আজ বুধবার, ১১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ ।   ২৫ জুন ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
Home Blog Page 204

চট্টগ্রাম শহরে ব্যাটারি চালিত রিকশা নিয়ে চোর-পুলিশ খেলা হচ্ছে

মোঃ আবদুল ওয়াদুদ, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম শহরে কোনভাবেই থামানো যাচ্ছে না ব্যাটারিচালিত রিকশা। গোটা শহরজুড়ে দাপিয়ে বেড়ানো ব্যাটারিচালিত রিকশা দিন দিন বাড়ছেই। রেজিষ্ট্রেশন নম্বর না থাকায় ওই বাহনটির চালক কিংবা মালিকের বিরুদ্ধে মামলাও দিতে পারছেন না ট্রাফিক পুলিশ। তবে নগরীতে কী পরিমাণ ব্যাটারিচালিত রিকশা রয়েছে তারও সঠিক হিসেব নেই কোন সংস্থার কাছে।
তবে আনুমানিক ধারণা অর্ধ লক্ষাধিক ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল করছে চট্টগ্রাম শহরে। সরকার পরিবর্তনের পর ঢাকায় ব্যাটারিচালিত রিকশার বিরুদ্ধে অভিযান জোরদার করা হয়েছে। সেখানে জব্দ করার পর রিকশাগুলো স্ক্র্যাপ হিসেবে নিলামে বিক্রি করে দেয়া হচ্ছে। ট্রাফিক বিভাগ জানিয়েছে, নগর ট্রাফিকের চার বিভাগে প্রতিদিন শতাধিক ব্যাটারিচালিত রিকশা আটক করা হচ্ছে। নগরীর মনসুরাবাদ ও সদরঘাট ডাম্পিং ইয়ার্ডে তিল ধারণের ঠাঁই নেই।
সীমাবদ্ধতার কারণে ১০দিন আটক রাখার পর রিকশাগুলো আবার ছেড়েও দেয়া হচ্ছে। ছেড়ে দেয়ার পর সেই রিকশা আবার চলাচল করছে সড়কে। এতে চোর-পুলিশ খেলা হচ্ছে। কাজের কাজ কিছুই হচ্ছে না। চার্জিং পয়েন্ট, গ্যারেজে অভিযান ও জব্দ করার পর ধ্বংস না করা পর্যন্ত ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধের পরিকল্পনা সফলতার মুখ দেখবে না, এমনটিই ধারণা নগর ট্রাফিক বিভাগের উপ-কমিশনার (ডিসি-উত্তর) জয়নুল আবেদীনের।
ডিসি জয়নুল আবেদীন সাংবাদিকদের জানান, ট্রাফিকের উত্তর জোনে প্রতিদিন ৪০-৫০টি ব্যাটারি রিকশা আটক করা হচ্ছে। একইভাবে ট্রাফিকের অন্য জোনেও আটক করা হচ্ছে। আগে আটকের পর ডাম্পিং ইয়ার্ডে ২১ দিন আটকে রাখা হতো। কমিশনার মহোদয় ২১ দিনের স্থলে আটক করে রাখার সময়সীমা ১০ দিন করার নির্দেশনা দিয়েছেন। ডাম্পিং ইয়ার্ডে স্থান সংকুলান না হওয়ায় দীর্ঘ সময় আটকও রাখা যাচ্ছে না।
যাত্রীদের অনেকেই অভিযোগ করে জানান, চট্টগ্রামে ব্যাটারিচালিত রিকশা আটক ও ছাড়ার মধ্যে একটি বাণিজ্য রয়েছে। বিগত সরকারের আমলের অনেক কর্মকর্তা এখনও সিএমপিতে বহাল তবিয়তে রয়েছেন। তারা নতুন পুলিশ কমিশনারকে খুব একটা সহযোগিতা করছেন না। অপরদিকে কয়েক বছর পূর্বে চট্টগ্রাম অটোরিকশা-অটোটেম্পো শ্রমিক ইউনিয়নের পক্ষে সাধারণ সম্পাদক হারুনুর রশিদ ও প্যাডেলচালিত রিকশার পক্ষে মালিক-শ্রমিক ঐক্য পরিষদের সভাপতি সিদ্দিক মিয়া আদালতে দুটি রিট করেছিলেন। রিটের পরিপ্রেক্ষিতে হাইকোর্ট ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল বন্ধের নির্দেশনাও দিয়েছিল। কিন্তু সেই নির্দেশ অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে ব্যাটারী চালিত রিকশা দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। এতে প্রতিনিয়ত ঘটছে নানা দুর্ঘটনাও।
আলোকিত প্রতিদিন/এপি

আরিচায় বিআইডব্লিউটিএ’র ড্রেজিংয়ের ফ্লোটারে আগুন!

