আজ মঙ্গলবার, ১০ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ ।   ২৪ জুন ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
Home Blog Page 207

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরাইলে ২৫ বোতল ফে*ন্সিডিল সহ গ্রে*ফতার-১

শওকত আলী, ক্রাইম রিপোর্টার

সরাইলে ২৫ বোতল ফেন্সিডিলসহ মো. মনিরুজ্জামান নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) সকাল ১০টার দিকে উপজেলার সদর ইউনিয়নের কুট্টাপাড়া মোড় থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার মনিরুজ্জামান নরসিংদী জেলার রায়পুরা উপজেলার নোয়াবপুর গ্রামের মো. বাচ্চু মিয়ার ছেলে।

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার সকালে উপজেলার সদর ইউনিয়নের কুট্টাপাড়া মোড়স্থ বিশ্বরোড মোড়গামী সিএনজি ষ্ট্যান্ডের সামনে পাকা রাস্তার উপর থেকে ওই যুবক কাধে ঝুলানো একটি লাল কালো রংয়ের স্কুলে ব্যাগে ২৫ বোতল ফেন্সিডিল বহন করে নিয়ে যাচ্ছিল। গোপন সংবাদ ভিত্তিতে সরাইল থানার এসআই মো. আবু তাহের সঙ্গীয় অফিসার ফোর্সসহ অভিযান পরিচালনা করে তাকে গ্রেপ্তার করে।

অফিসার ইনচার্জ সরাইল জনাব আব্দুর রাজ্জাক ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, গ্রেপ্তারকৃতের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে। আদালতের মাধ্যমে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেল হেফাজতে পাঠানো হয়।

আলোকিত প্রতিদিন/এপি

শাজাহানপুরে বৃদ্ধকে জবাই করে হত্যা

দুলাল হোসেন:

বগুড়ার শাজাহানপুর উপজেলার বি-ব্লক রহিমাবাদে গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ১২ নভেম্বর সকালে নিজ বাড়ির উঠান থেকে আবুল কালাম ওরফে কালা (৭৮) নামের এক বৃদ্ধকে জবাই করে হত্যা করা লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। সে রহিমাবাদ উত্তর পাড়া এলাকার মৃত সইমুদ্দিনের ছেলে। আড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আতিকুর রহমান জানিয়েছেন, বৃদ্ধ কালা ও তার স্ত্রী সন্তানরা সবাই আধাপাগল। মানসিক ভাবে কেউ সুস্থ নয়। তাদের কোন শত্রু নাই। অন্যের জমি চাষাবাদ করে তার সংসার চলতো। ১২ নভেম্বর মঙ্গলবার সকালে লোকমুখে জানা যায় বৃদ্ধ কালার জবাই করা মরদেহ তার নিজ বাড়ির উঠানে পড়ে আছে। শাজাহানপুর থানার ওসি ওয়াদুদ আলম জানিয়েছেন, স্থানীয়দের মাধ্যমে বৃদ্ধ কালা খুনের ঘটনা জানতে পেরে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। প্রাথমিক ভাবে ধারণা করা হচ্ছে তাকে অন্য কোথাও জবাই করে খুন করে খুনিরা তার বাড়ির সামনে ফাঁকা জায়গায় মরদেহ রেখে যায়। হত্যাকান্ডের কারণ, রহস্য এবং ঘটনাস্থল সনাক্ত করাজ সম্ভব হয়নি।

