সংসদ নির্বাচনে নেত্রকোণায় প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ
টাঙ্গাইলে আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস পালিত
আবারও আন্তঃমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেন কিম
আন্তর্জাতিক ডেস্ক:
দক্ষিণ কোরিয়ার উপকূলে যুক্তরাষ্ট্রের পরমাণু শক্তিচালিত সাবমেরিন পাঠানোর প্রতিবাদে চলতি বছর দ্বিতীবারের মতো আন্তঃমহাদেশীয় ব্যালেস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র (আইসিবিএম) ছুড়েছে উত্তর কোরিয়া। দেশটির সর্বোচ্চ নেতা কিম জং উনের নির্দেশে রবিবার গভীর রাতের দিকে এই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়া হয়েছে বলে জানা গেছে।সোমবার এক বিবৃতিতে জাপানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী শিনজো মিয়াকি বলেন, রবিবার দিবাগত রাতে যে আইসিবিএম ক্ষেপণাস্ত্রটি উত্তর কোরিয়া ছুড়েছে, সেটি ১৫ হাজার কিলোমিটারেরও বেশি দূরের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম। অর্থাৎ,এই ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করে উত্তর কোরিয়ায় বসেই যুক্তরাষ্ট্রের মূল ভূমির যে কোনো লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে পারবেন কিম। মিয়াকি আরও জানান, উত্তর কোরিয়ার রাজধানী পিয়ংইয়ংয়ের কাছে একটি লঞ্চিং প্যাড থেকে পূর্ব উপকূলে জাপান সাগরের দিকে আইসিবিএম ক্ষেপণাস্ত্রটি ছোড়ার পর ৭৩ মিনিটের উড়ান শেষে সেটি সাগরে পতিত হয়। উৎক্ষেপণের পর সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে সর্বোচ্চ ৬ হাজার কিলোমিটার উচ্চতায় উঠেছিল ক্ষেপণাস্ত্রটি এবং সমুদ্রের যে এলাকায় সেটি পতিত হয়েছে, তার কয়েক কিলোমিটার দূরে শেষ হয়েছে জাপানের এক্সক্লুসিভ ইকোনমিক জোন। আইসিবিএম ছোড়ার পর এক বিবৃতিতে প্রতিবেশী দক্ষিণ কোরিয়া এবং যুক্তরাষ্ট্রকে ‘মিলিটারি গ্যাংস্টার’ উল্লেখ করে উত্তর কোরিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বলেছে, কোরিয়ার উপকূলে মহড়া, অস্ত্র ও শক্তির প্রদর্শন এবং নিউক্লিয়ার যুদ্ধের পরিকল্পনার প্রতিবাদে ছোড়া হয়েছে এই ক্ষেপণাস্ত্র। দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা রয়টার্সকে বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের পরমাণু শক্তিচালিত সাবমেরিন মিসৌরি রবিবার দেশটির বন্দরশহর বুসানে এসে পৌঁছেছে। গত নভেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রের এয়ারক্রাফট ক্যারিয়ার যুদ্ধজাহাজ ইউএসএস কার্ল ভিনসন এসেছে। গত জুলাইয়ে যুক্তরাষ্ট্র সফরে গিয়ে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে সামরিক সহায়তা চুক্তি করেন দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইয়ুন সোক ইয়োল। চুক্তির শর্ত ছিল, উত্তর কোরিয়ার সম্ভাব্য হামলা থেকে দক্ষিণ কোরিয়াকে সব ধরণের সামরিক সহায়তা দেবে যুক্তরাষ্ট্র; বিনিময়ে দক্ষিণ কোরিয়াকে প্রতিশ্রুতি দিতে হবে যে দেশটি কখনও পরমাণু অস্ত্র প্রস্তুত প্রকল্প গ্রহণ করবে না। জুলাই মাসে এই চুক্তি সম্পাদনের পর প্রথম আইসিবিএম ক্ষেপণাস্ত্রটি ছুড়েছিল উত্তর কোরিয়া।
রয়টার্স
আলোকিত প্রতিদিন/ ১৮ ডিসেম্বর ২৩/মওম