মো. মিজানুর রহমান খান কুদরত, মানিকগঞ্জ
মানিকগঞ্জের শিবালয় উপজেলার আরিচা ঘাট এলাকায় বিআইডব্লিউটিএ’র ড্রেজিং মেশিনের পাইপে (ফ্লোটারে) আগুন লেগেছে।
বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ৮টায় বিআইডব্লিউটিয়ের ড্রেজিং অফিসের সামনে এ ঘটনা ঘটে। পুড়ে যাওয়া পাইপের সংখ্যা ও ক্ষতির পরিমাণ নির্ণয়ের কাজ চলছে।
জানা গেছে, নদীতে ড্রেজিংয়ের সময় পাইপ ভাসমান রাখার জন্য ফোম নির্মিত পলিথিন আচ্ছাদিত বয়া ব্যবহার করা হয়। এ বছর জুন মাসে ড্রেজিংয়ের জন্য আনা প্রায় আট ফুট উঁচু ও ১৬ ফুট ব্যাসের বেশকিছু পাইপ আরিচা পুরাতন লঞ্চঘাট এলাকার জেগে ওঠা চরে রাখা হয়।
স্থানীয়রা জানায়, বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে পাইপে আগুন লাগার খবর নিকটবর্তী ড্রেজার অফিসে জানানো হলেও তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দায়িত্বে অবহেলা ও গড়িমসির এ পর্যায়ে উত্তরদিক থেকে প্রবাহিত বাতাসে আগুন দ্রুত ছড়ায় বলে অভিযোগ উঠেছে। তবে, কর্মকর্তারা এ অভিযোগ অস্বীকার করেন।
ড্রেজার ইউনিট নির্বাহী প্রকৌশলী আবু সাঈদ বলেন, ‘সকাল ৮টার দিকে আগুনের সূত্রপাত হলে স্থানীয়ভাবে নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা ব্যর্থ হয়। এ ঘটনা নাশকতা বলে সন্দেহ করা হচ্ছে।’
ড্রেজিং ইউনিটের একাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, নদীর পাড়ে দীর্ঘদিন ধরে রাখা এ সকল পাইপ পাহারা দেওয়ার জন্য সংস্থার কোনো লোক নিযুক্ত ছিল না। তবে, সংস্থার কর্মকর্তারা জানান, বেইজ অফিসের গেটে আনসার কর্মরত থাকে।
মানিকগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের উপ-সহকারী পরিচালক মো. আব্দুল হামিদ মিয়া জানান, সকাল পৌনে ৯টার দিকে খবর পেয়ে শিবালয় ও ঘিওর উপজেলার তিনটি ইউনিট ঘটনাস্থলে এসে প্রায় দু’ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুণ নিয়ন্ত্রণে আনে। অগ্নিকাণ্ডের কারণ ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নিরুপণ ।
আলোকিত প্রতিদিন/এপি