আলোকিত প্রতিদিন/ ১২ নভেম্বর-২৪/মওম

ছাতক প্রেসক্লাব নেতৃবৃন্দের সাথে নতূন ইউএনও’র মতবিনিময়

ছাতক (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি :
সুনামগঞ্জের ছাতক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে যোগদান করেছেন মো: তরিকুল ইসলাম। সোমবার (১১ নভেম্বর) তিনি এখানে যোগদান করেন। এর আগে তিনি ছিলেন গাইবান্ধা জেলার সুন্দরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা। তিনি দেশের বিভিন্ন স্থানে গুরুত্বপূর্ণ পদে চাকুরী করলেও পূণ্যভূমি সিলেট বিভাগেই এই প্রথম। হযরত শাহ জালাল (রহ:)সহ ৩৬০ আউলিয়াগণ যে মাটিতে ঘুমিয়ে আছেন সে মাটি পূণ্যভূমি উল্লেখ করে তিনি বলেন, এ পূর্ণভুমিতে সঠিক ভাবে তিনি তার দায়িত্ব পালন করার সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাবেন। মঙ্গলবার প্রথম কার্য দিবসে দুপুরে ছাতক প্রেসক্লাব নেতৃবৃন্দের সাথে তাঁর কার্যালয়ে মতবিনিময়ে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি আরও বলেন, সরকারী প্রতিটি কাজে থাকবে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা।
এ জন্য তিনি ছাতক প্রেসক্লাব নেতৃবৃন্দসহ সকল সাংবাদিকদের সহযোগিতা চান। এসময় ছাতক প্রেসক্লাব সভাপতি গিয়াস উদ্দিন তালুকদার, সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন রনি, সাংগঠনিক সম্পাদক কাজি রেজাউল করিম রেজা, অর্থ সম্পাদক আতিকুর রহমান, সদস্য মোশাহিদ আলী, আরিফুর রহমান মানিক, নাজমুল ইসলাম ও লুৎফুর রহমান শাওন, সাংবাদিক মীর আমান উপস্থিত ছিলেন।
আলোকিত প্রতিদিন/এপি

সাভারের দত্তপাড়া এলাকায় গৃহবধূর চার টুকরো মরদেহ উদ্ধার, স্বামী আটক 

শহিদুল্লাহ সরকার:
সাভারে দত্তপাড়া এলাকায় শান্তনা (৩৫) নামে এক গৃহবধূর চার টুকরো মরদেহ উদ্ধার করেছে সাভার মডেল থানা পুলিশ। এঘটনায় জরিত সন্দেহে নিহতের স্বামীকে আটক করা হয়েছে। ১২ নভেম্বর মঙ্গলবার সকাল ১০টায় গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে সাভার মডেল থানার বিরুলিয়া ফাঁড়ির ইনচার্জ মোহাম্মদ ওয়াজেদ। এর আগে ১১ নভেম্বর সোমবার দিবাগত রাতে সাভারের বিরুলিয়া ইউনিয়নের দত্তপাড়া নুর ইসলামের নার্রসারীর ভিতর থেকে ওই নারীর খন্ডিত মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। এঘটনায় নিহতের স্বামী নয়ন (৪০) কে আটক করেছে সাভার মডেল থানা পুলিশ।
নিহত শান্তনার (৩৫) গ্রামের বাড়ি ঢাকার ধামরাই উপজেলার বালিয়া এলাকায় বর্তমানে তিনি সাভারের দত্তপাড়া এলাকায় ভাড়া থাকতেন। অপরদিকে আটককৃত তার স্বামী নয়নের গ্রামের বাড়ি  টাঙ্গাইল জেলার মির্জাপুর উপজেলার মর্শামোড়া গ্রামের বাদল মিয়ার ছেলে  তিনি পেশায় একজন রাজমিস্ত্রী। পুলিশ জানায়, গতকাল রাতে সাভারের বিরুলিয়া ইউনিয়নের দত্তপাড়া লোকজন  মাথা ও দুই হাত বিচ্ছিন্ন এক তরুণীর মরদেহ দেখতে পেয়ে সাভার মডেল থানা পুলিশকে খবর দেন তারা। পরে পুলিশ গিয়ে আশপাশে খোঁজাখুঁজি করে মরদেহের প্রায় ১৫০ গজ দূরে একটি পলিথিনে মোড়ানো অবস্থায় কাটা মাথা ও হাত উদ্ধার করে।
সাভার মডেল থানার বিরুলিয়া ফাঁড়ির ইনচার্জ মোহাম্মদ ওয়াজেদ  বলেন, স্থানীয়দের খবরের ভিত্তিতে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এবং এঘটনায় জড়িত সন্দেহে তার স্বামীকে আটক করা হয়েছে।
আলোকিত প্রতিদিন/ ১২ নভেম্বর-২৪/মওম