তেঁতুলিয়ায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৯.৭ ডিগ্রি
আলোকিত ডেস্ক:
সোমবার সকালে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায়। আগামী দিনে তাপমাত্রা আরও বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। রবিবার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল তেঁতুলিয়ায়। সোমবার ঢাকায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৫ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে হয়েছে ১৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সোমবার সকাল ৯টা থেকে আগামী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাস তুলে ধরে আবহাওয়াবিদ মো.ইসলাম জানান, অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। শেষরাত থেকে সকাল পর্যন্ত দেশের নদী অববাহিকার কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা এবং দেশের অন্যত্র হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। সারাদেশে রাত ও দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। আগামী দুদিন রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে বলে জানিয়ে তিনি,পরবর্তী পাঁচ দিনে তাপমাত্রা বাড়তে পারে। রবিবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩০ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস টেকনাফে। ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
মহান বিজয় দিবসে লংগদু সেনা জোনের প্রীতিভোজ
আটপাড়ায় টি ১০ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত
টাকা খেয়ে বা মারের ভয়ে সরে যেতে চাইনি: হিরো আলম
আলোকিত ডেস্ক:
টাকা খেয়ে বা মার খাওয়ার ভয়ে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেননি বলে জানিয়েছেন বগুড়া-৪ আসনে বাংলাদেশ কংগ্রেসের প্রার্থী আশরাফুল হোসেন ওরফে হিরো আলম। তিনি বলেছেন, দুদিন আগেই নির্বাচন থেকে সরে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছিলাম। তখন বলা হচ্ছিল, হিরো আলম টাকা খেয়ে নির্বাচন থেকে সরে যাচ্ছে, মার খাওয়ার ভয়ে নির্বাচন থেকে সরে যাচ্ছে। কিন্তু না, আমি এর আগেও নির্বাচন করেছি। হিরো আলম অন্যায়ের প্রতিবাদের প্রতীক হিসেবে নির্বাচন করেছিল। রোববার (১৭ ডিসেম্বর) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তনে বাংলাদেশ স্বতন্ত্র প্রার্থী ঐক্য পরিষদ আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ ঘোষণা দেন। এর আগে গত রোববার (১০ ডিসেম্বর) শুনানি শেষে হিরো আলমের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। তবে গত বুধবার (১৩ ডিসেম্বর) রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন তিনি। তবে আজ সেই সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে ভোটে লড়ার কথা জানান হিরো আলম। সংবাদ সম্মেলনে হিরো আলম বলেন, প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও প্রধানমন্ত্রীকে আমরা বলতে চাই, ৩০০ আসনের মধ্যে আপনারা আওয়ামী লীগ দলীয় প্রার্থী নিলেন, স্বতন্ত্র প্রার্থীও নিলেন। কিন্তু আমরা যারা আমজনতা আছি, তাদের আসন কোথায়? তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ দলীয় প্রার্থী থাকার পরও নির্বাচনে তাদের দলের স্বতন্ত্র প্রার্থীর কোনো দরকার ছিল না। আমি একটা উদাহরণ টেনে বলি, ব্যারিস্টার সুমনের যে আসন, সেখানে তিনি কিন্তু পার হয়ে যাবেন। সেখানে কিন্তু আওয়ামী লীগের প্রার্থী হেরে যাবেন। কারণ, নির্বাচন ফেয়ার হয়েছে সেটি সেখানে দেখানো হবে। ফলাফল আমি আগেই বলে দিলাম। ব্যারিস্টার সুমন কিন্তু প্রথমে দলীয় প্রতীকে প্রার্থী হতে চেয়েছিলেন, কিন্তু তাকে দলের মনোনয়ন দেওয়া হয়নি। দলের মনোনয়ন না পেলেও তারাও কিন্তু আওয়ামী লীগেরই কর্মী ও একই দলের লোক। নিজের প্রার্থিতা বাতিল প্রসঙ্গে হিরো আলম বলেন, আপনারা সবাই বলেন, আমি ভোটের দিন প্রার্থিতা উইথড্র (বাতিল) করবো। কেন উইথড্র করতে চেয়েছি, এই যে পাতানো নির্বাচন, দেশের কেউ নির্বাচনে আসছে না। কেন তারা আসছে না, কারণ তারা পরিষ্কারভাবে বুঝতে পেরেছে এটি পাতানো নির্বাচন। তারা (আওয়ামী লীগ) প্রতিটি আসন ভাগ করে নিয়েছে। এই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে লাভ হওয়ার কোনো প্রশ্নই আসে না। আমি আজকে বলেছিলাম, নির্বাচনে প্রার্থিতা উইথড্র করবো। কারণ, নির্বাচন করে আমি অনেক মার খেয়েছি, লাঞ্ছিত হয়েছি। শুরুতে ভেবেছিলাম নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ থাকবে। সে কারণে আমি দুদিন আগে নিজেই বলেছিলাম, আপনারা নির্বাচনে আসেন। তিনি আরও বলেন, আমি প্রার্থিতা উইথড্র করবো না। আপনারা নিশ্চয়ই বলবেন কেন করবো না? আপনারাই হিরো আলমকে হিরো বানিয়েছেন এবং আপনারাই আবার হিরো আলমকে জিরো বানিয়ে দেন। আপনারাই বলেছেন হিরো আলম টাকা খেয়ে নির্বাচন থেকে সরে যাচ্ছে, মার খাওয়ার ভয়ে নির্বাচন থেকে সরে যাচ্ছে। কিন্তু না, আমি এর আগেও নির্বাচন করেছি। হিরো আলম অন্যায়ের প্রতিবাদের প্রতীক হিসেবে নির্বাচন করেছিল। তিনি বলেন, এই নির্বাচন পুরোটাই সরকারের সাজানো নির্বাচন। এই নির্বাচনে মারামারি হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই। এই নির্বাচন কতটা সুষ্ঠু হয়, সেটা দেখানোর মত যারা স্বতন্ত্র প্রার্থী আছেন, তারা কেউ নেই। এই নির্বাচন থেকে আমি যে কোনো সময় প্রার্থিতা উইথড্র করতে পারি। তবে নির্বাচনে টিকে থাকাটাই বড় কথা। হিরো আলম বলেন, আপনারা আমার সঙ্গে থাকবেন এবং দেখবেন এই নির্বাচনে কীভাবে জোর করে সিল মারা হয়। নির্বাচন কতটা সুষ্ঠু হয় সেটা দেখানোর জন্য হলেও একজন লোক থাকা প্রয়োজন। আমি হচ্ছি সেই লোক। কিন্তু আমি যে কোনো সময় নির্বাচন থেকে সরে যেতে পারি।
আলোকিত প্রতিদিন/ ১৭ ডিসেম্বর ২৩/ এসবি
যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসমি ২৫ বছর পর গ্রেফতার
জমকালো আয়োজনে মিরপুর রিপোর্টার্স ক্লাবের শুভ উদ্ভোধন
অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
ক্রীড়া ডেস্ক:
২৮২ রানের বিশাল স্কোর গড়ার পরই বোঝা গিয়েছিলো, আরও একটি ম্যাচ জিততে যাচ্ছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট দল। শুধু জয়ই নয়, যুবাদের এশিয়ান ক্রিকেটেও চ্যাম্পিয়ন হতে যাচ্ছে জুনিয়র টাইগাররা। কাজটা বাকি ছিল শুধু বোলারদের। মারুফ মৃধা, ইকবাল হোসেন ইমন, রোহানাত দৌলা বর্ষণ এবং শেখ পারভেজ জীবনরা সেই কাজটা খুব সহজেই শেষ করে দিলেন। স্বাগতিক আরব আমিরাতকে ২৪.৫ ওভারে অলআউট করে দিলেন ৮৭ রানে। অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের ফাইনালে স্বাগতিকদের ১৯৫ রানের বিশাল ব্যবধানে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হলো বাংলাদেশ। দুবাই ইন্টারন্যাশনাল স্টেডিয়ামে উপস্থিত হাজারো প্রবাসী বাংলাদেশি সাক্ষী হলেন জুনিয়র টাইগারদের নতুন কীর্তির। বিজয় দিবসের ঠিক একদিন পর দুবাই থেকে ভেসে এলো দেশের ক্রিকেটের গৌরবমাখা অনন্য অর্জনের খবর। এশিয়া কাপের ফাইনালে আরব আমিরাতকে বাংলাদেশ হারাল ১৯৫ রানের বড় ব্যবধানে। আসরের সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহক আশিকুর রহমান শিবলির সেঞ্চুরির ভর করে বাংলাদেশের দেওয়া ২৮৩ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে আরব আমিরাত অলআউট হয়ে গেছে মাত্র ৮৭ রানে। গ্রুপপর্বেই আরব আমিরাতের বিপক্ষে ৬০ রানে বড় জয় পেয়েছিল বাংলাদেশ। সেমিফাইনালে হারিয়েছে টুর্নামেন্টে রেকর্ড আটবারের শিরোপাজয়ী ভারতকে। আসরজুড়ে অপরাজিত থেকে স্বাভাবিকভাবেই তাই আত্মবিশ্বাসের তুঙ্গে ছিল জুনিয়র টাইগাররা। ফাইনালে সেই আমেজটাই টাইগাররা ধরে রাখল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত। একপেশে ফাইনালে কোনো সুযোগই তারা দেয়নি প্রতিপক্ষ আরব আমিরাতকে।শুরুতে ছিল আশিকুর রহমান শিবলীর ১২৯ রানের ম্যারাথন এক ইনিংস। তাকে সঙ্গ দিয়েছিলেন চৌধুরী মোহাম্মদ রিজওয়ান এবং আরিফুল ইসলাম। একজনের রান ৬০, আরেকজন করেছেন ৫০। এরপর বল হাতে গতি আর সুইংয়ে বাংলাদেশের জয় নিশ্চিত করেছেন রোহানাত দৌলা বর্ষণ-মারুফ মৃধারা। বর্ষণ নিয়েছেন তিন উইকেট। দুই উইকেট নিয়ে জয়ের মিছিলে শামিল হয়েছেন আরেক পেসার ইকবাল হোসাইন ইমন। ২৮৩ রানের লক্ষ্য নিয়ে খেলতে নেমে কোনো পর্যায়েই সুবিধা করতে পারেনি আরব আমিরাতের ছেলেরা। ইনিংসের প্রথম বলটা চার মেরে শুরু করলেও টাইগার পেসারদের সামনে অসহায় হয়েই থাকতে হয়েছে তাদের। অর্জুন শর্মাকে সাজঘরে ফেরান তারকা হয়ে ওঠা পেসার মারুফ মৃধা। দলের রান তখন ১২। দলীয় ২৮ রানের সময় আবারও আঘাত। এবার ফিরলেন অক্ষত রাই। ৩৫ থেকে ৪৫, ১০ রানের ব্যবধানে আরও তিন উইকেট হারায় আরব আমিরাত। তিনবারই বাংলাদেশের নায়ক বর্ষণ। তার ইনসুইং আর আউটসুইংয়ে তাসের ঘরের মত ভেঙে পড়েছিল স্বাগতিকদের মিডল অর্ডার। ৪৫ রানে পঞ্চম উইকেটের পরেই বরং কিছুটা প্রতিরোধ দেখিয়েছিল দলটি। ধ্রুব পরশহার এবং ইয়ায়িন রাই মিলে ১৬ রান যোগ করেছেন। এজন্য দুজনে খেলেছেন ৫ ওভারের বেশি। তাদের সেই জুটি ভেঙেছেন ইমন। পরপর দুই বলে দুই উইকেট নিয়ে ম্যাচ একেবারেই নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসেন এই পেসার। ৬১ রানে পতন ঘটে ৭ম উইকেটের। এরপর ৭১ রানে হার্দিক পাইকে ফেরান স্পিনার জীবন। আর ৭২ রানে মারুফের বলে আউট হন আইমান আহমেদ। বাংলাদেশের জয় তখন ছিল কেবল সময়ের ব্যাপার। শেষ উইকেটের জন্য খানিক সংগ্রাম করতে হয়েছে টাইগার বোলারদের। ধ্রুব প্রতিরোধ করতে চেয়েছেন ১১তে নামা অমিদ রহমানের সঙ্গে। সেখানে এসেছে আরও কিছু রান। তবে তাতে ম্যাচের গল্প বদলানো যায়নি। আরব আমিরাত আউট হয় ৮৭ রানে। বাংলাদেশ হয়ে যায় যুব এশিয়া কাপের চ্যাম্পিয়ন।
আলোকিত প্রতিদিন/ ১৭ ডিসেম্বর ২৩/মওম