উদ্ধারকৃত ৩৩টি মোবাইল ফোন হস্তান্তর করলেন রাজশাহীর পুলিশ সুপার

নাহিদ ইসলাম:
রাজশাহী জেলা পুলিশ কর্তৃক উদ্ধারকৃত ৩৩টি মোবাইল ফোন হস্তান্তর করা হয়েছে। রাজশাহীর পুলিশ সুপার মো: আনিসুজ্জামান তাঁর কার্যালয়ে প্রকৃত মালিকের নিকট মোবাইলগুলো ফিরিয়ে দেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন রাজশাহীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) আবু সালেহ মো: আশরাফুল আলম (পুলিশ সুপার পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত), অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) মো: রফিকুল আলম-সহ জেলার ঊধ্বর্তন কর্মকর্তাবৃন্দ।
এসময় পুলিশ সুপার মো: আনিসুজ্জামান বলেন, আমরা প্রতিনিয়ত মোবাইল ফোন উদ্ধার করি। এ কাজের জন্য আমার কার্যালয়ের আইসিটি শাখায় একটি ডেডিকেটেড টিম রয়েছে। তা ছাড়া রাজশাহী জেলার ৮ টি থানাও মোবাইল ফোন উদ্ধার করে। তিনি আরও বলেন, হারিয়ে যাওয়া কোনো কিছু প্রকৃত মালিকের নিকট পুনরায় ফিরিয়ে দেওয়া অনেক আনন্দের।
হারানো ফোন পুনরায় ফিরে পেয়ে প্রকৃত মালিকগণ অনেক খুশি। তাঁরা রাজশাহী জেলা পুলিশের এই ভালো কাজের প্রশংসা করেন। তারা আশা করেন রাজশাহী জেলা পুলিশ এভাবে সাধারণ মানুষের পাশে থেকে সেবা প্রদান করে যাবে।
উল্লেখ্য, মোবাইল ফোন হারানো ব্যক্তিগণ সংক্ষুব্ধ হয়ে বিভিন্ন সময় রাজশাহী জেলার বিভিন্ন থানায় সাধারণ ডায়েরি করেন। এরই পরিপ্রেক্ষিতে রাজশাহী জেলার আইসিটি শাখার এএসআই(নিরস্ত্র) মো: জাহাঙ্গীর আলম গতকাল পর্যন্ত বিভিন্ন ব্র্যান্ডের ৩৩ টি মোবাইল ফোন উদ্ধার করেন। এর মধ্যে ভিভো ব্র্যান্ডের ৫ টি, অপ্পো ৪ টি, স্যামসাং ১০ টি, নকিয়া ১ টি, শাওমি ৭ টি, সিম্ফনি ১টি, রিয়েলমি ৩ টি, ইনফিনিক্স ১ টি ও ওয়ালটন ১ টি।
নাহিদ ইসলাম রাজশাহী জেলা প্রতিনিধি, এডিটর মহোদয় আপনার মোবাইল নাম্বারটি পাঠান আইডি কার্ডের ছবি পাঠানো হয়েছে গতকালের নিউজ পত্রিকায় যায়নি।
আলোকিত প্রতিদিন/ ১৪ নভেম্বর-২৪/মওম

ফেনীর নবাগত জেলা প্রশাসকের সাথে বিএমইউজে নেতৃবৃন্দের মত বিনিময় 

প্রেস বিজ্ঞপ্তি: 
ফেনীর নবাগত জেলা প্রশাসক মোঃ সাইফুল ইসলাম এর সাথে বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ইউনিয়ন ( বিএমইউজে)  ফেনী জেলা কমিটির সাংবাদিকদের মতবিনিময় অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার সকাল ১০ টায় জেলা প্রশাসক সভা কক্ষে মত বিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন সরকার কর্তৃক অনুমোদিত বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএমইউজে), ফেনী জেলার সভাপতি এম এ সাঈদ খান ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ মাসুম বিল্লাহ ভূঁইয়া, সহ সভাপতি এম এ দেওয়ানী, ফারুক সবুজ,  যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ওমর ফারুক ভূঁইয়া, আতিকুর রহমান রোজেন, সাংগঠনিক আলাউদ্দিন সবুজ, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী আশরাফুল হাসান টুটুল, কোষাধ্যক্ষ ওবায়দুল হক, সহ কোষাধ্য আনোয়ার হোসেন, দপ্তর সম্পাদক গাজিউল হক, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক আফতাব মোমিন, প্রচার সম্পাদক কাজী নুরুল  আলম নিলু, নির্বাহী সদস্য মিজানুর রহমান পলাশ, আর এ জাবেদ ডা. কামাল
আলোকিত প্রতিদিন/এপি