শেরপুরে বিয়েতে রাজি না হওয়ায় অপহরণ, সেই তরুণের ম*রদেহ উ*দ্ধার

জবির মেগা প্রকল্প পাস হয়েছে, ছাত্র-শিক্ষকরা এখনো জানেন না: ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ

আলোকিত ডেস্ক:

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) স্বয়ংসম্পূর্ণ ক্যাম্পাসের মেগা প্রকল্পটি একনেক সভায় পাস হয়েছে বলে জানিয়েছেন শিক্ষা এবং পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ। বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষার্থীদের পাঁচ দফা দাবির বিষয়ে ১২ নভেম্বর মঙ্গলবার সচিবালয়ের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে বৈঠক শেষে তিনি একথা বলেন।

বৈঠকে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি এবং তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যসহ শিক্ষার্থী-শিক্ষক প্রতিনিধি এবং ইউজিসির কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। বৈঠক শেষে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, আমি নিজে উদ্যোগ নিয়ে একনেক সভায় প্রকল্প পাস করিয়ে নিয়েছি। কেরানীগঞ্জে সম্পূর্ণ একটা নতুন ক্যাম্পাস তৈরি করা হবে। বাংলাদেশে এভাবে এত বড় একটা নতুন ক্যাম্পাস আগে কখনো তৈরি করা হয়নি। পাকিস্তান আমলের শেষে শুধু জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস স্বয়ংসম্পূর্ণ একটা ক্যাম্পাস হয়েছিল।

উপদেষ্টা বলেন, এত বড় একটা মেগা প্রকল্প আমরা নেব কিনা দ্বিধাদ্বন্দ্ব ছিল। কিন্তু একনেকের গত মিটিংয়ে অনুমোদন হয়েছে, যেটা আমাদের ছাত্ররা এবং শিক্ষকরাও জানেন না। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য একটা স্বয়ংসম্পূর্ণ বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস; যেখানে ছাত্রাবাস থাকবে, প্রশাসনিক ভবন থাকবে, স্কুল থাকবে, চিকিৎসা কেন্দ্র থাকবে- এরকম একটা প্ল্যান করার অনুমতি একনেক থেকে পাস করে দেওয়া হয়েছে।

তিনি জানান, আর তাদের যে চলমান প্রকল্প আছে সেখানে কিছু জমি অধিগ্রহণ করা এবং জমিগুলো ঠিকঠাক করে কিছু প্রাথমিক কাজ করার। সেটা হল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ফেইজ। প্রথম ফেইজটাও ওরা জানার আগে আমি নিজ উদ্যোগে, পরিকল্পনা কমিশনে পড়েছিল অনেকদিন ধরে। আমি সেটা পাশ করিয়ে দিয়েছিলাম। সেটা আগেই পাস করিয়ে দিয়েছিলাম। এত বছর ধরে প্রকল্পটা কেন হচ্ছে না, ভূমি অধিগ্রহণ কেন হয়নি, তারা বলছে যে প্রকল্প পরিচালকের অনেক দুর্নীতি হয়েছে। আমি বলেছি তদন্ত করে দেখুক কোনো অভিযোগ পাওয়া গেলে সেই প্রকল্প পরিচালকের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। নতুন প্রকল্প পরিচালক নিয়োগ দেওয়া হোক। বুয়েটের মাধ্যমে তারা প্রথম প্রকল্প পরিচালনা করছে। এটা এগিয়ে নেওয়া যেতে পারে। তারা চাচ্ছে সেনাবাহিনীর মাধ্যমে তাদের প্রকল্পগুলো বাস্তবায়িত হোক। তাতেও কোনো সমস্যা নেই। তারা যদি সেটা চায়, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তো স্বায়ত্তশাসিত অনেকাংশে, তারা যদি সেটা চায় তাহলে ইউজিসির মাধ্যমে, মন্ত্রণালয়ের এতে কোনো আপত্তি নেই। বরং আমরা সহায়তা করব কি করে তাদের সঙ্গে সেনাবাহিনীর যোগাযোগ করিয়ে দেওয়া যায়। মন্ত্রণালয় এতে সহায়তা করবে।

