তার মতো চাষ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। তার চাষ পদ্ধতি দেখতে অনেক দূর থেকে লোক আসে।’
গ্রামীণ কৃষি নিয়ে বিস্তৃৃত পরিসরে কাজ করার স্বপ্ন শাকিলের। তিনি বলেন, ‘বসতি জমি বাড়ছে। তবে কৃষি জমি দিন দিন কমছে। কৃষি নিয়ে বিশেষ করে গ্রামীণ কৃষি নিয়ে বড় পরিসরে কাজ করার ইচ্ছে আমার। আমি এবং তিন-চারজন বন্ধু মিলে এই কাজটি করতে চাই। কিভাবে কম খরচে অধিক ফসল উৎপাদন করা যায়, তা নিয়ে কাজ করার পাশাপাশি দালাল, ফড়িয়াদের দৌরাত্ম্য কমিয়ে উৎপাদিত পণ্য সরাসরি ভোক্তাদের নিকট কিভাবে বিপণন করা যায় ,সেটা নিয়েও কাজ করবো। আগামী বন্যার আগে আরেকবার সবজি চাষ করা হবে। বন্যায় কচুরি পানার উপর সবজি চাষ করার পরিকল্পনাও রয়েছে।’
শাকিলের বাবা আব্দুল করিম বলেন, ‘তার প্রজেক্টে আমিও সহযোগিতা করি। ফলন দেখে আমি মুগ্ধ। আমি তার আরও সফলতা কামনা করছি।’
দেলদুয়ার উপজেলা কৃষি অফিসার মো. শোয়েব মাহমুদ বলেন, ‘এক জমিতে একাধিক ফসল চাষ করে তিনি সাড়া ফেলেছেন। ফলনও বেশ ভালো হয়েছে। আমি আশা করি এলাকার যারা তরুণ রয়েছেন, শাকিলের দেখাদেখি কৃষি কাজে তারাও উদ্বুদ্ধ হবেন। উপজেলা কৃষি অফিস থেকে তাকে পরামর্শ ও সহযোগিতা করা হচ্ছে। শাকিল এলাকায় দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন।
আলোকিত প্রতিদিন/জেডএন
মানিকগঞ্জ সিংগাইরে ৭ ব্যবসায়ীর জরিমানা
সীমান্তে নিরাপত্তা জোরদারে সড়ক ও বিজিবি ক্যাম্প স্থাপনে উপজাতি সন্ত্রাসীদের বাধা
চকরিয়ায় অস্ত্রসহ ২ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
হাকিমপুরে ফেন্সিডিলসহ আটক ৫
প্রতিনিধি, হিলি:
দিনাজপুরের হাকিমপুর উপজেলায় ১৭৭ বোতল ফেন্সিডিল ও একটি প্রাইভেট কারসহ ৩ জন নারী ও ২ জন পুরুষ ফেন্সিডিল ব্যবসায়ীকে আটক করেছে পুলিশ। শুক্রবার (৩০ এপ্রিল ) রাত সাড়ে ১২ দিকে উপজেলার হরিহরপুর এলাকা থেকে তাদেরকে আটক করে থানা পুলিশ। আটককৃতরা হলেন, ১. মোছা: ভানু ওরফে বানু বেওয়া (৬২) স্বামী-মৃত জেকের আলী ২. মোছা: রাজিয়া সুলতানা(৬০) স্বামী-মৃত সিরাজ সরদার ৩. মোছা: মাজেদা বেগম (৩২) স্বামী-সোহেল রানা ৪. মো: মাসুদ রানা (৩৮) পিতা-মোঃ খান সাত্তার উভয়ের গ্রাম-আটাপাড়া থানা-পাঁচবিবি জেলা-জয়পুরহাট এবং গাড়ীর ড্রাইভার ৫. মো: আবু সাঈদ (২৪) পিতা-মৃত আবু বক্কর সাং-ছিমর থানা-নবাবগঞ্জ জেলা-দিনাজপুর। হাকিমপুর থানার অফিসার ইনচার্জ ফেরদৌস ওয়াহিদ জানান, হাকিমপুর উপজেলার হরিহরপুর নামক এলাকায় সন্দেহজনক একটি প্রাইভেট কার আটক করলে প্রাইভেট কারে থাকা যাত্রীরা শরীরের সাথে বিশেষ কায়দায় মাদকদ্রব্য ফেন্সিডিল বহন করার সময় তাদের কাছ থেকে ১৭৭ বোতল ফেন্সিডিলসহ প্রাইভেট কার জব্দ করে আটক করা হয়। তাদের বিরুদ্ধে মাদক আইনে মামলা দিয়ে দিনাজপুর আদালতে সোপর্দ করা হবে বলে জানান তিনি।
আলোকিত প্রতিদিন / ৩০ এপ্রিল, ২০২১ / দ ম দ