টাঙ্গাইলে নাশকতা মামলায় যুবলীগ নেতাসহ গ্রেপ্তার ৩

সাইফুল ইসলাম সবুজ:
টাঙ্গাইলে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে নাশকতা মামলায় সদর উপজেলা যুবলীগের সহ-সভাপতি মামুন সিকদারসহ ৩জনকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যটিলিয়ান(র‌্যাব)-১৪।
১৩ নভেম্বর বুধবার রাতে উপজেলার ধুলটিয়া বাজার এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তাররা হলেন-টাঙ্গাইল সদর উপজেলার করটিয়া ইউনিয়নের বীরপুশিয়া গ্রামের ফজল সিকদারের ছেলে মামুন সিকদার(৪১),একই গ্রামের বাহেজ উদ্দিনের ছেলে মমিতুল ইসলাম প্রমি(৩০) ও ঢেলি করটিয়া গ্রামের দেলোয়ার হোসেনের ছেলে সাব্বির। বিষয়টি এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে র‌্যাব নিশ্চিত করেছে।
র‌্যাব জানায় গত ৪ আগস্ট টাঙ্গাইল শহরের বটতলায় সকালে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে দু:স্কৃতিকারীরা ছাত্র-জনতার উপর হামলা করে। এতে মিছিলে অংশগ্রহনকারী লতিফ মিয়া নামে এক ব্যাক্তি গুরুতর আহত হয়। এঘটনায় লতিফ মিয়া বাদী হয়ে ১৩ নভেম্বর টাঙ্গাইল সদর থানায় একটি নাশকতা মামলা( নং ১৮) দায়ের করেন।
এরই ধারাবাহিকতায় র‌্যাব-১৪ সিপিপি-৩ টাঙ্গাইল ক্যাম্পের একটি টিম ১৩ নভেম্বর রাতে উপজেলার ধুলুটিয়া এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করে  টাঙ্গাইল সদর থানায় হস্তান্তর করা হয়।
আলোকিত প্রতিদিন/ ১৪ নভেম্বর-২৪/মওম

সানন্দবাড়ী কলেজে অভিভাবক সমাবেশ ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

মোঃ ফরহাদ রেজা (দেওয়ানগঞ্জ প্রতিনিধি): শিক্ষার মানোন্নয়ন ও শিক্ষার্থীদের পাঠের অগ্রগতির জন্য অভিভাবকদের সচেতনতা বৃদ্ধিতে জামালপুরের সানন্দবাড়ী কলেজে অভিভাবক সমাবেশ ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার বেলা ১১ টায় কলেজ মাঠে এ সমাবেশের আয়োজন করা হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চরআমখাওয়া ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি ও কলেজ গভর্নিং বডি সভাপতি মো. নুরুল ইসলাম।
সানন্দবাড়ী কলেজের ইংরেজিতে বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় ও সানন্দবাড়ী কলেজের অধ্যক্ষ শিক্ষাবিদ মো. সিরাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে সমাবেশে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন, চরআমখাওয়া ইউনিয়ন বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি আতিকুর রহমান, চরআমখাওয়া ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবুল হাশেম মাস্টার, চরআমখাওয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান জিয়াউল ইসলাম জিয়া, চরআমখাওয়া ইউনিয়ন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ও সানন্দবাড়ী কলেজের বিদ্যুৎসাহি সদস্য শফিকুল ইসলাম, চরআমখাওয়া ইউনিয়ন বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক শহিদুর রহমান, বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামির চরআমখাওয়া ইউনিয়ন শাখার সভাপতি আব্দুল মজিদ, সানন্দবাড়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সাবেক প্রধান শিক্ষক হাবিবুর রহমান, সানন্দবাড়ী বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবেক সহকারী শিক্ষক অবঃ কবি আজিজুর রহমান, চরআমখাওয়া ইউনিয়ন বিএনপির সহ সভাপতি ফরিদুল ইসলাম বিএসসি, বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামির চরআমখাওয়া ইউনিয়ন শাখার সেক্রেটারি রেজাউল করিম, চরআমখাওয়া ইউনিয়ন যুবদলের আহবায়ক মুজিবুর রহমান, ইউনিয়ন বিএনপির সহ-সভাপতি শামসুল আলম তারেক, বাংলাদেশ তাঁতি দলের সভাপতি ও ইউপি সদস্য রফিকুল ইসলাম, সানন্দবাড়ী পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ আব্দুর রহিম, সাবেক সার্জেন্ট মোজাম্মেল হক, অভিভাবক সদস্য আব্দুল মতিন,আব্দুল মান্নান ভিপি, গোলাম মোস্তফা, নাহার খন্দকারসহ অনেকে।
কলেজ অধ্যক্ষ শিক্ষাবিদ সিরাজুল ইসলাম অভিভাবকদের উদ্দেশ্যে তার বক্তব্যে বলেন, আপনারা এ প্লাস এর জন্য পাগল হবেন না, আপনার সন্তানকে নৈতিক, মানবিক ও সু-শিক্ষায় শিক্ষিত করুন। সানন্দবাড়ী কলেজ সারা বাংলাদেশে শ্রেষ্ঠ কলেজ হিসেবে তৈরী করতে চাই। এর জন্য আপনাদের সহযোগিতা প্রয়োজন।
প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে বলেন, বোর্ড পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করতে হলে অবশ্যই ছাত্র-ছাত্রীদের ক্লাসে উপস্থিতি ও পড়া-লেখায় মনোযোগী হতে হবে। এতে অভিভাবকদেরও সহযোগিতা প্রয়োজন।
আলোকিত/১৪/১১/২০২৪/আকাশ