উপদেষ্টা বলেন, কেরানীগঞ্জে যে বিশাল জায়গাটা জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে সেটা আমি দেখিনি। কিন্তু এটা একটা বিরাট জায়গা এবং একটা মহাপরিকল্পনা তৈরি করা হয়েছে। এটাকে এই অন্তর্বর্তী সরকারের একটা মেগা প্রজেক্ট হিসেবে মনে করা যেতে পারে। এটার শুরুটা হবে এখন।

তিনি বলেন, সম্পূর্ণ বিষয়টা তারা নিজেরাও বলেছে ভুল বোঝাবুঝির জন্য হয়েছে। তাদের আন্দোলনের আগেই অনেক কিছু করিয়ে দিয়েছি। প্রথম ফেইজের পাস করিয়ে দিয়েছি আমার নিজের উদ্যোগে। মহাপরিকল্পনাটাও আমরা একনেক সভায় পাস করিয়ে দিয়েছি। তারা অবগত ছিল না এ সম্পর্কে। আর তাদের ছোটখাটো কিছু দাবি আছে সেগুলো বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে সমাধান করা যেতে পারে। আমি বললাম আমি কি তোমাদের জন্য পেপার তৈরি করব, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আছে তারা তৈরি করবেন।

ছাত্ররা কি আন্দোলন থেকে ফিরে যাচ্ছে- এ বিষয়ে শিক্ষা উপদেষ্টা নলেন, ওরা প্রচণ্ড সম্মান দেখিয়েছে আমাকে। আমি অসুস্থ শরীর নিয়ে শুধুমাত্র ছাত্রদের সঙ্গে দেখা করার জন্য এসেছি। মনে করেছি যে, আমি তাদের সমস্যার সব সমাধান দিতে পেরেছি।

বিভিন্ন দাবিতে দীর্ঘদিন আন্দোলন করে আসছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। তাদের দাবিগুলো হলো- স্বৈরাচার আমলে নিয়োগপ্রাপ্ত প্রজেক্ট ডিরেক্টরকে আইনের আওতায় আনতে হবে এবং সাতদিনের মধ্যে সেনাবাহিনীর দক্ষ অফিসারদের হাতে এই দায়িত্ব অর্পণ করতে হবে; শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে সুনির্দিষ্ট রূপরেখাসহ ঘোষণা করতে হবে যে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ সেনাবাহিনীর কাছে হস্তান্তর হয়েছে; অবিলম্বে বাকি ১১ একর জমি অধিগ্রহণের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং পুরোনো ক্যাম্পাস নিয়ে স্বৈরাচার সরকারের আমলের সব চুক্তি বাতিল করতে হবে; সম্প্রতি ইউজিসির ঘোষিত পাইলট প্রকল্পে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়কে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে; বিশ্ববিদ্যালয়ের বাৎসরিক বাজেট সর্বনিম্ন ৫০০ (পাঁচশত) কোটি টাকা বরাদ্দ প্রদান করতে হবে।

 ১১ নভেম্বর  সোমবার তারা সচিবালয়ের সামনে অবরোধ করে। পরে বিকেলে সচিবালয়ে শিক্ষা উপদেষ্টার বিশেষ সরকারি প্রফেসর ড. এম আমিনুল ইসলামের সঙ্গে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের একটি প্রতিনিধি দলের বৈঠকে মঙ্গলবার আবারও বৈঠকের সিদ্ধান্ত হয়।