জাপার রুহুল আমিন হাওলাদারকে গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন

মোঃ সোহাগ (বিশেষ প্রতিনিধি): পটুুয়াখালীর কুয়াকাটায় জাপার সাবেক মহাসচিব রুহুল আমিনের গ্রেপ্তার ও শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বুধবার বেলা ১১ দিকে কুয়াকাটা প্রেসক্লাবের সামনের সড়কে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এসময় বক্তব্য রাখেন কুয়াকাটা পৌর বিএনপির সহ-সভাপতি বাবুল ভূইয়া, স্থানীয় বাসিন্দা আবদুর রশিদ মোল্লা ও মজিবর রহমান সহ স্থানীয় ক্ষতিগ্রস্থ মানুষ। মানববন্ধনে ক্ষতিগ্রস্থ শতাধিক নারী পুরুষ উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় বক্তারা বলেন, স্বৈরাচারের দোষর ভূমিদস্যু রুহুল আমিন কুয়াকাটার অনেক অসহায় মানুষের জমি দখল করে ভোগ করে আসছে। এসব জমি দখলমুক্ত করে প্রকৃত মালিকদের কাছে ফিরিয়ে দেয়া এবং রুহুল আমিনের দৃষ্টান্ত শাস্তির দাবি জানান বক্তারা।
আলোকিত/১৪১১/২০২৪/আকাশ

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধের জন্য বিশেষ ‍দূত নিয়োগ দিচ্ছেন ট্রাম্প

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:
ইউক্রেনে যুদ্ধের অবসান এবং রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে শান্তি সংলাপ শুরু করার জন্য ইউক্রেন বিষয়ক বিশেষ দূত নিয়োগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়ী ডোনাল্ড ট্রাম্প। বৃহস্পতিবার মার্কিন টিভি চ্যানেল ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ তথ্য জানিয়েছেন তিনি।
সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প বলেন, “আপনারা শিগগিরই ইউক্রেন বিষয়ক একজন জ্যেষ্ঠ বিশেষ দূতকে দেখতে পাবেন; এমন একজন, যার ওপর আমরা আস্থা রাখতে পারি। তার মূল দায়িত্ব হবে এই যুদ্ধের একটি সমাধান খোঁজা এবং (রাশিয়া ও ইউক্রেন) উভয়পক্ষকে শান্তি সংলাপের টেবিলে নিয়ে আসা।”

গত সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হয়েছে। সেই নির্বাচনে উল্লেখযোগ্য ব্যবধানে প্রতিদ্বন্দ্বী ডেমোক্রেটিক পার্টির কমালা হ্যারিসকে পরাজিত করে বিজয় অর্জন করেছেন ট্রাম্প, যিনি ২০১৭ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত দেশটির প্রেসিডেন্ট ছিলেন।

২০২৫ সালের ২০ জানুয়ারি আনুষ্ঠানিকভাবে প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব নেবেন ট্রাম্প। তবে নির্বাচনে জয় নিশ্চিত হওয়ার পর থেকেই তার নেতৃত্বাধীন নতুন প্রশাসনের বিভিন্ন পদ এবং দায়িত্বে যারা থাকবেন তাদের নাম ঘোষণা করছেন তিনি। ইতোমধ্যে মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক বিশেষ দূতের নামও প্রকাশ করেছেন ট্রাম্প।

তবে নতুন মার্কিন প্রশাসনে কে ইউক্রেন বিষয়ক বিশেষ দূত হতে যাচ্ছেন সাক্ষাৎকারে সে সম্পর্কিত কোনো ইঙ্গিত দেননি ডোনাল্ড ট্রাম্প।

ক্রিমিয়া উপদ্বীপকে রুশ ভূখণ্ড হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান না করা এবং যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট ন্যাটোর সদস্যপদের জন্য তদবিরের জেরে কয়েক বছর টানাপোড়েনের পর গত ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরু করে রুশ বাহিনী, যা এখনও চলছে। প্রেসিডেন্ট পুতিন নিজে এই অভিযানের নির্দেশ দিয়েছিলেন। এ অভিযানে গত প্রায় তিন বছরে উভয়পক্ষের হাজার হাজার সামরিক-বেসামরিক মানুষ নিহত হয়েছেন।

২০২৩ সালে মস্কো একাধিকবার ইঙ্গিত দিয়েছে যে কিয়েভ শান্তি সংলাপে আসলে ইউক্রেনে সামরিক অভিযান বন্ধ করবে রুশ বাহিনী; কিন্তু ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি পরিষ্কার জানিয়ে দিয়েছেন যে পুতিনের নেতৃত্বাধীন প্রশাসনের সঙ্গে কোনো প্রকার সংলাপে যাবে না কিয়েভ। এই মর্মে প্রেসিডেন্সিয়াল ডিক্রিও জারি করেছেন তিনি।

এদিকে ইউক্রেনে যখন অভিযান শুরু করে রুশ বাহিনী, সে সময় যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ছিলেন ডেমোক্রেটিক পার্টির নেতা জো বাইডেন। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বাঁধার পর বাইডেন প্রশাসন দ্ব্যর্থহীনভাবে ইউক্রেনের সমর্থনে দাঁড়িয়ে যায় এবং রাশিয়ার বিরুদ্ধে শত শত নিষেধাজ্ঞা জারির পাশাপাশি ইউক্রেনে কোটি কোটি ডলার সহায়তা প্রদান করতে থাকে। গত প্রায় তিন বছরে হাজার হাজার কোটি ডলার ইউক্রেনকে সহায়তা দিয়েছে ওয়াশিংটন।

তবে ডোনাল্ড ট্রাম্প শুরু থেকেই এ যুদ্ধে ওয়াশিংটনের অর্থ সহায়তা নিয়ে কঠোর সমালোচনা করে আসছেন। সেই সঙ্গে একাধিকবার তিনি বলেছেন যে তিনি প্রেসিডেন্ট হলে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এ যুদ্ধ থামিয়ে দেবেন।

ফক্স নিউজকে ট্রাম্প জানান, গত সপ্তাহে জেলেনস্কির সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেছেন তিনি। শিগগিরই রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিনের সঙ্গে একটি বিস্তৃত বৈঠকের ইচ্ছেও রয়েছে তার।

সূত্র : আরটি

আলোকিত প্রতিদিন/ ১৪ নভেম্বর-২৪/মওম

মানিকগঞ্জে অতিরিক্ত দামে গাজরের বীজ বিক্রিতে ব্যবসায়ীদের পকেট গড়ম, ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক

মো. মিজানুর রহমান খান কুদরত , মানিকগঞ্জ 

মানিকগঞ্জের সিংগাইরে গাজর চাষে সুনাম রয়েছে দীর্ঘদিনের। বর্তমানে দেশের মোট গাজর চাষের ৩৪ শতাংশ চাষ হয় এ উপজেলায়। ফলে প্রতি বছর বিপুল বীজ প্রয়োজন হয় কৃষকদের। এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে গাজরের বীজের ডিলাররা সিন্ডিকেট করে কৃষকদের কাছ থেকে নির্ধারিত মূল্য থেকেও অধিক দাম নিচ্ছেন।