মানিকগঞ্জে কোয়াবের কার্যকরী ও উপদেষ্টা পরিষদ গঠিত 

মো: মহিদ:
তানজিলুর ফারগানি তানজুকে সভাপতি এবং মাসুদ রায়হানকে সাধারণ সম্পাদক করে বাংলাদেশ ক্রিকেটার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (কোয়াব) মানিকগঞ্জ জেলা শাখার ৬৫ সদস্যবিশিষ্ট কার্যকরী পরিষদ গঠিত হয়েছে। ১১ নভেম্বর সোমবার বিকেলে জেলা শহরের সাবিস মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত সাধারন সভা ও কাউন্সিলে সর্বসম্মতিক্রমে এই কমিটি গঠিত হয়।
কোয়াবের সহসভাপতি সাঈদ খান মজলিশের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই সভায় আগামী চার বছরের জন্য ৬৫ সদস্যবিশিষ্ট কার্যকরী পরিষদের পাশাপাশি একজনকে প্রধান উপদেষ্টা ও পাঁচ জনকে উপদেষ্টা করে একটি উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করা হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টা হয়েছেন বিশিষ্ট শিল্পপতি ও মুন্নু গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রশিদ সামিউল ইসলাম অর্ক। উপদেষ্টা হয়েছেন সাঈদ খান মজলিশ, সাব্বির আলী খান শিবলী, জাহাঙ্গীর আলম বিশ্বাস, তোবারক হোসেন খান রিয়াদ ও ইকবাল হোসেন।
কার্যকরী পরিষদের অন্যান্য কর্মকর্তারা হলেন, সহ-সভাপতি : তামজিদুর রহমান, আবুল বাসার, আসিফ ইকবাল রনি, সফিকুল ইসলাম ফিরোজ, ওবায়দুর রহমান, সহ সাধারণ সম্পাদক: তুতিলুর ফারগানি সম, হুমায়ুন কবীর শাহীন, কাজী হারুনুর রশীদ পিন্টু, জিয়া উদ্দিন রকি, মিঠুন চক্রবর্তী, সাংগঠনিক সম্পাদক: ফজলে রাব্বি, সহ-সাংগঠনিক সাউদ ইসলাম পলাশ, আনিদ খান, রিয়াজুল মোল্লা, কোষাধ্যক্ষ আতিকুর রহমান ফরিদ, সহ-কোষাধ্যক্ষ: শরিফুল ইসলাম পাখী, দপ্তর সম্পাদক: জনি খান, প্রচার সম্পাদক: রাদ আহমেদ, ক্রীড়া সম্পাদক: সাইদুর ইসলাম সজল।

পশ্চিম তীর ও গাজা থেকে ইসরায়েলি সেনা প্রত্যাহারের আহ্বান জানান মোহাম্মদ বিন সালমান

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:

সৌদি প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গাজায় ‌‘গণহত্যার’ অভিযোগ করে এর তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন। গাজায় যুদ্ধ শুরুর পর প্রথমবারের মতো এ বিষয়ে প্রকাশ্যে এমন কঠোর প্রতিক্রিয়া জানালো সৌদি আরব। মুসলিম এবং আরব নেতাদের এক সম্মেলনে তিনি লেবানন ও ইরানে ইসরায়েলের হামলার সমালোচনা করেছেন। খবর বিবিসির।

দুই আঞ্চলিক প্রতিদ্বন্দ্বী রিয়াদ এবং তেহরানের মধ্যে সম্পর্ক উন্নয়নের লক্ষণ প্রকাশ করে ইরানের মাটিতে হামলার বিষয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করেছেন সৌদি প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান। তিনি অন্য নেতাদের সঙ্গে সুর মিলিয়ে পশ্চিম তীর ও গাজা থেকে ইসরায়েলি সেনাদের পূর্ণাঙ্গ প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়েছেন।

এদিকে সৌদির পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, গাজা যুদ্ধ বন্ধ না হওয়া ‘আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের একটি ব্যর্থতা’। তিনি গাজায় তীব্র খাদ্য সংকটের জন্য ইসরায়েলকেই দায়ী করেছেন। প্রিন্স ফয়সাল বিন ফারহান আল-সৌদ বলেন, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় প্রাথমিক পর্যায়ে সংঘাত এবং ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধে ব্যর্থ হয়েছে। গত বছরের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের ভূখণ্ডে হামলা চালায় ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। এরপরেই যুদ্ধের সূচনা হয়। এতে ১২০০ মানুষ নিহত হয় এবং ২৫১ জনকে জিম্মি করা হয়।

এ ঘটনার পর ইসরায়েল হামাসকে ধ্বংস করতে পাল্টা অভিযান শুরু করে। এখন পর্যন্ত তাদের অভিযানে গাজায় ৪৩ হাজার ৬০০ বেশি মানুষ নিহত হয়েছে বলে গাজার হামাস নিয়ন্ত্রিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় নিশ্চিত করেছে।

জাতিসংঘের মানবাধিকার সংস্থার এক রিপোর্টে বলা হয়েছে, হামলার শিকার ব্যক্তিদের মধ্যে যাদের চিহ্নিত করা গেছে তাদের ৭০ ভাগই নারী ও শিশু।

এবারের সম্মেলনে অংশ নেওয়া অন্য নেতারাও গাজায় জাতিসংঘ কর্মকর্তা এবং স্থাপনা লক্ষ্য করে ইসরায়েলের ‘অবিরাম হামলার’ নিন্দা জানিয়েছেন। গত মাসে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে ইসরায়েল ও দখলীকৃত পূর্ব জেরুজালেমে জাতিসংঘ ফিলিস্তিনি শরণার্থী সংস্থার কার্যক্রমের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব করে বিল পাশ হয়েছে। ইসরায়েলের অভিযোগ সংস্থাটি সেখানে হামাসের সঙ্গে মিলে কাজ করছে।

যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যসহ বেশ কিছু দেশ গাজায় ত্রাণ সহায়তা সরবরাহ করার উদ্যোগ সীমিত করার জন্য এ ধরণের পদক্ষেপের বিষয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। এমন প্রেক্ষাপটে এবারের এই সম্মেলন এমন সময় হলো যখন যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে জিতে হোয়াইট হাউজে ফিরছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।

উপসাগরীয় অঞ্চলের নেতারা ট্রাম্পের ইসরায়েল ঘনিষ্ঠতার বিষয়ে সচেতন। তবে তার সাথে এ অঞ্চলের নেতাদেরও ভালো সম্পর্ক আছে। তারা চান একটি চুক্তির মাধ্যমে এ অঞ্চলের সংঘাত নিরসনে ট্রাম্প তার প্রভাব ব্যবহার করুন। সৌদি আরবে জো বাইডেনের চেয়ে ডোনাল্ড ট্রাম্পকে বেশি অনুকূল ভাবা হয়। যদিও তার মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে তিনি অতীতে যা করেছেন তা নিয়ে মিশ্র দৃষ্টিভঙ্গি আছে।

তিনি ২০২০ সালে ‘আব্রাহাম চুক্তি’ করেছিলেন যার মাধ্যমে সংযুক্ত আরব আমিরাত, বাহরাইন ও মরক্কোর সাথে ইসরায়েলের পূর্ণ কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপিত হয়। সুদানও এটি করতে সম্মত হয়েছিল। ট্রাম্প প্রশাসনের মধ্যস্থতাতেই তখন এই চুক্তি সম্পন্ন হয়। এর মাধ্যমে ১৯৪৮ সালে ইসরায়েল রাষ্ট্রের জন্ম হওয়ার পর বাহরাইন ও আরব আমিরাত তৃতীয় ও চতুর্থ উপসাগরীয় দেশ হিসেবে ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দিয়েছিল।

এবার ট্রাম্পের জয়ের পর সৌদি একটি সংবাদপত্রের শিরোনাম ছিল এমন- ‌‌‘একটি নতুন আশার যুগ। ট্রাম্পের প্রত্যাবর্তন এবং স্থিতিশীলতার প্রতিশ্রুতি’। ২০১৭ সালে প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেওয়ার পর প্রথম বিদেশ সফরের জন্য সৌদি আরবকে বেছে নিয়েছিলেন ট্রাম্প। নিজের জামাতা জেয়ার্ড কুশনারের মাধ্যমে তিনি সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের সঙ্গে উষ্ণ সম্পর্ক বজায় রাখেন।