কৃষকদের অভিযোগ টাকি সীড (takii seed) গাজরের বীজের নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে প্রতি কেজি বীজে সাড়ে ৩ হাজার টাকা থেকে শুরু করে প্রায় ১২ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত দাম নিচ্ছে। বীজের সিন্ডিকেটের কারণে গাজর আবাদের আগ্রহ হারাচ্ছেন এখানকার চাষিরা। এবিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে স্থানীয় প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন তারা।

জানাগেছে, মানিকগঞ্জ জেলার মধ্যে একমাত্র সিংগাইর উপজেলায় সর্বাধিক গাজর আবাদ হয়। প্রতি বছর প্রায় ১ হাজার হেক্টর জমিতে গাজর আবাদ হয়। এ উপজেলার উৎপাদিত গাজর ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সরবরাহ হয়ে থাকে। এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে অসাধু ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট গাজরের বীজের অতিরিক্ত দাম নিচ্ছেন। ১ কেজি টাকি সীড(takii seed) গাজরের বীজের প্যাকেটের মূল্যে লেখা ২৩,০০০ টাকা তবে ডিলারদের কাছ থেকে কিনতে হচ্ছে ২৬,৫০০ টাকা থেকে শুরু করে ৩৫,০০০ টাকা পর্যন্ত। এতে প্রতি কেজি গাজরে ৩ হাজার টাকা থেকে শুরু করে প্রায় ১২ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত নেওয়া হচ্ছে। এতে ক্ষোভ জানিয়েছেন স্থানীয় গাজর চাষিরা।

জয়মন্টপ এলাকার গাজর চাষি মোকসেদ আলী বলেন, ৪ বিঘা জমিতে গাজর আবাদ করেছি। গাজরের বীজের প্যাকেটে মূল্য লেখা ২৩,০০০ টাকা, কিনতে হয়েছে ২৬,৫০০ টাকা দিয়ে। ডিলার আবু বক্কর সিদ্দিক সিন্ডিকেট করে অতিরিক্ত টাকা নিচ্ছে।

আজিমপুরের কৃষক রঞ্জিত বলেন, এবছর ৮ বিঘা জমিতে গাজর আবাদ করেছি। অতিরিক্ত দাম দিয়েও শেষে বীজ পাওয়া যায়নি। বীজ পাওয়া গেলে আরোও দুই বিঘা জমিতে গাজর আবাদ করতাম।

দেওলী গ্রামের চমক আলী বলেন, ডিলারদের কাছে বীজ চাইলে তারা বলেন বীজ নেই। আবার নির্ধারিত মূল্যের অতিরিক্ত টাকা দিলে বীজ পাওয়া যায়। প্রায় সময়ই দোকান বন্ধ থাকে। বাধ্য হয়ে ১ কেজি বীজ ৩৫ হাজার টাকা দিয়ে কিনেছি।

এ বিষয়ে কথা বলতে (ট্যাকি সীড) গাজর বীজের ডিলার আবু বক্কর সিদ্দিকের দোকানে গেলে দোকান বন্ধ পাওয়া যায়। তার মুঠোফোনে একাধিক বার কল করলেও ফোন বন্ধ থাকায় কথা বলা সম্ভব হয়নি।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. কামরুল হাসান সোহাগ বলেন, গাজরের বীজে নির্ধারিত মূল্যের অতিরিক্ত নেওয়ার সুযোগ নেই। যারা এই সিন্ডিকেটের সাথে জড়িত তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। যদি কোন ডিলার সিন্ডিকেটের সাথে জড়িত থাকে প্রয়োজনে তার ডিলার বাতিল করা হবে।

আলোকিত প্রতিদিন/এপি

নতুন রূপে আসছে র‍্যাব: পরিবর্তন হচ্ছে নাম, লোগো ও পোশাক!