অন্যদিকে জেরুজালেমকে স্বীকৃতি দিয়ে তিনি ইসরায়েলকে খুশি করেছেন এবং আরব বিশ্বকে হতাশ করেছেন।

ইসরায়েল এবং ফিলিস্তিনের জন্য ২০২০ সালের জানুয়ারি মাসে একটি পরিকল্পনার কথা ঘোষণা করেছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সেখানে সবচেয়ে বিতর্কিত অংশ ছিল পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বসতিকে অনুমোদন দেওয়া। বেশিরভাগ দেশই মনে করে এসব বসতি অবৈধ।

২০২০ সালে ইরানে রিভল্যুশনারি গার্ডের নেতা কাশেম সোলাইমানিকে হত্যার নির্দেশ দিয়ে ইরানকে ক্ষুব্ধ করেছেন। তবে উপসাগরীয় অনেক দেশ তাতে আবার খুশি হয়েছে। তবে এটাও সত্যি যে এখনকার মধ্যপ্রাচ্য সেই মধ্যপ্রাচ্য নয় যা তিনি প্রথম মেয়াদ শেষে হোয়াইট হাউজ ছাড়ার সময় রেখে গেছেন।

নেত্রকোণায় সেনাবাহিনীর অভিযানে ২৮ কেজি গাঁজা সহ ২ জন আটক

শহীদুল ইসলাম রুবেল:
নেত্রকোণা জেলার শ্যামগঞ্জ বাজারে অভিযান চালিয়ে ২৮ কেজি গাঁজা সহ ২ মাদক ব্যাবসায়ীকে আটক করেছে সেনাবাহিনী।
নেত্রকোণায় দায়িত্বরত ৮ম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের মেজর জিসানুল হায়দার সাংবাদিকদের কাছে প্রেরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানান, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে নেত্রকোণা আর্মি ক্যাম্পের অধিনায়ক লেঃ কর্নেল নূর ই আহমদ আল শাফী এর নেতৃত্বে একটি টিম ১১ নভেম্বর সোমবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে নেত্রকোণার শ্যামগঞ্জের ময়লাকান্দা এলাকায় মাদক ব্যবসায়ী দুলাল মিয়ার বাড়িতে অভিযান চালায়।সেনাবাহিনীর উপস্থিতি টের পেয়ে দুলাল মিয়া গা ঢাকা দিলেও সেখান থেকে তার দুইজন সহকারীকে আটক এবং ২৮ কেজি গাঁজা উদ্ধার করা হয়। জব্দকৃত মাদকের আনুমানিক বাজার মূল্য ৮ লক্ষ ৪০ চল্লিশ হাজার টাকা। আটককৃত মাদক ব্যাবসায়ীরা হচ্ছে ময়মনসিংহ জেলার গৌরীপুর উপজেলার ময়লাকান্দা গ্রামের মোঃ লাল মিয়ার কন্যা আছিয়া আক্তার (৪৪) ও একই গ্রামের ইমান আলীর পুত্র চাঁন মিয়া(৫০)।
মাদক ব্যবসায়ী দুলাল মিয়া এবং তার অপর সহকারী তোতা মিয়াকে আটকের প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। আটককৃত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার জন্য পরবর্তীতে নেত্রকোণা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এ ব্যাপারে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক  মোঃ এনামুল হক জানান আটকৃত মাদক ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের প্রক্রিয়া চলমান।

রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান-সচিব লাঞ্ছিত, দুই কর্মকর্তা সাময়িক বহিষ্কার