আলোকিত প্রতিবেদক

পরিচ্ছন্ন বাহিনী হিসাবে ঘুরে দাঁড়ানোর উদ্যোগ নিয়েছে এলিট ফোর্স র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন-র‌্যাব। পুলিশ অধ্যাদেশের অধীনে প্রায় ২০ বছর ধরে চলে আসা বাহিনীটির নাম, লোগো ও পোশাকের পরিবর্তন আনার কাজ চলছে এখন। পাশাপাশি বাহিনীর কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণে আইনও প্রণয়ন করা হবে। র‌্যাবের সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। এদিকে মানবাধিকারকর্মীরা বলছেন, র‌্যাব রাখারই কোনো যৌক্তিকতা নেই। র‌্যাবকে বিলুপ্ত করে দেওয়া উচিত। আবার কেউ বলছেন, সংস্কার করে আইনি কাঠামোর মধ্যে রেখে র‌্যাবকে পরিচালনা করা যেতে পারে।

 

নারায়ণগঞ্জের সাত খুন মামলা থেকে শুরু করে কক্সবাজারের কথিত বন্দুকযুদ্ধে কাউন্সিলর একরামুল হকের নিহত হওয়া পর্যন্ত বহু বিতর্কিত ঘটনা এই বাহিনীটির খ্যাতিকে নষ্ট করেছে। এমন প্রেক্ষাপটে বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থা ও বিশেষজ্ঞরা সংস্কারের দাবি জানিয়ে আসছিলেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর এই দাবি আরও জোরালো হয়ে উঠেছে।

এদিকে গত ২৭ আগস্ট গুমসংক্রান্ত কমিশন গঠন করে সরকার। এই কমিশনের কাছে ২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত সময়ে গুমের ঘটনার অভিযোগ জানানোর সুযোগ ছিল। ১৫ অক্টোবর থেকে ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত কমিশনে ১৬শ গুমের অভিযোগ জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। এসব অভিযোগের মধ্যে কমিশন ৪০০ অভিযোগ যাচাই করে। তার মধ্যে ১৭২টি গুমের অভিযোগে র‌্যাবের সংশ্লিষ্টতা পায়। এছাড়া সিটিটিসির বিরুদ্ধে ৩৭টি, ডিজিএফআইর বিরুদ্ধে ২৬টি, ডিবির বিরুদ্ধে ৫৫টি, পুলিশের বিরুদ্ধে ২৫টি ঘটনার প্রমাণ পাওয়া যায়। কমিশন সূত্র জানিয়েছে, র‌্যাবের বিরুদ্ধেই গুমের অভিযোগটা বেশি।

আইন ও সালিশ কেন্দ্রের এক পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, ২০১৫ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত ৯ বছরে ৪৬৭টি কথিত বন্দুকযুদ্ধে র‌্যাব সরাসরি জড়িত ছিল।

মানবাধিকারকর্মী সাজ্জাদ হোসেন বলেন, একজন মানবাধিকারকর্মী হিসাবে আমি মনে করি র‌্যাবকে বিলুপ্ত করে দেওয়া উচিত বলে আমি মনে করি। দেশে-বিদেশে বহু জায়গায় র্যাব বিলুপ্ত করার দাবি উঠেছে। তিনি বলেন, পলিটিক্যাল কমিটমেন্ট ঠিক না থাকলে সংস্কার করে কোনো কাজ হবে না।

র‌্যাবের লিগাল মিডিয়া উইংয়ের কমান্ডার লে. কর্নেল মুনিম ফেরদৌস বলেন, বাহিনীটির নাম, পোশাক এমনকি নিয়ম-কানুনেরও পরিবর্তন এবং সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এতদিন র‌্যাব পুলিশ অধ্যাদেশের মাধ্যমে পরিচালিত হতো। ছিল না কোনো আইন। এখন র‌্যাবের জন্য একটি নতুন আইন প্রণয়নেরও উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।

র‌্যাবের একটি সূত্র জানায়, নতুন আইনের খসড়ায় বাহিনীর প্রশাসনিক ও অপারেশনাল কার্যক্রম, নিয়োগ, পদায়ন এবং শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণের জন্য নতুন বিধান অন্তর্ভুক্ত করা হবে। এই আইনে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা, আসামি গ্রেফতার এবং অপরাধ তদন্তের ক্ষমতাও বিস্তারিত ভাবে উল্লেখ করা হবে।

আলোকিত প্রতিদিন/এপি