নাহিদ ইসলাম (রাজশাহী): রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান ও সচিবকে নিজ কার্যালয়ে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। আজ সোমবার দুপুরে এ ঘটনায় শিক্ষা বোর্ডের সচিব বাদী হয়ে অভিযুক্ত দুই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে নগরের রাজপাড়া থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।
এ ঘটনার পর অভিযুক্ত দুই কর্মকর্তাকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে। তাঁরা হলেন বোর্ডের উপ-পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক জাহিদুর রহিম এবং সহকারী হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা আমিনুল করিম।
বোর্ডের চেয়ারম্যান অভিযোগ করেন, জাহিদুর রহিমের বিরুদ্ধে একজন সেবাগ্রহীতার সঙ্গে প্রতারণার মাধ্যমে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক স্থাপন, দুর্নীতি ও অনিয়মসহ কয়েকটি অভিযোগ রয়েছে। এসব অভিযোগে তাঁর বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেয় শিক্ষা বোর্ড কর্তৃপক্ষ। সেসব সিদ্ধান্ত পাল্টে দেওয়ার জন্যই সোমবার দুপুরে বহিরাগতদের নিয়ে চেয়ারম্যানের কক্ষে যান তিনি।
সিসি ক্যামেরার ফুটেজে দেখা যায়, সোমবার দুপুরে জাহিদুর রহিম ও তাঁর ভাই আমিনুল করিমসহ ১০-১৫ জন ব্যক্তি বোর্ডের চেয়ারম্যান অলীউল আলমের কক্ষে ঢোকেন। তাঁদের মধ্যে আলোচনার এক পর্যায়ে চেয়ারম্যান কক্ষ থেকে বেরিয়ে যান। এ সময় দরজার সামনে তাঁকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করা হয়। এরপর বোর্ড চেয়ারম্যান সচিব হুমায়ুন কবিরের কক্ষের সামনে যান। সচিবও ওই সময় বের হন। এ সময় সচিবকেও মারার জন্য তেড়ে যান। এ ছাড়া চেয়ারম্যান ও সচিবকে অশ্লীল ভাষায় গালমন্দ করেন বহিরাগতরা।
শিক্ষা বোর্ড সূত্র জানায়, জাহিদুর রহিম ও তাঁর ভাই আমিনুল করিম একটি রাজনৈতিক দলের নেতা ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক পরিচয়ে কয়েকজনকে নিয়ে বোর্ডে যান। তিনি তাঁদের সামনে অভিযোগ তোলেন, চেয়ারম্যান ও সচিব দুর্নীতি করেছেন। আর অন্যায়ভাবে তাঁর বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। পরে চেয়ারম্যান কাগজপত্র বের করে দেখান, তাঁর বিরুদ্ধে তোলা অভিযোগ সঠিক নয়। বরং জাহিদুর রহিমের অপরাধের প্রমাণ পাওয়া গেছে। তারপরও বোর্ডে চেয়ারম্যান ও সচিবকে লাঞ্ছিত করা হলে পুলিশ যায়। সেনাবাহিনীর একটি দলও আসে। এরপর বহিরাগতরা চলে যান।
শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অলীউল আলম বলেন, তাদের শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করা, সরকারি কাজে বাধা দেওয়া এবং বহিরাগতদের নিয়ে এসে বোর্ডে বিশৃঙ্খল পরিবেশ তৈরির অভিযোগে জাহিদুর রহিম ও তাঁর ভাই আমিনুল করিমকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। এ ছাড়া দুই ভাইসহ ৩০ জনকে আসামি করে থানায় একটি মামলা করা হয়েছে।
অভিযোগের বিষয়ে কথা বলতে জাহিদুর রহিমের মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে নম্বরটি বন্ধ পাওয়া গেছে।
নগরের রাজপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আশরাফুল আলম রাত সাড়ে নয়টার দিকে প্রথম আলোকে বলেন বলেন, বোর্ডে সচিব ও চেয়ারম্যানকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করা হয়েছে উল্লেখ করে সচিব হুমায়ুন কবীর বাদী হয়ে থানায় একটা অভিযোগ দায়ের করেছেন। তাঁরা তদন্ত সাপেক্ষে অভিযোগটি মামলা হিসেবে রেকর্ড করবেন।
আলোকিত/১২/১১/২০২৪/আকাশ